নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেবিদ

"অবশ্যই আমার নামাজ আমার এবাদাত আমার জীবন আমার মৃত্যু সবকিছুই সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহর জন্যে।"

বইপাগল

"... তোমরা যা কিছু করছো আল্লাহ তায়ালা তার সব কিছুই দেখছেন।" (সূরা আল হাদীদঃ আয়াত ৪) ///////// "তিনি চোখের খেয়ানত সম্পর্কে (যেমন) জানেন, (তেমনি জানেন) যা কিছু (মানুষের) মন গোপন করে রাখে (সে সব কিছুও)।" (সূরা আল মোমেনঃ আয়াত ১৯) ///////// "যিনি জন্ম ও মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, যাতে করে এর দ্বারা তিনি তোমাদের যাচাই করে নিতে পারেন, কর্মক্ষেত্রে কে (এখানে) তোমাদের মধ্যে বেশি ভালো, ..." (সূরা আল মূলক, আয়াত ২) ///////// "... অবশ্যই আমার নামাজ, আমার এবাদাত, আমার জীবন, আমার মৃত্যু - সব কিছুই সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহ তায়ালার জন্যে।" (সূরা আল আনয়ামঃ আয়াত ১৬২)

বইপাগল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাহান্নামের চিত্র - পর্ব ৪

২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০৯

জাহান্নামের সাপ ও বিচ্ছু্



নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, জাহান্নামে বড়ো ঘাড় বিশিষ্ট উটের ন্যায় সাপ আছে। সে সাপগুলো এমন বিষাক্ত ও ভয়ংকর যে, যদি একবার কাউকে দংশন করে তবে চল্লিশ বত্সর পর্যন্ত তার বিষের ক্রিয়া থাকবে। আর জাহান্নামে কাঠ বহনকারী খচ্চরের ন্যায় বিচ্ছু আছে। সেগুলো যদি একবার কাউকে দংশন করে তবে চল্লিশ বত্সর পর্যন্ত তার দংশন জ্বালা সে (জাহান্নামী) অনুভব করবে। (আহমদ)





আল্লাহ ও রাসূলের অস্বীকারকারীদের জন্য জাহান্নাম



আল্লাহ তায়ালা বলেন,

(এতো সব নিদর্শন সত্ত্বেও) যারা তাদের স্রষ্টাকে অস্বীকার করেছে, তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের (কঠোরতম) শাস্তি; জাহান্নাম কতোই না নিকৃষ্টতম স্থান ! (সূরা আল মূলকঃ আয়াত ৬)



যারা কুফুরী করেছে এবং এই কাফের অবস্থায়ই মৃত্যু বরণ করেছে, তাদের ওপর আলাহর অভিশাপ, ফেরেশতাদের অভিশাপ, (সর্বোপরি) অভিশাপ সমগ্র মানবকুলের, (এই অভিশপ্ত অবস্থা নিয়েই) এরা সেখানে চিরদিন থাকবে, শাস্তির মাত্রা এদের ওপর থেকে (বিন্দুমাত্রও) কম করা হবে না, তাদের কোনো রকম অবকাশও দেয়া হবে না। (সূরা আল বাকারাঃ আয়াত ১৬১-১৬২)



কাফেরদের (পাকড়াও করার) জন্যে আমি শেকল, বেড়ি ও (শাস্তির জন্যে) আগুনের লেলিহান শিখার ব্যবস্থা করে রেখেছি। (সূরা আদ্‌ দাহরঃ আয়াত ৪)



অন্যত্র বলা হয়েছে, যারা কুফুরী করবে তাদের জান্নাতে যাওয়া ততোখানি অসম্ভব যতোখানি অসম্ভব সুঁচের ছিদ্রের ভিতর দিয়ে উট প্রবেশ করা। আল কোরআনে বলা হয়েছে,

