![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"... তোমরা যা কিছু করছো আল্লাহ তায়ালা তার সব কিছুই দেখছেন।" (সূরা আল হাদীদঃ আয়াত ৪) ///////// "তিনি চোখের খেয়ানত সম্পর্কে (যেমন) জানেন, (তেমনি জানেন) যা কিছু (মানুষের) মন গোপন করে রাখে (সে সব কিছুও)।" (সূরা আল মোমেনঃ আয়াত ১৯) ///////// "যিনি জন্ম ও মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, যাতে করে এর দ্বারা তিনি তোমাদের যাচাই করে নিতে পারেন, কর্মক্ষেত্রে কে (এখানে) তোমাদের মধ্যে বেশি ভালো, ..." (সূরা আল মূলক, আয়াত ২) ///////// "... অবশ্যই আমার নামাজ, আমার এবাদাত, আমার জীবন, আমার মৃত্যু - সব কিছুই সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহ তায়ালার জন্যে।" (সূরা আল আনয়ামঃ আয়াত ১৬২)
প্রশ্ন : 'নাহজুল বালাগা' গ্রন্থে রয়েছে, হযরত আলী (রা.) বলেছেন, 'আল মারআতু শাররুন কুল্লাহ'। অর্থাৎ নারী সর্বাংশেই খারাপ। ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে এ কথা কতোটুকু সত্য?
উত্তর : প্রথমে দুটি কথা স্পষ্ট করে জানাতে চাই। (১) যে কোনো বিষয়ে কোরআন হাদীসই এমন মাপকাঠি যা ইসলামী দৃষ্টিভংগির প্রতিনিধিত্ব করে। এই দুটি মাপকাঠি ছাড়া অন্য যে কারো কথা গ্রহণও করা যায়, আবার প্রত্যাখ্যানও করা যায়।
(২) বিশেষজ্ঞদের মতে 'নাহজুল বালাগা' গ্রন্থে হযরত আলী (রা.)-এর নামে এমন অনেক কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যেসব কথা প্রকৃতপক্ষে হযরত আলী (রা.) বলেননি। একজন সুস্থ পাঠক বুঝতে পারেন যে, উপরোক্ত কথা হযরত আলী (রা.)-এর মতো বিশিষ্ট সাহাবী এবং আলেমে দ্বীনের পক্ষে বলা সম্ভব নয়। ইসলামী রীতি অনুযায়ী কোনো কথা যার কথিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তার প্রতি সে কথার বরাত দিতে হলে নির্ভরযোগ্য সনদ বা সূত্রের উল্লেখ প্রয়োজন। নির্ভরযোগ্য সূত্র ছাড়া কোনো কথা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আপনিই বলুন, 'নাহজুল বালাগা' নামক গ্রন্থে এ রকম সূত্রের উল্লেখ কোথায় রয়েছে? যদি নির্ভরযোগ্য সূত্রে এটা প্রমাণিত হয় যে, হযরত আলী (রা.) উপরোক্ত কথা বলেছেন, তবুও কোরআন হাদীসের উল্লেখিত মাপকাঠি অনুযায়ী উক্ত কথা ইসলামী শিক্ষার পরিপন্থী। হযরত আলী (রা.) কোরআন পাঠ করতেন এবং জানতেন যে, সৃষ্টি রহস্যের ক্ষেত্রে নারী পুরুষকে কোরআনে সমান গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। উভয়ের পুরস্কার ও শাস্তিও একই রকম। এমতাবস্থায় তিনি কিভাবে ওরকম কথা বলতে পারেন? কোরআনে বলা হয়েছে,
'হে মানুষ, তোমরা তোমাদের মালিককে ভয় করো, যিনি তোমাদের একটি (মাত্র) ব্যক্তি সত্ত্বা থেকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি তা থেকে (তার) জুড়ি পয়দা করেছেন, (এরপর) তিনি তাদের (এই আদি জুড়ি) থেকে বহুসংখ্যক নর-নারী (দুনিয়ার চারদিকে) ছড়িয়ে দিয়েছেন।' (সূরা আন নেসা, আয়াত ১)
আরো বলা হয়েছে, 'তাদের মালিক (এই বলে) তাদের আহ্বানে সাড়া দিলেন, যে আমি তোমাদের কোনো কাজকে কখনো বিনষ্ট করবো না, নর-নারী নির্বিশেষে (আমি সবার কাজের বিনিময় দেবো) এবং তোমরা তো একে অপরেরই অংশ।' (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৯৫)
