নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গড়ে, বাংলাদেশী পরিবার ভারতীয় পরিবার থেকে ৩ গুণ বেশী খায়!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৮



বাংগালীরা কলিকাতার মানুষের খাবারের পরিমাণ ও খাবারের পদের সংখ্যা নিয়ে অনেক কৌতুক করেন; কলিকাতার লোকেরা বাংগালীদের রোগ নিয়ে হাসাহাসি করেন; এখন দরিদ্র বাংগালীরাও চিকিৎসার জন্য কলিকাতা যাচ্ছেন, কলিকাতাবাসী তা জানেন। কতটুকু খাবার সুস্বাস্হ্যের জন্য দরকার, সেটা নিউট্রিশানিষ্টরা জানেন; তবে, সাধরণভাবে অবজারবেশন করলে, বাংগালীর খাবারের পরিমাণ অনেক বেশী, অখাদ্য খাবারের পরিমাণ বেশী, এবং সামানুপাতিক হারে বিষাক্ত খাবারের পরিমাণ বেশী।

একজন বাংলাদেশী বছরে গড়ে ২১০ কিলোগ্রাম চাউল খেয়ে থাকেন, সেখানে ভারতের চাউলভোগী এলাকায়, মাথাপিছু চাউল খেয়ে থাকেন গড়ে ৭০ কিলোগ্রাম। ভারতের পশ্চিম বংগের মানুষই আসলে সবচেয়ে বেশী খেয়ে থাকেন, তারপর বিহার ও হায়দরাবাদ। বাংলাদেশের মানুষ কলিকাতাকে নিয়েই হাসাহাসি করেন, দিল্লীর লোকদের খাবারের পরিমাণ শুনলে বাংগালীরা বলবে যে, ভারতে দুর্ভিক্ষ চলছে।

বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত পরিবার ভারতীয় সমশ্রেণীর পরিবার থেকে গড়ে ৩ গুণ বেশী খাবার পাক করে থাকে পরিবারে; এসব পরিবারে গড়ে ৫ পদ খাবার থাকে; ভারতীয় মধ্যবিত্ত পরিবারে গড়ে ৩ পদ খাবার থাকে; ঢাকা ও চট্টগ্রামে বেশীরভাগ মধ্যবর্তী পরিবার আসলে দিনে ৫ বার খেয়ে থাকে, ভারতে উহা ৩ বার, খুবই সামান্য সংখ্যাক পরিবার সাড়ে ৩ বার খেয়ে থাকে। ভারতীয় মধ্যবিত্তের খাবারে দুধ বা দই সব সময় থাকে, বাংগালী মধ্যবিত্ত পরিবারে ইহা খুব একটা দেখা যায় না।

ভারতীয় ধনী পরিবারের তুলনায় বাংলাদেশের ধনী পরিবারে ৪ গুণ বেশী খাবার তৈরি করে; বাংলাদেশের ৮০ ভাগ ধনী পরিবারের খাবার প্রস্তুত করে চাকরাণী, ঝি, পাচকেরা; ভারতীয় ধনী পরিবারগুলোর খাবার ও ভারতের মধয়বিত্ত পরিবারের মাঝে খাবারের পার্থক্য খুব একটা বেশী নয়, ওদের পার্থক্য হচ্ছে বিত্তে।

ভারতীয় দরিদ্ররা বাংগালী দরিদ্রদের চেয়ে অর্ধেক খায়, কিন্তু এদের খাদ্যে বেশী সব্জি থাকে ও এরা বেশীর ভাগ খালি রুটি খায়; সেইদিক থেকে ওরা কম কিন্তু অধিক স্বাস্হ্যকর খাবার খায়।

বিশ্বে এখন বাংগালী ও চীনারা বতিত কেহ জেনেশুনে খাবারে ভেজাল ও বিষাক্ত দ্রব্য মিশায় না, ব্যবহার করে না।

