নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চরম সব ব্লগ লিখে দেশ,সমাজ,সভ্যতা,বিশ্ব-সংসার সবকিছু পরিবর্তন করে ফেলব।

জাহিদুল ইসলাম ২৭

আমি খোলা মনের মানুষ

জাহিদুল ইসলাম ২৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যাবস্থা:শুভঙ্করের ফাকি।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫


(১)
বই মেলায় এক স্টল থেকে বই কিনে বের হয়েছি,দেখি দুই যুবক একটা বই নিয়ে আলাপ করছে।প্রথম যুবক দ্বিতীয় যুবককে বলছে---সিক্রেটস অব জায়োনিজম নামে একটা বই বের হয়েছে।বইটা কি নিয়ে জানোস?
দ্বিতীয় যুবক জবাব দিল--আরে এইটা জানোস না।আমি জানি ব্যাপারটা।তোরে বলতেছি,শোন।জায়োনিজম হইলো ভারতের জৈন ধর্মালম্বীদের একটা মতবাদ,ওদের বিশ্বাস।
(২)
কাজের বুয়াঃ কিছু টাকা দেন ছেলেরে স্কুলে ভর্তি করামু।
মুরুব্বীঃকোন স্কুলে ভর্তি করবা।
বুয়াঃপেরাইভেট একটা স্কুলে।
মুরুব্বীঃসরকারিতে ভর্তি করাও,টাকা কম লাগবে।
বুয়াঃনা খালাম্মা,সরকারিতে সার্টিফিকেট ভালো,কিন্তু পড়াশোনা ভালো না।

সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে, মানুষ করোনি।
একজন শিক্ষিত কিন্তু তার কাছে সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র অল্প খরচে লেখা পড়া করার উপায়।আরেকজন অশিক্ষিত কিন্তু তার কাছে পয়সার চেয়ে শিক্ষার গুরত্ব বেশি।

(৩)
অনেক বছর আগের কথা।আমার এক বন্ধু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ কোর্সে ভর্তি হয়েছে,কারন যে বিষয়ে এমবিএ করবে সেটা সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই।তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম ভর্তি পরীক্ষা কেমন কঠিন হয়?সে বললো,প্রশ্ন ভয়ংকর কঠিন হয়।তার নিজের ৭০% এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর সঠিক হয়ে থাকতে পারে।কিন্তু সেটা ব্যাপার না। ব্যাপার হলো যে ভর্তিচ্ছুক পরিক্ষার্থি ভর্তি পরীক্ষায় ২০ পেয়েছে সেও চান্স পেয়েছে,যে ৭০ নম্বর পেয়েছে সেও চান্স পেয়েছে।
আমি তাকে বললাম তাহলে এতো কঠিন প্রশ্ন করে লাভ কি?তারা তো ভালো-খারাপ সবাইকেই নিচ্ছে?
বন্ধুটি বললো,লাভ আছে।মানুষ যখন প্রশ্ন-পত্র দেখবে তখন ভাববে হেভী কঠিন প্রশ্ন করছে --ভার্সিটিটা ভালো তো।আর ভার্সিটিও শো করবে যে তারা কতো কঠিন পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাবী ছাত্র বাছাই করছে।ভেতরের খবর তো কেউ জানবে না।
(৪)
আমার কাজিন একটা বেসরকারী ভার্সিটিতে পড়তো।আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম,তোমাদের ডিপার্টমেন্টের মনঞ্জুস্রী চৌধুরি বলে কোন টিচারকে চেনো?সে বললো,- না।নতুনরা যাওয়া আসার মধ্যে থাকে।নতুন হলে চিনবো না।
আমি বললাম,-নতুন নয়,অনেক সিনিয়র তিনি।
এবার সে বললো,দাড়ি আছে উনার?আমাদের বিভাগে একজন সিনিয়র শিক্ষক আছেন,দাড়িওয়ালা।

