১| ২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

মার্কোপলো বলেছেন:




বিরাট পন্ডিত!

২| ২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

নতুন বলেছেন: এই নাস্তিক কিংবা ধর্মে অবিশ্বাসীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার মূল কারনই হচ্ছে ~ ধর্মের নামে অধর্ম, নোংরা, ঘৃণিত এবং অসৎ কর্মকাণ্ড, ধর্মীয় কুসংস্কার, অযৌক্তিক এবং অবৈজ্ঞানিক কিছু ধর্মীয় বাণী, ধর্মের নামে মানুষ হত্যা কিংবা নির্যাতন আশংকাজনক হারে বেড়ে যাওয়া।

বত`মানের দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের অবদান নাই এমন জিনিস ব্যবহার করে না তেমন মানুষ পাবেন না।

তাই মানুষের ভরসা বিজ্ঞানের উপরে বাড়ছে এবং ধমের বিশ্বাসের উপরে বিশ্বাস কমে যাচ্ছে...

এটা হতেই থাকবে.... কিছুই করার নাই।

এখন ৮০% মানুষও কিন্তু নিজেদের ধমে` বিশ্বাস করেনা। করলে দূনিতি/পাপাচার করতো না... এরা নামে ধম` পালন করে।

৩| ২৬ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৭

কল্লোল পথিক বলেছেন:






সুন্দর পোস্ট।

৪| ২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ১:২০

দ্য ইনভেডার বলেছেন: মার্কোপলো ছাগলা কমেন্ট কি না করলেই নয় ? তোমার চেয়ে বড় পন্ডিত আর আছেনি কোনো ?

৫| ২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কেয়ামতের আগে সবাই অবিশ্বাসী হয়ে যাবে। এটা ব্যপার না....

৬| ২৭ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

কলম চোর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন কিন্তু নাস্তিক কিংবা ধর্মে অবিশ্বাসীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার আরো একটা বড় কারণ আছে।
আমাদের বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা ব্যাপক ভোগবাদী। আধুনিকতার মাধ্যমে আমরা নোংরামিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি। কিন্তু ধর্ম বিলাসিতা, অসভ্যতা, নোংরামি, বেপরোয়া জীবনযাপন সমর্থন করে না। পাশ্চাত্যে ধর্ম অবিশ্বাসীদের সংখ্যা বাড়ার অন্যতম মূল কারণ হচ্ছে এটা। ধর্ম মানলে আপনি বেপরোয়া জীবনযাপন করতে পারবেন না, অবাধে যৌনকর্ম করতে পারবেন না। সেখানে ধর্ম আপনাকে বাধা দিবে।