নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিয়া হাসান

এইটা আমার ব্লগ।

ম্যঙ্গোপিপল

সেলফ এক্সপ্রেশান আমার জন্যে খুব ইম্পরট্যান্ট। www.facebook.com/zia.hassan.rupu

ম্যঙ্গোপিপল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গভীর রাতে লালফোনে দ্বিতীয় কল এবং নতুন সংলাপের ট্রান্সক্রিপ্ট !! মিস করবেন না !!!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

ত্রি দুইটা |গুলশান এর একটি বেডরুম |

ক্রিং ক্রিং ক্রিং ক্রিং| ফোন এলো লাল টেলিফোনে | ঘুম ভেঙ্গে গেল ঝালেদার | বিরক্ত মুখে হাত বাড়ালেন বিছানার পাশে লাল কে ফোনটির দিকে | কে ফোন করলো এত রাতে ?

- হেলো | কে বলছেন ?

- আপা, আমি হাসিপা |

ঝালেদার কন্ঠে বিস্বয়!! কি ব্যাপার আপা | আপনি | এত রাতে ?

- না আমি আসলে লাল ফোন টা ঠিক আছে নাকি চেক করতে ফোন করেছি|

ফোন তো ঠিক আছে| বললেন ঝালেদা | এই যে আপনার কল ঢুকলো |

-আচ্ছা | বলে চুপ করে থাকেন হাসিপা |

ঝালেদাও কি বলবেন বুঝতে পারছেন না | প্রায় ৩০ সেকেন্ড অস্বস্তিকর নিরবতার পর, ঝালেদা নিজেই মুখ খুললেন |

-কিছু হয়েছে আপা ? চুপ যে ?

- না , আসলে আমার খুব খারাপ লাগছে | বললেন হাসিপা |

কেন আপা , মন খারাপ কেন | ঝালেদা বললেন মৃদু স্বরে |

নাহ থাক ! রাখি | বলে নিজের মনের দুর্বলতা কেটে উঠলেন হাসিপা |



প্লিজ না !!! রাখবেন না !! প্লিজ ! অনুযোগের স্বরে বলে উঠলেন ঝালেদা |

আপনার কিছু একটা হয়েছে | আপনি আমার সাথে শেয়ার করেন | শেয়ার করলে আপনার ভালো লাগবে | আমি কাওকে বলবো না | আমি আপনার দুক্ষ বুঝি |আপনার মত আমিও একলা | শেয়ার করার কেও নাই | আপনি শেয়ার করেন, ভালো লাগবে |



ঝালেদার স্বরে একটু সহমর্মিতা শুনে একটু সচ্ছন্দ হলেন, হাসিপা |

- ঝালেদা আপা | আমার খুব খারাপ লাগে | এই দেখেন | আমার বাবা , মা , ভাই ব্রাদার সবাইকে ওরা মেরে ফেলছে | কে আছে আমার এই দুনিয়ায় ? শুধু একটা বোন আছে যে আমার উপর টেক্কা দিতে চায় | ছেলে টারে এত বললাম, ভালো দেখে একটা দেশী মেয়ে বিয়ে কর | ও বিয়া করলো একটা ইহুদিকে | কেমন লাগে বলেন | আমার বাপে পাইছিল চোর এর খনি | আমি পাইছি , ডাকাতের খনি| রাতে ঘুম আসেনা | বিছানায় ছটফট করি | খারাপ লাগে |



- আপা | দুক্ষ কি আপনার একলার? আমাকে দেখেন | আমার জামাই মরে গ্যেছে সেই কবে | একটা পোলা সারা দিন পানি খায় | বড় পোলাটা টেলেন্ট ছিল | তারে বললাম লাইন এ থাকতে | সেও ক্ষমতা পেয়ে সঙ্গ দোষে বিগরায়া গেল | সিনিয়ার জুনিয়ার মানে না | টাকা পায়সায় গোলমাল |

- হাসিপা আপা | আসলে আমি একটা জিনিস চিন্তা করে দেখলাম |

- কি আপা ? বললেন, হাসিপা |

- আসলে না এই পুরো বাংলাদেশে আপনার আর আমার মত দুখী কেও নাই , একলা কেও নাই | আমরা চাইলে চাদনী চকে শপিং এ যাইতে পারিনা, চাইলে রিক্সায় হুড খুলে বৃষ্টিতে ভিজতে পারিনা | অসম্ভব স্ট্রেস নিয়া চলতাছি আজকে ৩০ টা বছর ধরে আমরা দুই জন | অন্য কেও আপনার আমার মত যন্ত্রণা পেলে পাগল হয়ে যেত !



