নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খুজি সাদা মনের মানুষ

জামান শেখ

আমি একজন আর্কিটেক্ট প্লাস সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। পছন্দ করি ব্লগ পড়তে, নয় লিখতে। সামুর ব্লগে সারাদিন কাটে।

জামান শেখ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশী পন্যের বিদেশী দাম, বিদেশী পন্যের উচ্চ ট্যাক্স, দেশ ছেড়ে পালাবো?

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা, প্রানটা জুড়িয়ে যায় যখন দেশের গান শুনি। দেশের পন্য কিনেও ভালো লাগার কথা, কিন্তু তা সবসময় লাগে না।

আমাদের দেশী পন্য হিসেবে ওয়াল্টন, রানার এরা সঙ্ঘবন্ধভাবে দেশের কোটি মানষের কাছে থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

ওয়াল্টন মোটরসাইকেলের যে মান সে অনুযায়ী দাম অনেক বেশী পড়ছে। যার কারনে আমরা ইন্ডিয়ান মোটরসাইকেলের দিকে ঝুকে পড়ছি। ইন্ডিয়ান মোটরসাইকেল যার উপর পাহাড় সমান প্রায় ১২৫% ট্যাক্স ।ইন্ডিয়াতে ৪৫-৫০০০০ রুপিতে একটি ১০০সিসির মোটরসাইকেল হয়ে যায়। যা বাংলাদেশে এসে ট্যাক্স সহ দাম হয়ে যায় ১,৩০,০০০ থেকে ১,৫০,০০০ টাকা। চায়না থেকে আমদানীকৃত প্রায় সকল ১০০সিসি মোটর সাইকেলের দামই ৮৫ হাজার থেকে ১ লাখের মধ্যে। আমাদের দেশীয় পন্য হিসেবে পরিচিত ১০০সিসি ওয়াল্টন বাইকের দাম ৯০ থেকে ১ লাখ ।

দেশীয় পন্য দেশে বেশি বেশি প্রচলনের স্বার্থেই ১০০সিসি বাইকের দাম কোনো মতেই ৭০ হাজার টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়।

সব দিক দিয়েই আমরা আমজনতারা ধোকা খাচ্ছি, তা দেশী বা বিদেশী পন্য যাই হোক। মাঝখান থেকে সরকার ও তার অনুগত ম্যনুফ্যাকচারার এবং আমদানীকারকেরা মোটা অঙ্কের হারাম টাকায় পকেট ভারী করছে।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: হুম ৭০,০০০ টাকা হরে খারাপ হয় না।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫

জামান শেখ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান।

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: মজার বিষয় হচ্ছে শর্ষেতেই ভুত। ওয়াল্টন কিংবা রানার দেশীয় পণ্য কে বলেছে আপনাকে? এরা এমনই দেশীয় পন্য যে এদের নামের সাথে আমাদের দেশীয় নামের কোন গন্ধও নাই।

কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে কিভাবে এরা এদের প্রডাক্ট কে দেশীয় পণ্য বলছে?
এরা চায়না থেকে খুচরা যন্ত্রাংশ এনে এদেশে সংযোজন করছে। এদের সব পার্টস চায়নার। এমনকি যেসব হেভি মেশিনারিজ দিয়ে এরা সংযোজন করছে সেগুলোও চায়নার। কোন যন্ত্রাংশই আমাদের দেশে তৈরী হয়না। শুধুমাত্র শ্রমিকরাই হচ্ছে বাংলাদেশের।

তাই এরা যখন খুচরা যন্ত্রাংশ চায়না বা অন্য দেশ থেকে আমাদের দেশে আমদানী করছে তখন তারা একই পরিমাণ ট্যাক্স সরকার কে দিচ্ছে। ওয়াল্টন/রানার নামে দেশীয় পন্য বলে এরা পুরোপুরি আমাদের সাথে প্রতারণা করছে।

বাংলাদেশে গাড়ী তৈরি হয় জানেন? বাংলাদেশ সরকারর প্রগতি ইন্ড্রাজট্রিজ নামের একটি গাড়ী সংযোজনের কারখানা আছে যেখানে বেশ কিছু সরকারী গাড়ী যেমন পাজেরো,মিটসুবিশি ইত্যাদি গাড়ীর যন্ত্রাংশ বাংলাদেশে এনে এই কারখানায় সংযোজন করা হয়। তাই বলে কি সেসব বাংলাদেশী পন্য? আদতে বাংলাদেশে ওয়াল্টন বা রানার মটর বাইক কিংবা টিভি ফ্রীজ সংযোজন করে তৈরি করেনা।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

জামান শেখ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু জানলাম। তার মানে ওয়াল্টন আমাদের পন্য নয়। শুধু এসেমব্লিং করে। তারা এক ধরনের শয়তানী করছে, ধোকা দিচ্ছে, সব চিট।

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :(

ব্যবসা মানেই এখন মিথ্যার বেসাতী আর ধোঁকা।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৮

জামান শেখ বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.