নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জুলফিকারজিসান

কি লিখবো সেটাই বুঝতে পারছি না... :/

জুলফিকারজিসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

"বেগম খালেদা জিয়া-শেখ হাসিনার"দেখা না হওয়া প্রসঙ্গ নিয়ে লেখাঃ

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯


____________________________________________
গত পরশুদিন হাসিনা খালেদা জিয়ার সাথে দেখা না করতে পারায় আমার প্রিয় মূর্খ ভাই- বোনেরা আবেগে আবারো হাসিনা ভক্ত হয়ে গেলো, তারা অনেকেই এতে ভীষণ কষ্ট পেয়েছেন, প্রকাশ করেছে্ন গভীর ক্ষোভ অনুভুতি যেন স্বয়ং মুন্নিসাহা আপনাদের উপর ভর করেছিল, উঠে এসেছে শিষ্টাচারের প্রশ্নও!! সেইসব মাথামোটা ভাইদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই এটা ছিল নেহাত একটা নাটক, এছাড়া আর কিছু নয়। আপনারা তো হইলেন আসলে এক একটা মূর্খের দল, যেটা জানেন না, যেটা বুঝেন না সেটা নিয়ে কথা না বললে আপনাদের পেটের ভাত হজম হয় না। আবার যখন বলা হয় দেশ তো আপনাদেরই, আসেন না কেন রাজনীতিতে? নিজ হাতে দেশ পরিবর্তন করছেন না কেন? প্রতিত্তুরে আপনাদের মুখে শুনতে হয়, “ম্যান ইটস সাকস”!! আপনারা এতটা বোকা কেন ভাই
আপনার কি বুঝতে পারছেন না? আপনাদের ইমোশন নিয়েই আজ রাজনীতি করা হছে? আর আপনাদের নির্বুদ্ধিতার কারনেই কিন্তু তা করা হচ্ছে আর আপনারা সেটা বুঝতে পর্যন্ত পারছেন না।
যাই হোক আপনাদের জন্যই এই লেখা, মাথা খুলে পড়বেন দয়াকরে।
____________________________________________
যা ঘটেছিল সেই দেড় ঘণ্টায়ঃ

সন্ধ্যা তখন ৭টা ১০ মিনিট। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে একটি ফোন এলো বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে। ফোনটি রিসিভ করলেন কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা। অপরপ্রাপ্ত থেকে চাওয়া হলো বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রধানের ফোন নম্বর। ঘটনার আকস্মিকতায় ওই কর্মকর্তা ফোনটি দিলেন আরেক কর্মকর্তার হাতে। ততক্ষণে সেখানে উপস্থিত হলেন নিরাপত্তা প্রধান কর্নেল (অব.) আবদুল মজিদ। তিনি ওই কর্মকর্তাকে বললেন, খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের নম্বরটি দিতে। কিন্তু অপর প্রান্তে তখন বলা হলো, নিরাপত্তা প্রধানের নম্বর দরকার, বিশ্বাস কে? যা হোক, পরে শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গেই আলাপ করলেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের কর্মকর্তা। শিমুল বিশ্বাস খালেদা জিয়ার কক্ষ ঘুরে এসে এবং কয়েকজন সিনিয়র নেতার সঙ্গে আলাপ করে যোগাযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। জানিয়ে দেয়া হল, মানসিকভাবে বিপর্যস্ত অবস্থায় অসুস্থ বোধ করলে চিকিৎসক তাকে ঘুমের ইনজেকশন দিয়েছেন। পরে তার ঘুম ভাঙলে কথা বলে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে জানানো হবে। কিন্তু ততক্ষণে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে স্ক্রল দেয়া শুরু হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। রাত তখন ৮টা ১০ মিনিট। খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের চারপাশে অবস্থান নিলেন পিজিআর-এর একটি দল। পুলিশ এবং গোয়েন্দাদের কিছু তৎপরতাও শুরু হলো। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যাবেন অথচ কার্যালয়ে ভেতরে এবং উঠোনে থাকা বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেয়ার কোন উদ্যোগ দেখা গেল না। সন্ধ্যার পর পকেট গেট খোলা থাকায় সেখানে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না তখন। এক পর্যায়ে নিরাপত্তাকর্মীরা বাধ্য হয়ে পকেট গেটে তালা লাগিয়ে দেয়। এ নিয়ে ছাত্রদলের কয়েকজনের সঙ্গে তাদের হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। রাত তখন ৮টা। কার্যালয়ের উঠোনে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করলেন শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। তিনি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের যোগাযোগ এবং খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কথা জানিয়ে বললেন, তার ঘুম ভাঙলে ফের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যোগাযোগ করা হবে। তার এমন ব্রিফিংয়ে সবাই ধরে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর আসা হচ্ছে না, মিডিয়াতেও তাই প্রচার করা হয়েছে কিন্তু মাত্র ৫ মিনিটের ব্যবধান। শিমুল বিশ্বাস কার্যালয়ের ভেতরে ঢোকার পর মুহূর্তে ৮টা ৩৫ মিনিটে কার্যালয়ের সামনে হাজির প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর। প্রধানমন্ত্রী গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়ালেন।৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই ফের গাড়িতে চড়ে বসলেন প্রধানমন্ত্রী।
____________________________________________

