নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাসয়াত রহমান জিকো (Rashat Rahman Zico)

কিছু মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখে। কিছু মানুষ স্বপ্নটা সত্যি করার জন্য ঘুম থেকে জেগে উঠে। জীবন আপনার কাছে সেভাবেই ধরা দিবে আপনি যেরকম থাকবেন।

জিকসেস

লেখালেখির কোন অংশই লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা (ব্লগ লিংক ফেসবুক শেয়ার করা যাবে)। বাক্য গঠন এবং বানান ভুল পাওয়া যাবে এ জন্য দুঃখিত। সেগুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেগুলাকে ঠিক করে দেই। ফেসবুক - http://www.facebook.com/rrzico

জিকসেস › বিস্তারিত পোস্টঃ

খলিল ও আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল (খলিল সিরিজ-১১)

০১ লা জুন, ২০১০ ভোর ৪:১২

টিভি চ্যানেল গুলার এখনকার খবর হচ্ছে বিশ্বকাপ এর জন্য পতাকা এত বেশি টানানো হচ্ছে যে প্রয়োজনীয় বাঁশ পাওয়া যাচ্ছেনা।



তসলিমা এক বাসায় কাজ করে। সেই বাসার আপার ঘর গুছানোর সময় সে দেখল আপার মোবাইলটা আপার খাটের উপর। তসলিমা চিন্তা করল বাসায় আর কে কে আছে। তারপর সে বুঝল মোবাইলটা চুরি করার এখন উপযুক্ত সময় নয়। কারন চুরি করলে দোষ-টা তার ঘাড়েই পরবে। তসলিমা নিজেকে সৎ প্রমান করার কোনো সুযোগটাই ছাড়ে না। সে মোবাইল-টা নিয়ে বাসার বেগম সাহেবার কাছে গেল। বাসার বেগম সাহেবার নাম তসলিমা বেগম। কাজের মেয়ে আর বেগম সাহেবার একি নাম। এ নিয়েও মহা যন্ত্রনা হয়। মেয়ের মোবাইল দখলে পাওয়ার সুযোগ তসলিমা বেগম ছাড়লেন-না। মোবাইলের ম্যাসেজ, কল-লিস্ট গুতানো শুরু করলেন। একতা ম্যাসেজ পড়ে তার আক্কেল গুরুম না, আক্কেল ধুম ধাম হয়ে গেল। মোবাইলের প্রথম ম্যাসেজটাতে লেখা টিনা ডার্লিং তোমার সাথে আর্জ়েন্ট কথা আছে।