অবশ্যই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং দম্ভভরে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তাদের জন্যে কখনো (রহমতভরা) আসমানের দুয়ার খুলে দেয়া হবে না, যতোক্ষণ পর্যন্ত একটি সুঁচের ছিদ্রপথ দিয়ে একটি উট প্রবেশ করতে না পারবে, ততোক্ষণ পর্যন্ত এরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না; আমি এভাবেই অপরাধীদের প্রতিফল দিয়ে থাকি। (সেদিন) তাদের জন্যে (নীচের) বিছানাও হবে জাহান্নামের, (আবার জাহান্নামই হবে) তাদের ওপরের আচ্ছাদন, এভাবেই যালেমদের আমি প্রতিফল দিয়ে থাকি। (সূরা আল আ'রাফঃ আয়াত ৪০-৪১)





জ্বিন, মানুষ ও পাথর জাহান্নামের ইন্ধন হবে



বস্তুত বহু সংখ্যক মানুষ ও জ্বিন (আছে, যাদের) আমি জাহান্নামের জন্যেই পয়দা করেছি, তাদের কাছে যদিও (বুঝার মতো) দিল আছে, কিন্তু তা দিয়ে তারা চিন্তা করে না, তাদের কাছে (দেখার মতো) চোখ থাকলেও তারা তা দিয়ে (সত্য) দেখে না, আবার তাদের কাছে (শোনার মতো) কান আছে, কিন্তু তারা সে কান দিয়ে (সত্য কথা) শোনে না; (আসলে) এরা হচ্ছে জন্তু-জানোয়ারের মতো, বরং (কোনো কোনো ক্ষেত্রে) তাদের চাইতেও এরা বেশী বিভ্রান্ত; এসব মানুষেরা (দারুণ) উদাসীন। (সূরা আল আ'রাফঃ আয়াত ১৭৯)



সূরা আল বাকারায় বলা হয়েছে,

... তোমরা (দোযখের) সেই কঠিন আগুনকে ভয় করো, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর, (আল্লাহ তায়ালাকে) যারা অস্বীকার করে তাদের জন্যেই (এটা) প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। (সূরা আল বাকারাঃ আয়াত ২৪)



সূরা আত তাহরীমে শুধু ভয় করার কথাই বলা হয়নি বরং বাঁচার কার্যকরী পথ অনুসন্ধানের কথা বলা হয়েছে। বলা হচ্ছে,

হে ঈমানদার লোকেরা, তোমরা নিজেদের ও নিজেদের পরিবার পরিজনদের (জাহান্নামের সেই কঠিন) আগুন থেকে বাঁচাও, যার জ্বালানী হবে মানুষ আর পাথর, (সে) জাহান্নামের (প্রহরা যাদের) ওপর (অর্পিত), সেসব ফেরেশতা সবাই হচ্ছে নির্মম ও কঠোর, তারা (দন্ডাদেশ জারি করার ব্যাপারে) আল্লাহর কোনো আদেশই অমান্য করবে না, তারা তাই করবে যা তাদের করার জন্যে আদেশ করা হবে। (সূরা আত তাহরীমঃ আয়াত ৬)



এখন প্রশ্ন হতে পারে মানুষ ও জ্বীনকে জ্বালানো হবে এটা যুক্তিসংগত। কারণ তাদেরকে জ্ঞান-বুদ্ধি দিয়েছেন এবং তার প্রয়োগের স্বাধীনতাও দিয়েছেন কিন্তু পাথরতো জড়ো পদার্থ, তাদেরকে কেন পুড়ানো হবে?



