![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই গাছের নাম দিভি দিভি, আরুবা আর এই গাছগুলো বেশি দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরে অবস্থিত আরুবাতে দেখা যোয়। সেখানকার স্থানীয় ভাষায় এদের বলা হয়ে থাকে ওয়াটাপানা। আরুবা, বোনাইরে এবং কুরাকো দ্বীপের প্রধান আকর্ষণ এই দিভি দিভি গাছ। এই দ্বীপাঞ্চলে আসা পর্যটকদের টি-শার্ট, টুপি, নানা উপহার সামগ্রীতে এই গাছের ছবি হরহামেশাই দেখতে পাওয়া যায়।গাছগুলোর একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই গাছগুলো সবসময় দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে হেলে থাকে। কিন্তু ওরা ওরকম একদিকে বেকে থাকে কেন ? জানা যায় উত্তর-পূর্ব দিক থেকে এসব দ্বীপে প্রতিনিয়ত তীব্র বাতাস বয়। সে কারণে সেই বায়ুর ধাক্কা খেতে খেতে এই গাছগুলো এমন বাঁকা হতে থাকে। কিন্তু বাঁকা বলে ওরা মোটেও বেঁটে নয়? এই গাছগুলো প্রায় ৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
সূত্র
এই গাছটির নাম হলো দ্য ট্যুলে ট্রি । এই গাছটি মেক্সিকোর ওয়াহাকা রাজ্যের সান্তা মারিয়া দেল ট্যুলে শহরে এক গির্জার সামনে আছে। গাছটি প্রায় দীর্ঘ ১৫০০ বছরের পুরনো। এই গাছটি ৩৫.৪ মিটার দীর্ঘ এবং এর ব্যাস ১১.৬২ মিটার।এই গাছটি বিশ্বের সবচেয়ে স্থূলকায় কান্ডের অধিকারী । গাছটির কান্ড এতটাই বিস্তৃত যে গাছটি একাধিক গাছের সমষ্টি বলে অনেকেই ভাবতেন। তবে বিজ্ঞানীরা পরবর্তীকালে পরীক্ষা করে দেখেন যে, এটি শুধু একটি গাছই। একক গাছ থেকে গঠিত একাধিক কান্ডের সমষ্টি এই ট্যুলে ট্রি। তাছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে রয়েছে বিল্ডিং ইটিং ট্রি। এই গাছগুলো বাড়ির উপরে গজিয়ে বাড়ির মধ্যে শিকড় ছড়িয়ে দেয়। স্কয়্যার নট ট্রির ডাল দুটো দেখতে গিঁট পাকানো। এরকম কত যে বিচিত্র দেখতে গাছ পৃথিবীতে রয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই।
সূত্র
দ্য সানল্যান্ড বাওবাব এই গাছটির আবাসস্থল হলো দক্ষিণ আফ্রিকার মোডজাদাসক্লুফ অঞ্চলে। এটি হলো বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাওবাব বৃক্ষ। এর বয়স প্রায় ১৭০০ বছর। ১৫৪ ফুট লম্বা এই গাছের মাঝখানে গভীর ফাঁকা জায়গা তৈরি হয়েছে। আর এটি তৈরি হতে সময় লেগেছে প্রায় ১০০ বছর। গাছটির পেটের মধ্যে এতটা ফাকা জায়গা আছে সেখানে একসময় একটা বার তৈরি করে ফেলা হয়েছিল। এই বারে প্রায় ৬০ জন লোক একসাথে বসার ব্যবস্থা ছিল। তবে ২০১৬ সালের এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে এই গাছের এক-তৃতীয়াংশ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। গাছের অনেক বড় শাখা-প্রশাখা ভেঙে পড়ে। ফলে কৃতপক্ষ সেই বারটি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন।
তথ্যসূত্র
এই গাছের নাম হলো বটল ট্রি । এই ধরনের গাছ সাধারণত নামিবিয়ার সেমি ডেজার্ট অঞ্চলে জন্মাতে দেখা যায়। এই গাছে কোনো পাতা জন্মায় না সবই কাঁটা আর একেকটা কাঁটা প্রায় ৩০ সে.মি. লম্বা। এই গাছ থেকে একধরনের জলীয় ল্যাটেক্স বের হয় যা খুব বিষাক্ত। স্থানীয় লোকেরা এই আঠা সংগ্রহ করে রাখে এবং কোনো শিকার ধরার সময় তীরের মুখে সেই আঠা লাগিয়ে তারা শিকার করা কাজে
ব্যবহার করেন সেই আঠা।
সূত্র
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: উৎসাহমূলক কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: বাহ! মজাদার বৃক্ষ কথন!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আপনাকে একরাশ শুভেচ্ছা আপু । সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু এবং কৃতজ্ঞতা ।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বট গাছই হলো একটি অদ্ভুত গাছ
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: একটু ভালো করে বিশ্লেষন করে বুঝালে বুঝতাম বট গাছই হলো একটি অদ্ভুত গাছ !
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৮
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আপনি কেমন আছেন ?
বাসার সবাই ভালো আছে ?
আপনাকে চাচা বলে ডাকলে কি আপনি কিছু মনে করবেন ?
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭
ঘুটুরি বলেছেন: দারুন সব তথ্য আর অদ্ভুত সব গাছ। ধন্যবাদ আপনার পোস্টের জন্য
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫০
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আপনাকেও সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
সূচরিতা সেন বলেছেন: অদ্ভুত সব গাছের কথা জেনে ভালো লাগলো দাদা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫১
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো একটি পোষ্ট দিয়েছেন।
না গল্প না কবিতা। অন্য রকম পোষ্ট। এরকম পোষ্টই আমার বেশি ভালো লাগে।