নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার বললেন, এখান থেকে দিল্লির দূরত্ব দুই হাজার কিলোমিটার হলে আমার বয়স কত? এক ছাত্র বলল, পঞ্চাশ বছর। স্যার বললেন, কিভাবে? ছাত্র বলল, আমাদের এলাকায় থাকা এক পুরা পাগলের বয়স একশত বছর। সুতরাং আধ পাগল হিসাবে আপনার বয়স পঞ্চাশ বছর। তো যাই হোক ব্যাপক অনুসন্ধান করেও অবিশ্বাসের কোথাও কোন প্রমাণ পাওয়া যায় নাই, তাহলে তারা বিশ্বাসের প্রমাণ নিয়ে দৌড়-ঝাঁপ করছে কেন? অবিশ্বাস ও বিশ্বাসের তফাৎ হলো অবিশ্বাসে ঝুঁকি আছে, কিন্তু বিশ্বাসে ঝুঁকি নাই।
অবিশ্বাসী বলে বিশ্বাস সমূহে তো মিল নাই, তাহলে আপনি মুসলিম হলেন কেন? বিশ্বাসীদের মধ্যে মুসলিমদের প্রধান কিতাব কোরআন কোটি কেটি লোকের মূখস্ত, অন্য কিতাব কেউ মুখস্ত করে না। আল্লাহ বলেছেন, আল্লাহ কোরআন মুখস্ত করাচ্ছেন। অন্য কিতাব আল্লাহ মুখস্ত করাচ্ছেন না কেন? আল্লাহ বলেছেন, সেই সব কিতাবের কিছু বিধান আল্লাহ পরিবর্তন করেছেন বিধায় তিনি সেই সব কিতাব বাতিল করেছেন। সেই সব কিতাব আল্লাহ বাতিল করেছেন বিধায় তিনি আর সেই সব কিতাব মুখস্ত করাচ্ছেন না।এক বেকুব বলছে সেই সব কিতাবের সাথে কোরআনের অনেক মিল আছে। একই জনের কিতাবে তো মিল থাকবেই। শুধু পূর্ব কিতাবের সাথে যা সংস্কার হয়েছে কোরআনের সাথে সেটা মিলবে না।কোরআন আল্লাহর শেষ কিতাব বিধায় আমি সেটা মেনে মুসলিম।কোরআনের সহায়ক কিতাব হাদিসের এক সংকলনের সাথে অন্য সংকলনের মিল নাই। এগুলোর কোনটির সম্পূর্ণ কিতাব কেউ মুখস্ত করে না। সেজন্য কোন হাদিস কোরআনের সাথে গরমিল হলে আমি আবার সেটা মানি না।
রাসূল (সা.), কোরআন, হাদিস ও আল্লাহর অনেকে অনেক দোষ বলে। কিন্তু এসব দোষের সাথে আল্লাহর আল্লাহ হওয়া না হওয়ার কি সম্পর্ক? এসব দোষের সাথে রাসূলের (সা.) রাসূল হওয়া না হওয়ার কি সম্পর্ক? এসব দোষের সাথে কোরআনের আল্লাহর কিতাব হওয়া না হওয়ার কি সম্পর্ক? এসব দোষের সাথে হাদিসের হাদিস হওয়া না হওয়ার কি সম্পর্ক? আল্লাহ, রাসূল (সা.), কোরআন ও হাদিস যেমন হোক না কেন, পরকালের শাস্তি হতে বাঁচতে আমরা এগুলো মানি কথা এটুকুই।
রাসূল (সা.) আয়েশাকে (রা.) বিয়ে করুক, আরো গেদা বাচ্চাকে বিয়ে করুক তাতে আমার কি? তিনি পঞ্চাশটা বিয়ে করলেই বা সমস্যা কি? যারা রাসূলের (সা.) দোষ বলছে তারা তো আল্লাহরও দোষ বলছে। তো সেই রকম আল্লাহর রাসূল (সা.) তো সেই রকমই হবে, এ আর এমন কি? জান্নাতে হুর আছে, জাহান্নামে আগুন আছে। সুতরাং জাহান্নাম থেকে জান্নাত আপগ্রেড। সাকুল্য হিসাবে মুসলিমগণ আপগ্রেডের সাথেই আছে। সুতরাং তারা সঠিক আছে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঘেঢ়াড়ার ডিম আর আল্লাহর বিষয় এক না। ঘোড়ার ডিমের আলামত নাই। আল্লাহর আলামত আছে। আর এ আলামতের কারণেই ঈশ্বর, আল্লাহ ও ভগবানে এত বিশ্বাস!
