![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেলফ এক্সপ্রেশান আমার জন্যে খুব ইম্পরট্যান্ট। www.facebook.com/zia.hassan.rupu
অর্থনীতির অবস্থা যে কত খারাপ এই টা বুঝতে হইলে, বাংলাদেশের জি ডি পির সরকারী হিসেবে কে টয়লেটে ফেলে, কিছু রিয়েল ইন্ডিকেটর দেখতে হবে।
যে দেশের পরিসংখ্যান বুরোর ৫ বছর ওয়ারি সার্ভে থেকে বের হওয়া গড় আয় থেকে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রি ডবল গড় আয় উল্লেখ করেন(২০১১ বাজেট বক্তৃতা) আর দেশে বিদেশে সেই টা নিয়ে অর্থনীতিবিদেরা হাসাহাসি করে, সেই দেশের জি ডি পি সরকার যা ইচ্ছা বলতে পারে, তাতে কিছু যায় আসেনা।
কিছু দিন আগে, চীন এর প্রধানমন্ত্রীর একটা সাক্ষাতকার পড়েছিলাম। তিনি নিজেই বলছিলেন, আমি জি ডি পি এর দিকে তাকাই না, অর্থনীতির রীয়েল ইন্ডিকেটর হিসেবে আমি দেখি পোর্ট এর গুডস পরিবহন আরো উঠানামা, ইলেক্ট্রিসিটি কঞ্জাম্পশন আর বাঙ্ক লোণ এর প্রব্রিধি।
এই তিন টা দিক থেকেই বাংলাদেশ একটা ভয়াবহ অবস্থানে আছে।
স্বাধীনতার পর, এই প্রথম বারের মত চিটাগাং পোর্ট এর প্রব্রিধি ছিল নেগেটিভে।
২০১১ সালে জুলাই থেকে অক্টোবর কোয়ার্টারে, চিটাগাং পোর্ট এর কন্টেইনার হেন্দলিইং হয়েছে ৪২৮,৫৯৫ টি। ২০১২ তে হয়েছে ৪৭৪,৯৩৩ টি। চোখ বুজে ১০% ডাউন । পুরো ২০১২ তে এই নিম্ন মুখি ট্রেন্ড টা বিরাজমান ছিল।
অনেক জেটি এখন বসে আছে, ফীডার ভেসেল বসে আছে।
Click This Link
কারো তেমন মাথা ব্যাথা আছে বলে মনে হচ্ছেনা।
রীয়াল এস্টেট সেক্টর মুখ থুবড়ে মাটিতে পরে গড়াগড়ি খাচ্ছে।
আজকে থেকে দুই বছর আগে, স্টক যখন বুমিং ছিল তখন রিয়াল এস্টেট সেক্টর আকাশে উড়ছিল। হাজার হাজার নতুন কম্পানি, হাজার হাজার নতুন বিল্ডিং। স্টক এর থেকে টাকা বের করে, অনেকেই ফ্লাট বুকিং দিয়েছিলেন।
আপনার পাড়ার আসে পাশে তাকিয়ে দেখেন। গত এক বছরে হার্ডলি কোন নতুন বিল্ডিং হইছে। রিয়াল এস্টেট সেক্টর কিন্তু টেম্পোরারি লেবার এর বড় জোগান দাতা । এই সেক্টর ধসে পড়াতে লেবার মার্কেটে কি প্রভাব পারছে তা যাচাই করার মত কোন ইন্ডিকেটার এই দেশে নাই।
সরকার বলেছে... ভাই, আনন্দের আর সিমা নাই।
গত দের বছরে ফ্লাট এর দাম বাড়ে নাই।
এখন টাকা আছে যার, ফ্ল্যাট কেনার তার শ্রেষ্ঠ সময়, উৎকৃষ্ট সময় কিন্তু বয়ে যায়। cellbazaar, clickbd তে দেখেন, উত্তরাতে এখন ফ্লাট এর এভারেজ প্রাইস যাচ্ছে ৫০০০ থেকে ৬০০০ টাকা স্কয়ার ফিট। এমনকি ৩০০০ থেকে ৪০০০ এর মধ্যে ছোট ফ্লাট পেয়ে যেতে পারেন । আজ থেকে দুই বছর আগে, এভারেজ প্রাইস ছিল ৬০০০ থেকে ৭০০০ টাকা। ৩০০০-৪০০০ টাকা স্কয়ার ফিট আপনি চিন্তাও করতে পারতেন না।
সব চেয়ে অবাক হয়ে জানলাম । জমির দাম কমছে।
মোরশেদ ভাই এর সম্পাদনায়, বাংলাদেশ ফাস্ট পেপার এর খুব চমৎকার একটা প্রতিবেদন শেয়ার করি,
Click This Link
মানুষের হাতে টাকা নাই। নতুন ইনিভেস্টমেন্ট হচ্ছেনা। টাকা না থাকলে মানুষ জমি কিনবে কেমনে?