এর উত্তর হচ্ছে, দু'টি কারণে পাথরকে পোড়ানো হবে।



একঃ যেহেতু মুশরিকরা পাথরের মূর্তি তৈরী করে তার পূজা-অর্চনা করে এবং বলে যে, এরা আমাদেরকে সেদিন সুপারিশ করে বাঁচিয়ে দেবে। তাই তাদেরকে দেখিয়ে দেখিয়ে তাদের সাথেই সে সব পাথরের মূর্তিগুলোকে পুড়ানো হবে। যেনো মুশরিকগণ বুঝতে পারে ঐ সব পাথর নিজেকে রক্ষা করার সামর্থ পর্যন্ত রাখেনা কাজেই কি করে তাদের মুক্তির জন্য সুপারিশ করতে পারে।



দুইঃ আগুনে পাথর পুড়ালে আগুনের তাপমাত্রা আরও বহুগুণ বেড়ে যায়। তাই যেহেতু কাফেরদেরকে কঠিন শাস্তি দেয়াই আলাহর ফায়সালা তাই আগুনের তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য পাথর পুড়ানো হবে। (এ ব্যাপারে আলাহ তায়ালাই ভালো জানেন)

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৯/-৩

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩২

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন: +

সালাম আলাইক

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৫

প্রশ্নোত্তর বলেছেন: .


"আলাহ তায়ালাই ভালো জানেন"

এই একটা লাইনেই আপনার সমস্ত ব্লগপোষ্টের প্রয়োজন ফুরিয়েছে...

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৮

নাদান বলেছেন: কি যন্ত্রনা !! হয় ভয় দেখায় না হলে লোভ দেখায়।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৮

নাদান বলেছেন: কি যন্ত্রনা !! হয় ভয় দেখায় না হলে লোভ দেখায়।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৯

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

তাতেও কাম না হইলে ক্কোতল!

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৮

জেনারেল বলেছেন: সবকিছু ৪০ আর ৭০ এর সাথে রিলেটেড কেন?

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০৩

নতুন বলেছেন: জাহান্নামের ভয় বা বেহেস্তের লোভ .... !!!!

এই জাহান্ন্ম কি প্রতীকি না বাস্তব??? তাহলে এর ঠিকানা কি ??? কোথায় ?? বত`মানে আমাদের সৈরোজগতের মধ্যে তো আমাদের জানামতে নাই???

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০৪

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

ভাই আপনে তো নতুন। পুরান পাগলেই খুইজ্যা পায় না!

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০৭

নতুন বলেছেন: " একঃ যেহেতু মুশরিকরা পাথরের মূর্তি তৈরী করে তার পূজা-অর্চনা করে এবং বলে যে, এরা আমাদেরকে সেদিন সুপারিশ করে বাঁচিয়ে দেবে। তাই তাদেরকে দেখিয়ে দেখিয়ে তাদের সাথেই সে সব পাথরের মূর্তিগুলোকে পুড়ানো হবে। যেনো মুশরিকগণ বুঝতে পারে ঐ সব পাথর নিজেকে রক্ষা করার সামর্থ পর্যন্ত রাখেনা কাজেই কি করে তাদের মুক্তির জন্য সুপারিশ করতে পারে।""

--- যদি তারা দোজখের শ্বাস্তিতে নিক্ষিপ্ত হয়...তাহলে তাদের কে পাথর পুড়িয়ে বিশ্বাস করেতে হবে না যে....তারা ভুল পথে ছিলো!!! ---

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৯

নতুন বলেছেন: ""দুইঃ আগুনে পাথর পুড়ালে আগুনের তাপমাত্রা আরও বহুগুণ বেড়ে যায়। তাই যেহেতু কাফেরদেরকে কঠিন শাস্তি দেয়াই আলাহর ফায়সালা তাই আগুনের তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য পাথর পুড়ানো হবে। (এ ব্যাপারে আলাহ তায়ালাই ভালো জানেন)""

এখানে ব্যখ্যাকারির বিজ্ঞানের জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যায়...পাথর পুড়িয়ে কত উচু তাপমাত্রা তেরি করা যায় তার ধারনা তার নাই...এবং মানুষ এখন পারমানবিক বিক্রয়ার মাধ্যমে পাথর পোড়ানোর চেয়ে কত গুন বেশি তাপ সৃস্টিকরতে পারে তা তিনি চিন্তাও করতে পারেন না বলেই আমার মনে হয়....

