নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিয়া হাসান

এইটা আমার ব্লগ।

ম্যঙ্গোপিপল

সেলফ এক্সপ্রেশান আমার জন্যে খুব ইম্পরট্যান্ট। www.facebook.com/zia.hassan.rupu

ম্যঙ্গোপিপল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাহমুদুর রহমান এর উত্থান ও বাংলাদেশের রাজনিতিতে গেম থিওরি প্রেক্ষাপটে কিছু ফাও আলাপ

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৫

মাহমুদুর রহমান। দেশের সব চেয়ে ডিভাইসিভ ফিগার।

দেশটাও এখন পরিষ্কার ভাবে ডিভাইডেড। মাহমুদুর রাহমান সেই ডিভিশনের একটা পক্ষের অবিসংবাদিত নেতা হয়ে দাড়াইছেন। বি এন পি এখন এই খানে সাইড শো। এবং বি এন পি এইটা বুঝতে পারছে বলে মনে হয়না। বি এন পির হরতাল এ, এখন ৫০ জন ছেলে পেলে দাড়ায়, হাসাহাসি করতে করতে স্লোগান দেয় । কিন্তু মাহমুদুর রাহমান যে ক্রাউড অরগানাইজ করছে, তাতে হাজির ছিল প্রায় ৫ লাখ লোক। মাহমুদুর রাহমান কিন্তু সেই ক্রাঊড এর উছিলা ছিল না, ছিল আহবায়ক ।

খেয়াল করে দেখবেন, মাহমুদুর রাহমান গত কাল অনশন ভাঙ্গছে।কে উনারে রিকুয়েস্ট করছে ?? আল্লামা শাফি।

বি এন পি, ভাবতাছে মাহমুদুর রাহমান তাদের সাপোর্ট দিয়ে দাড়াইছে ?? সরি ডিয়ার।

দা ফোরস ইজ উইথ মাহমুদুর রাহমান নাউ। (স্টার ওয়ার্স কোট করলাম )

বিএনপির নেতা তারেক জিয়া কোমর ভেঙ্গে নির্বাসনে। গত তিন মাসে ব্রহ্মপুত্র দিয়া এত জল গড়াইল তারেক জিয়ার উপস্থিতি টের পাওয়া যায় নাই। খালেদা জিয়া, মেক আপ এর ভারে ন্যূজ। কোকো, কোকেইন খাইতে খাইতে হাই হইয়া আছে। জুবাইদা রাহমান কে, খালেদা নামাইতে চায়। কিন্তু, সৎ ইমেজের, জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট জিয়ার বউ হিসেবে বাংলাদেশের পাবলিক খালেদা জিয়ারে মানছে । কিন্তু, খাম্বা চোর ইমেজ এর তারেক জিয়ার বউ রে পাবলিক বাই ডিফল্ট মাইনা নিবে কিনা সেইটা এখনো শিওর না।

আওয়ামী শোষণে, বাংলাদেশের পাবলিক এখন একদম ফেডআপ। :)

তাইলে থাকে কে ? কে এখন সরকার এর সব চেয়ে বড় প্রতিপক্ষ ?

তিনার নাম মাহমুদুর রাহমান। এবং মাহমুদুর রাহমান এর সেই এম্বিশান নাই, সেইটা যদি মনে করেন তো ভুল করবেন। কারন, বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষ ভাবে, বাসার কাজের লোক কাজ করার থেকে অযোগ্য দুই মহিলা থেকে সে নিজে ভালো দেশ চালাইতে পারবে। মাহমুদুর রহমান এর মনে সেইটা নাই, তা কেউ বলতে পারবেনা।

এবং মাহমুদুর রাহমান এর হিস্টরি বলে, তিনি খালেদা জিয়া বা বি এন পির প্রতি এবসলিউট আনুগত্য কখনও দেখান নাই।

নেটএ মাহমুদুর রাহমান আর একটা লেখা প্রায় ঘোরাঘুরি করে, যেইটার টাইটল টা এই রকম(আমি পুরা সিউর না) “ খালেদা জিয়ার এখন আর কিছুই নাই, বা বি এন পীর এখন সব শেষ” বা এই টাইপ আর কিছু একটা।

তাইলে এখন মাহমুদুর রাহমান যদি একটা পলিটিকাল পার্টি হিসেবে আসতে চায়, তো উনি সাথে পাবেন ,হেফাজত টাইপ, জাতীয়তাবাদী টাইপ কিন্তু তারেক জিয়ার দুর্নীতির ইতিহাসের কারণে, তাকে কোন ভায়াবল অল্টারনেটিভ মনে করেনা । এই পক্ষ গুলো মিলে বাংলাদেশের বড় একটা গ্রুপ হয়ে দাড়ায়।