রসূল (স.) নারীকে একটি নেয়ামত হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, দুনিয়া একটি সম্পদ। এর মধ্যে সর্বোত্কৃষ্ট সম্পদ হচ্ছে পুন্যশীলা নারী।
রসূল (স.) আরো বলেছেন, যাকে চারটি জিনিস দেয়া হয়েছে, তাকে দুনিয়ার সকল নেয়ামত দেয়া হয়েছে। তার মধ্যে একটি নেয়ামত হচ্ছে পুন্যশীলা নারী।^
রসূল (স.) নিজের সম্পর্কে বলেছেন, তোমাদের দুনিয়ার পুন্যবতী নারী এবং খুশবু আমার কাছে পছন্দনীয়।
এছাড়াও বিভিন্ন হাদীসে রসূল (স.) পুন্যবতী নারীকে নেয়ামত হিসেবে অভিহিত করেছেন। কোরআনে নারী সৃষ্টির উদ্দেশ্য প্রসংগে বলা হয়েছে, নারীকে পুরুষের শান্তির জন্যে সৃষ্টি করা হয়েছে।^^ নারী যদি সর্বাংশেই খারাপ বা মন্দ হয়ে থাকে তবে দুনিয়ার নেয়ামত কিভাবে হতে পারে? পুরুষদের জন্যে শান্তির উপকরণই বা নারীকে কিভাবে বলা হয়েছে?
হযরত আলী (রা.) কোরআন হাদীসের বিরোধিতা করে কিভাবে একথা বলতে পারেন যে, নারী সর্বাংশেই মন্দ? তিনি যদি এ রকম কথা বলেই থাকেন তবে তার স্ত্রী হযরত ফাতেমা (রা.) সম্পর্কে কি ধারণা? হযরত ফাতেমা (রা.) সম্পর্কে রসূল (স.) বলেছেন, ফাতেমা হবে জান্নাতী মহিলাদের নেত্রী। তার সম্পর্কেও কি এ কথা বলা যাবে যে, তিনিও সর্বাংশে মন্দ?
নারীর স্বভাব পুরুষের স্বভাবের চেয়ে খুব বেশী আলাদা নয়। পুরুষের মধ্যে যেমন ভালোমন্দ দুটো দিকই রয়েছে তেমনি নারীদের মধ্যেও ভালোমন্দ দুটোই রয়েছে। তবে একটি হাদীসে রসূল (স.) নারীদের ফেতনা সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। রসূল (স.) বলেন, আমার পরে পুরুষদের জন্যে নারীদের চেয়ে বড়ো কোনো ফেতনা থাকবে না। (বোখারী)
এই হাদীসে নারীদের ফেতনা সম্পর্কে সতর্ক করার অর্থ এটা নয় যে, নারী সর্বাংশে খারাপ বা মন্দ বরং এখানে বোঝানো হয়েছে যে, নারীদের মধ্যে এমন আকর্ষণ রয়েছে, যে, তাদের মোহে আকৃষ্ট হয়ে পুরুষ আল্লাহ তায়ালা এবং আখেরাতকে ভুলে যেতে পারে। এটা বাস্তব সত্য। একথা অস্বীকার করা কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। কোরআনে আল্লাহ তায়ালা অর্থসম্পদ এবং সন্তানের ফেতনা সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
'তোমাদের ধন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি হচ্ছে (তোমাদের জন্যে একটি) পরীক্ষা মাত্র।' (সূরা আত তাগাবুন, আয়াত ১৫)
কিন্তু তা সত্ত্বেও এমন কথা কেউ বলতে পারে না যে অর্থসম্পদ এবং সন্তান সর্বাংশে খারাপ বা মন্দ। পক্ষান্তরে কোরআনে অর্থ সম্পদকে কল্যাণ বলে অভিহিত করা হয়েছে এবং সন্তানকে নেয়ামত বলা হয়েছে। একই সাথে এ দুটি জিনিস ফেতনাও, কারণ এগুলো অনেক সময় মানুষকে আল্লাহবিমুখ করার কারণ হয়ে দাড়ায়। নারীর ক্ষেত্রেও একই কথা সত্য। নারী নেয়ামত হওয়ার পাশাপাশি ফেতনাও।
মুসলিম নারীদের জন্যে জরুরী হচ্ছে তারা কাফের ও নাস্তিকদের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন হবেন এবং প্রগতি ও নারী স্বাধীনতার নামে যারা তাদের ইজ্জত আবরু ধ্বংস করতে চায় তাদের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকবেন। তাদের জন্যে কল্যাণ এবং সাফল্য হচ্ছে তারা আল্লাহর নির্ধারিত সীমার মধ্যে পূর্ণ স্বাধীনভাবে জীবন কাটাবেন। পূর্ববর্তীকালের নারীরা যেভাবে জীবন কাটিয়েছিলেন তাদের মতো জীবন কাটাবেন।
^ মুসলিম শরীফের বর্ণনা।
^^ তিবরানীর বর্ণনা।