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৪

মদনবাবু বলেছেন: আগুনে পাথর পুড়ালে আগুনের তাপমাত্রা আরও বহুগুণ বেড়ে যায়।

>>> কেমনে সম্ভব ? ===

(এ ব্যাপারে আলাহ তায়ালাই ভালো জানেন)


১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৭

জেনারেল বলেছেন: মদনবাবু, এইটা নতুন ন্যানো সায়েন্স টেকনোলজি তুমার মত মদনবাবু বুঝবো না।
বুঝতে হলে কিছু দার্শনিকের নাম মুখস্থ কইরা আহো!!

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৯

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
কসেমালিজক্যাল এ্যাক্সেপ্লারেশনে মহাবিম্বের পরিধি সম্পর্কে আদৌ কি কো্ন ধারণা পেয়েছে মানবজাতি? পায় নি। আমরা আমাদের ছায়াপথের ভেতরকার সকল কিছু সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারি নি এখনো। বার বার প্রাপ্ত জ্ঞান বদলাতে হচ্ছে। অন্য ছায়াপথগুলো তো ইনটেক্ট রয়ে গেলো। সুবিশাল ডার্ক মেটারে কি আছে তা সম্পর্কে জানার বাইরে আমরা। অনেক কিছুই তো হিউম্যান পারসেপশনের বাইরে। ওই বাইরেটাতেই জান্নাত জাহান্নাম হয়তোবা!! @নতুন+প্রশ্নোত্তর

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৯

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

(সব ব্যাপারে আলাহ তায়ালাই ভালো জানেন)। বইপাগোল ভাই, আসেন আমরা এসব আলোচনা বন করি।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২০

নতুন বলেছেন: কথা ঠিকই কইছো প্রশ্নোত্তর :-)

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২১

জেনারেল বলেছেন: প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

(সব ব্যাপারে আলাহ তায়ালাই ভালো জানেন)। বইপাগোল ভাই, আসেন আমরা এসব আলোচনা বন করি।
জাঝা!!!!!!!!!!

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৩

মদনবাবু বলেছেন: বুঝলাম স্বর্গলোক ব্ল্যাকহোলে আর মর্তোলোক হোয়াইটহোলে ।

১৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২২

লাল দরজা বলেছেন: "বস্তুত বহু সংখ্যক মানুষ ও জ্বিন (আছে, যাদের) আমি জাহান্নামের জন্যেই পয়দা করেছি, ..."

তাইলে আর হেদায়েত কইরা কি কাম!

(এ ব্যাপারে আলাহ তায়ালাই ভালো জানেন)

১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২২

নতুন বলেছেন: সারওয়ারচৌধুরী ভাই---

মানলাম দোজখ আমাদের পাশের ছায়াপথে অবস্তিতো.... বলতে পারেন আলোর গতি তে ভ্রমন করলে কত বছর লাগবে তাতে পৈাছতে???

২০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৪

খারেজি বলেছেন: "রিপুর তাড়নে যখনই মোদের বিবেক পায় গো লয়,
আত্মগ্লানির নরক অনলে তখনই পুড়িতে হয়..."

২১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৮

নতুন বলেছেন: সবচেয়ে কাছের ছায়াপথে আলোর সময় লাগে... ২৫০০০ বছর..
আর এ যাবত মানুসের আবিস্ক্ৃত দুরের ছায়াপথে সময় লাগে.. ১,৪৯,১০,০০০বছর...

উইকিপিডা:- Click This Link

আশা করছি লিংক কাজ করবে...

২২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩১

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

@সারওয়ারচৌধুরী

কি কান্ড! আপনিও তো দেখি 'হয়তোবা' বললেন!

