নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী,নিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগ-বাড়ির সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগ-বাড়ির কোনো লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঠ প্রতিক্রিয়া: দেবলোকের যৌনজীবন - অতুল সুর

১৪ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:০৯



হিন্দুদের ৩৩ কোটি দেবতা কিন্তু স্বর্গের অপ্সরদের সংখ্যা ৬০ কোটি। ৩৩ কোটি দেবতা ৬০ কোটি অপ্সরাদের সাথে কি করতেন, সেটাই এই বইতে চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। ‌

লেখক বইয়ের শুরুতেই গ্রীক দেশের পুরান থেকে হিন্দুদের দেব-দেবী পর্যন্ত একটা সীমারেখা টানার চেষ্টা করেছেন। যেখানে দেখাতে চেয়েছেন মনুষ্য সমাজে নারী ও পুরুষের মধ্যে যেসব লালসা প্রকাশ করা হতো বা অজাচারে লিপ্ত হতো, ঠিক সেটাই হিন্দু দেব দেবীদের মধ্যেও হতো। ‌ হিন্দু দেব-দেবীদের বেশিরভাগই আদর্শ চরিত্রের ছিল না। ‌ ঠিক যেমন গ্রীক দেব-দেবীদের চরিত্র। প্রায়শই দেখা যায় এই দেব-দেবীরা নিজেদের মধ্যে মাতৃত্ব কিংবা ভাই বোনের সম্পর্কের কথাটাও পরোয়া করতেন না। নিজের চাহিদার পূরণ করার জন্য কোন রকম বাছবিচারও করতেন না। অথচ মনুষ্য সমাজে এইসমস্ত যৌন আচরণ সামাজিকভাবে বয়কট করার মতো। দেবতাদের ক্ষেত্রেও ঠিক একই রকমের ঘটনা ঘটত, বিশেষ করে ইনসেস্ট বা অজাচার। মনুষ্য সমাজে তাও সামাজিক নীতি নীতি মেনে চলা হত, কিন্তু দেবদেবীদের ক্ষেত্রে এই ধরনের কোন নীতি-বিধানের অস্তিত্বও ছিল না। পিতা পুত্রের ভ্রাতা ভাগ্নির মধ্যে অজাচারে প্রচুর উল্লেখ খুঁজে পাওয়া যায় এই বইয়ের বিভিন্ন পাতায়।

ইন্দ্রের দেব সভা কিংবা মর্তের রাজাদের কর্মকাণ্ড এই দুইয়ের মধ্যে আসলে খুব বেশি পার্থক্য দেখতে পাওয়া যায় না। এমনকি সেটা ঋগ্বেদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন হিন্দু ধর্মগ্রন্থে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে। এখানেই দেওয়া আছে অজাচারের মাধ্যমে মনুষ্যজাতির উদ্ভব হয়। অর্থাৎ দাবি করা হয় মনুষ্যজাতির রক্তের মধ্যেই অজাচারে বীজ শুরু থেকেই রোপন করা হয়েছিল।

হিন্দু ধর্মে বেশিরভাগ দেবতাদেরই দেখা যায় যে ব্যভিচারের লিপ্ত হতে। এমনকি তারা অন্য দেবতার স্ত্রী কিংবা বোন কিংবা সন্তানদেরও তাদের লালসা থেকে কোনভাবে নিস্তার পেতে দেয়নি।

বেশিরভাগ নামকরা দেবতাদের চরিত্র আসলে খুবই খারাপ হিসাবেই এই বইতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যেমন বৈদিক দেবতাদের প্রধান ইন্দ্র অত্যন্ত সুরা-পায়ী ছিলেন। বইয়ের বিভিন্ন পাতায় ঘটনাগুলো থেকে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে ইন্দ্র আসলে ইন্দ্রিয় দোষে পুরোপুরি দুষ্ট ছিলেন। সোমরস পান করে ইন্দ্র বেশিরভাগ সময় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় থাকতেন এবং তপস্বীদের তপস্যা ও সাধনার মধ্যে বিঘ্ন ঘটাতেন বিভিন্ন অপ্সরীদের পাঠিয়ে দিয়ে। যদি কেউ ইন্দ্রের আসন দখল করে নেয়, এই ভয় ইন্দ্রের মধ্যে সব সময় কাজ করত। তাই তার রাজ দরবারে অসংখ্য অপ্সরীদেরকে রাখা হতো এবং তাদেরকে যখন ইচ্ছা বিভিন্ন তপস্বীদের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে তাদের চরিত্রনাশ করা হতো, যেন তারা আর কখনো কোন সাধনা করে উঁচু পর্যায়ে এসে দেবতাদের রাজ সিংহাসনে প্রতিদ্বন্দ্বী হতে না পারে।