- বিশ্বাস করবেন না , আপা |আমিও ঠিক এইটা চিন্তা করছি | বললেন হাসিপা | আমি কত বার ভাবছি আপনাকে ফোন করবো |কিন্তু আমার কাছে মনে হইছে , আপনার রূপ এর দেমাগ বেশি | এই জন্যে আমি ফোন করি না |আমার মধ্যে কমপ্লেক্স কাজ করে |

- আপা !!! বলে শিশুর মত উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন ঝালেদা |

বিশ্বাস করেন আমি নিজেও এমন চিন্তা করছি | কিন্তু আমি ভয় পাই যে , আপনি না আবার আমাকে এডুকেশান কয়ালিফিকেশন নিয়ে খোটা দিবেন |সার্টিফিকেটের খোটা দিবেন | আপনার এত গুলো ডিগ্রী, আমারো কমপ্লেক্স কাজ করে |

হাসিপা হেসে উঠলেন |

সব ফেক , আপা, সব ফেক! এই গুলো আমার স্ট্রেস রিলিজ মেকানিজম |এক একটা সার্টিফিকেট পেলে আমার একটু শান্তি লাগে |

- আপা , নর্থ সাউথ টাও কি ফেকছিল ? প্রশ্ন করলেন ঝালেদা | সারা শহরের লোকজন কে জ্যাম এ আটকায় রাখলেন |

চুপ করে থাকেন হাসিপা | বিব্রত |

ঝালেদা বুঝতে পেরে হাসিপা কে সান্তনা দিলেন |

-মন খারাপ কইরেন না আপা | আমার বার্থ সার্টিফিকেটটাই ফেক | আর আপনার তো মাত্র একটা অ্যাওয়ার্ড |

ঝালেদা জিগ্গেস করলেন| তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কি চিন্তা করলেন আপা ?

- সত্যি এই গুলো কি মেটার করে,একটা তাত্ত্বিক প্রশ্ন করলেন হাসিপা |



চিন্তা করে দেখেন আপা| আমরা দুইজন পালা ক্রমে দেশটাকে ২০ বছর ধরে চালাইছি | এত মানুষ রক্ত দিল,বুড়িগঙ্গার পানিতে এত কেমিকাল পড়লো , কি লাভ হলো আমাদের ? আমাদের ব্যবহার করে, দলের পান্ডারা সব লুটপাট করে নিল | আর দেখেন আপনি আমি কি ভালো আছি ? আমরা দুইজন কি শান্তি পাচ্ছি | আমি টেনশানে আছি, ক্ষমতা থেকে চলে গেলে আপনি আমারে দেশ ছাড়া করবেন|এই জন্যে একটা এস্কেপ রুট সৃষ্টি করতে রাশিযার সাথে ১০০ মিলিয়ন ডলার এর চুক্তি করছি অস্ত্র কেনার , যাতে ওরা আমারে খেয়াল রাখে | কিন্তু আমারে কেও বলে নাই, স্নায়ুযুদ্ধ ১৯৯০ সালে শেষ হয়ে গ্যেছে | পরে আবার চুক্তি সাক্ষরে দেরী হওয়াতে পুতিনও ব্যাজার হইছে | কিন্তু যার যার কমিশন সে ঠিকই নিয়া গ্যেছে | ভয়ে আছি আপনি ক্ষমতায় গেলে আমারে সাইজ করবেন | কি লাভ আপা বলেন ? একজন আরেক জন এর পেছনে লেগে থেকে |



ঝালেদা তখন এই জাতির জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা বললেন |

আপা , আমি একটা কথা বলি | এই দেশে মানুষ যখন আমাদের দুই জন কেই চায়, আসেন আমরা দুই জন একসাথে দেশ চালাই | কি বলেন , আপা ?

উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন হাসিপা |

ওহাই নট ? ওহাই নট ?আমি তো এত দিন তাই ভাবছি | কিন্তু, আমি কাওকে বলতে পারি নাই | আমাকে মানুষ পাগল , উন্মাদ বা নিরপেক্ষ ভাববে বলে | আসেন আপা | আপনি একটা মন্ত্রী সভা করেন | সেই খানে আপনি হবেন প্রধানমন্ত্রী, আমি হব উপপ্রধান মন্ত্রী |

না আপা !! প্রতিবাদ করে উঠলেন ঝালেদা | আমার শরীরটা ভালো না |আপনি হন প্রধান মন্ত্রী |

না আপা, প্লিজ | এইটা রিকোয়েস্ট | হাসিপা কোনো মতেই রাজি হন না | আমি পাচ বছর চালাইছি | আমার টায়ার্ড লাগে |

এইটা অশোভন হবে |আপনি আমার থেকে বয়সে বড় | আপনি আগে | দুই জনই বিনয়ে অবনত | কেও রাজি হন না |

হাসিপা বলেন , আপা আমার কানে সমস্যা | আপনার ছেলে যে বোমা মারছিল তার পর থেকে আমি কম শুনি | আমি আর দেশ চালাতে চাই না |

আপনি ডাক্তার দেখান নাই ? জিগ্গেস করলেন ঝালেদা |

দেখাইছি | কিন্তু ডাক্তার বলছে আমি নাকি শুধু একাই কথা বলি, কারো কথা শুনিনা | এবং যেহেতু আমি কারোকথা শুনি না ফলে আমার কান ঠিক না করলেও নাকি চলবে কারণ আমার কারো কথা শোনার দরকার পরেনা | কোনো ডাক্তার তাই আমার কান ঠিক করেনা |

শেষ পর্যন্ত উনারা এই সিদ্ধান্ত নেন যে, পরদিন উনারা মার্কিন রাষ্ট্রদুত মর্জিনা আর ভারতীয় রাষ্ট্রদূত মরণকে দায়িত্ব দিবেন | এবং রাষ্ট্রদুতেরা যাকে প্রধানমন্ত্রী চাইবেন সেই হবে প্রধানমন্ত্রী | এই সিদ্ধান্তে হাসিপা এবং ঝালেদা নিজেদের মধ্যে একটা সমঝোতায় আসেন |



ঝালেদা জিগ্গেস করেন,আপা রাজাকার দের বিচার নিয়ে দেশ যে বিভক্তহয়ে আছে | এইটা কি করা যায় ?

জামাতকে তো আমাদের দুই দলেরই লাগে | আপনার লাগে স্বাধীনতার পক্ষ বিপক্ষ সৃষ্টি করে দেশ কে বিভাজন করতে , আমার লাগে ইসলামিক ভাব ধারার সাথে আছি বলে দেখিয়ে ধর্মপ্রাণ মানুষের সিম্পেথি আদায় করতে |

এখন আজকে যদি ঘাতক দালালদের ফাসি হয় এবং জামাত যদি হারিয়ে যায়, তো বাংলাদেশ কে মৌলবাদী রাষ্ট্র দেখানোর, মার্কিন এবং ভারতীয় যে প্রপাগান্ডা সেইটা তো খারিজ হবে | এইটা তো আমাদের আব্বুরা কেও চায় না | রাজাকার এর শাস্তি হয়ে গেলে তো এই জুজু শেষ হইয়া যাবে| এখন কি হবে ?