আসেন একটু পেছনে যাই। মানুষ একসময় গুহায় বাস করতো এটা তো মানেন? পূর্ণিমায় বিশাল চাঁদ দেখে মানুষের মনে ভয় আর শ্রদ্ধা জাগতো, করতো পূজো। তখন সেই গুহাবাসী মানুষ কি জানতো তার ভবিষ্যত বংশধর একদিন তার পায়ের ছাপ এঁকে দেবে সেই ভীষন চাঁদে?

কিন্তু মানুষ তাই করেছে। আকাশ থেকে কিছুই টুপ করে নাযেল হয়নি। হাজার বছরের মানব-পরিশ্রমে আজ আমরা ব্লগিং করছি! একট হলেও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। আমাদের আগামী বংশধররাই খুলে দেবে রহস্যের সেই তালা, তাদের হাতেই চাবী। এই আগামীর অনিশ্চয়তাকে পুঁজি করেই ব্যবসা ফেঁদে বসেছে অতি বুদ্ধিমান ধর্মপ্রচারকরা।

২৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩১

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ খারেজি.... স্বর্গলোক আর দোজাকালোক :-) .. রুপক ভাবেই ব্যবহার করা হয়েছে..সব জায়গায়.... আমরা একে বাস্তবে চিন্তা করার চেষ্টা করি সব সময়...

২৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩১

খারেজি বলেছেন: মাফ করবেন,উদ্ধৃতিটার ভাব আমার প্রিয় হলেও রিপুর তাড়নে শব্দবন্ধটি আমার বেঠিক লাগে।

বলুন তো, সব পাহাড়, সব ঝরনা, সব তৃণভূমি, সব জাল, সব পশুপাল, সব নারী (সব পুরুষও) ক্ষমতাবানের দখলে চলে যাবার আগে মানুষ দোজখে যাবার মত কোন পাপে সক্ষম ছিল?

তখন হয়তো পাপও ছিল না, দোজখও ছিল না,প্রাকৃতিক সঙ্গত কামনাকে রিপুও বলতে হতো না।

আত্মগ্লানির নরক অনল মানব জাতিরই প্রাপ‌্য।

একদিন, এই পথে আলো জ্বেলে পৃথিবীর ক্রমমুক্তি হবে, সে অনেক শতাব্দীর মনিষীর কাজ...

২৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩৭

ডোরাকাটা বলেছেন: হালায়, আপনে জাহান্নাম নিয়ে এত পড়ছেন ক্যান। যেইগুলা হুনাইতেছেন, এইগুলা মচতকার সায়েঞ্চ ফিকশন মুভির কনসেপ্ট হইতারে। হলিঊডের মুভিডিরেক্টরগো লগে যোগাযোগ করেন; স্ক্রিপ্ট রাইটারের জব পাইয়া যাইবার পারেন

২৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩৭

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:
'রিপুর তাড়নে' দোষ কি? রিপু কি একটা? না ছয়টা? রিপুর হিসাব নাই রে ভাই!

@ খারেজি

২৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৪২

খারেজি বলেছেন: সবগুলো রিপুরই জন্ম অবদমন থেকে, কামনাকে শুধু যৌনার্থে না নিলেও পারেন ... আবার ফ্রয়েড সাহেবের মতো সব কামনার আদিতে যৌনতা ধরে নিলেও পারেন।

২৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৫৭

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:


আমি বলতে চাই, জাহান্নাম জান্নাতের অবস্থান জীবিত মানুষের পারসেপশনের বাইরে।

২৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:০০

জেনারেল বলেছেন: কেন সারওয়ার চৌধুরী?

৩০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:০৫

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:


আমি বলতে চাই, জাহান্নাম জান্নাতের অবস্থান জীবিত মানুষের পারসেপশনের বাইরে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

যেটা জীবিত মানুষের পারসেপশনের বাইরে সেটা তাকে বলার মতো বেকুব আল্লাহ? আল্লাহর ভাষা কি? ফেরেশ্তাদেরকে নিশ্চয়ই কোন একটা মাধ্যমে আদেশ নিষেধ করেন, সেটা কি মানুষের কোন ভাষার মতো কিছু? যদি হয় তবে সেটা কি বলবেন। কিন্তু সেরকম হওয়ার সম্ভবনা কম। অর্থাৎ এটাও মানুষের পারসেপশনের বাইরে। তো কুরআন সেই রকম কোন পারসেপশনের বাইরের ভাষায় নাযিল হলো না কেন? মানুষ তাহলে বুঝবে কি করে!