বইটিতে দেখা যায় যে দেবতারা শুধুমাত্র দেবতাদের স্বীয় স্ত্রী বা কন্যাদেরই নয়, বরং অনেক সময় পৃথিবীতে নেমে এসে জোর করে মানবীদের সাথেও মিলিত হতেন। এভাবেই হিন্দু দেবতা হনুমানের জন্ম হয়েছিল। এমনই এক দুর্ঘটনার মধ্যে দিয়ে অহল্যার সতীত্ব নাশের কারণে দেবতাদের প্রধান ইন্দ্রের একবার ভয়াবহ দুর্গতি হয়েছিল। কারণ ইন্দ্র জোর করে পরস্ত্রীর সতীত্ব নষ্ট করেছিল। এমনকি তার গর্ভের সন্তানও নষ্ট করে দিয়েছিল।

দেবতাদের মধ্যে একমাত্র শিবকে দেখা যায় সংযমী দেবতা। তিনি পত্নী পরায়ন দেবতা। তাই দেখা যায় যে হিন্দু মেয়েরা সব সময় শিবের মতন পতির পাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত প্রার্থনা করে থাকে। এই বইতে একটা অদ্ভুত ঘটনার উল্লেখ পাওয়া যায়। আগের দিনে দেবতারা যেমন পৃথিবীতে নেমে আসতেন, তেমনি মর্তের লোককে স্বর্গে চলে যেতে পারত। অনেক সময় মর্তের রাজারা দেব সভায় চলে যেত।
যদিও লেখক দেখিয়েছেন যে এসব অগ্রহণযোগ্য যৌনকর্ম সামাজিক রীতিনীতি অনুযায়ী অবশ্যই গর্হিত আচরণের মধ্যে পড়ে এবং সমাজে এই ধরনের কর্মকাণ্ড প্রতিনিয়ত চলতে থাকলে তার স্থিতিশীলতা পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু হিন্দু ধর্মের কিছু কিছু বৈদিক শাস্ত্রে দেওয়া আছে যে রাজা ও দেবতাদের বেলায় কোন নিয়ম কানুন খাটবে না।

এমনই এক অপ্সরার অভিশাপের ফলে পৃথিবীতে নেমে আসার পরে কুমারী অবস্থায় তাকে পরাশর মুনি ধর্ষণ করার পরে কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসের জন্ম হয়। যিনি পরবর্তীতে হিন্দু ধর্মের খুব নামকরা একটা ধর্ম পুস্তক লেখার জন্য বিখ্যাত হয়েছেন। ‌

এই বইতে লেখক দেখাতে চেয়েছেন যে এই সমস্ত দেব-দেবীদের সমাজের যে চিত্র সেটা মানুষের সমাজের চিত্রের সাথেই মিল ছিল। অর্থাৎ মানুষজন নিজেদের সমাজ ও আচরণের সাথে মিল রেখে এই সমস্ত দেব-দেবীদের আচরণের কথা ধর্ম পুস্তকে তুলে নিয়ে এসেছেন।
তবে দেবলোকে যে শুধুমাত্র পুরুষরাই ও ব্যভিচার করতে ব্যাপারটা তা না। দেব লোকের মেয়েরাও ব্যভিচারের সাথে লিপ্ত থাকতো এবং দেখা যেত যে অনেক সময় নিজের স্বামী রেখে দেবলোকের মেয়েরা গোপনে অন্যের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে উঠতো। অর্থাৎ পুরুষ বা মহিলা উভয়ই আসলে এই সমস্ত অজাচার এবং ব্যভিচারের সাথে জড়িত থাকতো‌।