থার্ড এ আসি ব্যাংক লোন।
বাঙ্ক লোন এর ইন্টারেস্ট এখন ১৯%। এইটা স্বাধীনতার পর সরবোচ্চ রেট(ধারনা। কিন্তু গত ১০ বছরে এইটা দেখি নাই। )। বাঙ্ক গুলো বলছে, তাদের কাছে টাকা নাই। আমার মনে হয়, কথা টা ভুল। ব্যাঙ্ক এর টাকা আছে, ব্যাঙ্ক এখন ইনভেস্টমেন্ট করছেনা । সিকিউরড লোণ দিতেও ভয় পাচ্ছে। এইটা বোঝা যায়। ডিসেম্বর এর কল মানি রেট দেখলে। ডিসেম্বারে কল মানির রেট ছিল ৭.৫% ।
বাঙ্ক এর টাকা না থাকলে, তারা এগ্রেসিভ হয়ে টাকা কেনে। ২০১১ জুড়ে এই রেট বাংলাদেশে ১৭%-১৮% এর উপরে ছিল।কল মানির রেট বলে দেয়, ব্যাংকের কাছে টাকার চাহিদা নাই। তারা টাকা থাকা সত্ত্বেও লোণ দিচ্ছেনা।
কল মনি রেটে এই জানুয়ারি তে হঠাত একটা স্পাইক আছে।
এইটা মুলত বাংলাদেশ বাঙ্ক এর কাছে রাখা প্রতিটি ব্যাংক এর বাধ্যতামূলক ক্যাশ রিজার্ভ হোলডিং লিমিট ৫.৫% থেকে ৬% এর বাড়িয়ে দেয়ার কারনে। আমার অবাক লাগে, এই সময় যখন বিবি র আরো উচিত ছিল, এই রেট টা কমিয়ে বাঙ্ক গুলোকে ক্যাশ ফ্লো বাড়িয়ে অরথনিতিতে গতি সঞ্ছার করার আর বাংলাদেশ ব্যাংক করলো ঠিক উলটা। ইন্ডিয়ান সেন্ট্রাল বাঙ্ক গত জানুয়ারি মাসে তাদের বাধ্যতামূলক ক্যাশ রিজার্ভ লিমিট ৪.২৫% থেকে ৪% এ নিয়ে আসছে, যাতে ইকনমিতে শেষ ফ্লো বারে। আমরা এমন একটা খারাপ অবস্থার মধ্যে এইটা বাড়ালাম। এরা কোন গুদামের চাল খায় আল্লা জানে।
বাস্তবতা হচ্ছে,বাঙ্ক গুলোতে এখন ব্যাপক ডিফলট হচ্ছে। প্রিমিয়ার বাঙ্ক আর কর্পোরেটে এর হেড কে, ইকবাল সাহেব বেন্ধে রেখেছিল, হেড অফিসে, এমনে এমনে না। টাকা রিকভার করার জন্যে।
সোনালী বাঙ্কের কথা বাদ দিলাম। সরকার বাঙ্ক আর আর দুর্নীতি নিয়ে এই গরুর রচনা না।
কিন্তু বাঙ্ক গুলো অনেক দেখে লোন দিচ্ছে । ছোট হতে বড় সব ধরনের বেবসা থমকে আছে। কথা হল , ১৯% আর উপর ইন্টারেস্ট দিয়া, একটা বিজনেস প্রফিট করবে কেমনে ? চোরা কারবারি আর এক চেটিয়া সিন্ডিকেট ভিত্তিক বেবসায়ি বাদে কারো পক্ষে এই ১৯% ইন্তেরেস্ট রেটে লোণ নিয়ে বেবসায় প্রফিট করতে পারা অসম্ভব বেপার। অনেক এস এম ই প্রতিষ্ঠান পথে বসে গেছে, শুধু বড় প্রতিষ্ঠান গুলো মুনাফা করছে, তাদের ইকনমি অফ স্কেল এর এডভান্টেজ এর কারনে।
এই ইন্টারেস্ট রেটটা কিন্তু আল্টমেটলি সব পন্যের মুল্যস্ফিতি করবে। এবং আমাদের খাদ্য পণ্যের দাম এর উপরেও আঘাত করবে।
মুল প্রব্লেমটা শুরু হয়েছে