*** জবাব দিয়েছেন শায়খ ইউসুফ আল কারদাওয়ী ***
*** অনুবাদ করেছেনঃ হাফেজ মুনির উদ্দীন আহমদ ***
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১৪
লাল মিয়া বলেছেন: রামছাগল
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১৫
নিধিরাম সর্দার বলেছেন: "একই সাথে এ দুটি জিনিস ফেতনাও, কারণ এগুলো অনেক সময় মানুষকে আল্লাহবিমুখ করার কারণ হয়ে দাড়ায়। নারীর ক্ষেত্রেও একই কথা সত্য। নারী নেয়ামত হওয়ার পাশাপাশি ফেতনাও। "
নারী আর মানুষের ডিফারেনস কি? শিশু আর মানুষের মধ্যে ডিফারেনস কি?
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১৬
ডিপ্লোম্যাট বলেছেন: রামছাগল
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১৯
রাজীব বলেছেন: ফতোয়া খারাপ, ফতোয়াবাজ খারাপ....
নারীকে যারা সম্পদ বলে তারা ফতোয়াবাজ ছাড়া কিছু না...
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৩৫
আবূসামীহা বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, "সে আমার সম্পত্তি নয়, সম্পদ।"
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৪২
রাজীব বলেছেন: আবূসামীহা @ করলেন কি ? এই সব ফতোয়াবাজরা বড় বড় পীরদেরকেই মাঝে মাঝে পাত্তা দেয়না... রবীন্দ্রনাথ তো কোথাকার কোন হালা...
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৪৮
প্প্বপ্প্বেষপ্প্ব্ত্রপ্প্বুপ্প্ম্লপ্প্ম্ম....... বলেছেন: ৫@বইপাগল, ভাল লাগল পড়ে।
কেউ যদি বলে আমার দুই কানের তো দরকার নাই, একটাই যথেষ্ট, তবে তাদের কথা শোনা আর নাশোনা একই কথা।
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১:০৩
মুনিয়া বলেছেন: বইপাগল,
লিখতে থাকুন। এত ভাল একটা কাজ করছেন আপনি। এর সুফল নিশ্চয়ই পাবেন।
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১:৪৯
নূরে আলম বলেছেন: ৫
ভাই, অমানুষদের কম কথাবার্তা কিংবা রেটিং এ কিন্তু বিরক্ত হবেন না। লেখা অবশ্যই চালিয়ে যাবেন।
ধন্যবাদ।
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:২৪
মাথামোটা বলেছেন: ৫
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:৩৬
রোকন বলেছেন: ফতোয়াই ফিতনা সৃষ্টি করে। অতএব ১
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:৩৭
ব্রুটাস বলেছেন: রামছাগল
১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:৪০
রোকন বলেছেন: এরা একএকজন একএক কাজের জন্য মগবাজার থেকে বেতন পায়। এর কাজ বই কপিপেষ্ট
১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:৪৫
সম্ভব,অসম্ভব বলেছেন: রাজিব এলেখার কথা বাদ দেন। আপনি এটা কি বললেন?আপনার কথা যদি ঠিক হয় যে "নারীকে যারা সম্পদ বলে তারা ফতোয়াবাজ ছাড়া কিছু না..." তাহলে রবীন্দ্রনাথ কি ফতোয়াবাজ। হৈমন্তি পড়ে দেখুন, সেখানে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, "সে আমার সম্পত্তি নয়, সম্পদ।"
১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ ভোর ৫:১৪
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: বইপাগল,
অনুবাদগুলা ভয়ানক বাজে হয়েছে!!!! আপনার সৎ উদ্দেশ্য বুঝতে পারছি, কিন্তু কারজাভীর ইংরেজি অনুবাদ পড়ে ভালো লাগে। বাংলা পড়ে কেমন বিরক্ত লাগছে! অনুবাদকের অনুবাদটা যদি আরেকটু ভালো হতো!