বিশ্বকাপ এর সময় খলিলের সাথে আমার চরম লাগালাগি (অশ্লীল কিছু নারে ভাই) অবস্থা থাকে। খলিল আর্জেন্টিনা আমি ব্রাজিল। খলিল আমাকে যা তা বলে গালি দিতে থাকে। আমার ফেসবুক এর ওয়াল এ এসে ফাক (বাংলা তে লিখলে খারাপ দেখায়না) ব্রাজিল লিখে যায়। আমিও কিছু বলতে বাকি রাখিনা। ঠিক এই অবস্থায় খলিল যখন “তসলিমা কুটির” নামক বাড়ির সামনে দিয়ে আর্জেন্টিনা আর্জেন্টিনা বলে চিল্লাইতে চিল্লাইতে গেল তখন তসলিমা বেগম এর চিন্তায় প্রেশার নরমাল হয়ে গেল। কারন তসলিমা বেগম এর প্রেশার এমনিতে অনেক লো থাকে তো। তসলিমা বেগম রাতে তার স্বামী মোতালেব সাহেব কে সব খুলে বললেন। সব ঠিকঠাক মত বললে তো সব ঠিক-ই ছিল কিন্তু তসলিমা বেগম যে প্রয়োজনের থেকে অনেক বেশি চিন্তা করতে অভ্যস্থ। তিনি মোতালেব সাহেব কে বললেন তার মেয়ে টিনা আর খলিল একজন আরেকজনের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে আর তারা বাসা পালানোর আর্জেন্ট প্ল্যান করছে। শুনে মোতালেব সাহেবের প্রেশার ও নরমাল হয়ে গেল। মোতালেব সাহেবের প্রেশার এমনিতে সব সময় হাই থাকে। এই ঘটনাটা যে কি এ্যাফেক্ট করল কে জানে!! হাই থেকে নরমাল হয়ে গেল। পরেরদিন যখন খলিল আর্জ়েন্টিনা এর পতাকা কিনতে গেল তখন খলিল এর মোবাইলে তসলিমা বেগম ফোন দিল। তাদের বাসায় যেতে বলল। খলিল তখন পতাকা কিনে তার উপর আর্জেনটিনা আমার জানের জান লিখে বাসায় ফিরল। বাসায় ফিরে আমাকে ফোন দিয়ে বলল, আজকে সে নাকি আমার বাসায় আসত কিন্তু যেহেতু আমার বাসায় ব্রাজিলের পতাকা তাই সে আসেনায়। এমন-কি সে নাকি আমাকে নাস্তানাবুদ করার জন্য আমি আমার দেওয়ালে ব্রাজিল লিখসিলাম সে “জিল” শব্দটা মুছে দিয়ে আসছে। তারপর আরো উত্যক্ত বাক্যালাপ শেষ হওয়ার পর খলিল গেল তসলিমা কুটির গেল। তসলিমা কুটির যাওয়ার আগে খলিল যখন তার পতাকাটা বাইরে রেখে গোসল করতে গেল তখন আমি তার পতাকা নষ্ট করার জন্য আর্জেন কথাটা উঠায় দিয়ে আসছিলাম। “ন” আর “ট” যে যুক্তাক্ষর হয় গাধাটা দেখি এইটাও জানেনা!! খলিল ঠিক করসে সে যেখানেই যাবে আর্জেন্টিনা এর পতাকাটা নিয়েই যাবে। তসলিমা কুটির এ সে যখন যায় তখন পতাকাটা নিয়েই গেল। আর পতাকায় লেখাই আছে “টিনা আমার জানের জান” তা দেখে তসলিমা কুটির এর কারো কোনো সন্দেহ থাকলোনা। মোতালেব সাহেব আর খলিল মুখোমুখি বসা। তারপর তসলিমা বেগম আসল, খলিল কে বললেন, বাবা টিনা কে তুমি কতদিন ধরে চিন? খলিল বলল, যেইদিন ফাহাদ এর সাথে তার ছবি ইন্টারনেট এ ছাড়া হইসিল সেইদিন থেকেই চিনি। তসলিমা বেগম কিছুই বুঝলেন-না, তার প্রেশার আবার নরমাল হয়ে গেসে, কিসের ছবি!! ফাহাদ কে? মোতালেব সাহেবের প্রেশার বরাবরের মতই হাই, আরে না বাবা ঐ টিনা আমার মেয়ে না। তুমি ইস্ট ওয়েস্ট এর টিনা এর কথা বলছ তো। না না সে না। তসলিমা বেগম এর প্রেশার এখন পুরাই নরমাল, মোতালেব সাহেব কে বললেন,তু তু তুমি জান কিভাবে? তুমি কি দেখেছ নাকি!! মোতালেব সাহেব ঢোক গিললেন, ইয়ে আমরা কাজের কথায় আসি। বাবা তুমি তো আমাদের পাড়ায় অনেক দিন ধরে আছ। তা টিনা কে কেমন ভাবে চিন? খলিল বলল, মেসি আর ম্যারাডোনা ছাড়া এই পৃথিবীতে ফুটবল কেউ পারেনা। টিনাও পাড়েনা। আমি গেলাম। আমার পতাকাটা টানাইতে হবে!! সবাই আবার খেয়াল করল পতাকায় লেখা “টিনা আমার জানের জান”। তসলিমা বেগম এর প্রেশার আরো নরমাল। তিনি মনে করলেন মেসি কোনো মেয়ের নাম। খলিল একি সাথে টিনা এবং মেসি দুইজন এর সাথে প্রেম করে।