হাসিপা বললেন, আমার একটা বুদ্ধি আছে | কি সেইটা- জিগ্গেস করলেন ঝালেদা |



একটা কাজ করেন, আপনি গোয়া আজম, নিজামী , মতিউর এদের বলেন আওয়ামী লিগ এর মেম্বারশিপ নিতে | তখন ওরা অটোমেটিক মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যাবে | কারণ আওয়ামী লিগ এ জয়েন করলে সকল রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায় | তখন আর শাহরিয়ার কবিররা এদের বিরুদ্ধে আর কিছু বলবেনা |

এমন চমত্কার সমাধানে ঝালেদা শিশুর মত উচ্চিসিত হয়ে উঠেন |

আপনে একটা জিনিয়াস আপা ! আপনি একটা জিনিয়াস |

কিন্তু, ভ্রু কুচকে জিগ্গেস করেন ঝালেদা | আপা ? শাহবাগে কিছু ছেলে পেলে আছে, ওরা যদি চিল্লায় ? ওরা যদি মাঠ গরম করে ? জাগরণ মঞ্চে উঠে যদি ওরা গরম গরম ভাষণ দেয় ?

নাহ | আপা আপনি চিন্তা কইরেন না | ওরা যদি বেশি হইচই করে,কমিটির যেই স্ক্রিপ্ট হবে সেইটা বশিরুদ্দিন ইউসুফ আর তাজমুলকে দিয়ে ইমট্রোজান এর হাতের স্ক্রিপ্ট পাল্টায় দিব | বাকি সব চুপ মেরে যাবে | মল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত এবং বিপ্লব ফেন্টাসিতে ভোগা শহুরে মধ্যবিত্ত তরুণদের দৌড় ছবিরহাট পর্যন্ত , ওদের নিয়া আপনার চিন্তা না করলেও চলবে |

আর বিচার এর রায় নিয়ে এখন কিছু বলবো না, আমরা পরে আবার স্কাইপে আলাপ করে নিব |



আপনি হইলেন, মাস্টার স্ট্রাটেজিস্ট | চকমক করে ওঠে ঝালেদার মুখ |এরসাপ কে নিয়া কি করবেন আপা | প্রশ্ন করলেন ঝালেদা |

শুনেন | আমি আপনি যখন ঐক্যমত্যের সরকার করবো তখন সুশীল গুলা চিল্লাবে যে আমরা এখন দুই দল মিলে দেশ লুটেপুটে খাচ্ছি | এই জন্যে তখন আমাদের একটা বিরোধী দল লাগবে, সেইটা হবে এরসাপ |এরসাপ রে খুশি রাখতে তাকে আমরা কিছু মহিলা এমপি সিট দিয়া দিব, সেই বুঝবে ওই গুলা দিয়া সে কারে কেমনে মেনেজ করবে | কিন্তু আশা করি এরসাপ সন্তুস্ট থাকবে | তার বয়স হইছে | আর যদি তেরিবেরি করে আমার কিছু মানিক আছে দলীয় প্রভাব মুক্ত বিচার বিভাগে, আমরা তাদের দিয়া কিছু কেস ধৈরা টান দিব | এরসাপ লাইনে থাকবে | চিন্তা কইরেন না |



কিন্তু ইউলুস কে নিয়ে কি করবেন ? প্রশ্ন করেন ঝালেদা |

এই বার ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে হাসিপা | শুনেন আমার আব্বা স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ চেতনা রিপাবলিক রাষ্ট্রের পিতার কন্যা হিসেবে আমিই শুধুমাত্র নোবেল পাওয়ার অধিকার রাখি | সেই নোবেল , গরিব মানুষের রক্ত চুষে গ্রামীন ব্যান্ক এ সুদের পয়সা দিয়া ইউলুস কিনে নিছে | ওরে আমি ছাড়বনা | ওরে গ্রামীন ব্যান্ক এর ক্ষমতা নিয়া, তারপর বুদ্ধিজীবীলিগ এর লোকজন বোর্ড অফ ডাইরেক্টর বানাবো এবং তাদের দিয়া আমি হলমার্করে আরো তিন হাজার কোটি টাকা লোন দিব |দিয়া গ্রামীন ব্যান্ক তামা তামা করে ফেলবো | ওরে আমি কষ্ট দিয়া মারব | এইটাতে আমার এক সাইডে থাকবে বামপন্থী আরেক সাইডে সুদবিরোধী ইসলামিক দল | কোনো লস নাই |



