![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে না জানলেও কোন একদিন বড় লেখক হওয়ার স্বপ্ন দেখি....
বইমেলা থেকে তুলে নেয়া ইসলাম
বিতর্ক নামক যে বইটিকে অশ্লীল বলায়
মুক্তমনাদের গায়ে চুলকানি শুরু হয়েছে
,সেই মহান সাহিত্য কর্ম ইসলাম বিতর্ক
বইয়ের দুইটা লাইন আসেন পড়ি
.
" এছাড়া আমরা নবীর চরম যৌন বিকৃতি
সম্পর্কে জানি। তার অনিয়ন্ত্রিত
বহুগামিতা ,ছোট বালিকা
আয়েশাকে পাওয়ার জন্য লালসা .."
বাকিটা আর বললাম না। এই বইয়ের
লেখাগুলো বিদেশী লেখকদের লিখা
অনুবাদ করা হয়েছে বাংলায়। কেন?
.
এই ভাষায় লেখা বই কে অশ্লিল বলার
কারণে নাস্তিকেরা জাফর ইকবাল
স্যার কে ছাগু বলার বাকি রাখছে।
.
এম এ খান থেকে শুরু করে আরো
কয়েকজনের লেখা অনুবাদ করে এই
তৃতীয় শ্রেণীর সস্তা ভাষায় লেখা বই
যদি অশ্লীল না হয় ,তাহলে আগামী বই
মেলায় রসময় গুপ্তের জন্য আলাদা একটা
স্টল রাখলে ক্ষতি কি? ?
.
কিছুদিন আগে জনৈকা নাস্তিক পোস্ট
দিলেন
" যে দেশের বেশিরভাগ মানুষ
মুহাম্মদের অনুসারী সে দেশের
বেশিরভাগ মানুষ চোর বাটপার ধর্ষক
হবে " ইত্যাদি
আমি সেই অতিজ্ঞ্যানী সরি
মহাজ্ঞ্যানী নাস্তিকের পোস্টে
কমেন্ট করেছিলাম
" ৭১ সালেও এ দেশে বেশিরভাগ মানুষ
মুহাম্মদ (সা অনুসারী ছিল কই দেশ
স্বাধীন হওয়া তো ঠেইকা যায় নাই।
বাকি হিন্দু যারা ছিল তারাও তো
কোন একটা ধর্মের অনুসারী ছিল। কই ধর্ম
তো সেদিন তাদের যুদ্ধ করাকে আটকায়
দেয় নাই। মুহাম্মদের অনুসারী হওয়া
মানেই যদি চোর বাটপার হওয়া হয়
তারমানে একজন মুক্তিযোদ্ধা ,একজন
ক্রিকেটার একজন শ্রমিক দেশের জন্য
সবকিছু করেও চোর বাটপার কারণ সে
মুহাম্মদের অনুসারী? "
আমার কমেন্টের উত্তর জনৈকা
মহাজ্ঞ্যানী দেন নাই।
.
নাস্তিকেরা এভাবেই
বাংলাদেশের সাথে ,স্বাধীনতার
চেতনার সাথে ইসলাম কে সাংঘর্ষিক
প্রমাণ করতে ডেইলি চার বেলা কলম
চালান। এই নিয়ে কিছুদিন আগে এক
পোস্টে লিখেছিলাম
" মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অনেকে
মুসলিম ছিল কই ইসলাম তো দেশের জন্য
যুদ্ধ করায় তাদের কে বাধা দেয় নাই"
তখন জনৈক মুক্তমনা আমারে ছাগু ট্যাগ
দিয়া বলে। আমি নাকি ধর্ম কে
মুক্তিযুদ্ধের সাথে মেশাইছি
.
বলি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে
পরোক্ষ প্রত্যক্ষ ভাবে ইসলাম কে দাড়
করাইয়া ধর্ম রে মুক্তিযুদ্ধের সাথে
মেলায় কে? উত্তর দেন।
মজার ব্যাপার হইল একাত্তরে
রাজাকারেরাও মুক্তিযুদ্ধ কে ইসলাম
বিরোধী ট্যাগ দিয়া যাবতীয় আকাম
কুকাম করছিল। কেমনে যেন মুক্তমনাদের
সাথে মিলে যায়। কেমনে জনাব
কেমনে?
.
আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের ৪
মূলনিতীর একটা হইল ধর্ম নিরপেক্ষতা।
যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে
এখানে রাস্ট্র এর কোন ওজর আপত্তি
থাকতে পারবে না।
.
বলি যার যার ধর্ম সে সে পালন করাই
যদি ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশের
চেতনা হয় ,তাহলে প্রতিমুহুর্তে ইসলাম
কে গালি দিয়ে নাস্তিকেরা কি
মুসলমান দের স্বাধীনভাবে ধর্ম
পালনের অধিকার ক্ষুন্ন করছেন না?
উত্তর দেন মিয়ারা। উত্তর চাই
.
মজার ব্যাপার হইল এদিকে জঙ্গীরা
হিন্দুদের প্রতিমা ভাংচুর করে
হিন্দুদের ধর্ম পালনের অধিকার ক্ষুন্ন
করে। একদল হিন্দুদের অধিকার কেড়ে
নিতে চায় আরেকদল ইসলাম নিয়ে
মুসলমানদের আঘাত দিতে চায়
আহা কেমনে যেন জঙ্গীদের সাথে
এইভাবেও মিলে যায়
.