খলিল বাসা থেকে বের হয়ে পতাকা টানানোর জন্য বাঁশ আনতে গেল। আনতে মানে খুঁজতে গেল। অনেক্ষন ধরে খুঁজেও বাশ না পেয়ে শেষ পর্যন্ত ম্যারাডোনাকেই ফোন দিল। ম্যারাডোনা খলিল এর ফোন পেয়ে একটু বিরক্ত হইল, খলিল আমি আর ডুঙ্গা রিলাক্স করার জন্য একসাথে হ্যান্ডবল খেলতেসিলাম। পা দিয়ে একটা গোল দিসি দেইখা ডুঙ্গা খেইপা গেসে। ওরে যতই বলি ঐটা আমার পা না ইশ্বর এর পা ও ততই বলে খেলমু না। এইসব পোলাপাইনের মত আঁচরন করলে কি খেলা যায় কও? তুমি বাঁশ পাইতেসনা চিন্তা কইরোনা, মিলিতো রে তো ঠিক করসি নামামু না ওড়ে দিয়া তোমারে একটা বাঁশ পাঠায় দিতেসি।



ম্যারাডনা মিলিতো রে দিয়ে কখন বাঁশ পাঠায় সেটার কি কোনো ঠিক আসে!! তাই খলিল বাঁশ খুঁজতে আরো বিভিন্ন জাইগাতে গেল। কোথাও কিছু না পেয়ে আমার বাসার ব্রাজিল এর পতাকাটা খুলে আমার বাঁশ টা নিয়ে গেল। আমি তখন ঘরের মধ্যে থেকে দৌড়ায় যে যাব সেই সুযোগ টাও দেয় নায়। পুরা শহরেই মনে হয় বাঁশ এর আকাল পরসে। খলিল বাঁশ নিয়া দৌড় দিসে আমিও ওর পিছে পিছে দৌড় দিলাম ঠিক তসলিমা কুটির এর সামনে এসে দুইজন বাঁশ এর দুই মাথা ধইরা টানাটানি করতে লাগলাম। খলিল বলতে লাগল, আর্জেন্টিনা ঝুলামু, বাঁশ দে, বাঁশ দে......... আবারো তসলিমা বেগম এর প্রেশার নরমাল হওয়ার মত অবস্থা, ঠিক তখনি টিনা তসলিমা কুটির থেকে বের হয়ে আসল। এই যে এগুলা কি করতেসেন আপনারা আশ্চর্য!! টিনাকে দেখে আমি খলিল দুইজন ই পুলকিত হলাম। শুনুন এই বাঁশটা আমার লাগবে। আমি বললাম এই বাঁশ শুধু কাকার, খলিল বলে এই বাঁশ সুধু মেসির। টিনা বলে এই বাঁশ কার সেটা বুঝাচ্ছি। আসেন দুইজনি আমার সাথে। টিনা বাঁশটা আমাদের দুইজন কে বহন করে নিয়ে জেতে বলল। একটা কীন্ডারগার্টেন স্কুল এ আমরা ধুকলাম। টিনা বলল, বাচ্চারা দেশের পতাকা লাগানোর জন্য বাঁশ পাচ্ছেনা আর আপানার আর্জেন্টিনা ব্রাজিল নিয়ে আছেন!! লজ্জা করেনা! যান বাংলাদেশ এর পতাকা লাগান। আমরা মাথা নিচু করে বাংলাদেশ এর পতাকা লাগালাম। তারপর পতাকা উঠানোর পর থেকেই সেটা পতপত করে উড়তে লাগল। বড় ভাল লাগল। ছোট বাচ্চারা গান গাইতে শুরু করল, এমন দেশটি কোথাউ খুঁজে পাবে নাকো তুমি.........









