নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিয়া হাসান

এইটা আমার ব্লগ।

ম্যঙ্গোপিপল

সেলফ এক্সপ্রেশান আমার জন্যে খুব ইম্পরট্যান্ট। www.facebook.com/zia.hassan.rupu

ম্যঙ্গোপিপল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিলেটে শাহজালাল ইউনিভার্সিটিতে ভাস্কর্য স্থাপন বিতর্ক নিয়ে কিছু কথা

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

ধর্মীয় বিষয়ে মন্তব্য খুব সেন্সিটিভ। ঐ জন্যে ধর্মীয় বিষয়ে আমি কখনও কমেন্ট করি না। কিন্তু এই ক্ষেত্রে করছি। কারন চোখের সামনে, দেশটা ক্রমাগত আইডিয়লজিকালি ভাগ হয়ে যাচ্ছে যেটা খুবি উদ্বেগ এর। ঐ ভাবনা থেকেই মন্তব্য টা করছি।



যে ৫১ জন শিক্ষক এই ভাস্কর্যের বিরোধিতা করেছেন, তাদের সবার আগে উচিত ছিল সিলেটের মাজারে মাজারে যে শিরক টা হয় তা নিয়ে উচ্চকিত হওয়া। ঢাকা ইউনিভার্সিটি চত্বরে, অপরাজিত বাংলা আছে। সে খানে গিয়ে কেউ বলেনা, হে রাইফেল ধারি মূর্তি আমার মেয়ে এর ভাল বিয়ে দাও , আমার ছেলের চাকুরি দাও। কিন্তু এই সব মাজারে, অজস্র মানুষ দখিনা দেয়, শিরনি দেয় , তারপর সিজদা ঠেকিয়ে বলে, বাবা আমার ছেলে কে চাকুরি দাও , মেয়ে এর বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। এইটা সব চেয়ে ভয়াবহ রকম শিরক। কিন্তু তারা কখনও এর বিরুদ্ধে উচ্চকিত হয়না। ঐ কাজ টা না করে, শুধু মাত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হিসেবে সৃষ্টি একটা ভাস্কয্যের বিরধিতা করাটা ধর্মীয় অনুশাসনের নাম দিয়ে, রাষ্ট্রের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করার একটা প্রচেস্টা বলেই মনে হয়।



কর্মফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল। ইসলাম এর পাঁচটা স্তম্ভ আছে। কলেমা, নামাজ, রোজা,হজ্জ , জাকাত। ঐ পাচ টা স্তম্ভের উপর একজন মুসলমানের ইসলাম দাঁড়িয়ে। ঐ পাঁচ টা মুল কাজ বাদ দিয়ে যে দেশ, কিছু অনুশাসন আর আচার নিয়ে মত্ত হয়ে পরে এবং ক্রমাগত দেশ কে আইডিওলজিকালি ভাগ করতে থাকে সে দেশ ধিরে ধিরে প্রথমে পাকিস্তান তারপর আফফানিস্তানে পরিনত হয়। ঐ টাই মৌলবাদ, এইটাই ফ্যনাটিসিজম। বিষয় টা এই খানে শিরক হচ্ছে কি হচ্ছেনা তার নয়। যদি সেই টা হত তাহলে প্রথমে এই সাইন ধারিগন মাজার এ ব্যক্তিপূজার বিরদ্ধে দাঁড়াত।



সারা বিশ্বে এইটা দেখা গেছে, প্রথমে তারা শুরু করে, খুব সহজে মুল জনগোষ্ঠীর সহানুভূতি পাওয়া যায় এমন ইস্যু দিয়ে।পরবর্তী তারা ধরবে আমাদের পোশাক, আমাদের গান, আমাদের সংস্ক্রিতিকে । তাই এদের কে প্রথমেই, পরিষ্কার ভাবে কিনারায় সরিয়ে দেয়া উচিত।



ধর্ম মানুষ কে অনড় অবস্থান দেয়। তাই ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি কখনও একটা রাষ্ট্রের জন্যে মঙ্গল জনক নয়। এবং এই জন্যেই রাষ্ট্র থেকে ধর্ম কে বিযুক্ত করা খুব জরুরী। ধর্মের অনুশাসন ব্যক্তি এবং পরিবার এর জন্যে এবং কোনও ক্ষেত্রে সমাজের জন্যে প্রযোজ্য, কিন্তু রাষ্ট্রের উপর ধর্মীয় অনুশাসন চাপিয়ে দেয়ার ফলাফল ভয়াবহ হয়, এইটা ইতিহাসের শিক্ষা।