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে এক সময় অনাহারে মানুষ মারা গেছে এখন অতি আহারে মানুষ মারা যায়। ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশে সরকারী বেসকারী হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ, ক্লিনিক ডাগনষ্টিক সেন্টার ও লক্ষ কোটি ফার্মেসী দেখে তার নমুনা বোঝা যায়।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা বেশী খাচ্ছে, খাবারে ভেজাল দিচ্ছে, সংরক্ষণে বেশী ও বিষাক্ত কেমিক্যাল ব্যবহার করছে; ইহা জাতির স্বাস্হ্য ইনডেক্সকে টেনে নীচে নিয়ে গেছে

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

ঢাকার লোক বলেছেন: শিরোনামে বাংলাদেশী বানান ঠিক করে দিবেন, প্লিজ ?
ঠিকই বলেছেন , আমরা সবাই পরিমান মতো ভাত খেলে , কিছু চাল সম্ভবত রফতানি করতে পারতাম !!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, আমাদের ১ বছরের চালে, কমপক্ষে ২ বছর চলার কথা।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৩

বলেছেন: ৩ গুণ বেশী খায়! ৯ গুণ বেশী বুজে-

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩ গুণ বেশী খায়, টেকনোলোজী ও উচ্চশিক্ষায় ৯ গুণ পেছেন।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এক রমজার মাসে বাংলাদেশের পরিবারে যা চলে তার ডাইনিং টেবিল ভর্তি অখাদ্য কুখাদ্যর ছবিতে সম্ভবত ফেসবুক হার্ডড্রাইভ অনেক অনেক আগে পূর্ণ হয়েছে। আমার ধারণা বাংলাদেশের মানুষের একমাত্র রমজান মাসে গড়ে ৫ কিলোগ্রাম উজন বাড়ে। ঠিক আপনার ছবির জলহস্তির মতো।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


অপরিমিত খাবার জাতির স্বাস্হ্য নষ্ট করছে, অখাদ্য জা্তির ম্যানুতে আছে, ঠকেরা জাতির খাবার নিয়ন্ত্রণ করেছে, জল্লাদেরা জাতির খাবারে বিষ মিশাচ্ছে; এগুলোর সমধান দরকার।

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: সাধরণভাবে অবজারবেশন করলে, বাংগালীর খাবারের পরিমাণ অনেক বেশী, অখাদ্য খাবারের পরিমাণ বেশী, এবং সামানুপাতিক হারে বিষাক্ত খাবারের পরিমাণ বেশী। ভালো পর্যবেক্ষ্ণ

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতি অনেক কিছু নিয়ে প্রতিবাদ করছে, কিন্তু নিজের ভুল খাদ্যাভ্যাস নিয়ে কিছু বলে না

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাঙালি তার সব কার্যকলাপের বৈধতার জন্য ঠিকই যুক্তি দাঁড় করে ফেলে | অতি ভোজনের পিছনেও তার যুক্তির অভাব নেই |

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেশীরভাগ বাংগালী কি বলেন, নিজেও ঠিক মতো বুঝেন না।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টে বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে । ঠিকই বলেছেন আমাদের খাদ্যাভাস পরিবর্তন প্রয়োজন , দেশের পুষ্টি বিজ্ঞানীদেরকে বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে ভাবার সময় এসেছে । একদিকে কিছু মানুষ প্রয়োজনের চেয়ে বেশী সুখাদ্য, কুখাদ্য ভেজাল ও বিষ মিশ্রিত খাবার খাচ্ছে, অন্য দিকে অনেক মানব সন্তান প্রয়োজনীয় পরিমানের খাবারের অভাবে অপুষ্টিতে ভুগছে দারুনভাবে । শুধু কি মানব সন্তানই, বন জঙ্গলের পশু পাখিরাও আজ তীব্র খাদ্য সংকটের সন্মুখীন এবং অনেকগুলিই বিলুপ্তির পথে ।