“গেম থিউরি ”।

অনেকেই বুঝতে চান না যে আওয়ামী লীগ এবং বি এন পি মূলত একে অপরের পরিপূরক শক্তি ।

আওয়ামী লীগ না থাকলে বি এন পি টিকেনা এবং বি এন পি না থাকলে আওয়ামী লীগ টিকেনা। এইটারে আবার একটা তত্ত্বে নিয়ে যাওয়া যায় । যেইটা খুব পপুলার একটা তত্ত্ব।এর নাম “গেম থিউরি ”। এইটার জনক হইলো, জন ন্যাশ। যারে নিয়া A Beautiful Mind নামের একটা অসাধারণ মুভি হইছিল, যেই ছবিতে অভিনয় করে রাসেল ক্রো অস্কার পাইছিল ।

ন্যাশ এমন একটা ম্যাথমেটিকালি মডেল সৃষ্টি করেন, যার মাধ্যমে সমাজ, রাষ্ট্র, কর্পোরেট বা যুদ্ধ হইতেশুরু করে অনেক অবস্থায় ইকুইলিব্রিয়াম বা বা স্ট্যাটাস কো বা সাম্য অবস্থা কেমনে জারি থাকে তার একটা ব্যাখ্যা দাড় করানো যায়।এবং ন্যাশ এর ক্রেডিট হইলো, এইটা উনি অঙ্ক দিয়া মিলাই দিছেন।

ন্যাশ দেখান যে, সমাজে বা রাষ্ট্রে বাকোন প্রতিষ্ঠানে আমরা সব সময় নিজের জন্যে সর্বোচ্চ সুবিধা আদায় এর জন্যে চেষ্টা করি। নিজের এই সুবিধা আদায় এর জন্যে আমরা আমাদের সামর্থ্য এবং পরিস্থিতির মধ্যে এমন সব ডিসিশান নেই যাতে আমাদের সর্বোচ্চ সুবিধা হয় এবং তাতে অন্যদের(প্রতিপক্ষের) সর্বোচ্চ অসুবিধা হয়ে থাকে। এবং আমাদের প্রতিপক্ষের কার্যকলাপের উপর ভিত্তি করে, কি করবো কি করবোনা সেই সিদ্ধান্ত গুলো আমরা নেই ।

এবং একই দিকে, আমাদের প্রতিপক্ষেরাও একই কাজ টা করে। তারা তাদের নিজের সুবিধার জন্যে, তাদের সামর্থ্য এবং পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে এমন সব কাজ করে, বা সিদ্ধান্ত নেয় যাতে আপনার সর্বোচ্চ ক্ষতি হতে পারে। এবং আপনি কি করতেছেন বা করবেন তার উপর ভিত্তি করে সে তা নিজের সিদ্ধান্ত গুলো নেয়।

এখন সবাই মিলে সবার ক্ষতি করতাছে, তাইলে তো সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কথ। কিন্তু তা, হয়না। কেন হয়না ?? এইখানে ন্যাশ এর কারিগরি। ছোট কালে বীজগণিতে কি শিখছিলেন খেয়াল আছে? মাইনাস এ মাইনাসে প্লাস। আপনার পাশের লোক তার নিজের সুবিধার জন্যে আপনার অসুবিধা করতেছে, আপনি আপনার সুবিধার জন্যে তার অসুবিধা করতেছেন। এখন এই গুলো সব মিলে,কাটাকুটি হয়। এবং সোসাইটিতে বা রাষ্ট্রে ইকুইলিব্রিয়াম বা সাম্যাবস্থা বজায় থাকে । এইটারে অঙ্ক কইরা, ন্যাশ প্রমাণ করে দিছে । এই অঙ্কের নাম হইলো , ন্যাশ ইকুইলিব্রিয়াম যারে সহজ বাংলায় বলা যায় গেম থিওরি । এই সূত্র টা বানায়া ন্যাশ ১৯৯৪ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পাইছিলো।

এই লোকটা মহা জিনিয়াস আছিলো। যারা যারা রাসেল ক্রো এর A Beautiful Mind দেখেন নাই, তাদের দেখার রিকুয়েস্ট করতাছি। গেম থিউরি বা ন্যাশ ইকুইলিব্রিয়াম কে বর্তমানে কর্পোরেট স্ত্রেটেজি, যুদ্ধ বিদ্যা ,রাষ্ট্র বিদ্যা, সমাজ বিদ্যা হতে শুরু করে অসংখ্য দিকে এক্সপান্ড করা হইছে। যারা যারা আর জানতে চান তারা পড়তে পারেন

http://en.wikipedia.org/wiki/Nash_equilibrium

Click This Link



গেম থিউরি থেকে বের হওয়া আরেকটা স্বতঃসিদ্ধ হইলো - ইকুইলিব্রিয়াম ডিস্টার্ব হইলে গেম থিউরিতে, পক্ষ গুলো একটা ইকুইলিব্রিয়াম বা স্থিতাবস্থার দিকে ফিরে যেতে চায়, যেই অবস্থায় তারা একজন আরেক জন এর সাথে সম দক্ষতায় ক্ষতি কইরা- ন্যাশ ইকুইলিব্রিয়াম বজায় রাখতে পারে।