শেয়ার মার্কেট ধ্বস আর ডেস্টিনি সহ অন্যন্য এম এল এম দের হাত ধরে মধ্যবিত্তের সঞ্চয় বের হয়ে যাওয়ার পর। সাথে আর অনেক ফেক্টর আছে। কিন্তু এইটা ছিল শুর। এই টাকা টা মানুশের হাতে থাকলে, মানুষ ছোট খাটো ইনভেসত্মেন্ট করতো, ফ্ল্যাট কিনতো , পোলট্রি করতো বা বন্ধু কে লোণ দিত, বা খরচ করত, বা ঈদে পালা পার্বণে খরচ করতো বা ব্যাঙ্ক এ রাখতো, যেটা থেকে ব্যাঙ্ক শিল্পে বা বেবসাতে লোণ দিত।
কিন্তু, এই টাকা টা চলে গেছে অল্প কিছু দুর্নিতীবাজ রাজনিতিবিদ আর শিল্পপতি দের হাতে যারা সরকার আর লাস্ট ইয়ার বলে, হাত গুটিয়ে বসে আছে আর গন টাকা পাচার করতেছে কানাডা আর মালেয়সিয়া তে। এই সব বিদেশি দুরনিতির টাকা ধরার জন্যে এই সব দেশে খুব লুক্রেটিভ ইনভেসটমেন্ট ওয়েলকাম প্রোগ্রাম আছে। স্পেসিয়ালী মালেয়সিয়া সেকেন্ড হোমহমে নামের একটা প্রোগ্রামে মালেয়সিয়াতে প্রচুর এপ্লিকেশান পরেছে বাংলাদেশ থেকে। সরি, আবার গরু রচনা হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ কিন্তু ২০০৮-২০১০ এর ওয়ারল্ড রিসেসানের মুখে ভাল প্রব্রিদ্ধি করে প্রিথিবী কে চমকে দিয়েছিল।কিন্তু ২০১২ তে এসে আমরা নিজেদের কারনে নিজেরা ভয়াবহ অরথনইতিক দুরাবস্থার অবস্থায় পড়েছি।
এই টা এখন ক্লিয়ার। কোন বেবসাতেও সেল নাই এবং চকরাকারে সবাই পড়ছে মন্দার মুখে আছে । গত ইদে, কোরবানি গরুর দাম ছিল অসাভাবিক কম। অনেক গরুর বেপারি শেষ দিনে, ১৪/১৫ হাজার টাকায় ৩০ হাজার টাকার গরু বেচে দিছে। অবিশ্বাস্য ভাবে, ছাগলের দামে গরু বেচা হইছে।
ঠিক একই কারনে, চালের দামেও মন্দা এসেছে। এবং এই মন্দার কারনে, গ্রামএর অরথিনিতিতে ভয়াবহ অবস্থা। গ্রামের বাজারে , প্রান্তিক শ্রমে , খুদ্র ইন্ডাস্ট্রিতে ভয়াবহ মন্দা যাচ্ছে। আমাদের দেশে একটা চালের দামের পলিটিক্স আছে।কিন্তু সব কিছুর দাম বারছে, কিন্তু বছরের পর বছর চালের দাম যদি ১০ টাকায় রয়ে যায়, ঐ কৃষক কি খাবে ? তার বাড়তি আয় কি হবে ? তার ছেলে মেয়ের শিক্ষা, বা তার চিকিতশা কেম্নে হবে ? এনি ওয়ে এইটা অন্য আলোচনা।
পত্রিকায় এসেছে, টেলিকম সেক্টরে গ্রামিন, বাংলালিঙ্ক, রবি সবার গত প্রান্তিকে কাস্টমার কমেছে। প্রতিষ্ঠার পর টেলকো দের জীবনে, এই প্রথম কাস্টমার কমলো। ফলে তারা এড বাজেট কমিয়ে দিয়েছে এবং মেডিয়া সেক্টরে চলছে কর্মীদের উপর ছুরি কাটাকাটি।
যে কোন বিযনেস এর সাথে আমি কথা বলি, বড় ছোট, এস এম এ কর্পোরেটে, মুদির দোকান, হাই স্ট্রীট সবার অবস্থা খারাপ। সবাই চাকুরী ছাঁটাই করছে। চাকুরী ছাঁটাই না করলেও, নতুন হায়ারিং বন্ধ। শুধু মাত্র অন্ধ লিগার, আর বুদ্ধি প্রতিবন্ধি ইন্টলেকচুয়াল না হলে যে কেও এই সত্য দেখতে পাবে।