বছর খানেক আগে একটি সংবাদ পত্রের খবরে দেখেছিলাম বিরল প্রজাতির একটি হনুমানের দেখা মিলেছে ময়মনসিংহের নান্দাইলে। কালোমুখ হনুমান- কালো মুখ, হাত-পা কালো, লম্বা লেজ, বেশ শান্ত প্রকৃতিরও। গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে খাবারের জন্য ছোটাছুটি করা হনুমানটি দেখে অনেকে ভয় পেয়ে যান। ওই অবস্থায় হনুমানটিকে মেরে ফেলার জন্য গ্রামের কিছু লোকও জড়ো হয়। তবে শেষ পর্যন্ত একে না মেরে জঙ্গল থেকে ধরে এনে শিকল পরিয়ে রাখা হয় ।পরে অবশ্য হনুমানটি উদ্ধার করে উপজেলা বন কর্মকর্তার হেফাজতে রাখা হয়েছিল।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে যশোহর জেলার কেশবপুর উপজেলা শহর ও পার্শ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামে পাঁচ শতাধিক হনুমান রয়েছে। জানা যায় তাদের জন্য সরকারীভাবে প্রতিদিন মাত্র ৩৫ কেজি কলা, ২ কেজি বাদাম ও ২ কেজি পাউরুটি দেওয়া হয়। সরকারিূূভাবে স্থানীয় বনবিভাগ হতে প্রতিদিন খাদ্য সরবরাহ করা হলেও বরাদ্দকৃত খাদ্য প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল হওয়া ও ঠিকাদারের দুর্নীতির কারণে খাদ্য অন্বেষণে হনুমান কলা বোঝাই ট্রাক চড়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে চলে যায় যেমন একটি চলে গেছে ময়মনসিংহের নান্দাইলে ।

খাবার না পেয়ে হনুমান মানুষের বসতবাড়ি ও অফিসে ঢুকে পড়ে। তাছাড়া হনুমান অত্যন্ত স্পর্শকাতর প্রাণী। তাদের ওপর কেউ হামলা করলে তারা দলবদ্ধভাবে গিয়ে থানা ঘেরাও করে । আজকেও একটি দৈনিক সংবাদ পত্রে দেখলাম মানুষের মারপিটে আহত একটি বাচ্চাকে কোলে নিয়ে মা হনুমান প্রথমে থানায় আসে। পরপরই প্রায় ২০ থেকে ২৫টি হনুমান দলবদ্ধভাবে থানার প্রধান ফটকের সামনে ও ডিউটি অফিসারের কক্ষে অবস্থান নেয় ও প্রায় ঘন্টাখানেক থানা ঘেরাও করে রাখে ।

অপরদিকে খাদ্য বৃদ্ধির দাবি উপেক্ষিত হওয়ায় খাদ্য অন্বেষণ করতে গিয়ে গত ৯/১০ বছরে পল্লী বিদ্যুতের কভার বিহীন তারে স্পৃষ্ট হয়ে অন্তত ৪৫ টি হনুমানের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়াও কীটনাশক ছিটানো আমের মুকুল খেয়ে আরও ২০ টি হনুমানের মৃত্যু ঘটেছে। সংবাদ ভাষ্যে বিষয়টি দেখে এটা নিয়ে একটি পোষ্ট দেয়ার কথা ভাবছিলাম । যাহোক আপনার এই পোষ্টে কিছু মানুষের মাত্রাতিরিক্ত খাদ্যভোজনের পরিমান ও এর মধ্যে থাকা ভেজাল ও বিষাক্ত খাবারের কথামালা দেখে মনে হল এর বিষয়ে এখানেই এই পোষ্টের মন্তব্যের ঘরে কিছু কথা বলে যাই, নিশচয়ই অগনিত পাঠক এখানেই এটা দেখবেন , জীব জগতের জন্য খাদ্যের সুসম বন্টনের কথা ও নিরাপদ খাদ্যের কথা গুরুত্বের সাথে ভাববেন এবং এ বিষয়ে জনমত গড়ে তুলবেন ।

মানুষের জন্য নিরাপদ ও প্রয়োজনীয় পরিমানের সুসম নিরাপদ খাদ্য যেমন প্রয়োজন, তেমনিভাবে সকলেই অনুভব করবেন পর্যাপ্ত খাদ্য ও বনাঞ্চলের অভাবে দেশের একটি অতি বিরল প্রজাতীর কালো মুখ লম্বা লেজ হনুমানদের নিরাপত্তা আজ দারুনভাবে হুমকির সন্মুখীন। হনুমানদের অবাধ বিচরণক্ষেত্র তৈরির জন্য প্রয়োজন অভয়ারণ্য সৃষ্টি করা । সেখানে যথেস্ট পরিমানে ফলমুলের গাছ লাগানো হলে তাদের জন্য সরকারীভাবে কোন খাদ্য দানের প্রয়োজন হবেনা , প্রকৃতি হতেই তারা প্রয়োজনীয় খাদ্য ও নিরাপত্তা পাবে ।