টিনা এর সাথে যার আর্জেন্ট ব্যাপার নিয়ে কথা হচ্ছিল সেটা আসলে স্কুল এ পতাকা ঝুলানো নিয়েই। বাঁশ যে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। সারা দেশ এ বাঁশ এর এখন বড়ই আকাল এখন। টিনা বাচ্চাদের এই স্কুল এর টিচার।



এইবার খলিলের বাসার ছাদে রাতে আমিও ছিলাম। অন্য সিরিজ গুলার মতই এবারো খলিলের টিনা কে বেশ ভাল লাগল। তবে এইবার একদম গল্পের শেষে। ছাদে অনেক মশা কামরাচ্ছিল আমাকে। খলিল কে বললাম চল নিচে যাই। খলিল বলে আরে দূর মশা আমাকে কামরায় না। আমি বললাম, ক্যান!! তোকে কামড়াবে না ক্যান। তারপর খেয়াল হল সেটাই স্বাভাবিক। কারন মেয়ে মশা গুলাই তো কামড়ায়। আর মশার মেয়ে জাত ও খলিলের ধারে কাছে আসতে চায় না। মজা তো। কি আর বলব, খলিল তো খলিল ই ।



আগের গুলার লিঙ্ক



খলিল ও তার গার্লফ্রেন্ড উইশ (খলিল সিরিজ- ১)



খলিল ও তার ম্যাজিক আপেল (খলিল সিরিজ-২)



খলিল ও তার লিমা দেব (খলিল সিরিজ-৩)



খলিল গেল ভিকারুন্নেসা নুন স্কুল ও কলেজ (খলিল সিরিজ-৫)



খলিলের হইতে হইতেও হইলনা (খলিল সিরিজ-৬)



খলিল ও লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার (খলিল সিরিজ -৭)



খলিল আইডেন্টিটি (খলিল সিরিজ -৮)



খলিল সুপ্রিমাসি (খলিল সিরিজ -৯)



খলিল আল্টিমেটাম (খলিল সিরিজ-১০)



খলিল সিরিজ এর আগে ভাল লেগে থাকলে ফেসবুকে খলিল সিরিজের ফ্যান পেজ এ একটা লাইক দিয়েন

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১০ ভোর ৫:৫৩

শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: এইটার মঘ্যে চরম একটা থিম আছে। আগেরগুলোর মত শুধুই ফানি না। নিক দেশের পতাকার প্রতি সচেতন থাকার ব্যাপারটা উঠে এসেছে। আর খলিল তো খলিলই।

০১ লা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩২

জিকসেস বলেছেন: হা হা

২| ০১ লা জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৪

বড় বিলাই বলেছেন: আবারও দারুণ লাগলো।:)

০১ লা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

জিকসেস বলেছেন: আরো দারুন লাগার ব্যাবস্থা করব সামনে ইনশাল্লাহ।

৩| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৩

বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: you are quite a genius, even if i am an Argentine supporter, i am not hurt by your charisma of writing.

will u add me if i add u in fb? sorry for writing in English!!!

Keep it up...

০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

জিকসেস বলেছেন: কোনো সমস্যাই নাই। আর আমার আর্জেন্টিনা নিয়ে কোনো ক্ষোভ নাই। আর্জেন্টিনা ব্রাজিল কেউ ই আমার দেশ এর মা বোন-এর ইজ্জত মারেনায়। আর আমি এমনিতে কেউ কিছু না বললে কখনো আর্জেন্টিনা এর বিরুদ্ধে কিছু বলিনা।

৪| ০১ লা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: হা হা হা মজা পাইলাম।

০১ লা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২

জিকসেস বলেছেন: ধুন্যবাদ।

৫| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৫

ক্লিয়ার কাট বলেছেন: মজা পেলাম।
ব্রাজিললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললললল

০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৫

জিকসেস বলেছেন: এখানে কোনো ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা না। এইটা শুধুই খলিল সিরিজ।