যেসব কারণ প্রমাণ করে শেখ হাসিনা সমবেদনা নয় নাটক করতে গিয়েছিলেনঃ
১|
প্রধানমন্ত্রী কোথাও গেলে সে স্থানটি তার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা দখলে নেয়। প্রধানমন্ত্রী কোথাও যাবার ইচ্ছা প্রকাশ করলেই তাকে সেখানে নেয়া হয় না, সে শুধুমাত্র ইছা পোষণ করেন কিন্তু নিরপত্তার দায়িত্বে থাকা এসএসএফ যতক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত না করেন ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি সেখানে যেতে পারেন না, তিনি চাইলেও তাকে যেতে দেওয়া হবে না এটাই নিয়ম। এসএসএফ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করলেই তিনি সেখানে যেতে পারবেন কিন্তু সরেজমীনে দেখা গেলো এসএসএফ গুলশান অফিসের নিয়ন্ত্রণ নেয়নি।
SSF=Special Security
(প্রয়োজনে নিজেই ঘুরে আসুন এসএসএফ এর ওয়েবসাইট থেকে)
ওয়েবসাইটঃ এসএসএসএফ-এর ওয়েবসাইট এসএফ
২|
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে গেট আটকানো ছিল তাই শেখ হাসিনা ভিতরে ঢুকতে পারেনি। এটাও একটা নাটক। যেখানে খালেদা জিয়াকে ৩ তারিখ থেকে পুলিশ তালা মেরে অবরুদ্ধ করে রেখেছিল। যেখানে পুরো গেইটের নিয়ন্ত্রণ ছিল পুলিশের কাছে সেখানে যখন প্রধানমন্ত্রী আসেন তখন সেই গেট, সে কার্যালয়ের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকার কথা এসএসএফের হাতে। সেখানে কেন এসএসএফ সেই দায়িত্বটি নিলেন না? স্বাভাবিক অবস্থায় যেখানে গেটটির নিয়ন্ত্রণ বিএনপির কারও হাতে ছিল না সেখানে প্রধানমন্ত্রী আসবেন আর গেটটির নিয়ন্ত্রণ থাকবে বিএনপির হাতে? এটা ভাবা যায়?
কিন্তু আপনার অনেকেই ভেবেছেন, কারন আপনারা বোকা ছাড়া আর কিছু নন।
৩|
বিএনপির গুলশান কার্যালয়ে তখন হাজার হাজার নেতাকর্মীরা ভিড় করে ছিল। সেখানে প্রধানমন্ত্রী যাবেন আর তার কোন নিরাপত্তা কেন নিশ্চিত করা হলো না? সেখানে যদি প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতো? কেন বিএনপির সাধারণ নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেয়া হলো না? কেন অফিসটির ভিতরের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হলো না?