প্রয়োজনীয় একটি বিষয়ে পোষ্ট দিয়ে আরো গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ে কথা বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।



২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি সব সময় দরকারী তথ্য, ডাটাসহ লিখে থাকেন; আপনার পোষ্ট আপনি দেন; খাবার সম্পর্কে ব্লগারদের একটি পরিস্কার ধারণা থাকা উচিত।

হনুমানের কষ্টের কথা শুনে মনোকষ্ট পেলাম; বাংগালীরা বরারই নিষ্ঠুর জাতি ছিল, এদের কমনসেন্স এত কম যে, ওরা নিজেদেরকে দয়ালু ও স্নেহশীল জাতি মনে করেন।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ প্রয়োজনের বেশী খাদ্য উৎপাদন করতে গিয়ে, পশুপাখীর আবাসস্হল দখল করে নিচ্ছে।

৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইদানিং বাংলাদেশীদের জীবনযাত্রার মান আসাম ও পশ্চিম বাংলা থেকে উন্নত। বার্মা থেকেও উন্নত।

WHO প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশী শিশুদের টিকাদান ও নবজাতকদের গড় ওজন আয়ু ইত্যাদিতে ভারতীয় শিশুদের চেয়ে অগ্রগামী।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার মতে, যেহেতু শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন, বাংলাদেশের বানরগুলোও ভারত, পাকিস্তান, বার্মার চেয়ে বেশী উন্নত হওয়ার কথা।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার এক বন্ধু ঢাকার এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে চিকিৎসা করিয়ে ছিল তার স্ত্রীর সমস্যার জন্য। তিন বছর অধিক সময় তার অধীনে থাকা অবস্থায় একবারো ডাক্তার রোগীর সাথে কখনো কোন কথাই বলেননি। শেষ পর্যন্ত রোগীকে নিয়ে চেন্নাইয়ের যাওয়া হয় । চেন্নাই এগিয়ে তারা সফল। এখন তারা দুই সন্তানের বাবা মা।

ঢাকার ডাক্তারের সাথে চেন্নাইয়ের ডাক্তারদের তুলনা করলে সহজেই পার্থক্যটা বোঝা যায়।

তবে বাংলাদেশীদের খাবার-দাবারে একটু নিয়ন্ত্রণ আনা দরকার আছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীরা যেভাবে খাচ্ছে, ইহাতে বিষাক্ত ভেজাল দেয়া, বিষাক্ত মাংস, বিষাক্ত মাছে, বিষাক্ত ফল যোগ করা সহজ; খাবার মেন্যু বদলায়ে ফেললে, খাবারের পরিমাণ কমে যাবে, স্বাস্হ্য ভালো হবে।

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বাঙালিরা সবকিছু বেশি খায়। এটা আল্লাহ্র রহমত বলতে পারেন

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


খবারের কারণে, বাংগালীরা অকালে প্রাণ হারাচ্ছে, রোগশোক লেগে আছে

১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: বাংলাদেশীদের রসনা বিলাসী অভ্যেসটা শুধু ঢাকা, চট্টগ্রামের লোকদের মধ্যে বেশী।চট্টগ্রামের প্রায় মধ্যবিত্ত পরিবার আছে যাদের অন্য সমস্যা সমাধান হউক না হউক, টাকা থাকুক না থাকুক, প্রয়োজনে জমি জমা বিক্রি করে হলেও তাদের খাবারের মেনু ঠিক রাখবে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



চট্টগ্রাম শহরের চট্টগ্রামীরা ও পাহাড়ের পুর্ব পাশের মানুষ প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশী খায়।

১২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন হঠাৎ করে সম্ভবও নয়। তবে পরিবর্তন জরুরী। এই ভেজাল খাবার এর কারণে আমাদের বেশী রোগ হয়, ৫০/৫৫ তেই বার্ধক্য পেয়ে বসে...