ইকুইলিব্রিয়ামে ইম্বলান্স পক্ষ গুলো বেশি দিন সাসটেইন করতে পারেনা।



এখন এইটারে আওয়ামী লীগ আর বি এন পিতে ফালান।


তারা একজন আরেকজন এর সাথে মারামারি কাটাকুটি, জেল,গুম সব করে। এমন ভাবে করতাছে তাতে তাদের সাম্রাজ্য ধ্বসে পরার কথা। কিন্তু ধ্বসে পরে নাই। বরং, দুই পার্টি মিলে একটা ইকুইলিব্রিয়াম বা স্থিতাবস্থা হইয়া আছে। ২০ বছরে একটা চমৎকার স্থিতাবস্থা দুই পার্টি মিলে এস্টাব্লিশ করে রাখছে ।

এখন এই গেম থিউরি অনুযায়ী যদি বর্তমান অবস্থা রে যাচাই করেন তাইলে দেখবেন , আওয়ামী লীগ ক্রমাগত শক্তি অর্জন করতেছে, পুলিশ লোক ঢুকিয়ে , স্পেশিয়াল বিসিএস দিয়ে ক্যাডারে নিজেদের লোক ঢুকিয়ে, নিজের দলের সন্ত্রাসী ক্যাডার দের হাতে লাইন্সেন্ড অস্ত্র দিয়ে, নেতা কর্মীদের হাতে দেশের সব সম্পদ - সম্পত্তি দখল করার মাধ্যমে।

আর অন্য দিকে নেতৃত্বহীনতার কারণে বি এন পি ক্রমাগতইদুর্বল হচ্ছে। তাইতে কিন্তু গেম থিউরি মতে ন্যাশ ইকুইলিব্রিয়াম ব্যাহত হইতেছে। ফলে ইকুইলিব্রিয়াম ব্যহত হওয়ার কারনে, স্থিতাবস্থা অর্জনের জন্যে, নতুন নতুন ফোরস উঁকি ঝুঁকি দিচ্ছে এবং এর মধ্যে যেকোন একটা টিকে যাবে। এই জন্যেই নাগরিক শক্তির মাহমুদুর রহমান মান্না প্রায় আওয়াজ দেন।

প্রথম আলোতে ডক্টর ইউনুস এর ভাই, মোহাম্মাদ জাহাঙ্গীর প্রায়ই তরুণদের সংগঠিত হইতে বলে। হেফাজত দাড়াইছে। আহলে সুন্নিয়াত ডাক দিচ্ছে। ব্লু ব্যান্ড কল করছিল-মাহি বি । শাহবাগ যখন দাঁড়াইল, এই অভাজনের মত অনেকেই তখন আওয়াজ দিছিলাম, মেসেজ এস্কপান্ড করেন। গাড়ি নেয়ার সুযোগ পেয়ে শুধু মাত্র যেন হেন্ডেল নিয়া সন্তুষ্ট না হইতে হয়। কিন্তু, সেইটা হয় নাই এবং সেইটা কেন হয় নাই তার জন্যে ফেসবুকে হাজারে নোট লেখা হইতাছে।

কিন্তু, সত্যি বলতে কি,এই অবস্থায় যত গুলো ফোরস দাড়াইছে, তাদের মধ্যে এম্বিশান না দেখাইলেও সব চেয়ে শক্তিশালী ফোরস এখন মাহমুদুর রাহমান নিজে।

কারন, বি এন পির লিডারশীপের ব্যর্থতার কারনে, বি এন পি দোদুল্যমান। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদীরা নিজেদের ভয়েস শোনানোর মত নেতা খুজতাছে। বি এন পি আওয়ামী লীগ এর শক্ত প্রতিপক্ষ হচ্ছে না বলে তারা যারপরানাই হতাশ। মাহমুদুর রহমান এর সাথে আছে হেফাজত- যাদের ৫ এপ্রিল শো ডাউনের পর বেশ বড় শক্তি মনে হইতাছে, আছে শাহবাগের চাপে কোণঠাসা জামাত যারা যে কোন মুহূর্তে মাহমুদুর রহমান এর দিকে কিবলা ফিরাতে প্রস্তুত ।