আমি বুঝলাম তার ভার্সিটিতে ওই নামে কেউ নেই।হয়তো কখনো ছিল বা কখনোই ছিল না--তার নামটা শুধু ব্যাবহার করা হয়েছে।শিক্ষাবিদ ড.মনজ্ঞুস্রী চৌধুরি বাংলাদেশের মহিলা সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম।ফাইভ-সিক্সের বাংলা বইতে তার লেখা আমরা ছোটবেলায় পড়েছি।তার মতো সাহিত্যিক যদি কোন ভার্সিটিতে পড়িয়ে থাকেন তাহলে অন্তত সেই ভার্সিটির শিক্ষার্থীদের তা জানার কথা। রাবির দর্শন বিভাগের ছাত্ররা কি জানবে না হাসান আজিজুল হকের কথা?

এসব ভার্সিটির ফ্যাকাল্টি মেম্বার হিসাবে যেসব বড় বড় নাম দেওয়া থাকে তা ভার্সিটির বিপনন বাড়ানোর একটা কৌশল ছাড়া কিছু না।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব জায়গায় বাণিজ্য ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: অতি সত্যি কথা।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৫

মহসিন ৩১ বলেছেন: ডি ইউ তে ১৯৮২-৮৩ সেশন; শুরুর সময় থেকেই অদ্ভুত সব অভিজ্ঞতা। তখন প্রাইভেট ইউনিভারসিটি ছিল না। প্রতিযোগিতায় ছিল সুধুই নিজেরই প্রতিবিম্ব; আর ভাবনায় ছিল উচ্চাকাঙ্ক্ষা- তবে সেটায় আমার বাক্তিগত মতামত বলতে গেলে ছিল না কিছুই একেবারে। আমাদের গা ভাসাতে হয়েছে গড্ডালিকা প্রবাহে। সময় পেরিয়েছে ; ভাসাও বদলেছে কিন্তু বিপ্লব হয় নি-- বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজ অভিজ্ঞতায় বুঝেছি সেটা। আমি এখনও আগের মতই রয়েছি; মতামতের অপেক্ষায় এখন আর নিজকেও খুঁজতে হয় না কোথাও; কোন অ্যালুমনাই-তে অন্যেরটা দেখা আর বোঝা; সে তো একেবারেই বাদ এখন। ---সুধু জানি যে আমাদের প্রাইভেট ইউনিভারসিটি গুলোর পরিবেশ অনেক প্রাণবন্ত। সম্ভবত উদ্দেশ্য কিছু থাকলেও কিন্তু,এখন এটা জানি আমি যে, শিক্ষা জীবন টা কিছুতেই উদ্দেশ্য মূলক ভাবাদর্শ দ্বারা; সে ছকে প্রভাবিত থাকা উচিত না। কোন স্বাধীন জাতীর শিক্ষা বাবস্থায় কর্মসংস্থানের চিন্তায় দুষিত হয়ে জাওয়া উচিত না।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫২

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: প্রাইভেট ভার্সিটি ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক সমোঝতার মাধ্যমে চলে।এজন্য পরিবেশ সুন্দর লাগতে পারে।ইউজিসি ও সরকারের গবেষনায় দেখা গেছে প্রাইভেট ভার্সিটিতে অভিজ্ঞ শিক্ষকের অভাব প্রকট আকার ধারন করেছে।৪/৫ জন প্রফেসর বা ডক্টরেট রিক্রুট করা থাকে আর বাকি ৯৫% ফ্যাকাল্টি মেম্বার সদ্য স্নাতক/বিএসসি গ্রাজুয়েট এসিসটেন্ট প্রফেসর।ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৭

মহসিন ৩১ বলেছেন: কিছুদিন আগে শুনেছি যে, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর গবেষণার মানদণ্ডে ডি ইউ অনেক পিছনে পরে আছে। তাহলে বুঝুন এবার, গবেষণাই যদি এমন অবস্থা দাড়ায় তাইলে ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষার অবস্থা কি তাহলে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হবে এই বর্তমানের অস্থির সময়ের প্রেক্ষাপটতে। উচ্ছশিক্ষার মানদণ্ড কি তাহলে শুধু কর্মসংস্থান কেন্দ্রিক হবে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৬