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬
অগ্নিবেশ বলেছেন: আল্লহ গত রাতে শহীদ হয়েছেন , এই গরম তারই আলামত। এই বার পানি খেয়ে মাথা ঠাণ্ডা করেন।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গরমের সাথে আল্লাহর শহীদ হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই।
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০০
নতুন বলেছেন: ভাই আপনি ধর্ম নিয়ে খুব বেশি ভাবছেন। এটা আপনার মানুষিক অবস্থার জন্য ভালো না।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু আল্লাহকে নিয়ে ভাবলে অনেক সাওয়াব হয়।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: আল্লাহ শহীদ হয়েছেন একথা অবিশ্বাসের প্রমান কি?
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ শহীদ হয়েছেন একথা এটা বিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নবীজির পেশা কী ছিল?
তিনি ১১টা বিবি ও দাসীদের আহার কিভাবে জোগাড় করতেন?
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাদিয়া-তোহফা ও গণিমতে হয়ে যেত।
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রূপ কথার কোনো প্রমাণ লাগে না।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোনটা রূপ কথা এবং কোনটা রূপ কথা নয়?
৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
লেখাটি বেশ যুক্তিপুর্ণ ।
সবচেয়ে সুখের বিষয় অনেক অবিশ্বাসীরা এখন বিশ্বাস সম্বলিত
লেখা পাঠে অনুপ্রানীত হচ্ছেন । এ ধরনের লেখা পাঠ করে
বিরোপ মন্তব্য করলেও হয়ত একদিন আল্লাহর রহমতে
সকলেই সঠিক পথের সন্ধান পাবেন । আল্লাহ তাঁর সৃষ্টি
জগতের সকল কিছুই সৃষ্টি করেছেন খুবই মহব্বত করে ।
আল্লাহ চান তাঁর সৃষ্টি তার সৃষ্টি কর্তার মহাত্বতা উপলব্দি
রুরুক বিবিধ ভাবে, অবশেষে তাঁর সকল সৃষ্টিই তাঁর
কাছে প্রত্যাবর্তিত হবেই হবে ।
শুভেচ্ছা রইল
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার পোষ্টে করা মন্তব্যের প্রেক্ষিতে এ পোষ্টটি দিলাম। আপনার মন্তব্য পোষ্টটিকে সমৃদ্ধ করেছে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এবং সেই সাথে সুস্থ্যতা ও নেক হায়াতের জন্য দোয়া করছি।
৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
---আর খেজুর ও আঙ্গুর ফল থেকে তোমরা মদ ও উত্তম খাদ্য প্রস্তুত কর, জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য এতে অবশ্যই বহু নিদর্শন রয়েছে।
-সুরা নাহল, আয়াত-৬৭
আল্লাহ স্বয়ং মদের প্রশংসা করেছেন। মদ হচ্ছে উত্তম পানীয়।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একই জিনিস থেকে ভালো-মন্দ উভয়টা হতে পারে আল্লাহ মূলত সেই কথা বলেছেন।
৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: The case for Allah’s existence in the Quran and Sunnah
Teleological Discourse
The very fabric of the cosmos, from the macroscopic stars to the
microscopic world of microbes and everything in between, contains a set
of universal, natural laws that produce order. The result of these laws is
that many things in the universe exhibit identifiable purpose. Our eyes
were made to see. Our ears were made to hear. Our lungs were made to
breath. Our trees were made to produce fruit and clean air. Our water was
made to sustain life, and so on. With so many clear instances of purpose
that we repeatedly experience in the different parts of the universe, it is
only logical to conclude that the entire universe itself exists as it is for a
purpose.