লেখক বইটি স্পষ্টভাবে লিখে দিয়েছেন যে নৃতত্ত্ববিদগণের ভাষ্যমতে এই সমস্ত প্রতিটা কাহিনী ছিল আসলে মানুষের মনগড়া। ঐসময়কার সমাজের মানুষরা নিজেদের আচার-আচরণগুলোকে দেবতাদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করত। সামাজিক রীতিনীতি ও প্রতিক্রিয়াতে মানুষের মাঝে অজাচার সম্পর্কে ধারণা গড়ে উঠেছিল এবং যেটা পরবর্তীতে দেব-দেবীদের সমাজের মধ্যেও প্রচলিত ছিল বলে ধর্ম পুস্তকে উঠে এসেছে।

শুধু কি হিন্দু শাস্ত্র, বরং বৌদ্ধ সাহিত্যেও এই সমস্ত অজাচার এবং ব্যভিচারের প্রচুর দৃষ্টান্ত দেখতে পাওয়া যায়। রাম শুধুমাত্র নিজ বোনকে বিয়ে করেনি, বরং তার পিতা দশরথও ঠিক একই কাজ করেছিলেন। দেবলোকে হোক কিংবা মনুষ্য লোকে হোক, নিজের মা বা মাসিকে বিয়ে করা যে অজাচার, সে ব্যাপারে বিন্দুমাত্র কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু ভারতের বিভিন্ন সমাজের মধ্যে এটা প্রচলিত ছিল একসময় এবং এটাই পরবর্তীতে দেব লোকের বিভিন্ন বর্ণনার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী ব্রহ্মা তার নিজ কন্যা শতরূপাকে বিবাহ করেছিল। শুধু কি হিন্দু সমাজ, বরং গ্রিক দেবদেবীদের মধ্যেও এই ধরনের কর্মকাণ্ডে প্রচুর উদাহরণ এই বইতে উঠে এসেছে। যার বড় একটা প্রমাণ ছিল ইডিপাস, যিনি নিজের গর্ভধারিনী মাকেই বিবাহ করেছিল এবং তারপরে দুইটা পুত্র সন্তানের জন্মগ্রহণ করেছিল।

দেবলোকের বিভিন্ন দেব-দেবী এবং তাদের সাথে মনুষ্য সমাজের যে বিভিন্ন যৌন অপকর্মগুলো অজাচার এবং ব্যভিচারের দৃষ্টান্ত হিসেবে এই. বইয়ের বিভিন্ন পাতায় পাতায় উঠে এসেছে। ‌ বর্তমানে কেউ এই বইতে দেওয়া ঘটনাগুলো পড়ে বর্তমান সমাজের সাথে মেলাতে গেলে রীতিমতো হোঁচট খাবে। অথচ তৎকালীন হিন্দু সমাজে এই জিনিসগুলো খুব সহজভাবে গ্রহণযোগ্য মনে করা হতো এমনকি ধর্মীয়ভাবে সেগুলোকে সমর্থন দেওয়া হতো, ধর্মীয় লাম্পট্য খুব সহজেই ধর্মের আড়ালে মেনে নেওয়া হতো।

এই বইয়ের সবচেয়ে নোংরা দিচ্ছে এটা সেটা হচ্ছে নিয়োগ প্রথা অর্থাৎ কোনো কারণে যদি কোন মৃত পুরুষ সন্তান গর্ভে দান করতে না পারে তখন সেই মহিলাকে গর্ভধারণ করার জন্য নিয়োগ প্রথা অনুযায়ী এক বা একের অধিক সন্তান জন্মের জন্য নিজের শ্বশুর কিংবা নিকটাত্মীয় কিংবা ভ্রাতা কিংবা এমন কাউকে নিযুক্ত করা হতো যে সে মহিলার সাথে ধর্মীয় নিয়ম-কানুন মেনেই যৌনকর্মে লিপ্ত হবে। শুধুমাত্র তার উদ্দেশ্য ছিল গর্ভধারণ করা অর্থাৎ সে মহিলার গর্ভে পুরুষ সন্তান জন্মগ্রহণ করানো। ‌