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: শিক্ষা ও গবেষনা খাতে অর্থ বরাদ্দ কম থাকায় এরকম হচ্ছে।গবেষনা,মানবাধিকার,বাক-স্বাধীনতা,গনতন্ত্র এগুলো উন্নতদেশের/ধনী দেশের ধ্যান ধারনা।এদেশের মতো গরীব দেশে এগুলো কাজ করতে সময় নেবে।কিন্তু এই দেশের ছেলেরাই বিদেশে গিয়ে গবেষনা করে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে।এইসব ট্যালেন্টদের বেসিক কিন্তু দেশেই গড়া।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৪

মহসিন ৩১ বলেছেন: তা সত্যি; যেটা বললেন। বিদেশে অনেকেই নাম কুড়িয়েছে। কিন্তু আমি ভাবছিলাম অন্যকথা । আমাদের নিজস্ব যে সমস্যা; সেটা তো আর বিদেশের নিয়মে সমাধান সম্ভব না। হোক না এমন যে অনেকেই বিদেশের মাটিতে অবদান রাখছে; তবুওতো আমাদের অর্থনৈতিক সমাধান ওইসব প্রথা কেন্দ্রিক সমাধানের থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছে। আমরা দরিদ্র শ্রেণির কাছে কি মডেল শিক্ষিত শ্রেণী হতে পেরেছি এখনও। ভবিষ্যৎ তখনি উজ্জ্বল হবে যখন আমরা আমাদের অতীতকে বেধে রাখতে পারব তখন। এই বর্তমানটা হতে পারে দৃষ্টান্ত হয়ে, যেখানে অন্যদের সাথে আমাদের নিজস্ব ভাবধারার একটা প্রত্যক্ষ অথচ নির্মল যোগসূত্র তৈরি হবে। আগে আমাদের নিজেদেরকেই সেই পটভূমি প্রস্তুত করতে হবে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৮

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আপনার চিন্তা-ভাবনা ভালো লাগলো।

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে শিক্ষা ব্যবস্থা সবচেয়ে ভালো ব্যবসা।
বহু শিক্ষক কোচিং এ পড়িয়ে গাড়ি বাড়ি করে ফেলেছেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩০

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।আপনার সাথে একমত।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩১

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমাদের সামনে এখন দুইটা সমস্যা খুব পীড়া দিচ্ছে, একটি হচ্ছে দেশজ উৎপাদন আর পরেরটি হচ্ছে দেশের ইমেজ। এর মধ্যে কোনটির জন্য আমাদের এখনকার endevar চলছে সেটা চিহ্নিত করতে শিক্ষাঙ্গনের অস্থিরতা প্রশমিত থকতে হবে; তাহলে অন্তত এটুকু বোঝা যাবে যে ভবিষ্যৎ দরশন টা হবে অবশ্যই ইহলৌকিক কিছু।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪২

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আপনি অভিজ্ঞ মানুষ।আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে আমাদের।দেশে বেকার সমস্যা প্রকট।কামলা,মজুর,গার্মেন্টস কর্মিদের চাকুরি/পেশা আছে কিন্তু গ্রাজুয়েটদের চাকুরি নেই।