একই সাথে আমি , ঐ একান্ন জন শিক্ষক সবাইকে ছাগু গালি দেয়ার বিরোধিতা করি। ছাগু শব্দটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা কারি গ্রুপ কে চিহ্নিত করতে ব্যবহার হয় । মৌলবাদ এবং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা কে, এক করে ফেলে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করা টা রাজনৈতিক ভাবে সুবিধাজনক হলেও এই দুই টাকে আলাদা রেখে আলাদা আলাদা ভাবে এপ্রোচ করা টা এই ক্রম বিভক্ত জনপদ এর জন্যে খুব জরুরী।



আমি জীবনে দুইটা লেখা ভয়ে ভয়ে দিছি। ঐ টা তার দুই নাম্বার টা।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

েরজাউল ফারুক বলেছেন: You generally don't comment on these issues, what made you comment on these? It's clearly shirk. Our prophet (sm) once said, he came to this world to uproot worship to statues.

Don't make own decision about Islami Aqida.

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

এমদাদুল কদির বলেছেন: েরজাউল ফারুক বলেছেন: You generally don't comment on these issues, what made you comment on these? It's clearly shirk. Our prophet (sm) once said, he came to this world to uproot worship to statues. Don't make own decision about Islami Aqida.

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ধর্মকে ব্যবহার করে মুনাফা লাভ করা দুনিয়ার সব চাইতে সহজ কাজ। আমরা চুপ করে থাকলে তাদের কাজটা আরো বেশি সহজ করে দেব। ওরা জানেনা কত কষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। ধর্ম দিয়ে স্বাধীনতা আসেনি। মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য স্বাধীনটার চেতনা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মতে ছড়িয়ে দেয়। এই চেতনা ছড়িয়ে দেওয়া কাদের জন্য ক্ষতিকর?

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

ম্যঙ্গোপিপল বলেছেন: Brother Rejaul. Exactly where the risk is. I mean, there is a big group of people in this country who are not muslim and who does not have to follow the rules set by our religion and also there is a big group if muslim, who do not mind having a sculpture which is not made for ideolizing. Now who are you and who am I to stop that ?

And, a state has to clearly stay away from the debate what is shirk and what is not shirk.

That is for person. And, that is for family to act.

If you enforce your own religios beleifs, then there will be conflict, which is not at all necessary.

We already have enough of conflict. Thanks for the comment

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

লিউনেল মেসি বলেছেন: ভাই, এইসব মূর্তি টুর্তি বানানো আতলামী ছাড়া আর কিছুনা, বাংলাদেশে আঁতেল প্রকৃতির মানুষ বেশি। যেই দেশে মুক্তিযুদ্ধারা এখনও ভাল মত খাইতে পায়না। কেউ কেউ রিক্স চালায়!!

সেই দেশে এই মূর্তির জন্য বিতর্ক করা আতলামী ছাড়া আরকি।

ধর্মের ব্যপার পরে আনেন। আর আপনি যে, মাজারের বিষয়টা আনছেন, আপনি কি খবর রাখেন উলামায়ে কেরাম কি পরিমান কথা বলছে বিষয়টা নিয়ে??

আজকে মাজার নিয়ে কথা বললেও পুলিশের ভয় আছে কারন, দেওয়ানবাগী রাজারবাগী এইগুলা সব কয়টা আ.লীগ করে।

আপনি নিজেই মূর্তির বিষয়টা বুঝতেছেন না, সেই জায়গাতে মাজার নিয়ে অনেক মানুষ ভুলের মধ্যে আছে তাদের কিভাবে বুঝাব??

মাজার থাকা দোষের না কিন্তু মাজার নিয়ে ব্যবসা করা দোষের?