দুই চাইর লাইন লিখা নিজেরে
মহাজ্ঞ্যানী মনে কইরা ইসলামরে
গালি দিয়া এইসব নাস্তিকেরা
ভাবে আহা আমিত হিরো হইয়া গেছি।
প্রজন্মের সৈনিক।
.
আজকে সত্যটা চোখে আঙ্গুল দিয়া
দেখাইয়া দেই
সত্যিকারের হিরো হচ্ছে বাংলার
সেই কৃষকরা যারা কাস্তে দিয়ে
কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়িকে
আজকে বিলিয়ন ডলারের সেন্ট্রাল
রিজার্ভে ভরিয়েছে
.
সত্যিকারের হিরো হচ্ছে দেড় কোটি
প্রবাসী বাঙ্গালী যাদের
রেমিটেন্সে বানান ফ্লাইওভার
দিয়া যাইতে যাইতে আপনে দুই বেলা
ধর্মরে গালি দেন
সত্যিকারের হিরো হচ্ছে
গার্মেন্টসের সেই মেয়েরা যারা
দেশপ্রেমটাকে সেলাই মেশিনে
ঢুকিয়ে সুতোর অক্ষরে মেড ইন
বাংলাদেশ লিখে দেয়
সত্যিকারের হিরো হচ্ছে সেই
মেয়েটা যে এস এ গেমসে স্বর্ণ
জেতার পরে চোখের পানিতে
দেশের প্রতিভালোবাসা ঝড়ায়
.
এরা বিভেদ আনেনা এরা আপনাদের
মত জ্ঞ্যানীনা এরা নিরবে দেশের
জন্য করে যায়। অন্যদিকে জঙ্গীরা আর
আপনারা উগ্রবাদী নাস্তিকেরা যখন
কেউ ইসলামকে ব্যাবহার করে আর কেউ
ইসলাম কে গালি দিয়ে দেশটাকে
রাত দিন তেরোভাগ করেন। গরম গরম
ইফতার চাবাইয়া ইসলামরে গালি
দেন। টুপি দাড়িতে আপনাগো চুল্কায়।
মোহাম্মদ নাম শুনলে আপনাগো পাইলস
,একশিরা ,সিফিলিস হইয়া যায়
.
খারাপ টুপিতে নয় খারাপ দাড়িতে নয়
খারাপ হৃদয়ে থাকে।
#সংগৃহীত_পোস্টঃওয়ারিশ আজাদ নাফি ভাই হতে নেওয়া।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
বিজন রয় বলেছেন: কোন কিছু ইচ্ছাকৃত বিকৃত করা ঠিক নয়।
আপনি ভাল লিখেছেন।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭
শোভ বলেছেন: সত্যিকারের হিরো হচ্ছে দেড় কোটি
প্রবাসী বাঙ্গালী যাদের
রেমিটেন্সে বানান ফ্লাইওভার
দিয়া যাইতে যাইতে আপনে দুই বেলা
ধর্মরে গালি দেন
সত্যিকারের হিরো হচ্ছে
গার্মেন্টসের সেই মেয়েরা যারা
দেশপ্রেমটাকে সেলাই মেশিনে
ঢুকিয়ে সুতোর অক্ষরে মেড ইন
বাংলাদেশ লিখে দেয়
সত্যিকারের হিরো হচ্ছে সেই
মেয়েটা যে এস এ গেমসে স্বর্ণ
জেতার পরে চোখের পানিতে
দেশের প্রতিভালোবাসা ঝড়ায........।
আপনি আর আমি কিন্তূ কিছুই করিনা শুধু ব্লগে বইসা কপচাই ............।
৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: এরা বিভেদ আনেনা এরা আপনাদের
মত জ্ঞ্যানীনা এরা নিরবে দেশের
জন্য করে যায়।
চমৎকার বলেছেন.............আর নাস্তিকদের কথায় এত্ত উতলা হবার কিছু নেই।তাদের কাজই হলো ফিৎনা সৃষ্টি করা।তাদের নিয়ে বিতর্ক হোক,এরা তাই চায়।এটাই তাদের প্রাপ্তি।
কুকুর বুঝে মুগুরের ভাষা।এইটাই মোক্ষম দাওয়াই।
৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লেখাটি একজন ফেসবুকারের স্ট্যাটাসের কপি পেস্ট
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩
শেখ মোঃ জাকির হোসেন দিনাজপুর বলেছেন: #সংগৃহীত_পোস্টঃওয়ারিশ আজাদ নাফি ভাই হতে নেওয়া। মোটা ফ্রেমের চশমা
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯
দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের নাস্তিকেরা খুব বেশি সাহসি হয়ে উঠেছে, কারণ তাদেরকে সরকারীভাবেই টেইককেয়ার করা হচ্ছে। তাদের স্মরণ থাকা উচিত ৪৭ এ দেশ ভাগ হয়েছিল হিন্দু মুসলিমের ভি্ত্তিতে, ৫২ তেও মুসলিম যুবকেরা জীবন দিয়ে মায়ের ভাষার সন্মান বজায় রেখেছে এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা বীর শ্রেষ্ঠ উপাধী লাভ করেছেন তারাও মুসলিম।
নাস্তিকেরা এই দেশ তথা জাতীর জন্য কি দিয়েছে? তাদের লজ্জা থাকা উচিত।
ধন্যবাদ আপনাকে