হায়রে পারসেপশন!

৩১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:০৫

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন: কারণ ওটা পারলৌকিক বিষয়ের বর্ণনা। ইহলৌকিক জ্ঞান ও বাস্তবতায় সেটা বোধের অগম্য।

৩২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:০৭

মদনবাবু বলেছেন: আবার পারসেপশনে ফিরলেন কেনো@ সারওয়ারচৌধুরী

৩৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:১৪

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:

প্রশ্নোত্তর, উপরের কমেন্টে আপনার অনুসন্ধিত্সার সততা প্রশ্নবিদ্ধ।

আল্লাহ মানুষকে সুপথে চালিত করার জন্য তার মৃত্যু পরবর্তী অবস্থার কথা বলেছেন। জরুরী নয় যে মানুষকে পারলৌকিক অবস্থার বাস্তবতা সম্পর্কে জ্ঞান পেতে হবে।

মানুষ হিসেবে জনম নিয়ে আমার যে পারসেপশন, সেটা অন্য কোন বাস্তবতার সাথে মিলবে না এটাই স্বাভাবিক।

মায়ের গর্ভে আপনি এক ধরনের জ্ঞানের জগতে ছিলেন, পৃথিবীতে এসে আরেক বাস্তবতা, মৃত্যুর পরে আরেক বাস্তবতা।

আপনার আত্মা ট্রাভেলিংয়ে আছে টুওয়ার্ডস ইটারনিটি।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে আলাদা পারসেপশন।

এখন যদি আপনি ইচ্ছাকৃত ত্যাড়ামী করেন তাইলে আমার আর বলার কিছু নাই।

৩৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:১৭

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:
ভাই দুইটা প্রশ্নঃ

আত্মা কি?
মায়ের গর্ভে এক ধরনের জ্ঞানের জগত - মানে কি?

৩৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:২৩

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:

পরে বলবো। এখন ঘন্ঠা খানেকের জন্য অফ গেলাম।

আপনার অনুসন্ধিত্সায় সততা থাকলে আলোচনা চলতে পারে।

৩৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:২৫

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

আপনি অযথাই আক্রমনাত্মক অবস্থান নিচ্ছেন! @ সারোয়ার চৌঃ

৩৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৩১

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন: না না কোথায় আক্রমণাত্মক? নরম্যাল বলছি।

৩৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫৪

নতুন বলেছেন: সারওয়ারচৌধুরী .. প্রথমে বললেন হয়তবা কোন ছায়াপথে বা মহাবিশ্বর কোথাও?? এখন বলছেন এটা মানুষের বোঝার ক্ষমতার বাইরে???

তাহলে এই ইসলামিক পন্ডিতরা মানুষকে এর সমকে জ্ঞান দিতেছে কিভাবে... আমার তো মনে হয় তাদের ও এই সম্পকে ""আমি বলতে চাই, জাহান্নাম জান্নাতের অবস্থান জীবিত মানুষের পারসেপশনের বাইরে। "" হওয়া উচিত তাই নয় কি??

"""মায়ের গর্ভে আপনি এক ধরনের জ্ঞানের জগতে ছিলেন, পৃথিবীতে এসে আরেক বাস্তবতা, মৃত্যুর পরে আরেক বাস্তবতা।""" --- মায়ের গর্ভে শিশুর মস্তিকের কিভাবে বিকাশ হয় তা একটু চিন্তা করলে...বুঝতে পারবেন...সেই সময়ে একটি শিশু কি পরিমান জ্ঞান অরজন করে... :-)

৩৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:০৯

বইপাগল বলেছেন: ওয়ালাইকুম আসসালাম সারওয়ারচৌধুরী ভাই।

অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে যুক্তিগুলো তুলে ধরার জন্যে।

৪০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১৫

পথহারা বলেছেন: নতুন,
তুমি মনে হয় ঠিক লাইনে আচো.....