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভেজাল, নিম্ন মানের খাবার, খাবারের পরিমাণ কিছুই ঠিক নেই; মানুষ খুব কম বয়সে রোগে ভুগতে থাকে। জাতি সামান্য চা'ও ঠিক মতো তৈরি করে না, উহাকে বিষে পরিণত করে খায়।

১৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে খাবারের মান ভালো না। ভেজাল থাকে অনেক।
ভারতে খাবারে ভেজালের পরিমান কম। হায়দাবাদ, মধুরাই চেন্নাই এবং কোলকাতা বড় শহর গুলোর লোক সংখ্যা খুব বেশি।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে কোলকাতা এবং চেন্নাই খুব এগিয়ে।

কোলকাতার লোকজন কৃপণ। আমাদের দেশের লোকজন কৃপণ নয়। বিশেষ করে খাওয়ার ব্যাপারে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতিদিন ১৩০ কোটী মানুষ খেয়েদেয়ে বেঁচে আছে; খাবর নিয়ে বাংলাদেশের মতো হাহাকার ও মাথা ব্যথা নেই

১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আহা খাদ্য রসিক বাঙ্গালী , একটু বেশি তো খাবেই তাই না? হিন্দুরা দুধ দই কে খাবারের তালিকাতে রাখবেই এটা মনেহয় আদিম কাল থেকে চলে আসছে। মুসলিমরা দুধ দই নিয়ে চিন্তিত না তাদের বাটি ভর্তি গরুর মাংস হলেই খুশি। ভারতীয়রা ভাতের সাথে দুই পিস রুটি ও খায় বাংলাদেশে এমন খেলে পাগল বলবে। ভারতিয়দের ভাতের উপর নির্ভরশিলতা কম এরা অন্যান্য খাবার খেয়ে ভাতের চাহিদা মেটায়, শুধু ভারতীয়দের কথাই বা কেন বলবো পাকিস্থানীরাও এমন। ওরা ভাত বলতে পোলাউ বা বিরিয়ানি মনে করে। আমাদের দেশের ও রুটি খাওয়ার প্রচলন করা উচিৎ। তারপরেও ভোজোন রসিক বাঙ্গালী তকমা কোন কালেও দূর হবে না।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতির মেনু ঠিক করার দরকার, পেঁয়াজু, গুলগুলা, পরোটা, পাকুড়া মেনু থেকে বাদ দেয়ার দরকার

১৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫

রায়হান চৌঃ বলেছেন: ভারতীয় দের মত এত বাজে খাওয়ার দুনিয়ার আর কোন জাতি খায় কি না আমার সন্দেহ আছে

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মানুষের স্বাস্হ্য বাংগালীদের তুলনায় ভালো; তারা খাবার কম খায়, খাবারের জন্য ব্যয়টা হিসেবে রাখে; কিছু অন্ছলের মানুষ আসলেই কম খায়; না'হয় ১৩০ কোটী মানুষকে খাওয়ানো সম্ভব হতো না।

১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪২

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: খাবার খেতে পরিমাণে বেশির তুলনায় খাদ্য উপাদানের দিকে বেশি নজর দেয়া উচিৎ। আমরা অতি ভোজন প্রিয়। খাবার খেতে বসে মেনুতে মনের মত আইটেম থাকলে তো গলা পর্যন্ত চলতে থাকে। পরে কী হবে সেটা ভাবার সময় থাকে না।
পরিমাণে বেশি খাওয়ার দিক থেকে নেপালীরা ও বেশ এগিয়ে আছে।

রাসূল (সঃ) হাদিস অনুসারে পরিমাণের ক্ষেত্রে পেটের তিন ভাগের এক ভাগ খাবার এক ভাগ পানি এক ভাগ খালি রাখতে বলা হয়েছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাসুলের (স: )'এর নামে দরুদ পড়িয়েন; উনার সময়, খাবারের অভাব ছিলো, একটা খেজুর চুরির জন্যও মানুষকে প্রাণ হারাতো, আরবেরা তখন থেকেই অমানুষ ছিলো।

১৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই, মানুষ হিসেবে আমরা জাতি হিসেবে এতো নোংরা মনের মানুষ হয়েছি যে সমগ্র পৃথিবীর কাছে লজ্জা হয়ে দাড়াবে হয়তো বাংলাদেশের মানুষ একদিন - আর সেদিন হয়তো বেশী দুরে না। পশু পাখির প্রতি নির্মম আচরণে এখন আর আমরা হতবাক হইনা, আপনার লেখাটি পোষ্ট আকারে ব্লগে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

১৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: লেখক বলেছেন, রাসুলের (স: )'এর নামে দরুদ পড়িয়েন; উনার সময়, খাবারের অভাব ছিলো, একটা খেজুর চুরির জন্যও মানুষকে প্রাণ হারাতো, আরবেরা তখন থেকেই অমানুষ ছিলো।

জ্বী, রাসূল (সঃ) এর নাম মুখে উচ্চারণ করার পর বা শোনার পর দূরূদ পাঠ করি। সদোপদেশের জন্য ধন্যবাদ।

খাদ্যাভাবের জন্য রাসূল (সঃ) এই উপদেশ দেন নি। তিনি নিজে এটা পালন করতেন এবং তাঁর উম্মতদের ও পালন করতে বলেছেন। এ পদ্ধতি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে ডাইজেস্টের জন্য। আপনি এপ্লাই করে দেখতে পারেন।

তত্কালীন আরব সমাজ অনেক বর্বর ছিল বলেই আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন তাঁর প্রিয় রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ওখানে পাঠিয়ে ছিলেন। আরবের বর্বর জাতি ইসলামের শিক্ষা নিয়ে সোনার মানুষে পরিণত হয়েছিল।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার জানামতে আপনি সবচেয়ে বড় লিলিপুটিয়ান; আরবেরা কখনো মানুষ হয়নি; আমাদের নবী(স: ) অনেক কথা বলেছেন, কিছুই কাজ করেনি। বাংলাদেশ থেকে মেয়ে নিয়ে গেছে কাজের জন্য, ওদের সবাইকে নির্যাতন করেছে; আপনার জঞান ধ্যান কিছুই নেই

১৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

অক্পটে বলেছেন: বাংলাদেশ থেকে বেকারত্ব দূর করার কোন বেসরকারী উদ্দ্যোগ এর কথা লিখুন। বেকারত্বের কারণে যুবকেরা মাদকাসক্ত হচ্ছে একটু তাদের কথা লিখুন। ব্লগে যারা আছেন তাদেরকে একটু উদ্যোগী করুন আপনার লেখার মাধ্যমে। একজন ব্লগার একজন বেকারকে টার্গেট করুক, অন্তত একজন বেকার দিয়ে শুরু করতে বলুন একটা সাকসেস এর পর মন অন্যরকম হয়ে যাবে।

আমি খুব অল্প আয়ের মানুষ বর্তমানে আমার তৃতীয় প্রজেক্ট চলছে
< একজনকে সার্ভেয়ারি শিখতে বাধ্য করেছি
< একজনকে দর্জির কাজ শিখিয়ে মেশিন + কাপড় কিনে দিয়েছি
< বর্তমানে একজনকে বায়োফ্লক্সের টেনিং দেওয়াচ্ছি সে এখন আমার বর্তমান টার্গেট (আমি জানি এতেও আমি সাকসেস হবো)

উল্লেখ্য এরা প্রত্যেকেই অর্ধাহারে অনাহারে থাকত। অবহেলা আর অবহেলাই তাদের কপালে জুটত শুধু এখন তারা স্বনির্ভর!
ক'দিন ধরে ভাবছি কথাটা আপনাকে বলব, আপনি চাইলে ব্লগে আপনার অনুসারিদের মাঝে এই ভাবনাটা ছড়িয়ে দিতে পারেন। অনেক সুখের একটি ব্যাপার এটি। আমার টার্গেট বছরে ৩ জন বেকারকে আমি স্বনির্ভর করবো। আপনি কি বুঝতে পারছেন কি বলছি।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি আপনার সামর্থের মাঝে খুবই বিশাল প্রচেষ্টা করছেন; এটা নিয়ে এই মহুর্তে আমি কিছু লিখতে চাচ্ছি না, কারণ আছে।
আপনি লিখুন প্লীজ