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৮

মহসিন ৩১ বলেছেন: চাকরি নেই এটাকে কি কোন স্থায়ী সমাধানে আনা যাবে। বরং আমার তো মনে হয় আমলা কামলা সবাই এক কাতারে; শুধুই বেতন গোনার পার্থক্যে তেমন করে এখানে কিছুই বোঝার উপায় নাই। বাবসা বাণিজ্যের কথা ধরেন আমরা কিভাবে আমাদের পুঁজি খাটাই এটা খুব জরুরি বিষয়; কেননা সস্তা শ্রমের সুযোগ নিয়ে খুব যে লাভবান হওয়া যায় তা কিন্তু না। এটা মনে হয় আমরা সবাই এখন জানছি। দ্রুতই পরিবর্তন করতে হলে দেশের দরিদ্রদের সাথে বিশাল পার্থক্য ঘুচাতে হলে তাদের কাছে icon হতে হবে। খুব স্বল্প আয়ে জীবন যে চলে বাংলাদেশ এর রিয়াল উদাহরণ। আমাদেরকে এখন সংস্কৃতির সাথে কিছু বাস্তব চিন্তার ধরনের আদলের মধ্যে সামঞ্জস্য খুঁজতে এবং না থাকলে সেটা আনতে হবে। খোচাতে নয়। শিক্ষিতদের ভূমিকা আছে । সুধু ভাত কাপড়ি মানুষের জীবন নয়।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১০

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন,"সুধু ভাত কাপড়ি মানুষের জীবন নয়।" মন্তব্যের জন্য ও ব্লগ পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:২০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলে কিছুদিন পড়াশোনা করার অভিজ্ঞতা হয়েছে, তবে সেটা সুখদায়ক কিছু নয়। আমেরিকার পাবলিক বিশ্ববিদ্যলয়ে পড়াশোনা করার পর মনে হয়ছে, বাংলাদেশে প্রতিভাবান ছাত্রের অভাব নেই, সমস্যা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায়। আর বাংলাদেশের বেশীরভাগ ছাত্রই খুব সম্ভবত আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করলে আমার চেয়েও অনেক ভালো রেজাল্ট করবে(!), কিন্তু র্দুভাগ্য যে ৯৯% এরও বেশী ছেলেপেলে হয়তো আমেরিকায় কোনদিনও পড়াশোনা করার সুযোগই পাবে না। আর সুযোগ পেলেও ৬০-৭০% শুধুমাত্র ইংরেজীতে দুর্বল হওয়ার কারণে বাদ পড়বে বা পড়াশোনা দীর্ঘায়িত হবে। যে দেশের এমবিএ লেভেলের ছাত্রও দু'পাতা শুদ্ধ ইংরেজী লিখতে পারে না বা সঠিক গ্রামার দিয়ে কথা বলতে পারে না, তাদের দিয়ে খুব বেশী আশা করাও বোকামি। দোষ শিক্ষা ব্যবস্থা এবং ছাত্র দু'জনেরই বর্তায়। কারণ বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনা করেই অনেক ছেলেমেয়ে আমেরিকায় বা উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও পড়াশোনা করেছে, করছে এবং অনেকেই প্রবাসে বেশ সফল হয়েছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: ইংরেজী না পারার জন্য স্কুল ও অভিভাবকদেরও দায় আছে।বাংলার শিক্ষক যদি ইংরেজী পড়ায়,অংকের শিক্ষক বাংলা পড়ায়,শিক্ষক যদি মাস খানেক টানা স্কুলে না আসে,এককদিন একেক শিক্ষক ইচ্ছেমতো ইংরেজী গ্রামার টপিক পড়ায় তাহলে ছাত্ররা কি শিখবে?অভিভাবকরা একটা গাইড বই আর নোট দিয়ে যদি বলে," এই তো যথেষ্ট।গ্রামার শেখার কি আছে।ওতো বইতেই আছে।"তাহলে ছাত্ররা কোথা থেকে শিখবে?বই পড়েই যদি সব শেখা যেত তাহলে আর স্কুল,কলেজের দরকার হতো না।ছোট বেলায় ইংরেজীর বেসিক দুর্বল হওয়ার মাসুল সারা জীবন দিয়ে যেতে হয় অনেককে।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমাদের শিক্ষাব্যবস্হা নিয়ে এখন কথা বলতেও ঘেন্না লাগে। এ পর্যন্ত কথা তো কম হলো না, কিন্তু যে লাউ সেই কদুই থেকে গেল।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: বুঝলাম।মন্তব্যের জন্য ও ব্লগ পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।আপনার সাথে একমত।
শিক্ষকেরা গাড়ি বাড়ি করতে গিয়ে দেশের মেরুদন্ডটাই নড়বড়ে করে দিচ্ছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: অতি সত্য কথা।