কিন্তু মূর্তি তৈরি করাটা সম্পূর্নভাবেই নিষিদ্ধ এবং অপ্রয়োজনীয়।

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

লিউনেল মেসি বলেছেন: মাজার থাকা দোষের না কিন্তু মাজার নিয়ে ব্যবসা করা দোষের

ধর্ম নিয়ে কিন্তু নাস্তিকরাও রাজনীতি করে, কারন ধর্মের বিরুধীতা করলে লোকজনের নজর কারা যায়। শুধু এই জন্যেই মকসুদ মার্কা নাস্তিকরা ইসলামের বিরুধিতা করে।

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

রুথলেস রাস্টস বলেছেন: ইসলামে মূর্তি স্থাপন এর পূজোর মতই সম্পূর্ণ হারাম। যে শিক্ষকরা এই স্থাপনার বিরোধিতা করছেন, তারা কি তাদের পারসপেক্টিভে ঠিক না?
অন্তত এই প্রতিবাদের কারনে তাদের বিশ্বাস অনুসারে তারা সৃষ্টিকর্তার কাছে এ ব্যাপারে দায়ী থাকছেন না।
আর এর সাথে মৌলবাদকে গুলিয়ে ফেলা অসঙ্গত মনে করছি। এক্সট্রিমিস্ট আমি তাদেরই বলছি যাদের গোড়ামি ও একগুঁয়েমির দরুন সমাজের শান্তি ও স্বাভাবিকতা বিনষ্ট হয়। আপনি ফতোয়াবাজদের এক্সট্রিমিস্ট বলতে পারেন, দিল্লীতে গণধর্ষনের শিকার মেয়েটি দোষী বলে রায় দেওয়া পুরোহিতকে এক্সট্রিমিস্ট বলতে পারেন কিন্তু আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত এবং সর্বোচ্চ ভাল ফলাফলের অধিকারী এই শিক্ষকরা এমন কিছু করেননি, শিক্ষক হিসেবে জাতির সেবা করে যাচ্ছেন। তাদের ধর্মের স্পর্শকাতর একটি বিষয়ের প্রতিবাদ করেছেন মাত্র।

আমি আশা করছি লেখাটা আপনি কোন সিদ্ধান্ত হিসেবে দেননি, আপনি আপনার মতামত জানিয়েছেন মাত্র। ঠিক সেই শিক্ষকদের কোন একজনের মত।

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

রুথলেস রাস্টস বলেছেন: ইসলামে মূর্তি স্থাপন এর পূজোর মতই সম্পূর্ণ হারাম। যে শিক্ষকরা এই স্থাপনার বিরোধিতা করছেন, তারা কি তাদের পারসপেক্টিভে ঠিক না?
অন্তত এই প্রতিবাদের কারনে তাদের বিশ্বাস অনুসারে তারা সৃষ্টিকর্তার কাছে এ ব্যাপারে দায়ী থাকছেন না।
আর এর সাথে মৌলবাদকে গুলিয়ে ফেলা অসঙ্গত মনে করছি। এক্সট্রিমিস্ট আমি তাদেরই বলছি যাদের গোড়ামি ও একগুঁয়েমির দরুন সমাজের শান্তি ও স্বাভাবিকতা বিনষ্ট হয়। আপনি ফতোয়াবাজদের এক্সট্রিমিস্ট বলতে পারেন, দিল্লীতে গণধর্ষনের শিকার মেয়েটি দোষী বলে রায় দেওয়া পুরোহিতকে এক্সট্রিমিস্ট বলতে পারেন কিন্তু আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত এবং সর্বোচ্চ ভাল ফলাফলের অধিকারী এই শিক্ষকরা এমন কিছু করেননি, শিক্ষক হিসেবে জাতির সেবা করে যাচ্ছেন। তাদের ধর্মের স্পর্শকাতর একটি বিষয়ের প্রতিবাদ করেছেন মাত্র।

আমি আশা করছি লেখাটা আপনি কোন সিদ্ধান্ত হিসেবে দেননি, আপনি আপনার মতামত জানিয়েছেন মাত্র। ঠিক সেই শিক্ষকদের কোন একজনের মত।

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

বৃক্ষ বলেছেন: কোন জাতিকে খুব সহজেই ধংস করার সবচেয়ে অবর্থ্য অস্ত্র হচ্ছে তাদের কালচারাল ট্রাডিশন কে গুড়িয়ে দেয়া। বকধার্মিকতার সর্বগ্রাসী রূপ আমরা দেখেছি পাকিস্তান, সোমালিয়া এবং ইথিওপিয়াতে। এইসব বকধার্মিকরা প্রথমে তাদের পোশাক, তাদের গান, তাদের সংস্ক্রিতিকে অ্যাটাক করেছে আর সস্তা ইস্যু দিয়ে আদায় করেছে মূল জনগোষ্ঠীর সহানুভূতি। নাউ ইউ সি দ্যা কন্সিকুয়েন্সে । আমরাও মনে হয় সেই পথেই হাঁটছি ।