এবং মাহমুদুর রহমান যদি কোন কারনে বি এন পি রে বাতিল করে, নিজে আগান তো এইটা আওয়ামী লীগ এর জন্যে একটা চরম বিপদজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে। কারন , মাহমুদুর রাহমান এর জাতীয়তাবাদ এবং বি এন পির জাতীয়তাবাদ এর মধ্যে অনেক ফারাক আছে। যারা বি এন পি রে অতি ডানপন্থী বলে, তারা অতি ডানপন্থী কি এখনও দেখেন নাই।

আর ব্যক্তি হিসেবে মাহমুদুর রাহমান এর একটা স্ট্রংপ্রিন্সিপাল আছে।

একজাম্পল হিসেবে দেখেন। মাহমুদ রাহমান তিন টা দাবী নিয়ে অনশন করছেন। এর মধ্যে একটা হইলো, উনার মা এবং দৈনিক সংগ্রাম(যে আমার দেশ ছাপা বন্ধর পর আমার দেশ ছাপাইছিল) এর সম্পাদক এর মামলা প্রত্যাহার। খুবই প্রিন্সিপাল্ড একটা পজিশন– উনি কিন্তু নিজের মুক্তি চেয়ে অনশন করে নাই। উনার সমর্থকদের কাছে এই পজিশন গুলো উনারে আলাদা মর্যাদা দিছে।

আমি যত দূর জানি, মাহমুদুর রাহমান ইতি পূর্বে একবার জেইল খাটছিল, আদালত অবমাননার অপরাধে। এই সেম অপরাধে, বাংলাদেশে অনেক সম্পাদক আদালত এর কাছে ক্ষমা চেয়ে, জেইল থেকে অব্যাহতি নিছে। মাহমুদুর রাহমান নেয় নাই।

আপনের পছন্দ না বলে, আপনি মাহমুদুর রাহমান রে ইগ্নোর করতে পারবেন কিন্তু উনারে আপনি বাতিল করতে পারবেন না। অলরেডি মাহমুদুর রহমান একটা ক্রেডিবল ফোরস হিসেবে দাড়ায় গেছে । সবাইকে অবাক করে হেফাজত এর পাঁচ লাখ জন সমাবেশ প্রমাণ করছে, মিডিয়ায় আমাদের সকাল বিকাল যে গান, যে গল্প শোনায় তার বয়ানের বাহিরে বিশাল একটা জনগোষ্ঠী আছে এবং মাহমুদুর রহমান তাদের পালস টা ধরতে পারছে।

আওয়ামী লীগ গেম থিউরি না মানতে পারে, কিন্তু মাহমুদুর রাহমান এর শক্তি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ভাবে ওয়াকিবহাল ।

কিন্তু, আওয়ামী লীগ যেইটা নিয়া ওয়াকিবহাল না সেইটা হইলো, আনলিমিটেড ক্ষমতা অর্জন করার পর, তাদের এস্টাব্লিশ্মেন্ট এর আরেকটা শক্তি এবং ঠিক তাদের মতই দুর্নীতিপরায়ণ এবং নীতি হীন বিরোধী দল এর সব নেতা কর্মী কে গ্রেপ্তার করে মাজা ভেঙ্গে দেয়াটা, ফাইনালি তাদের পলিটিকাল ইকুইলিব্রিয়ামকেই ভেঙ্গে দিবে। এবং সেইটাতে তাদের পতন ত্বরান্বিতহবে মাত্র। সে মাহমুদুর রাহমান হোক বা মাহমুদুর রাহমান মান্না হোক, মাহি বি এর ব্লু ব্যান্ডকল হোক বা হেফাজত হোক বা আহলে সুন্নিয়াত হোক।

তাই নিজেকে বাঁচানোর জন্যে, বি এন পি কে টিকায় রাখা, আওয়ামী লিগ এর খুব ই জরুরী। ক্ষমতার দর্পে অন্ধ আওয়ামী লীগ সেইটা করবে কিনা সেইটা দেখার বিষয়।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বড় দুখ্ষের মাঝেও কেন যেন খুব হাসি আসল- আপনার দারুন বিশ্লেষনে!

আওয়ামীলীগও হয়তো বুঝতে পারে নাই- এইরম দুর্বলতা বিএনপি দেখাইব ;)

সাম না থাকলে খেলুম কার সাথে;)

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

এলিয়ান বলেছেন: +++++্*

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

আলাপচারী বলেছেন: আপনার কথাতে থিওরি আছে। আম্বা আর বিম্পির ব্যক্তি ক্যালকুলেশন নেই। সেইটা একটু করেন, তাইতে ছবি আরো পরিস্কার হইবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.