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এখন সবচেয়ে বড় বাণিজ্য রাজনীতি ও শিক্ষা নিয়ে হচ্ছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: কথা সত্য।

১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: সেদিন এক রিকশাওয়ালাকে বলতে শুনলাম- বাংলাদেশের শিক্ষ্যা ব্যস্থা শুইয়ে গেছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: কথায় সত্যতা আছে।

১৩| ১০ ই জুন, ২০২০ ভোর ৪:০২

অনল চৌধুরী বলেছেন: যে দেশে শিক্ষা ব্যবস্থার উদ্দেশ্য শুধু সার্টিফিকেট জোগাড় করে চাকরী করা ,তারপ অবাধে ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে গাড়ি-বাড়ি করা সেদেশের ছাত্রদের অবস্থা এর চেয়ে ভালো আর কি হবে?
শিক্ষকরা ক্লাসে না পড়িয়ে বাসায় বা কোচিং-এ পড়তে বাধ্য করে। ৮০’ র দশক থেকেই এই অবস্থা দেখে আসছি দেশের অন্যতম বিদ্যালয়ে পড়ে। আইডিয়াল,ভিখারুননিসার শিক্ষকদের বাড়ি করা একেকটা দোকান।
বেসরকারী শ্বিবিদ্যালয়ে পড়ে দেখলাম,শিক্ষরা অবাধে নকল করতে দেয়। প্রতিবাদ কররে আমার দোষ হতো শিক্ষকরা কিছু বলে না আমি বলি কেনো? নকল করে ওরা পেতো এ গ্রেড আর নকল না করায় আমি বি।
হাতে গোণা কিছু ছাত্র পাঠ্যবই ছাড়া বাইরের বই পড়ে।
সুতরাং জায়োনিজম হইলো ভারতের জৈন ধর্মালম্বীদের একটা মতবাদ,ওদের বিশ্বাস- এছাড়া কি বলবে?এসব জানারও দরকার নাই,কারণ এখনো দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মাস্টার্স শ্রেনীর পরীক্ষা পদ্ধতিও সম্পূর্ণ মুখস্তবিদ্যানির্ভর।
নিজের সৃজনশশীলতা ব্যাবহারের কোনো সুযোগ নাই।
আপনি চরম সব ব্লগ লিখে দেশ,সমাজ,সভ্যতা,বিশ্ব-সংসার সবকিছু পরিবর্তন করে ফেলব- লিখেছেন দেখে ভালো লাগলো। কিন্ত ১০ বছরে মাত্র ৭২ টা লেখা কেনো?
মাসে একটা দিলেও তো এতোদিনে ১২২ টা দেয়ার কথা।
আপনার লেখার বিষয় এবং মানও ভালো।
সুতরাং আরো বেশী লেখেন।
এখন না পাল্টাতে পারলেও একদিন হয়তো নষ্টরা পাল্টাবে।

১০ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:২০

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: ব্লগে জ্ঞানী,গুনী হিট ব্লগারদের ভীড়ে নিজেকে ধইঞ্চা পাতা মনে হয়।তাছাড়া চোখে সমস্যার কারনে ব্লগে বেশি সময় দিতে পারি না।তবে নতুন কিছুর অভিজ্ঞতা লাভ করলে বা নতুন কোন ধারনা মাথায় আসলে লেখার চেষ্টা করি।লেখা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।অনেক কৃতজ্ঞতা,অনেক ধন্যবাদ জানাই।আপনাদের মূল্যায়ন আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।ইনশাল্লাহ আরো বেশি লেখার চেষ্টা করবো।

১৪| ১০ ই জুন, ২০২০ ভোর ৪:১৬

আমি সাজিদ বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।

১০ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৫

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.