নতুন গ্রাজুয়েট দের এভারেজ সেলারি কমেছে
নতুন চাকরি প্রার্থী দের মধ্যে ৪ লাখ টাকা দিয়ে বি বি এ করে, নতুন গ্রাজুয়েট দের এভারেজ সেলারি এখন ১০,০০০ থেকে ১৪,০০০।(আই বি এ, আর নর্থ সাউথ এর কথা বলছিনা। )। এর আগে এই সেলারি টা ঊর্ধ্ব মুখি ছিল।
একটা গুড সাইন হচ্ছে, ফরেইন রিজারভের এর অবস্থা ভাল।
তাই ডলার এর দাম কমে এসেছে, ৮৪ টাকা থেকে এখন ৭৯ এ। এইটা প্রতি মাসেই নামছে।
ফলে ইম্পোরট সস্তা হবে। কিন্তু ঐ টা আবার একসপোরটার এর প্রফিট কমিয়ে দিবে। আমাদের মুল একপরটার গার্মেন্টস ওয়ালারা। এদের প্রফিট বাড়লে জি ডি পি বাড়ে, কিন্তু দেশের তেমন খুব বেশি লাভ হয়না। কারন প্রফিট বাড়লে এরা শ্রমিকের বেতন বাড়ায় না। ২০১১ তে, ৭৬ টাকার ডলার ৬ মাসে ৮৪ টাকায় যাওয়াতে তাদের প্রফিট প্রায় ১০% বাড়ছিল কিন্তু এরা চুপে মজা নিয়ে গেছে।
মোটের উপর বলা যায়, দেশের অর্থনীতি নব্বই দশকের পর সব চেয়ে খারাপ অবস্থা পার করছে।
আমি জানি না কেন এই সত্য গুলো কেও বলছেনা । মানুষ খুব কষ্টে আছে। বিশেষত মধ্যবিত্ত। বিশেষত যারা মাত্র গ্রাজুয়াসান শেষ করলো। বিশেষত যারা ছোট বেবসা করে। বিশেষত গ্রামের কৃষক বা প্রান্তিক মজুরেরা। ক্লিয়ারলি, আমরা রিসেসানের মধ্যে পরেছি। কিন্ত সরকার এর বি বি এস, ইচ্ছা মত ডাটা দিয়ে বলছে, আমরা ইউরোপ, আমেরিকার থেকে ভাল আছি। চোখের সামনে দেখা যাচ্ছে আমাদের বাস্তব ইন্দিকেটার গুলো একটা ভয়াবহ দুরবস্থা নিরদেশ করছে। কেন এই গুলো নিয়ে মিডিয়া,সরকার কারো মাথা ব্যাথা নাই, কেন এই নিয়ে আরো এনালিসিস হচ্ছে না সেই টা একটা এক কোটি টাকার প্রশ্ন।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সৌমিক জামান বলেছেন: পারফেকট লেখা ভাই।খুব বেতাল এ আছে আম জনতা।কিন্তু কানা সরকার দেখসে, আজ কাল রিক্সাওয়ালা রাও নাকি ল্যান্ড ক্রুজার নিয়ে ঘোরে । কাল এক মাননীয় রামছাগল এই কথা বলল। শুনে টাসকি খেয়ে অজ্ঞান হওয়ার মতো অবস্থা। বলে তাদের সরকার এই করছে, ওই করছে ব্লা ব্লা ব্লা। সাথে আর ও একজন পাইসিলাম। মেজর জিয়া এর ফ্যান। সে ও কম যায় না। শেষমেষ, দিলাম দুই রাম ছাগু কে অমৃত বচন। কান ধইরা দেখাইলাম অদের বাবা আর জামাই এর কর্মকাণ্ড।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১১
ডারক্জাসটিস বলেছেন: ভালো লাগলো।শুদ্ধ বাংলার কে একটু নজর চাই!