কিন্তু আপা ইউলুস এর বিরোধিতা করলে, উনি যদি বিদেশে গিয়া প্রপাগান্ডা করে তাইলে তো আমাদের ক্ষতি |

আমার মাথায় একটা চিন্তা আসছে | শুনবেন ? প্রশ্ন করলেন ঝালেদা |

বলেন | ইসত রাগত স্বরে জানতে চান হাসিপা |



দেখেন | আমরা দুই জন যদি একটা চুক্তি করি, আমরা আগামী ১০ বছর আমরা দুইজন একে অপরের সাথে মারামারি করবো না এবং দুই জন মিলে ল ঐক্যমতের সরকার সৃষ্টি করে দেশ চালাবো | কেও কোনো চুরি চামারি করবো না | তখন পুরো পৃথিবীতে একটা অভূতপূর্ব আলোড়ন হবে | কারণ, এই বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণকে আমরা দুইজন মিলে যা অশান্তি দিছি তেমন অশান্তি এই পৃথিবীর কোনো জনগোষ্ঠীকে ইতিহাসে কেও দেয় নাই |



এবং শুধু মাত্র দেশের জনগণ কে শান্তি দেয়ার এই সিধান্ত নেয়ার জন্যে দেখা যাবে, আমরা দুই জনেই তখন নোবেল পুরস্কার পাওয়ার একটা চান্স সৃষ্টি হবে |



আমরা তখন ইউলুস কে বলব, সে যদি তার দোস্ত হিলারি বুরে দিয়া আমাদের দুই জনকে শান্তির নোবেল প্রাইজ দেয়ার ব্যবস্থা করে দেয় তো, আপনি গ্রামীন ব্যান্ককে মাফ কইরা দিবেন | আমারে দেখেন, আমিও সবাইরে মাফ করে দিছি | আর আমার কাছে তথ্য আছে, ইউলুস চাইলেই তার কানেকশন খাটায়া আমাদের দুই জনের জন্যে, বাংলাদেশের জনগণ কে চরম শারীরিক,অর্থনৈতিক,মানসিক অশান্তি হতে মুক্তি দেয়ার কারণে -শান্তিতে যৌথ নোবেল প্রাইজ পাওয়ার ব্যবস্থা করে দিতে পারবে |

তখন আমরা দুই জনেই রিটায়ার করতে পারব |

আপনার আব্বার স্বপ্নও পূর্ণ হবে | একটা নোবেল পাইলে পুরস্কার পাইলে আমারও আর চাওয়া পাওয়ার কিছু থাকবেনা |

এই প্রস্তাবে হাসিপা শিশুর মত খুশি হয়ে উঠেন |

আসেন আমরা কাল একটা সংবাদ সম্মেলন করে আমাদের ঐক্যমত্যের সরকার এর ঘোষণা দেই |

এই বলে নোবেল এর স্বপ্ন দেখতে দেখতে হাসিপা ঝালেদা দুই জনই লাল ফোনটি রেখে দিলেন |



ইহা একটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক আলাপ | এই গল্পে বর্ণিত কোন নাম,স্থান, কাল পাত্রের সাথে বাস্তবজীবনের কারো মিল পাওয়া গেলে তা অপরিপক্ক পাঠকের অবিবেচনাপ্রসূত কল্পনা হিসেবে ধরে নেয়া হবে |

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২১

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: কি মজারে ভাই মন্তব্য করার সুযোগ পেয়েছি ।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

মশিকুর বলেছেন:
মজাই পাইছি। নামগুলা বিকৃত খালি ভাল লাগেনাই। যতই হোক, সামনে এদেরকেই হয়তো আমরা ভোট দিবো। সবচেয়ে বড় কথা মানুষতো।

+

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

ম্যঙ্গোপিপল বলেছেন: ভাি। ৫৭ ধারা মাথায় রেখে নাম পরিবরতন করা হৈচে| বিকরিত কর হয় নাই |

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.