এখানে নিজের ক্ল্যারিফিকেশন দিতে পারতেন একটু। অনেক প্রচলিত হাদীস আছে যেগুলোর মূল উদ্দেশ্যই নারীর অবমাননা। অথচ হাদীসগুলোর সূত্র ঘাটলেই দেখা যায় ওগুলো 'দয়ীফ' অর্থ্যাৎ দুর্বল সূত্রের কিংবা আরও খারাপ... ফেব্রিকেটেড অর্থ্যাৎ বানানো হাদিস। এজন্য মানুষের মনে এরকম উদ্ভট প্রশ্ন আসে। প্রশ্নটা যে করেছে সে ওই উদ্ভট মনস্তত্ত থেকেই করেছে। টাইটেল বদলে দিন বড়জোর। বড়জোর ইনভার্টেড কমার ভিতরে ঢুকান প্রশ্ন বুঝাতে। 'সম্পদ' তো বস্তু অর্থে না। সম্পদ তো সম্পদ, একজনের সচ্চরিত্র তার নিজের সম্পদ হতে পারে। পূঁজি। সেটা নিয়ে আপত্তি করার কিছু পাচ্ছি না।
১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ ভোর ৫:১৭
`হাসান বলেছেন: ড়ামচাগোল
১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ ভোর ৫:২৫
আরিফুর রহমান বলেছেন: ড়ামচাগল
১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ ভোর ৫:৩৩
দ্বীপবালক বলেছেন: যাহারা সম্পত্তি ও সম্পদের পার্থক্য বুঝিতে পারেনা আপনি তাহাদিগকে কিছুই বুঝাইতে পারিবেননা। ইহা ছাড়াও আরবী "মাতা'উন" শব্দটি অনেক বেশী ব্যাপক অর্থবোধক।
তথাপি আপনার এই মহৎ কর্ম চালাইয়া যান।
৫
২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ ভোর ৫:৩৩
ট্র্যাপিজিয়াম বলেছেন: রামছাগল
২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ সকাল ৭:৪২
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: হৈমন্তীতে রবীন্দ্রনাথ অপুর দ্বারা যে মন্তব্যটি করেছিলেন, "সে যে আমার সম্পত্তি নয়, সে যে আমার সম্পদ।"
আপনাদেরকে কি তখন এর ব্যাখা পড়তে হয় নি?
সম্পদ হচ্ছে সেই যা মানুষের নিজের জীবনের জন্য অপরিহার্য, তাই তার অন্য নাম অর্ধাংগিনী।
২২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ সকাল ৭:৪২
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: হৈমন্তীতে রবীন্দ্রনাথ অপুর দ্বারা যে মন্তব্যটি করেছিলেন, "সে যে আমার সম্পত্তি নয়, সে যে আমার সম্পদ।"
আপনাদেরকে কি তখন এর ব্যাখা পড়তে হয় নি?
সম্পদ হচ্ছে সেই যা মানুষের নিজের জীবনের জন্য অপরিহার্য, তাই তার অন্য নাম অর্ধাংগিনী।
২৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ সকাল ৭:৫১
মুকুল বলেছেন: হু ম ম... আরেকটি লেখা হতে পারে, "ফতোয়া - প্রসঙ্গ - পুরুষ কি সর্বাংশেই খারাপ?"