৬| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১০:২১

অভ্র ভাষা হোক উন্মুক্ত বলেছেন: "ঠিক এই অবস্থায় খলিল যখন “তসলিমা কুটির” নামক বাড়ির সামনে দিয়ে আর্জেন্টিনা আর্জেন্টিনা বলে চিল্লাইতে চিল্লাইতে গেল তখন তসলিমা বেগম এর চিন্তায় প্রেশার নরমাল হয়ে গেল। কারন তসলিমা বেগম এর প্রেশার এমনিতে অনেক লো থাকে ":P:P:P:P:P
ব্যফক....পিলাচ ++++++

০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১০:৩০

জিকসেস বলেছেন: ধন্য

৭| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১১:১৭

অ্যামাটার বলেছেন: হুমম। মোজার সিরিজটা। চালাইয়া যান।

০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১১:২৩

জিকসেস বলেছেন: প্রথম থেইকা পরে আস। লিঙ্ক ত দেওয়াই আসে। নাইলে ৫ নম্বরটা আর ৩ নম্বরটা একটু ঢু মাইরো।

৮| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১১:১৮

অ্যামাটার বলেছেন: মজার*

০২ রা জুন, ২০১০ রাত ২:০৫

জিকসেস বলেছেন: ধন্য

৯| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৫৭

ঘুমরাজ বলেছেন: ++++++++++

০২ রা জুন, ২০১০ রাত ২:০৫

জিকসেস বলেছেন: কিরে।

১০| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ২:৩৬

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: মজা পেলাম।
৬ কে ৭ করলাম

০২ রা জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৫

জিকসেস বলেছেন: এখন ৮ হইয়ে গেসে। বাহ বাহ

১১| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ২:৪৪

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন:
ভাল হয়েছে.....।

০২ রা জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৫

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ০৩ রা জুন, ২০১০ সকাল ৯:১১

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: জিকো, সাধারণ গল্পের অসাধারণ উপস্থাপনা!!! চমৎকার! খুব ভাল লাগছে। +

০৩ রা জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৪

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১০ সকাল ৯:২৬

স্নিগ বলেছেন: Click This Link
পোস্টের #২৩ কমেন্টে একটা প্রশ্ন করসিলাম।আজ জবাব পেলাম।
পোস্টে +।
ভালো লাগতেসে।আরো আসুক।

০৩ রা জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৪

জিকসেস বলেছেন: আর্জেন্টিনা আর গার্লফ্রেন্ড এই দুইতার মধ্যে বেছে নিতে বললে খলিল আর্জেন্টিনা নিবে।

১৪| ০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩৯

অ্যামাটার বলেছেন: খলিল ১২কবে আসছে?

০৭ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৬

জিকসেস বলেছেন: দেখি। আসবে তাড়াতাড়ি

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৫৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অসাধারণ। আমার লেখায় এই থিমটা থাকলে আরো ভালো হত। আপনার খলিল সিরিজের প্রত্যেকটি লেখাই অসাধারণ।

০১ লা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৫৪

জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ। :#)

১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫৭

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: ভাল লাগছে।++

২৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫৮

জিকসেস বলেছেন: :)

১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:২৮

আব্দুল্লাহ (রাইয়ান) বলেছেন: +++++++++++++

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৪৬

জিকসেস বলেছেন: :)

১৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: চরম পোষ্ট ভাইয়া, আফসোস প্লাস দিতে পারলাম না

২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৯

জিকসেস বলেছেন: হা হা হা

১৯| ০৩ রা মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯

প্রার্থনা_৮৭ বলেছেন: শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: এইটার মঘ্যে চরম একটা থিম আছে। আগেরগুলোর মত শুধুই ফানি না। নিক দেশের পতাকার প্রতি সচেতন থাকার ব্যাপারটা উঠে এসেছে। আর খলিল তো খলিলই।

খুব-ই ভালো লাগলো ভাই...অসাধারন ++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.