![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলাম পর্দার কথা বলেছে যাতে করে নারী যে ভোগ্য সেটা থেকে আপাদত রেহাই দিতে, কারণ অনেকে পুরুষের কাছেই নারী ভোগপন্য। পুরুষ সেটা আসলে মজ্জাগত বা সামাজিক কাঠামো থেকেই পেয়ে থাকে যার ফলে সে নারী পিপাসু হয়। নারী সুডৌল স্তন যখন দেখে তখন তার আর মাথা ঠিক থাকে না, আর ইদানিং মেয়েরা সাধারণত স্তন অর্ধেক বের করেই রাখে, এখন সাথে যোগ হয়েছে নাভী বের করে রাখা। একটা ছেলে এগুলো দেখার পর টিজিং করে আর আর থেকেই সমস্যার সৃষ্টি। আমি মনে করি স্তন বের করে রাখা আর নাভী দেখানো নারীর সম অধিকারের মধ্যে পড়ে না, যদি তা হয় তাইলে তুমি পোশাক না পড়তেও পার। অনেকে মনে করেন নারীকে দেখে যদি কোন ছেলে টিজিং না করে তা হলে নারী মাইন্ড করে, সেভাবে তার কোন মূল্য নেই কারন নারী নিজেকে পণ্য করে রেখেছে, এত সাজগোজেরও মুল কারন কিন্তু সেটা। স্তন বের করে রাখলে ছেলেরা তার দিকে থাকাবে, তার কাছ ঘেষবে, সে মূল্য পেল, সাধারণতই বলবে আপু আপনাকে হট লাগছে, মেয়ে খুব খুশি তাকে হট বলেছে, আরে স্টুপিড তার শিশ্ন হট হয়েছে বলে সে তোমাকে হট বলেছে। ড্রেস একটি প্রধান সমস্যা। আসা যাক অনুষ্টানে, পহেলা বৈশাখ, বিশ্বভালবাসা দিবস এগুলকেআধরেই নেয়া হয়েছে যে নারির দেহ ভোগের দিন, প্রেমিক প্রেমিকা ডলাডলি করবে এটাই স্বাভাবিক, বিবাহ বহির্ভুত যৌন ভোগ করবে এদিনে, আমি এদিন কে যৌনভোগ দিবস বলি। অইটুকু পর্যন্ত কোন সমস্যা নেই সমস্যা হল যখন কারো প্রেমিকা নেই তাদের কে নিয়ে, তারা এখন এ কাজগুলো করছে, নিরিহ টাইপের কিছু মেয়ে আছে স্তন বের করবে কিন্তু প্রেম করবে না তাদের কে তারা ব্যবহার করতে চায়। গত পহেলা বৈশাখের বিষয়টা আমার কাছে এমনই মনে হচ্ছে।
এবার আসি ছেলেদের বিষয়ে, ছেলেরা নারীকে জৈবিক চাহিদা মেটানোর কারন মনে করবে, নারীর দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকাবে, নারী কে উপভোগপন্য মনে করবে, নারীকে একটু মাংশ পিন্ড ভাববে, তারা হিংস্রই থাকবে মানুষ হবে না, তুমি নারীর বন্ধু হতে পার, স্বামী হতে পার, শুধু কামুক দৃষ্টি কেন তোমার?? এর ও কারন জানা, পর্ণোগ্রাফি দেখতে দেখতে বিবেক বিসর্জন, পুরুষ তুমি এত কিছু সহ্য করতে পার আর শিশ্নের জ্বালা সহ্য করতে পারনা।
সহজ সমাধান একটাই, সেটা ধর্ম । নারী পুরুষ সবাই ধর্ম মেনে চললে সামাজিক অবক্ষয় হবে না। তাই আসুন যে যে ধর্মেরই হই না কেন ধর্ম মেনে চলি।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
গোবর গণেশ বলেছেন: নারীবিদ্বেষী নই আমি। পৃথিবীতে যতগুলো ধর্ম আছে সব ধর্মেই পর্দার কথা আর নিয়ম শৃঙ্খলার কথা বলা আছে। আমার বিশ্বাস ধর্মগুলো এমনি এমনি এসব কথা বলেনাই। আমি কোনধর্ম বিশ্বাস করি সেটা বড় কথা নয়, বড় কথা হলো সুন্দর নিয়ম আর অনুশাসনগুলো মেনেচলা।
অনেকগুলো লোকের ভিড়ে কয়েকটা বখাটে থাকবেনা এটা এই যুগে আশাকরা ঠিক হবেনা। ভবিষ্যতে আরো খারাপ হবে। ভালো মানুষের সংখ্যা দিন দিন কমছে বই বাড়ছে না। এটা নারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। প্রকাশ্যে বা গোপনে অনেক নারীকেই এখন দেহব্যবসা করতে শোনাযায়। অবৈধ সম্পর্ক শব্দটা এখন আর খারাপ কিছু নয়। ছেলে মেয়ের মধ্যে প্রেম ভালোবাসা হোক বা না হোক অবৈধ সম্পর্ক তারা করতেই পারে। অশালীনতার শাস্তি বিধান করে আইন হোক আর বখাটের বিচার হোক।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
নতুন বলেছেন: ইমরান আশফাক বলেছেন: নারীরা একটু মার্জিত ড্রেস পরলে সমস্যা কোথায়?
আমাদের দেশের নারীদের পোষাককে যারা মাজি`ত নয় মনে করে তাদের বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নারীদের পোষাক দেখতে পাঠাইয়া দেওয়া দরকার...
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
মোঃ মারুফ চৌধুরী বলেছেন: ধর্মের অনুশাসনের অনুসরনই কেবলমাত্র সামাজিক ও ব্যক্তিগত জীবনে প্রশান্তি দিতে পারে, অনৈতিক অশ্লীলতা নয়। কিছু মুস্টিমেয় দিক হারা পথিকের মতাদর্শ সমাজে বিশৃংখলা সৃস্টি করতে পারে। তাই বলে সমাজ নষ্ট হবেনা। অসহায় হয়ে একদিন তাদের আলো খুঁজতে খুঁজতে পাগল হয়ে যাবে। আমরা যদি ইউরোপীয় বেহায়াপনার দিকে আলোকপাত করি, তাহলে তা স্পট প্রতিয়মান হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১১
ইমরান আশফাক বলেছেন: নারীরা একটু মার্জিত ড্রেস পরলে সমস্যা কোথায়? তারপরও কিছু কিছু কুলাংগার (পুরুষ) থেকেই যায় যেগুলির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্হা নিতে হবে।