![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্থপতি
প্রাথমিক মধ্যযুগে গির্জা সরাসরি ডাইনী বিচারে যেত না। যদিও এসব বিচার গির্জার আদর্শ থেকেই এসেছে। তদন্তকারী আদালত এ বিচারে জড়িত হয় ১৫ শতকে যখন দু’জন মহিলা স্বীকার করেন যে তারা ১৩৮৪ ও ১৩৯০ সালে যাদুতে অংশ নিয়েছে। প্রাথমিক আধুনিক ইউরোপে ডাইনী বিচার শুরু হয় ভালোভাবেই। ১৫ শতকে ও ১৬ শতকে প্রাথমিক ডাইনী বিচার শুরু হয়। ডাইনীদের ধরে পুড়িয়ে মারা হত। সারা ইউরোপে প্রায় ১২,০০০ ডাইনী বিচারের ঘটনা ঘটেছিল। প্রায় ৪০০০০ থেকে ১০০০০০ লোক এসব বিচার সম্পাদন করেছিল। ১৮ শতকে এ ধরনের অভ্যাস কমে যায়। ইংল্যান্ডে শেষ ডাইনী শিকারের ঘটনা ঘটেছিল ১৬৮২ সালে। ১৭১২ সালে জ্যানি ওয়েনহ্যাম ছিল প্রথাগত ডাইনী বিচারের শেষ ঘটনা যেখানে সে ক্ষমা চায় তার কৃতকর্মের জন্য ও মুক্তি পায়। যাক সঠিক বিচারে নির্ভুলভাবে প্রমানিত ডাইনিদের বিচার করে মানবকুলকে রক্ষা করেছিল দলে দলে লোক। কোন হত্যাকান্ড হয়নি সেখানে। ডাইনি বলে কথা। এবং তা সন্দেহাতীত বাবে প্রমানিত। তো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পুড়িয়ে দিলেই সবার মানরক্ষা হয়।
ওহ: আর ভালোকথা একদল লোক ওই সময় Burn her, burn her বলে চেঁচাত। একমাত্র ডাইনির মৃত্যুই তাদের তৃপ্তি দিতে পারত যতই বিরিয়ানী স্যরি অন্য খাবার খাওয়ানো হোক না কেন।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
আহলান বলেছেন: ্মজা পেলুম
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০১
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই লেখাটা তো ইন্টারেস্টিং লাগতেসিল। আরেকটু ডিটেইলস্ লিখলে সমস্যা কই?