লিখবেন আশা করি।
২৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৩৩
বইপাগল বলেছেন: @নিধিরাম সর্দার - এখানে সম্পদ বলতে নেয়ামত বোঝানো হয়েছে।
ধন্যবাদ @আবূসামীহা, @প্প্বপ্প্বেষপ্প্ব্ত্রপ্প্বুপ্প্ম্লপ্প্ম্ম......., @মুনিয়া, @নূরে আলম, @মাথামোটা, @সম্ভব,অসম্ভব, @দ্বীপবালক এবং @উম্মু আবদুল্লাহ
@সন্ধ্যাবাতি - ইংরেজী অনুবাদটা কি অনলাইনে পাওয়া যায়? লিংক দিতে পারবেন? যাই হোক, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
@মুকুল - এরকম ফতোয়া পেলে ইনশাআল্লাহ পোস্ট করবো। ধন্যবাদ।
২৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১৪
রাজীব বলেছেন: আমিও বোধহয় সরবাংশে বইপাগলের কাছে খারাপ...ধন্যবাদের তালিকাতে শুধু আমিই নাই...
২৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
বইপাগল বলেছেন: @রাজীব - দুঃখিত এবং আপনাকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ, তালিকাতে না থাকাটা ইচ্ছাকৃত ভুল ছিলো না,
২৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৪৪
চতুরভূজ বলেছেন: মুসলিম নারীদের জন্যে জরুরী হচ্ছে তারা কাফের ও নাস্তিকদের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন হবেন এবং প্রগতি ও নারী স্বাধীনতার নামে যারা তাদের ইজ্জত আবরু ধ্বংস করতে চায় তাদের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকবেন। তাদের জন্যে কল্যাণ এবং সাফল্য হচ্ছে তারা আল্লাহর নির্ধারিত সীমার মধ্যে পূর্ণ স্বাধীনভাবে জীবন কাটাবেন।
উম্মু আবদুল্লাহর কমেন্ট পছন্দ হয়েছে।
৫
২৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৪
বইপাগল বলেছেন: ধন্যবাদ @চতুরভূজ
২৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৫
পালর্ামেন্ট বলেছেন: রামছাগল
৩০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:১৩
কানা বাবা বলেছেন: @বইপাগল,
শিরোনামটাতো পক্ষপাতদুষ্ট দিয়েছেনই; অনুবাদও সাপ্লাই করেছেন জঘন্য। রেফারেন্স তো সবচে' দুর্ব্বল অংশ। মুসলিম, তিবরানী, নাহজুল বালাগাহ এবং আপনার ভৌতিক (যেহেতু ট্রেস করার কোনো ক্লু নাই। সংবাদপত্রও সোর্সের ব্যাপারে এরচে' বেশী দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়) "বিশেষজ্ঞদল"--কোনোটাই অভ্রান্ত তো নয়ই; বরং ভুলের হাটবাজার। কুরআনের কোনো আয়াতেও আপনার পোস্টের শিরোনামের পক্ষে কিছু নেই। তাহলে?
'নেয়ামত' শব্দটির বদলে 'অনুগ্রহ' বললে মূল অর্থের আরো কাছাকাছি হোতো; সেক্ষেত্রে সর্দারজীর হয়তো আর খটকা লাগতো না... কিন্তু বইয়ে যেহেতু দেয়া আছে "নেয়ামত" অতএব নেয়ামতের বাইরে যাওয়া যাবে না; এমনই আপনার বোধনক্ষমতার দৌড়! আবার রবিবাবুরে টানা হ্যাচড়া কইরা কেরদানি দেখাইতেছেন...। আচ্ছা আপনি পোস্ট করার আগে কি ন্যুনতম চিন্তাভাবনাও করেন না নাকি ম্যাসোকিজম প্র্যাকটিস করেন? আপনাকে আমি বোধবুদ্ধিহীন মর্ষকামী এক গ্রন্থকীট ছাড়া কিছুই ভাবতে পারছিনা এতটাই মূলবিচ্যুত আর অসংলগ্ন আপনার পোস্ট; স্যরি।
"হে মানবজাতি, আমরা তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি একটি নর ও একটি নারী থেকে এবং তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে যাতে তোমরা পরস্পরকে জানতে পারো। আল্লাহর দৃষ্টিতে তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে অভিজাত হচ্ছে সে-ই যে সর্বাধিক পরহেজগার। নিশ্চয়ই আল্লাহ জ্ঞানী এবং সর্বজ্ঞ।" (সূরা হুজুরাত:১৩)
বলেন আমাকে আল্লাহ এখানে কোথায় বলেছে কেবল পুংপ্রজাতির হওয়ার কারনেই কেউ নারীর চাইতে উত্কৃষ্ট হয় কিংবা নারী খারাপ (সর্বাংশে তো দুরের কথা; কোনো অংশে অন্তত)?