২০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভাই অক্পটে, আপনার আলোচ্য বিষয় নিয়ে এই লেখাগুলো লিখলে ব্লগে হয়তো অনেকে ব্যাক্তি আক্রমণ করে বসবেন যে “ব্লগার নিজের গুণগান করছেন”। তাই এই বিষয়ে লেখার আগে দশবার ভাবতে হবে অন্তত যারা বিতর্কিত ব্লগার। ব্লগে অনেক ব্লগার আছেন যাদের কেউ আক্রমণ করেন না, তারা এই বিষয়ে লিখতে পারেন যেমন ব্লগার খায়রুল আহাসান ভাই, ব্লগার ড এম আলী ভাই সহ আরো অনেকে আছেন, যেমন আপনি নিজেও লিখতে পারেন - সবাই অনুপ্রাণীত হোক আর না হোক “অসাধারণ পোষ্ট হয়েছে” এই মন্তব্যটি করবেন নিশ্চিত।

২১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ব্লগে চাল নিয়ে মাঝে মাঝে লিখেন আমার ছোট ভাই কাজী ফররুখ আহমেদ, তাঁর করা একটি প্রশ্ন আপনার পোষ্টে উল্লেখ করছি।

প্রশ্ন: বাংলাদেশে আনুমানিক যদি ৩ কোটি পরিবার থাকে, আর প্রতিটি পরিবারে রান্নার কাজে দৈনিক গড়ে ১০০ গ্রাম পেঁয়াজ লাগে, তাহলে ৩ কোটি পরিবার তথা বাংলাদেশের শুধু মাত্র পারিবারিকভাবে প্রতিদিন কতোটুকু পোঁয়াজ প্রয়োজন? হোটেল রেষ্টুরেন্ট বাদ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩০০০ টন

২২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বর্ডার হাটে কিছু ভারতীয় দেখলাম।
প্রতিটার শরির হাড় জিরজিরে বলদের মত।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওদের খাবারের পরিমাণ কম, জীবনযাত্রার মান বেশী, কম অসুস্হ; ওরা বাংলাদেশের ডাক্তার

২৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৪

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: লেখক বলেছেন:



আমার জানামতে আপনি সবচেয়ে বড় লিলিপুটিয়ান; আরবেরা কখনো মানুষ হয়নি; আমাদের নবী(স: ) অনেক কথা বলেছেন, কিছুই কাজ করেনি। বাংলাদেশ থেকে মেয়ে নিয়ে গেছে কাজের জন্য, ওদের সবাইকে নির্যাতন করেছে; আপনার জঞান ধ্যান কিছুই নেই।


আমি বর্তমান আরবের কথা বলিনি। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগের কথা বলেছি।
আশা করি, মন্তব্য ভালভাবে পড়ে প্রতি উত্তর দিবেন। প্রসঙ্গ ভিন্ন হয়ে যাচ্ছে তাই কথা বাড়াতে চাই না।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


নবীর সময়ে, মদীনায় রিফিউজী হয়ে গিয়ে, মক্কার লোকেরা মদীনা দখল করে নিয়েছিলো; আপনি ম্যাঁওপ্যাঁও ধরণের ভাবনার মানুষ।

২৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,




খামু না ক্যান ? রেজেকের মালিক খোদাতালা। তারে তো আর বু্ইড়া আঙুল দ্যাহান যায়না! :P :(

ঠিক বলেছেন, আমাদের খাওয়ার ধরন ও পরিমান ভারতীয়দের তুলনায় যথাক্রমে অনেক অস্বাস্থ্যকর এবং অত্যাধিক বেশী।
এ প্রসঙ্গে বহুল আলোচিত ও পরিচিত বাক্যটিই বলি -- আমরা দুধ বেঁচে মদ খাই আর ভারতীয়রা মদ বেঁচে দুধ খায়। :||