সতী স্ত্রী কিংবা পতিপ্রথা স্ত্রীর সংজ্ঞা সেই সময়কার সমাজ অলিগলিতে তখন প্রচলিত ছিল না এবং সেগুলোকে তখন অজাচার বা ব্যভিচার হিসেবেও গণ্য করা হতো না। এমনকি দেখা যায় যে স্বয়ং যমরাজ বিভিন্ন বেশ নিয়ে অন্যের স্ত্রীর সাথে অজাচারে লিপ্ত হতেন। লেখক ৫৯ পৃষ্ঠায় ভয়ংকর এক তথ্য দিয়েছেন তৎকালীন হিন্দু সমাজে ধর্ম অনুষ্ঠানে মৃত কিংবা অপরিচিত কোন নারীর সাথে যৌন মিলনে অনুমোদন আছে বলে দাবি করেছেন। তান্ত্রিক সাধনার মূল কথা হচ্ছে প্রকৃতি ও পুরুষের মিলন অর্থাৎ তন্ত্র শাস্ত্র হিসেবে এই যৌন মিলনকে দিক থেকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। যেমন তন্ত্রে বলা হয়েছে যে শক্তি সাধকরা যদি কোন অপর কোন পুরুষের সাথে বিবাহিত নারীর সাথে যৌন মিলনের নিমিত্ত না হতে পারে তাহলে সে পুরোপুরি শক্তি অর্জন করতে পারবে না। কিংবা কুল পূজার জন্য যদি কোন নারীর সাময়িকভাবে স্বামীকে পরিহার করে, তবে তার কোন পাপ হবে না এবং এটাকে অপরাধ হিসেবেও মেনে নেওয়া হবে না। এমনকি এটাও বলা আছে যে অন্য কোন রমণী যদি না পাওয়া যায় তাহলে নিজের মাতা বা কন্যাকে নিয়েও কুল পূজার নামে যৌন মিলনের মিলিত হওয়া যাবে।

এই বইয়ে ৭৫ পৃষ্ঠায় অশ্বমেধ যজ্ঞের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া আছে এবং কিভাবে রানীরা সাম্রাজ্য রক্ষা করার জন্য যজ্ঞের সময় টানা তিনদিন ঘোড়ার সাথে যৌনকর্মে লিপ্ত হতেন সেটা বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে। ‌ যথেষ্ট নোংরা বিষয় হওয়ার কারণে এটা এখানে আর বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো না। তবে পড়ার সময় আমি রীতিমত চমকে উঠেছিলাম।

এই বইটাতে পাতার পর পাতা লেখক এই সমস্ত অজাচার এবং ব্যভিচারে বিস্তারিত উদাহরণসহ এবং ধর্মীয় পুস্তকের রেফারেন্স সহ বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরেছেন যেটা আসলে রীতিমতো প্রশ্নবিদ্ধ মনে হয় পড়ার সময়।

সনাতন ধর্মীয় এই বিষয়গুলো নিয়ে লেখা খুবই বিপদজনক। বইয়ের রিভিউতে এসে উপরে যা যা লেখা হয়েছে সেটা সবকিছুই বইয়ের রেফারেন্স হিসাবে এবং বইতে তুলে দেওয়া ঘটনাগুলোকে সারসংক্ষেপ হিসেবে দেওয়া হয়েছে। এটা কোন ধর্মকে অবমাননা কিংবা ছোট করা কিংবা তার প্রতি বিরূপ সমালোচনা উদাহরণ হিসেবে দেওয়া হয়নি। সুতরাং আশা করব পাঠকরা বিষয়টাকে খুব সহজভাবে দেখবেন।
ধর্মীয় বিষয়গুলো যার যার ব্যক্তিগত হিসেবেই ধরে নেওয়া উচিত। এবং অন্যের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কটাক্ষ করা কিংবা সমালোচনা করা কিংবা নোংরা মন্তব্য করাটাও আসলে উচিত না। ‌লেখক এক্ষেত্রে হিন্দু ধর্মের অত্যন্ত গোপন একটা বিষয় পাঠকদের সামনে তুলে ধরেছেন জ্ঞান বিতরণ ও জানার জন্য। সেক্ষেত্রে লেখক যথেষ্ট কষ্ট করেছেন এই বইটা লেখার জন্য। সেই জন্য তাকে একটা বাহবা দিতেই হয় এবং প্রশংসা করতেই হয়।