৪১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:২৬

আউলা বলেছেন: ভাল লেগেছে

৪২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৪১

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:

নতুন

জান্নাত জাহান্নামের ব্যাপারে মহাবৈশ্বিক রেফারেন্স দিয়ে লিখিত কিছু বই আমিও দেখেছি। ওগুলোকে আমি ঠিক গ্রহন করতে পারি নি।

আর আমি কিন্তু আগের কমেন্টে বলি নাই মহাবিশ্বের অন্য কোথাও জান্নাত জাহান্নাম। দেখুন কমেন্ট আবার:) আমি বলেছি পারসেপশনের বাইরের কথা।

আর মায়ের গর্ভে শিশুর মস্তিষ্ক গঠিত হওয়ার পর থেকেই সে একটা বোধের জগতে থাকবে তা স্বাভাবিক নয় কি?

৪৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৩০

নতুন বলেছেন: ""জান্নাত জাহান্নামের ব্যাপারে মহাবৈশ্বিক রেফারেন্স দিয়ে লিখিত কিছু বই আমিও দেখেছি। ওগুলোকে আমি ঠিক গ্রহন করতে পারি নি।""

ধন্যবাদ ... এটা একটা বিস্বয় যে...সুধু মাত্র মানুষের জন্য এই মহাবিস্ব সৃস্টি করা হয়েছে....
আমি আগের কমেন্টে বলেছি...(((আর এ যাবত মানুসের আবিস্ক্ৃত দুরের ছায়াপথে যেতে সময় লাগবে আলোর গতিতে .. ১,৪৯,১০,০০০বছর... ))) তাহলে সুধুমাত্র এই ৬০০ কোটি মানুষের জন্য্ এত বড় আয়োজন??? হিসাব মেলে না... :-)


তাহলে মায়ের গর্ভে শিশুর বোধের জগত সম্পকে আশি... আমি ও আপনি ও তো ১০০% মানুষ তাহলে আপনার মায়ের গর্ভে শিশুর বোধের জগত সম্পকে আমাদের বলুন.... আমার তো সেই সময়ের কোন কিছুই মনে নাই...যেহেতু এটা আমার আপনার নিজের দ্বারা প্রমানিত যে সেই সময়ের কোন কিছু আমাদের মনে থাকে না তাই সেই সময়ের বোধের কথা বলে যুক্তি দেওয়া কি যুক্তি সংগত???

৪৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:২৫

সোনার বাংলা বলেছেন: +

৪৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১৩

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:

নতুন

এমন তো হতে পারে, মানবজাতি যেসব কসমোলজিক্যাল ফেনোমেনন (স্পেসটাইম এর চরিত্র সম্পর্কে, সব ধরণের পদার্থের চরিত্র সম্পর্কে) নিয়ে নাড়াচাড়া করছে, তার বাইরেও অন্যপ্রকার সায়েন্টিফিক ফেনোমেনন বিদ্যমান আছে, যা সম্পর্কে হয়তো ভবিষ্যতে মানুষ জানতে পারবে কিংবা পারবে না।

আর
কোনো্ ডকুমেন্টেশন ছাড়াই ভাবুন, মায়ের গর্ভে শিশুর মস্তিষ্ক গঠিত হওয়ার পর থেকেই সে একটা মস্তিষ্কজাত বোধের জগতে থাকবে, চিন্তা করবে, তা স্বাভাবিক নয় কি? মস্তিষ্ক এ্যাকটিভ হওয়ার পর মস্তিষ্ক তার কাজ করেই যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.