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন: কিছু লোক আছে দলবাজি করার করার জন্য দেশের পাছা, এমন কি নিজের পাছাও মারে
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮
সাধারণমানুষ বলেছেন:
মিডলক্লাস একটা ইনফ্লুয়েনসিয়াল ফ্যাক্টর যে কোন ইকোনোমিতে কারন এদের মাঝে নিরাপদ সন্চয় এর মনোভাবটা তীব্র থাকে। যেমন : সরকারি সন্চয়পত্র
কিন্তু মধ্যবিত্তের পকেট কাটা শুরু হয় সন্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর মাঝে। সবাই টাকা তুলে নিয়ে শেয়ার মার্কেটে গেছে বাকিটা সবারই জানা
রিয়েল এস্টেট সেক্টর রিসেশন + মার্কেট স্যাচুরেশন + ম্যাক্রো ফ্যাকটর (গ্যাস) কবলে পড়েছে। এইটার শিঘ্রই বের হবার কোন সুযোগ দেখি নাহ। বড় কোম্পানিগুলা (শেলটেক) ব্যাপরটা গেস করে অলরেডি জমি বিক্রি করে দিচ্ছে।
আর টাকা পাচার এর ব্যাপারটা শেষ পর্যায়ে অথবা শেষ। কারন মাজে হুট করে $ চাহিদা কেন বাড়লো ? আর কখোন বাড়লো একটু চিন্তা করলেই বোঝা সহজ। যেহেতু এখন ডলার এর দাম পড়তি অতএব .....
ব্যাংকে অলস টাকার পরিমান বেশ ভালোই আছে , আর এইটা সামনে তাদের হুমকি হওয়ার বেশ ভালো সম্ভবনা রাখে।
এখন বাংলাদেশের লাষ্টকার্ড RMG সেক্টর। সরকার এর বুদ্ধি থাকলে এই সেক্টর এর দিকে নজর দেয়া উচিত।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১
সাধারণমানুষ বলেছেন: বাই দা ওয়ে এনএসইউ এর ফ্রেশ গ্রাজুয়েট রাও ভালা নাই
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: প্লাস
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
রাফা বলেছেন: সারা পৃথিবী জুড়েই চলছে রিসেসন।আর বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীর বাইরে নয় নিশ্চই! আমেরিকার অবস্থা ভয়াবহ ।চাকুরীর জন্য মানুষ হন্যে হোয়ে ছুটছে।কাজেই সবকিছুই আন্দাজ করা যায়।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
আছিমভ বলেছেন: সরকার মানুষের চোখে ঠুলি পড়িয়ে মুক্তিযুদ্ধের মুলা ঝুলিয়ে দেশ চালাচ্ছে.।।।
সারা পৃথিবীর রিসেসনের দোহাই দিয়ে নিজেদের চুরি বাটপারি ঢাকার কোন উপায় আছে কি?
শেয়ার মার্কেট লুটপাট কাদের সহযোগিতা.যাবে?
ডেসটিনির লুটপাট কাদের সহযোগিতায়.?
সোনলী ব্যাংকসহ আন্যান্য বাংক লুটপাট কাদের সহযোগিতায়?
বিদ্যুত ক্ষেত্রে বিশাল লুটপাট?
সরকার যন্ত্র ব্যাবহার করে রাজনৈতিক দলগুলির পরযায়ক্রমিক এই লুটপাটের ব্যাখ্যা কি দিয়ে করা যাবে?
১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫২
আলফা-কণা বলেছেন: ।(আই বি এ, আর নর্থ সাউথ এর কথা বলছিনা।)
কেন বলছেন না, জানেন না নাকি, তাদের সালারী অনেক হাই আয় ভয়ে ভল্ছেন না, কোনটা ?
IBA থেকে পাস করে, আমার এক রিয়াল্তিভে ৬০০০ টাকা সালারী তে চাকরি করছে অনেক দিন. NSU থিকা পাস করে, ১০০০০ টাকা দিয়ে চাকরি করাত্ছে অনেক পোলাপানে. তাও পাচ্চেঃ না. আইবিএ এর MBA করা একটা চাপাবাজ (ইভনিং MBA কর্চেঃ তাও আবার defence job er এক্সপেরিয়েন্স দেখাইয়া, ডিগ্রী মিগ্রী pass করসিলো মে বি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থিকা) কে চিনি মার্কেটিং পৈরা, বাংলা লিংকএর সিম এর হকারী কইরা, ৬ ডিজিট এর বেতন উঠায়. or moto sobai tu tout na. আর, ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে পোলাপাইনে বইসা রয়ছে, বছরের পর বছর, tout অপারেটর গুলি কোনো ভাবে এ রিক্রুটমেন্ট এ যাচ্চ্চেঃ না. চেস্রামি তে দেশ তা ভইরা গেছে.
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুধু মাত্র অন্ধ লিগার, আর বুদ্ধি প্রতিবন্ধি ইন্টলেকচুয়াল না হলে যে কেও এই সত্য দেখতে পাবে ....
++++