![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কামনা করি মানুষের ভিতর স্বপ্নরা আসা যাওয়া করবে। মানুষ তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যুদ্ধ করবে।
আজ ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠিত হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল- এই দিনে মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথ তলার আম বাগানে স্বাধীন বাংলার প্রথম সরকার আনুষ্ঠানিক ভাবে শপথ নেয়। বেলা ১১ টায় অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম সোনার বাংলার পতাকা উড়ান। এ সময় বাংলার জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে “আমার সোনার বাংলা” গাওয়া হয়।
পবিত্র কোরান তেলাওয়াত করেছিলেন ১৭ বছরের এক কিশোর মো. বাকের আলী।
জাতীয় সঙ্গীতের শেষে সাধারণ বাঙালি, বিদেশি সাংবাদিক, ইপিআর, মুক্তিযুদ্ধাদের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকার গঠনের কথা ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত সকলকে মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
নতুন সরকারকে কয়েক প্লাটুন ইপিআর ও মুক্তিযুদ্ধা গার্ড অব অনার প্রদান করেন। এ সময় চারপাশ থেকে শ্লোগনা হতে থাকে : জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু, তোমার নেতা আমার নেতা- শেখ মুজিব মুজিব, পদ্মা, মেঘনা, যমুনা-তোমার আমার ঠিকানা ।
পুরো অনুষ্ঠানটির কথা কঠোর ভাবে গোপন রাখা হয় প্রথম থেকেই নিরাপত্তার স্বার্থে । এমনকি আগত বিদেশি সাংবাদিকরা স্পষ্ট জানতেন না তারা বৈদ্যনাথ তলায় কি দেখেতে যাচ্ছেন।
তাজউদ্দীন আহমদ - প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা,তথ্য ও বেতার, টেলিযোগাযোগ,অর্থ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন, শিক্ষা,স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন সরকার, স্বাস্থ্য, শ্রম ও সমাজকল্যাণ, সংস্থাপন ও প্রশাসন । এছাড়াও মন্ত্রীবিহীণ সকল মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীও তিনি।
এম মনসুর আলী- অর্থ ও জাতীয় রাজস্ব, বাণিজ্য ও শিল্প, পরিবহণ
খন্দকার মোশতাক আহমেদ- পররাষ্ট্র বিষয়, আইন ও সংসদ বিষয়
এ এইচ এম কামরুজ্জামান- স্বরাষ্ট্র, সরবরাহ, ত্রাণ ও পুনর্বাস, কৃষি ।
আজ কেমন আছে বৈদ্যনাথতলার জিবীত সোনার মানুষগুলো? কেমন আছে গার্ড
অব অনার দেওয়া সেই সোনার আকাশেরা?
জয় বাংলা
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
জহিরুলহকবাপি বলেছেন: না হয়নি।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
সাগর মাঝি বলেছেন:
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৪০
ওলে ওলে বলেছেন: অবশেষে আবুল হায়াতের দ্বিতীয় বিয়ের ব্যাপারে মুখ খুললেন বাংলা সিনেমার মুকুটবিহীন সম্রাট প্রবীর মিত্র। গত ১৮ই মার্চ আবুল হায়াত গোপনে দ্বিতীয় বিবাহের কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন। গোপন ক্যামেরায় তোলা সেসময়কার একটি সেলফি পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হলে আবুল হায়াতের এই কুকীর্তির কথা সবাই জেনে যায়। তবে এতদিন পর্যন্ত মোটামুটি চুপই ছিলেন মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা।
এবার সেই ধারার ব্যতিক্রম হয়ে আবারো প্রবীর মিত্র জাগিয়ে তুললেন তার প্রতিবাদী কন্ঠস্বর। আবুল হায়াতের কট্টর সমালোচনা করে প্রবীর মিত্র বলেন, "আবুলটা আর আগের মত নেই। সে নষ্ট হয়ে গেছে। দুই মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে সে একাজটা না করলেও পারত। ছিহ, ধিক্কার!"
এব্যাপারে আবুল হায়াতের সাথে যোগাযোগ করার জন্য তার ফোনে কয়েকটি মিসকল দেয়া হলেও তিনি কল ব্যাক করেননি। যতটুকু ধারণা করা হচ্ছে, তা থেকে বোঝা যায়, ক্যারিয়ার বাঁচাতেই মিডিয়ার কাছে আবুল হায়াতের এই লুকোচুরি !
আরও পড়ুন, চলে গেলেন আরজে সালমান
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৪
আহলান বলেছেন: স্বাধীন বাংলাদেশের শুভ সুচনা ...সঠিক ভাবে মূল্যায়িত হয়েছে কি আদৌ? ....