তারমানে কী দাঁড়ালো শেখ হাসিনাকে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার বিষয়টি জানানোর পরও তিনি মূলত নাটক করার জন্য, শোককে নিয়েও রাজনীতি করার জন্য গুলশান কার্যালয়ে এলেন। তিনি যে ভিতরে যাবেন না সেটা আগেই নির্ধারিত ছিল। যে কারণে এসএসএফ শুধুমাত্র অফিসের বাইরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন যে পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী আসবেন সে পর্যন্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। তিনি চেয়েছেন গেট থেকে ফিরে যাবেন আর সে কারণেই নাটক সাজিয়েছেন এবং এটাকে নিয়ে রাজনীতি শুরু করেছেন।

তার আরও কিছু প্রমাণ রয়েছে…
রাত ৮ টা ৩৫ মিনিটেও গুলশান অফিস জানে যে প্রধানমন্ত্রী আসছে না। মিডিয়াও শিমুল বিশ্বাসের ব্রিফিং এর পর সেটাই প্রচার করে। হঠাৎ করেই যে নিষেধ সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিত্বহীনভাবে চলে আসবেন সেটা বুঝে উঠতে পারেনি বিএনপি। এরকমটিই জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান।

যখন জানতে পারলেন প্রধানমন্ত্রী এসেছেন তখন বিএনপির সিনিয়র নেতারা দোতালা থেকে নিচে নামছিলেন এবং শিমুল বিশ্বাস শোক বই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আসছিলেন। কিন্তু আওয়ামীলীগের তোফায়েল আহমেদের পরামর্শে শেখ হাসিনা তার মন্ত্রীদের নিয়ে দ্রুত কেটে পড়েন। বিএনপিকে ১ মিনিট সময় না দিয়ে চলে যাওয়াই প্রমাণ করে শেখ হাসিনা মূলত নাটক করতেই এসেছিলেন। ***

ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির একজন সিনিয়র রিপোর্টার নাম না প্রকাশের শর্তে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমত খালেদা জিয়াকে দেখতে আসছিলেন। কিন্তু যখন জানালো হলো বিএনপি নেত্রী পুত্রশোকে কাতর হয়ে ভেঙে পড়ায় তাকে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে তখন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সুবিধা নেয়ার জন্য নাটক করতে গুলশান অফিসে চলে আসলেন। প্রমাণ করতে চাইলেন আমি এসেছিলাম কিন্তু খালেদা জিয়া গেট খোলে নাই। কিছু মিডিয়াতো কুম্ভিরাশ্রু বিসর্জন দিতে থাকলো কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই। তারমানি তারা বিষয়টি আগে থেকেই জানতো এবং সে হিসেবে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল। সময় টিভিতে তাৎক্ষণিক ইকবাল সোবহানের উপস্থিতিই সেটা আরও স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে।

মিডিয়াগুলো বলা শুরু করলো জনগণ হতাশ হয়েছে, তারা ভেবেছিল দুইনেত্রীর মধ্যে সংলাপ হবে। কতটা নির্লজ্জ মিডিয়া হলে এসব বলা হয়। যেখানে খালেদা জিয়া শোকে মূহ্যমান সেখানে বলা হচ্ছে দুইনেত্রীর দেখা হলে সংলাপ ও আলোচনার মাধ্যমে সঙ্কট কেটে যেতো। খালেদা জিয়ার কী সে অবস্থা ছিল? তারচেয়ে বড় কথা ওরকম পরিস্থিতিতে কী শেখ হাসিনাও কী রাজনৈতিক আলোচনা করতেন?

****আর একটা আপনাদেরকে না জানালেই নয়, শেখ হাসিনার স্বামী ডঃ ওয়াজেদ যখন মারা গিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া গিয়েছিন তাকে দেখতে, এবং সেখানে তিনি ৬৫ মিনিট দাড়িয়েও ছিলেন, আর হাসিনা সেখানে ৩০ সেকেন্ডও থাকে নাই, এরপরেও বেগম জিয়া যখন জানতে পারলেন যে প্রধানমন্ত্রী এসেছিলেন, তিনি তাকে ধন্যবাদ দিয়েছেন, শিষ্টাচার বিএনপিকে শেখার দরকার নাই, বরং তা আওয়ামী লীগের শেখা উচিত, এটাও শেখা উচিত কিছু কিছু বিষয় নিয়ে রাজনীতি করতে নেই, কিছু কিছু বিষয় নিয়ে নাটকও বানাতে নেই।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