বইটা পড়ার সময় অনেকেরই হয়তো তীব্র অস্বস্তিবোধ হবে। ভালো না লাগলে এটা জোর করে পড়ার কোন দরকার নেই।
এটা এমন কোন বই না যে সবাইকে পড়তেই হবে। আমি হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে জানার জন্য এই বইটা পড়েছি, এর বেশি কিছু না। ‌

বইয়ের মূল বিষয়বস্তু ও ঘটনাগুলো আমার নিজের ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে সংঘর্ষিক হিসেবে এগুলোকে আর গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।

বড় একটা রিভিউ লিখলাম আশা করছি সবাই ছোটখাটো ভুলগুলোকে খবর সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:৩১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: নেটে একথা কথা খুব ভাইরাল , ভগবান যদি অন্যের বউ নিয়ে টানাটানি করে তাহলে পুরুষ মানুষ অন্য বউকে নিজের বউ মনে করবেই :)

১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫

নীল আকাশ বলেছেন: অশ্বমেধ যজ্ঞ নিয়ে তো কিছুই লিখিনি ভয়ে..

২| ১৪ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:৩৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




"তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।" [সূরা আনআম: ১০৮]

১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫

নীল আকাশ বলেছেন: এটা কী? পান্তা ভাতে ঘি?

৩| ১৪ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখানে তো গালমন্দ করা হয়নি জাস্ট তাদের লেখা বই থেকে উদ্ধৃত করা হয়েছে @ সত্যপথিক শাইয়্যান

১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬

নীল আকাশ বলেছেন: পোস্ট ভালোমতো না পড়ে মন্তব্য করলে যা হয়। ধন্যবাদ।

৪| ১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০৪

রানার ব্লগ বলেছেন: বিভিন্ন ধর্মীয় শাস্ত্র মতে ৩৩ কোটি শব্দের অর্থ শ্রেণী বা প্রকার। আসলে ৩৩ কোটি দেবতা বলতে ৩৩ জন উচ্চকোটি সম্পন্ন অর্থাৎ শ্রেষ্ঠ দেব-দেবীদের বোঝানো হয়।

১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমি বইয়ে দেওয়া লাইন দিয়েছি। কনফিউশন থাকলে বইটা পড়ুন।

৫| ১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




লেখকের লেখার ধরণ গাল-মন্দের মতো। ভালো করে পড়ে দেখুন।

উনি একজন মুসলমান হয়ে এমন কিছু তালাশ করতে যাবেন কেন যা গীবত প্রচার করে?

@সৈয়দ মশিউর রহমান

১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

নীল আকাশ বলেছেন: লেখক বলতে কাকে বুঝিয়েছেন? অতুল সুর না আমাকে?

১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: আমাকে নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। আবার চোরের মতো মন্তব্য বন্ধ করে রেখেছেন।

৬| ১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৬

যামিনী সুধা বলেছেন:



হিন্দু ধর্মে ৫ হাজার বছরের ভারতীয় রূপকথা যোগ হয়েছে।

ইসলামে ১৪০০ বছরের রূপকথা, তাও আবার বেদুইনদের।

গ্রীক ধর্মেও ৫ হাজার বছরের ইউরোপীয় রূপকথা যোগ হয়েছে।

৭| ১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০২

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: রিভিউ ভাল হয়েছে । লেখক অতুল সুর একেবারে দফারফা করে দিয়েছেন দেবতাদের।

সত্যপথিক শাইয়্যান এর সমস্যা কি ? তার ছিড়া সব মন্তব্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.