নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধন্যবাদ সকলকে !

একজন অশিক্ষিত মানুষ

ধন্যবাদ সকলকে !

একজন অশিক্ষিত মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের চাঁদপুরের নারী ও মন্ত্রী ডা. দীপু মনির কাছে কিছু আবেদন

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮


১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়নপ্রাপ্ত হয়ে সংসদ সদস্য এবং শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে অভিনন্দন জানিয়ে করছি।মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী শুনলাম আপনি বেসরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালা জারি করেছেন ।আর সে নীতিমালায় বলেছেন, ঢাকা মহানগরসহ এমপিওভুক্ত, আংশিক এমপিওভুক্ত এবং এমপিও বহির্ভূত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন ফরমের জন্য সর্বোচ্চ ২০০ টাকা নেয়া যাবে। আর সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সব মিলিয়ে ঢাকা মহানগর এলাকায় অবস্থিত এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ভর্তিতে পাঁচ হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না। আমার প্রশ্ন আপনার জনগনের দিকে তাকিয়ে ফি কমানো দরকার ছিলনা ?
যেমন ফরম এটা আসলে তেমন মূল্যায়ন করার মত কোন কাগজই না কিন্তু এটা জাস্ট একটা লাইনে দাঁড়ানো বা আবেদনের রিসিট মাত্র আর এটা করার জন্য হয়ত বিদ্যালয় কমিটির পরিশ্রমীক হিসেবে ৫০ থেকে ৬০টাকা হতে পারে এর উদ্ধে নয়।

অন্যদিকে আপনি আরো বলেছেন, ঢাকার আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন এবং এমপিও–বহির্ভূত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা দেওয়ার জন্য ভর্তির সময় মাসিক বেতন, উন্নয়ন ফিস এবং সেশন চার্জসহ বাংলা মাধ্যমে সর্বোচ্চ আট হাজার টাকা নিতে কিন্তু এটা আমার মতে ১০০০ থেকে ১৫০০ সর্বচ্চ ২০০০ টাকা হতে পারে এর উদ্ধে নয়। এবং ইংরেজি ভার্সনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নেওয়া যাবে।এটা ঠিক আছে !
এছাড়া একই প্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এক শ্রেণী থেকে পরবর্তী ক্লাসে ভর্তিতে সেশন চার্জ নেয়া গেলেও পুনরায় ভর্তির ফি নেয়া যাবে না,বলে যে নীতি করেছেন সেখানে আমার কথা হল একবার এক স্কুলে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হলে কম পক্ষে ৩য় শ্রেণী তার কাছ
থেকে ভর্তি ফি এবং সেশন ফি না নিলেও চলে আবার চতুর্থ শ্রেণী উত্তীর্ণ হলে তখন একটা ভর্তি নেয়া যেতে পারে অন্তত পঞ্চম শ্রেণী পযন্ত
আর তাকে ভর্তি ফি এবং সেশন ফি দেয়া লাগবে না।আপনার কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে এরকম কিছু করেন যাতে করে অন্তত দেশের সাধারন মানুষ দুইবেলা ভাত খাওয়ার পাশাপাশি নিজেদের ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করানোর মত সুযোগ পায়।

অপরদিকে আপনি মফস্বল এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ভর্তি ফি ৫০০ টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় দুই হাজার টাকা, পৌর উপজেলা এলাকায় এক হাজার টাকা এবং ঢাকা ছাড়া অন্যান্য মহানগর এলাকায় তিন হাজার টাকার বেশি নেয়া যাবে না।এখানেও আমার মনে হয় কিছু সংশোধন করা প্রয়োজন।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১২

হাবিব বলেছেন: আপনার অভিপ্রায় সফল হোক

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০০

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আপনাকে।

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: স হ ম ত,

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০০

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

নাইম রাজ বলেছেন: ঠিক বলেছেন সহমত।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০২

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় লেখক।

৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: দেশের সাধারন মানুষ আজকাল দাবী করতে শিখছে। এটা ভালো লক্ষন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০৩

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: কোথায় কে করেছে প্রতিবাদ।

৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫৬

সুমনদেশ বলেছেন: চাঁদপুরের সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এহসানুল হক মিলন পাবলিক পরীক্ষায় ৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত চলা ভয়াবহ নকলকে নির্মূল করেছিলেন।
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নাহিদের আমলে গত দশ বছর ছিল পরীক্ষা নকল এবং প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় লাগাতার প্রশ্নফাঁসের কলংকিত দশক।
বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী কি পারবে নকলমুক্ত এবং প্রশ্নফাঁসের দুষ্টচক্র থেকে বের হয়ে আসতে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৪

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আশা করি উনি এসব কিছুর সমাধান করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.