হাম্বাখোর বলেছেন: অস্থির লিখেছেন ভাই। হাম্বাদের মুখের ওপর জুতা মেরে দিলেন।

পোস্টে ++++++

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: হাচা মিছা জানা কঠিন। সত্য কথা বলার লোকের বড়ই অভাব।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১১

নিলু বলেছেন: সবই যার যার মনের বা পক্ষের কথা , আসল সত্য কথা , অন্য কথা দিয়ে ঢাকা যায় না , মিত্তুর পর দেখা করতে গেছে কিনা ? সৌজন্যমূলক আচরন না থাকলে , সেখানে বেশী ক্ষন অপেক্ষা করা কি সমুচিন ? তাকে তো সাথে সাথেই বলে দেওয়া হয়েছে যে , দেখা হবে না , সুতারাং আর অপেক্ষা করার কোনও অবকাশ আছে কি ? , এই মিত্তু তো , আগে থেকে কেউ জানতো না বা জানার কথা নয় , সেখানে প্রধানমন্ত্রীর বা আওয়ামীলীগের নাটক করার কোনও সুযোগ থাকে কি ? ডক্টর ওয়াজেদ এর মিত্তু দেখতে গিয়ে , বেগম খালেদা জিয়া কি , এই অবস্থায় পড়েছিলেন ?

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:১৫

জুলফিকারজিসান বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত দেরী করে রিপ্লাই দেয়ার জন্য(আমি এখন আর এই নামে ব্লগ লেখি না)

আপনাকে আমি একটা প্রশ্ন করবো, 'আপনি কি আমার লেখাটা সম্পূর্ণই পড়েছেন?'

আশা করি পুরোটা পড়লে আপনি বোকার মত এতগুলো অবান্তর প্রশ্ন করতে পারতেন না, আপনার প্রতি আমার অনুরোধ সময় নিয়ে আর একবার পড়বেন। :)

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

এই আমি সেই আমি বলেছেন: সব কিছু ঠিকই চলছিল । প্রধানমন্ত্রী আসবেন খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করবেন । কিন্তু ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ওহী এসে গেছে , দেখা হবে না । ব্যাস বিএনপির উর্বর মস্তিষ্কের নেতারা বের করে ফেললেন ইনজেকশন আর নেত্রী গেলেন ঘুমিয়ে । ইনিয়ে বিনিয়ে লাভ নেই । এরপর তারা যা করলেন তা স্রেফ ক্যারিকেচার । শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় কিন্তু এরা চেষ্টা করছে মাছ দিয়ে শাক ঢাকতে ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:১২

জুলফিকারজিসান বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত দেরী করে রিপ্লাই দেয়ার জন্য(আমি এখন আর এই নামে ব্লগ লেখি না)

যাই হোক আমি আপনাকে একটা প্রশ্ন করতে চাই, 'ওহী কার কাছে আসে জানেন?'

নিঃসন্দেহে নবী রাসুলদের কাছে আসত, যাই হোক আমাদের দলে কোন নবী রাসুল নেই এতটুকুতে আমি ১০০% সিওর।

তবে আওয়ামী লীগে আছে এর প্রমাণ সংসদে শামীম ওস্মান নিজেই দিয়েছেন, মান্ণীয় প্রধানমন্ত্রীকে ওলী আউলিয়া বানিয়ে দিয়েছেন, ভুলে যান কেন আপনারা ?

আবার এইতো সেইদিন আপনাদের মেয়র প্রাথী দুর্নীতিবাজ আনিসুল হক সাহেবও সেটা প্রমাণ করলেন। তিনি বলেছে হাসিনা নাকি তাকে এক ফু দিয়েছেন। আর তারি বদলৌতে আজ তিনি ভোট চুরি করে মেয়র হতে চলেছেন। আর হাসিনা নাকি কারো দিকে তাকিয়ে মন খারাপ করলে সে ধ্বংস হয়ে যায়, এত শক্তি! এও ক্ষমতা যার আছে তার উপরই তো ওহী নাযিল হোয়ার কথা তাই না।

এনিওয়ে ঘুমায় থাকলে মানুষকে জাগানো যায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.