Indeed, teleological language is unavoidable in daily life and especially in
life sciences. Biologists and medical professionals speak of the “role” and
“function” of various organs (who assigned its role and function?), as well
as genetic “codes” and “information” (who coded it and informed it?).
Charles Darwin himself, often held up as a champion of atheist
philosophies, was unable to convey his scientific ideas without frequent
recourse to the language of design and purpose.46 It is natural and intuitive
for us to recognize the teleology of the universe.
Accordingly, the Quran persistently draws attention to signs (āyāt) in nature
that demonstrate the grand design and power of the Creator. We are called
to engage in thoughtful reflection (tafakkur) upon all of these signs as a
means of recognizing our purpose and attaining conviction.
Allah said:
There truly are signs in the creation of the heavens and earth,
and in the alternation of the night and day, for those with
understanding, who remember God standing, sitting, and lying
down, who reflect on the creation of the heavens and earth:
‘Our Lord! You have not created all this without purpose – You
Michael Hanby, No God, No Science?, p. 212.
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসীরা নিজেদেরকে মহাগেয়ানী মনে করে। যদিও তাদের মধ্যে গেয়ানের ছিঁটেফ্টোও দেখা যায় না। কতগুলো ফালতু লোক মানুষের বিশ্বাস নিয়ে টানাহেঁচড়া করে অহেতুক বিশৃঙ্খলা তৈরী করে।
১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:০০
ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: আমার মনে হয়, বিশ্বাস-অবিশ্বাস কোনটা করতেই প্রমান লাগেনা।
কোন কিছু বিশ্বাস করবেন কি করবেন না, এটা একান্তই যার যার নিজের ব্যাপার। আর মানুষের সহজাত আচরন হল, সুবিধাবাদীতা। এটা মানুষের ফিতরাত। তাই সে সেই অনুযায়ীই সিদ্ধান্ত গ্রহন করে।
যে আল্লাহকে অবিশ্বাস করে, তাতে তার লাভ আছে বলে তার মনে হয়, তাই সে অবিশ্বাস করে।
তদ্রুপ, যে বিশ্বাস করে, তারও লাভ আছে বলেই করে।
এটাই বাস্তবতা।
তাই আপনাদের দুই পক্ষকেই বলি ভাই, বিশ্বাস-অবিশ্বাসের লাঠালাঠি করে মজা পান বলেই আপনারা এটা করতে থাকেন। মজা না পাইলে কেউ এই ঠেলাঠেলি করতে আসতেন না।
এটাই মন্তব্যের প্রথমার্ধের প্রমান।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে যার বিশ্বাস-অবিশ্বাস নিয়ে শান্তিতে থাকুক। কিন্তু বিশ্বাসী যখন তার দলের লোককে বিশ্বাস বিষয়ে কিছু বলতে যায় তখনই অবিশ্বাসী উপযাজক হয়ে তাতে বাঁহাত ঢুকিয়ে দেয়। এমনকি তারা তখন বিশ্বাসীকে অন্ধবিশ্বাসী বলে অসম্মানও করে। ওরা হনুমান-বোরাক ও হুর-গেলমান নিয়ে হাস-তামসা করে। কি বিচ্ছিরি কান্ড বলেন? এদের মূল উদ্দেশ্য হলো সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করা।