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

লিউনেল মেসি বলেছেন: মূর্তি নির্মান করা কোন সংস্কৃতি নয়, গোড়ার কথা তো বলছেননা @বৃক্ষ

একটি জাতিকে ধ্বংস করতে হলে শিক্ষাকে ধ্বংস করতে হয়, যা অলরেডি হয়ে গেছে, আজকের পোলাপাইন ২১ ফেব্রুয়ারি কে বলে স্বাধীনতা দিবস, এইদনি নাকি মুক্তিযুদ্ধ হইছে, কেন দেশে কি মূর্তি কম আছে?? এরা শিখতে পারল না কেন??

মূর্তি কখনই সংস্কৃতি হতে পারেনা এটা হচ্ছে এক ধরনের কু সংস্কৃতি (ধর্মিয় ব্যপার আলাদা)।

একটা কমন সেন্সের কথা বলি, চৌরাস্তার মোরে মুক্তিযুদ্ধের মূর্তি বানাইলেন কিন্তু দেখাগেল মূর্তির গায়ে পোস্টার লাগানো শুরু করছে মানুষ। আর বেশির ভাগ মূর্তি ব্যবহার করা হয় সাইনবোর্ড হিসেবে।

সংস্কৃতি কাকে বলে সেটা ভাল করে জানুন।

১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

সরোজ রিক্ত বলেছেন: ছাগু আর ছাগলের মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নাই। আপনি পরের কাতারের।

১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

এমদাদুল কদির বলেছেন: রুথলেস রাস্টস বলেছেন: ইসলামে মূর্তি স্থাপন এর পূজোর মতই সম্পূর্ণ হারাম। যে শিক্ষকরা এই স্থাপনার বিরোধিতা করছেন, তারা কি তাদের পারসপেক্টিভে ঠিক না?
অন্তত এই প্রতিবাদের কারনে তাদের বিশ্বাস অনুসারে তারা সৃষ্টিকর্তার কাছে এ ব্যাপারে দায়ী থাকছেন না।
আর এর সাথে মৌলবাদকে গুলিয়ে ফেলা অসঙ্গত মনে করছি। এক্সট্রিমিস্ট আমি তাদেরই বলছি যাদের গোড়ামি ও একগুঁয়েমির দরুন সমাজের শান্তি ও স্বাভাবিকতা বিনষ্ট হয়। আপনি ফতোয়াবাজদের এক্সট্রিমিস্ট বলতে পারেন, দিল্লীতে গণধর্ষনের শিকার মেয়েটি দোষী বলে রায় দেওয়া পুরোহিতকে এক্সট্রিমিস্ট বলতে পারেন কিন্তু আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত এবং সর্বোচ্চ ভাল ফলাফলের অধিকারী এই শিক্ষকরা এমন কিছু করেননি, শিক্ষক হিসেবে জাতির সেবা করে যাচ্ছেন। তাদের ধর্মের স্পর্শকাতর একটি বিষয়ের প্রতিবাদ করেছেন মাত্র।

আমি আশা করছি লেখাটা আপনি কোন সিদ্ধান্ত হিসেবে দেননি, আপনি আপনার মতামত জানিয়েছেন মাত্র। ঠিক সেই শিক্ষকদের কোন একজনের মত।

১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

এমদাদুল কদির বলেছেন: আমি মুর্তি নির্মানের বিরুদ্ধে একমাত্র ইসলামে নিষিদ্ধ বলে। সিলেটের ধর্মপ্রান মুসলমানদের দাবি ভাস্কর্যের নামে মুর্তি না বানিয়ে আপনারা কোন স্মৃতিস্তম্ব তৈরী করেন, যাতে আপনাদেরও আবেগ বা ইচ্ছা পরিপুর্ন হয় এবং ইসলামেরও পরিপন্থী না হয়, আর তাছাড়া আমি মুক্তিযোদ্ধের অসম্মানকারী নই। কিন্তু শাবিপ্রবির কিছু প্রগতিশীল নামে চরমপন্থিরা তাদের ইচ্ছাই কার্যকর করতে চাচ্ছে এবং ঐ অনুযায়ী এগিয়ে যাচ্ছে। এতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং সিলেট শহরে একটি অনাকাখিত ঘটনা ঘটার প্রবল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
ধন্যবাদ।

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

বোকা ইনদুর বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.