কুরআনের মূল সেন্টিমেন্ট না বুঝে নাহজুল বালাগাহ-কে রেফারেন্স ধইরা আসছেন হেদায়েতের বানী বিতরণ করতে! নাহজুল বালাগাহ'র বাংলা অনুবাদের ভূমিকাতে কি লেখা আছে খেয়াল করেছেন?
আর ফেতনা শব্দটাকে চলতি রেওয়াজমতোন ফেতনা না বলে মূল অর্থ জানার চেষ্টা করেন; দেখবেন পুরুষ প্রজাতির বীরপুঙ্গবরাই "ফেতনা" সৃষ্টি করে বেশী।
বলেছেন 'নারীদের মধ্যে আকর্ষণ আছে'; ...তো আকর্ষণ পুরুষের মধ্যে থাকা কি নিষেধ নাকি? নাকি একেবারেই নাই? আর যদি থাকে তাহলে কোন যুক্তিতে নারী ফেতনার জইন্য একলা দায়ী হবে?
এর আগেও আপনার পোস্টে আমি মন্তব্য করেছি; আমার বিশ্বাস মন্তব্যগুলো অপ্রাসঙ্গিকও ছিলোনা; কিন্তু জবাব পাইনি। আজ পাবো সে আশাও করিনা। ইন ফ্যাক্ট, আপনার ব্লগেই পারতঃপক্ষে না ঢোকার চেষ্টা করবো যাতে এইসব ভ্যালুলেস উসকানীমূলক অপযুক্তির সামনে না পড়তে হয়। তবে আফসোস থাকবে আপনার জন্য; কি নিদারুণ একটা ভুল ধারনা নিজের সম্পর্কে পোষেন আপনি!
যাবার আগে আপনার উদ্দেশ্যে আপনার(?) কুরআন থেকেই একটা পংক্তি উদ্ধৃত করে যেতে চাই-
"আল্লাহর দৃষ্টিতে নিকৃষ্টতম পশু তারাই যারা বধির, বোবা ও বোধবুদ্ধিহীন"। (সূরা আনফাল:২২)
আলোকিত থাকুন; সুস্থ থাকুন।
(আল-হুজুরাত:১৩)
৩১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:৪১
বইপাগল বলেছেন: @কানা বাবা - আপনি অনেক কথাই আমাকে বলে গেলেন, সেটা অবশ্য সমস্যা না, আমার প্রশ্ন হলো, আপনি কি আসলেই এ পোষ্টটা পড়ে মন্তব্য করলেন? নাকি না পড়ে? আমার কাছে আপনার মন্তব্যটা পড়ে মনে হয়েছে যে, আপনি আমার এ পোস্টটি ভালো করে পড়েননি। শিরোনাম যা দিয়েছি, সেটা বইতে থাক বা আমি দেই, সেটা যে কোনো মন্তব্য নয়, তা হয়তো আপনি বুঝতে পারেননি ! আর কি বলবো? বাকি কথাও এরকমই ...
৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:৪৯
সু-শান্ত বলেছেন: [ইংলিশ]যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/নষড়ম/ংঁংযধহঃধনষড়ম/28750124[/ইংলিশ
৩৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:২৫
কানা বাবা বলেছেন: @বইপাগল,
পোস্টের শিরোনামটা কি শুরুতেই ভুল ধারনা দিচ্ছে না?
শিরোনামটা মন্তব্য নয় ঠিকই (আপনার কেন মনে হোলো ভুল করে শিরোনামকে মন্তব্য ভেবেছি জানি না) কিন্তু মন্তব্যের প্রভাব বেশী নাকি শিরোনামের? আমার তো মনে হয় মন্তব্যে তবু যা হোক অপ্রাসঙ্গিক কথার একটা জায়গা আছে (না থাকাই বিধেয়) কিন্তু শিরোনামকে হতে হবে মূলানুগ। জানিনা আপনার কি ধারনা...