১১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবিশ্বাসীদের কোন যুক্তিই গ্রহণযোগ্য নয়।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসীর সব কথা হলো মুখস্ত কথা।
১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: বিজ্ঞানমনস্ক সাহিত্যিক (তবে ঝাড়ুকলা বিজ্ঞানী বিভিন্ন প্রকারের কাকতাড়ুয়া মন্ডিত মঙ্গল শোভাযাত্রা আবিষ্কার করেছে। ১৯৮৯ সালে আবিষ্কৃত) যখন প্রগতিশীলতার ভেক ধরে ধর্ম বিদ্বেষকে উসকে দেয়, ইনিয়ে বিনিয়ে বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা করে যে ধর্মহীন বা নাস্তিক হওয়া ছাড়া প্রগতিশীল হওয়া অসম্ভব, তখন আমরা দেখি যে সমাজে,
/সাহিত্য সমৃদ্ধ হয় না। কারণ সাহিত্যিক মহাশয় তো বিজ্ঞান আর ধর্ম নিয়ে শশব্যস্ত।
/বিজ্ঞান অনুষন্ধিৎসুরাও এদের থেকে বিশেষ লাভবান হয় না।
/যে সহজ সরল, আলাভোলা ধার্মিক মানুষ, সেও বিজ্ঞানমনস্ক সাহিত্যিকদের বয়ান শুনে নিজেকে অপরাধী ভাবা শুরু করে। তাই, বৃহত্তর এই ধার্মিক মানুষদের গোষ্ঠীটাও বিজ্ঞানমনস্ক সাহিত্যিকদের কাছ থেকে লাভবান হয় না।
ইন্টেলেকচুয়াল বাস্তুসংস্থানে বিজ্ঞানমনস্ক সাহিত্যিক বড় আজব একটা জীব। এদের প্রবন্ধ, নিবন্ধ, বয়ান (কিংবা বিষোদগার, বিদ্বেষ) শুনে কখনোই মনে হবে না যে এরা নিধার্মিক, প্রগতিশীলতা তো আরো পরের কথা বরং সন্দেহাতীতভাবে মনে হবে তারা যেন একটি সুনির্দিষ্ট ধর্মের প্রতি বড়ই বিরাগভাজন।
এদের একটা কাজ খুব ইন্টারেস্টিং। এরা নিজেরা নিজেদের মত ছায়া তৈরি করে কিন্তু সেই ছায়ার পিছনে কায়ার কোন অস্তিত্ব থাকে না। কায়া থাকলেই তো ছায়া থাকবে তাই না? কিন্তু ছায়ার পরিবর্তন করা যত সহজ, কায়ার পরিবর্তন করা তো অত সহজ না। তাই তারা মনের মাধুরী মিশিয়ে তাদের কল্প জগতের ছায়া তৈরি করে সাধারণ জন মানুষকে দেখায় যে ছায়াটা কতই না ভয়ংকর। বাংলায় একে খুব সম্ভব দৃষ্টি বিভ্রম বলে তাই না? আর নিজেরই কাল্পনিক সৃষ্টি, সেই ভয়ঙ্কর ছায়ার বিরুদ্ধে নিজেরাই ঢাল তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করে। লালসালু উপন্যাসের গ্রামের মানুষগুলোর মতো আমরা হয়ে যাই সন্ত্রস্ত।
তবে যারা তাদের ছায়াবাজি ধরে ফেলতে পারেন, তারা আমোদিত হন, ব্যাপক আমোদিত হন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫
এস.এম.সাগর বলেছেন: এক তরুন এক বুড়া রিকশাওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করলো ‘চাচা’ আল্লাহ সুবঃ আছেন আপনি বুঝলেন কেমনে? নাস্তিক মার্কা প্রশ্ন শুনে চাচা প্রথমে রেগে গেল, তখন তরুন বল্ল ‘চাচা’ রাগবেননা আপনারতো বিচার বুদ্ধি বিবেক আছে। আপনার বিচার বুদ্ধি দিয়ে আপনি কিভাবে বুঝলেন যে, আল্লাহ সুবঃ আছেন? রিকশাওয়ালা চাচা কিছু সময় ভেবে উত্তর দিলেন- ( আমি প্যাডেল চাপলে রিকশার চাকা ঘুরে, আর এত বড় দুনিয়াটা যেহেতু ঘুরতেছে, প্যাডেল তো কেউ একজন মারতেছে)।
আপসোস নাস্তিকেরা তাদের মিথ্যা অহংকারের কারনে এ রিকশাওয়ালার বোধ বুদ্ধিও হারিয়ে ফেলেছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক।
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬
এস.এম.সাগর বলেছেন: সাক্ষ্য প্রমান
...............