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের জনপ্রিয় মানুষদের পক্ষ থেকে খাবারের মেন্যু বদলানোর আহবান আসতে হবে।

২৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩১

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: মদিনার লোকেরা সানন্দে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নেতৃত্বের আসনে বসিয়েছিলেন।
আপনি আসলে একটা দিন কানা।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো যে, আপনি মদীনায় ছিলেন সেইদিন।

নবী (স: ) ও উনার সাথীরা কিছুদিন মদীনায় থাকার পর, মক্কা থেকে লোকজন এসে, মদীনাবাসীদের মরুদ্যান দখল করার শুরু করে; আবার, মদীনাবাসীরা নবীর(স: )'র কারণে মক্কার আক্রমণের সন্মুখীন হন; তখন তারা নবী (স: ) ও উনার সাথীদের মদীনা ত্যাগের অনুরোধ করে; শেষ রেজাল্ট মদীনার আসল লোকজন মুসলমানদের হাতে প্রাণ হারান, কিংবা পালিয়ে যান।

২৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:১০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাঙালিরা খায় অস্বাস্থকর খাবার আর অনেক ভারতীয়রা খায় পুষ্টিহীন খাবার | সব ভারতীয় স্বাস্থকর খাবার খায় তা নয়, অনেক ভারতীয়ই পুষ্টিকর খাবার থেকে বঞ্চিত | এমনকি এই প্রবাসেও আমি অনেক ভারতীয়কে দেখেছি গ্রোসারি করতে অনেক হিসাব করে, ফলে তাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাব থাকে | অনেক সময় চানাচুর খেয়ে লাঞ্চ সারতেও দেখেছি দু একজনকে | চানাচুরকে কি আপনি পুষ্টিকর খাবার বলবেন | আর এই বিদেশেও ভারতীয় অনেকেরই উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ আর ডায়াবেটিস রয়েছে |

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ভারতীয় এলাকায় থাকি না; ফলে, ঠিক জানি না; তবে, ভারতের দরিদ্রদের খাবার খুবই দরিদ্র; আবার অনেকেই শধু ভাতের সাতে একটু তেতুলের চাটনি মিশায়ে ভাত খেয়ে ফেলে, এগুলো মোটামুটি অস্বাস্হ্যকর।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


চানাচুর (ভারত) ও ৫ পদের লান্চের (বাংলাদেশ) গড় নেয়া মুশকিল হবে!

২৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৯

জাতির বোঝা বলেছেন: অবশ্যই পরিমিত আহার করা উচিত । অধিক আহারে কোন উপকার নেই।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কি কি খাবার পরিহার করা, ও কি কি খাবার জাতীর গড় স্বাস্হ্য ভালো রাখবে, সেটার উপর আইন করার দরকার।

২৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বাংলার জামিনদার বলেছেন: খাবার, তার উপরে যদি পেয়াজ আর গরুর মাংসের কথা বলবেন তো এইদেশের লোক সেন্সলেস। আপনি একটা দল করেন আর এজেন্ডা দেন যে পেয়াজ ২০ টাকা কেজি আর গরুর মাংশ ২০০ টাকা কেজি সারাবছর পাওয়া যাবে। আপনি সরকার গঠন করে ফেলবেন ব্রুট মেজরিটি নিয়া।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের খাবারের মেন্যু বদলানোর দরকার: খাবারে স্যুপ থাকতে হবে, মসলা কমাতে হবে।

২৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের ফুড হ্যাবিট ভালো নয়। আর ভারতীয়রা পয়সা বাঁচানোর জন্য কম খায়।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতীয়দের মাঝে অনেকই প্রয়োজনের চেয়ে কম খায়, এটাও ক্ষতিকর; ভারতে এখনো ৩৫ কোটীর মতো দরিদ্র।

বাংগালীদের খাবারের মেন্যু বদলানো দরকার। পেঁয়াজু, বুটভাজী দোকানে বেচা নিষিদ্ধ করার দরকার; খাবারের সাথে স্যুপ যোগ করার দরকার, তেল ও মসলার ব্যবহার কমানোর দরকার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.