|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জহিরুলহকবাপি
আমি কামনা করি মানুষের ভিতর স্বপ্নরা আসা যাওয়া করবে। মানুষ তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যুদ্ধ করবে।
এ কে খন্দকার সাহেবের যন্ত্রণায় নেটে আসা যায় না । এখনও চলছে তার বইয়ের রেশ । উদ্দেশ্য প্রণদিত ভাবে মানুষের ভিতর কিনফিউশন ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা শহরাঞ্চলে মোটামুটি ব্যার্থ হয়েছে । কিন্তু গ্রামে,মফস্বলে, অর্ধ শিক্ষিত, মধ্যবিত্ত মানুষের উপর বইটি কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলবে । প্রভাব ফালানোর জন্যই বইটি লিখা হয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধারা বইটি কথায় কথায় কোট করবে । আমার পরিচিত একজন তিন কপি বই কিনার বায়না দিয়েছেন তার মফস্বল শহরে গিফট করবেন বলে। কিছু মানুষ স্বাভাবিক কারণেই বিভ্রান্ত হবে । কিন্তু ইতিহাস থেকে দেখেছি এ সব অসভ্যতা শেষ পর্যন্ত টিকে না । খন্দকার সাহেব এবং তাদের বিনিযোগকারীরাও এটা জানে। এ সব তত্ব আসে সাময়িক সুবিধা আদায়ের জন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় থেকে এ পক্রিয়া বিদ্যমান ।
এ কে খন্দকারের নামে গালা গালি চলছে । ঘৃণা প্রকাশ চলছে স্বাভাবিক নিয়মেই । কুশপুত্তলিকা দাহ, বিক্ষোভ মিছিল, বই নিষিদ্ধের দাবী চলছে । সেক্টর কমান্ডার ফোরার্মস থেকে তাকে বিহষ্কারও করা হয়েছে ।
এ কে খন্দকার যদি আওয়ামী লীগের কেউ না হতো তা হলে কি তার বক্তব্য এতটা তোলপাড় তুলতো ? নি:সন্দেহে তুলতো না । এমন বহু তত্ব, তথ্যতো আগেও দেখেছি । কিন্তু ঘরের মানুষ বানিয়ে মিথ্যা বললেও তা সমুদুর সঙ্গীতের মত লাগে রিবোধী পক্ষের কাছে ।
আমার জানায় ভুল না থাকলে এ কে খন্দকার সাহেব আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য । তারে কি বহিস্কার করা হয়েছে? কোন সাংগঠনিক ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে তার বিরুদ্ধে?
৭ টি 
+০/-০ ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
জহিরুলহকবাপি বলেছেন: আপনার উত্তর যুক্তি যুক্ত । ভালো লাগলো ।
এখন দেখতে তাহলে জানতে হবে আওয়ামী লীগের দলীয় শৃংখলা ধারা কি বলে । আমার সে বিষয়ে কোন ধারণাই নেই
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
বিডি আইডল বলেছেন: এইজন্যই বাংলাদেশের সংবিধানে আছে, সকল আওয়ামীলীগ মাত্রই জারজের বাচ্চা।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
জহিরুলহকবাপি বলেছেন: অযৌক্তিক মানুষের হাতিয়ার অশ্লীল বাক্য ।- হযরত আলী (রা
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এ কে খন্দকার মিথ্যা কিছু বলেছেন - এরকম কোন অভিযোগ আওয়ামী লীগের কোন মেম্বারের কাছ থেকে আসেনি। তাই একজন সত্যবাদী যুধিষ্ঠিরকে সাংগঠনিক কোন শাস্তির মুখোমুখি করা বোধ হয় ঠিক হবেনা
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
চলতি নিয়ম বলেছেন: ছাগলের বাচ্চা গুলা প্রমান দিতে পারেনা শুধু ম্যা ম্যা করে.....
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
ধুমধাম বলেছেন: তিনি বলেছিলেন 'কয়েকদিনের' মধ্যেই পাবলিকলি সব কিছু খোলাসা করতে বেরুবেন, অপেক্ষায় আছি.......................
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
ভোরের সূর্য বলেছেন: আমি বইয়ের বিষয়ে যাব না কিন্তু তাকে কেন বহিস্কার করা হবে দল থেকে কিংবা তার বিরুদ্ধে দলীয় ব্যবস্থা নিতে হবে?
তিনি কি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন?বা বাংলাদেশের কোন আইন অনুযায়ী অপরাধী প্রমাণিত কিংবা শাস্তি পেয়েছেন? কারন এসব কারনেই দল কাউকে বহিষ্কার করে কিংবা ব্যবস্থা নেয়।
তিনি ব্যক্তি নিয়ে কথা বলেছেন সেটা নিয়ে তর্ক হতে পারে কিংবা আলোচনা হতে পারে কিংবা আসত্য তথ্য দেয়ার জন্য মামলা হতে পারে এবং সেটা প্রমাণ সাপেক্ষ। আওয়ামীলীগ মানেইতো শেখ মুজিবুর রহমান নয় কিংবা শেখ হাসিনা নয়। আর দলীয় কোন আইন নাই যে শেখ হাসিনা কিংবা শেখ মুজিবুর রহমান কে নিয়ে কিছু বল্লে তাকে বহিষ্কার করতে হবে।নিশ্চয় আওয়ামীলীগে ব্যাক্তি চর্চা কিংবা ব্যাক্তি বন্দনা হয় না কারন সেখানে দল এবং দেশ অনেক বড়।
আমার পয়েন্ট কিন্তু এ কে খন্দকারকে রক্ষা করা নয়। শুধুই আপনি যেটা চাচ্ছেন(সাংগঠনিক ব্যাবস্থা) আমি সেটার কথাই বলছি। বরং ব্যক্তিগতভাবে আমরা যে কেউ তার কাছে এই লেখার বিষয়ে কৈফিয়ত চাইতে পারি কিংবা আদালতে যেতে পারি(অলরেডি নরসিংদীতে একজন মামলা করেছেন)।তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া কিংবা বহিষ্কার করার চেয়ে তার কাছে তার বক্তব্য জানতে চাওয়া এবং সেটা খন্ডন করা কিংবা ভুল প্রমাণিত করা অনেক বেশী জরুরী।