আমাদের সমাজে বিশেষ করে পুরো বিচার ব্যবস্থাই টিকে আছে এর উপর। একজন সত্যবাদীর সাক্ষের ভিত্তিতে একটা লোককে মৃত্যু দন্ড পর্যন্ত দিয়ে দিচ্ছে। নাস্তিকরা কিন্তু কখনো একথা বলেনা যে, বিচারক ঐ লোককে তো খুন করতে দেখেনি তারপরও সাক্ষীর কথা শুনে কেন ফাঁসীর রায় দিল? কোন নাস্তিক কি কখনো বলেছে যে, সাঈদী সাহেবকে তো বিচারক নিজ চোখে অপরাধ করতে দেখেনি, তবুও যাবজ্জীবন কারাদন্ড কেন দিল? নাস্তিকরা কখনো বলেছ? তারা সমস্ত কিছুর ব্যাপারে স্বাক্ষ্য প্রমানকেও মেনে নেয়, শুধু আল্লাহ সুবঃ’র ব্যাপারে বা অস্তিত্বের বেলাতেই তারা খালি নিজ চোখে দেখতে চায়। বস্তুত নিজ চোখে দেখলেও তারা আল্লাহ সুবঃকে অস্বিাকার করত, তার হুকুমকে অস্বিকার করত। শয়তান আল্লাহ সুবঃকে দেখেও তাকে মানতে অস্বিাকার করেছে। এরা তো তাদের বংশধর। আমি এক নাস্তিককে চিনতাম. যাকে আল্লাহ সুবঃ’র অস্তিত্বের প্রমান দেয়ার পর সে তা মানতে বাধ্য হল, কিন্তু তার অহংকারের কারনে সে বল্ল (আল্লাহ আছে বুঝলাম, তো এখন কি করতে হবে? তার পা ধরে বসে থাকতে হবে?) নাঊযুবিল্লাহ মিন যা-লিকা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এর হলো আজগুবী লোক।
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪
এস.এম.সাগর বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: যা নাই তার প্রমান থাকে কি করে? আমি রোজ একটা করে ঘোড়ার ডিম খাই, আমি কোনো প্রমান দেব না, আপনি প্রমান করেন যে ঘোড়ার দিম নাই। আজব।[/sb
আপনার তো বাবা ছিলোনা কখনো তাইনা? কারন কার সাথে সেক্স করে আপনার মা আপনাকে গর্ভে ধারন করেছিলো সেটাতো আপনি নিজ চোখে দেখেননাই তাইনা?
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঘোড়ার ডিম নাই সেটা ১০০% মানুষ বলে। কিন্তু ঈশ্বর, আল্লাহ, ভগবান আছেন সেটা বেশীর ভাগ মানুষ বলে। অগ্নিবেশ কিসের সাথে কি মিলায়। মদ পান করতে করতে অগ্নিবেশের মাথাটাই গেছে।
১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: শিয়াদের কোরআন আর সুন্নিদের কোরআনে মৌলিক পার্থক্যগুলো কী কী?
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন হাজার হাজার লোকের মুখস্ত ছিলো। সুতরাং কোরআন সংকলন সঠিক ছিলো। শিয়ারা আলাদা কোরআন বানায় নাই। তারা বলছে হযরত আলীর (রা) কথা কোরআনে ছিলো হযরত ওসমান (রা) সেটা বাদ দিয়েছেন। শিয়াদের দাবীর পক্ষে হযরত আলীর (রা) সম্মতি না থাকায় শিয়াদের দাবী সঠিক সাব্যস্ত হবে না।
১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাই সস্তা ধর্মের পোস্ট আর না দেন। রাজনীতি নিয়ে লিখেন। কয়েকজন মৌলবাদী এমনি ব্লগকে ডাস্টবিন বানাইছে। তার উপর এসব সস্তা ধর্মীয় পোস্ট পুরাই পেইন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পেইন হলে এড়িয়ে যান।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: যা নাই তার প্রমান থাকে কি করে? আমি রোজ একটা করে ঘোড়ার ডিম খাই, আমি কোনো প্রমান দেব না, আপনি প্রমান করেন যে ঘোড়ার দিম নাই। আজব।