আপনার পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে তাত্ক্ষনিক মন্তব্য করতে গিয়ে শালীনতার গন্ডি হয়তো অতিক্রম করে ফেলেছি (দুঃখিত); কিন্তু আপনি দয়া করে আমার মন্তব্যের মূল সেন্সটা রিয়ালাইজ করার চেষ্টা করুন। এরকম ল্যাবড়াছ্যাবড়া করে তথ্য উপস্থাপন করলে আপনার সত্যিকারের উদ্দেশ্য কোনোদিনই পূরণ হবেনা; মাঝখান থেকে আজাইরা ক্যাচালই সার হবে। জানার চেয়ে বুঝা বড় এইটুকুন অন্ততঃ বুঝার চেষ্টা করুন। আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে আপনার আল্লাহ খোদার কোনো ভ্যালু নেই যদিও আমি ঘোরতর রকমের আস্তিক; উদ্ভট সব কথাবার্তা বলে আপনি আর যাতে নিজেকে দৃষ্টিকটুরকমের হাস্যকর না করে তোলেন-- এই উদ্দেশ্যে কথাগুলো বললাম। অনেক তো জেনেছেন; এবার বুঝার জন্য একটু সময় দিলে ক্ষতি কি?
আবার যেন ৪:৩৪ এর গূঢ়ার্থ নিয়ে তেড়েফুঁড়ে আসবেন না...
ধন্যবাদ আপনাকে।
ঈশ্বর আপনাকে বুঝার ক্ষমতা দিন।
৩৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৪৬
এখনও গল্প লিখি বলেছেন: @ মুনিয়া বলেছেন :
২০০৭-১১-৩০ ০১:০৩:১৫
বইপাগল,
লিখতে থাকুন। এত ভাল একটা কাজ করছেন আপনি। এর সুফল নিশ্চয়ই পাবেন।
আমার ধারণা ছিল মেয়েরাই প্রথম বোঝে ধর্ম দিয়ে তাদের দাবিয়ে রাখা হয়েছে...যাই হোক যার যার ব্যাপার। তবে আল্লাহ নিশ্চয়ই অবিবেচক নন যে কেবল পুরুষদের জন্য দুনিয়া বানিয়ে নারীকে তার সম্পদ বানাবেন
৩৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৪৭
বইপাগল বলেছেন: @কানা বাবা - এ পোস্টের শুরুতে একজনের প্রশ্ন দেয়া হয়েছে যে, তিনি বলছেন 'নাহজুল বালাগা' গ্রন্থে তিনি পড়েছেন যে, নারী সর্বাংশেই খারাপ। তারপর তিনি জানতে চাইলেন, এটার কি ব্যাখ্যা।
আপনার ভাষায় ভৌতিক বিশেষজ্ঞদল কোরআন থেকে এবং অন্যান্য যুক্তি দিয়ে প্রমাণ দিলেন যে, 'নাহজুল বালাগা' ভুল তথ্য দিয়েছে।
এখানে আপনি কোন ব্যাপারটা ধরতে পারছেন না, তা আবার আমি ধরতে পারছি না। যাই হোক, আমাকে হাস্যকর না করার চেষ্টার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:০৩
কানা বাবা বলেছেন: তো শেষ পর্যন্ত যেটা ভুল প্রমানিত করলেন সেটাকেই কেন শিরোনাম বানালেন? এটা কি পাঠককে মিসলিড করে না?
যাহোক, র্যাংগস ভবন ধসে পরেছে (কিংবা ভিতরে বিস্ফোরণ ঘটেছে; এখনো নিশ্চিত জানা যাচ্ছে না); ঐটার আপডেট জানতে যাচ্ছি। আমাদের এই বাদানুবাদ অর্থহীন...
ধন্যবাদ।
৩৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:৫১
বইপাগল বলেছেন: আমাদের পাঠকরা কি একটু মন দিয়ে পড়তে পারে না, এতোটা অমনোযোগী হলে হয়?
ধন্যবাদ @কানা বাবা
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১১
নিধিরাম সর্দার বলেছেন: " বলেন, দুনিয়া একটি সম্পদ। এর মধ্যে সর্বোত্কৃষ্ট সম্পদ হচ্ছে পুন্যশীলা নারী। "
নারী সম্পদ এর মানে কি? নারী কি কোন জমি জিরাত নাকি যে সম্পদ হবে