নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধন্যবাদ সকলকে !

একজন অশিক্ষিত মানুষ

ধন্যবাদ সকলকে !

একজন অশিক্ষিত মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বানর থেকে মানুষ নয় ( মানুষ থেকে বানরের আগমন )

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬


আল্লাহুর হুকুমে পৃথিবীতে সবই সম্ভব । আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে বলেন, " তারপর ঈমানদাররা আল্লাহর হুকুমে জালূতের বাহিনীকে পরাজিত করে দিল এবং দাউদ জালূতকে হত্যা করল। আর আল্লাহ দাউদকে দান করলেন রাজ্য ও অভিজ্ঞতা। আর তাকে যা চাইলেন শিখালেন। আল্লাহ যদি একজনকে অপরজনের দ্বারা প্রতিহত না করতেন, তাহলে গোটা দুনিয়া বিধ্বস্ত হয়ে যেতো। কিন্তু বিশ্ববাসীর প্রতি আল্লাহ একান্তই দয়ালু, করুণাময়।৷" (সুরা বাকারা-২৫১)

"আমি পর্বতমালাকে তার অনুগামী করে দিয়েছিলাম, তারা সকাল-সন্ধ্যায় তার সাথে পবিত্রতা ঘোষণা করত। আর পক্ষীকুলকেও, যারা তার কাছে সমবেত হত। সবাই ছিল তাঁর প্রতি প্রত্যাবর্তনশীল।" (সুরা সোয়াদ-১৮,১৯)

"তারা যা বলে তাতে আপনি(মুহাম্মাদ সাঃ) সবর করুন এবং আমার শক্তিশালী বান্দা দাউদকে স্মরণ করুন। সে ছিল আমার প্রতি প্রত্যাবর্তনশীল"। (সুরা সোয়াদ ১৭)

"আমি দাউদের প্রতি অনুগ্রহ করেছিলাম এই আদেশ মর্মে যে, হে পর্বতমালা, তোমরা দাউদের সাথে আমার পবিত্রতা ঘোষণা কর এবং হে পক্ষী সকল, তোমরাও। আমি তাঁর জন্য লৌহকে নরম করে ছিলাম। এবং তাকে আমি বলে ছিলাম: প্রশস্ত বর্ম তৈরী কর, কড়াসমূহ যথাযথভাবে সংযুক্ত কর এবং সৎকর্ম সম্পাদন কর। তোমরা যা কিছু কর, আমি তা দেখি।" (সুরা সাবা-১০-১১)
“ আল্লাহ দাউদকে বাদশাহী এবং নবুয়ত দান করলেন এবং তিনি যা চেয়েছেন তা শিক্ষা দিয়েছেন। (সূরা বাকারা) ”
“ হে দাউদ ! আমি আপনাকে পৃথিবীর বুকে খলীফা নির্ধারণ করেছি। (সূরা সোয়াদ) ”
“ আমি ( দাউদ ও সুলায়মান) প্রত্যেককে রাজত্ব ও জ্ঞান দান করেছি। (সূরা আম্বিয়া) ”

বোখারী শরীফে আছে যাবুর কিতাব জনাব দাউদ (আঃ) অতিদ্রুত তেলাওয়াত বা আবৃত্তি করতে পারতেন। এমনকি তিনি ঘোড়ার পিঠের গদী বাঁধতে যতটুকু সময় লাগতো, এসময়ের মধ্যেই যাবুর আবৃত্তি করে শেষ করতে পারতেন।
সূরা আম্বিয়া: ৭১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ এই বর্ণনা দিয়েছেন,

“ আল্লাহপাক পাহাড়-পর্বত ও পশু-পাখিকে জনাব দাউদের (আঃ) অনুগত করে দিয়েছিলেন। তারা তাঁর সাথে তসবিহ পাঠ করতো বা ঈশ্বরের স্মরণসূচক আবৃত্তি করতো। বৃক্ষ, পাথর ও শিলাখন্ড থেকেও তাসবিহ ধ্বনিত হতো। ”

"বুখারী ও মুসলিমের হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন:মহান আল্লাহর নিকটে সর্বাধিক পছন্দনীয় হল দাঊদ (আঃ)-এর সালাত এবং সর্বাধিক পছন্দনীয় সিয়াম ছিল দাঊদ (আঃ)-এর সিয়াম। তিনি অর্ধরাত্রি পর্যন্ত ঘুমাতেন। অতঃপর এক তৃতীয়াংশ সালাতে কাটাতেন এবং শেষ ষষ্টাংশে নিদ্রা যেতেন। তিনি একদিন অন্তর একদিন সিয়াম রাখতেন। শত্রুর মোকাবিলায় তিনি কখনও পশ্চাদপসরণ করতেন না"।

সূরা সাবায় বর্ণনা করা হয়,

“ এবং আমি দাউদকে আমার তরফ থেকে মর্যাদা দিয়েছি। আর আমি আদেশ করেছি যে, হে পাহাড় ও পক্ষীকূল! তোমরা দাউদের সাথে মিলে তাসবিহ পাঠ ও পবিত্রতা বর্ণনা কর।

বনু ইস্রাঈলদের জন্য শনিবার ছিল সাপ্তাহিক ছুটির দিন এবং ইবাদতের জন্য নির্দিষ্ট ও পবিত্র দিন। এ দিন তাদের জন্য মৎস্য শিকার নিষিদ্ধ ছিল। তারা সমুদ্রোপকুলের বাসিন্দা ছিল এবং মৎস্য শিকার ছিল তাদের পেশা। ফলে দাঊদ (আঃ)-এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই তারা ঐদিন মৎস্য শিকার করতে থাকে। এতে তাদের উপরে আল্লাহর পক্ষ হতে ‘মস্খ’বা আকৃতি পরিবর্তনের শাস্তি নেমে আসে এবং তিনদিনের মধ্যেই তারা সবাই মৃত্যু মুখে পতিত হয়। আল্লাহ বলেন " তোমরা তাদেরকে ভালরূপে জেনেছ, যারা শনিবারের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করেছিল। আমি বলেছিলাম: তোমরা লাঞ্ছিত বানর হয়ে যাও। অতঃপর আমি এ ঘটনাকে তাদের সমসাময়িক ও পরবর্তীদের জন্য দৃষ্টান্ত এবং আল্লাহভীরুদের জন্য উপদেশ গ্রহণের উপাদান করে দিয়েছি।" (সুরা বাকারাহ-৬৫-৬৬)। তাফসীরে কুরতুবীতে বলা হয়েছে যে, ইহুদীরা প্রথমে গোপনে ও বিভিন্ন কৌশলে এবং পরে ব্যাপকভাবে নিষিদ্ধ দিনে মৎস্য শিকার করতে থাকে। এতে তারা দুদলে বিভক্ত হয়ে যায়। সৎ ও বিজ্ঞ লোকেরা একাজে বাধা দেন। অপরদল বাধা অমান্য করে মাছ ধরতে থাকে। ফলে প্রথম দলের লোকেরা শেষোক্তদের থেকে পৃথক হয়ে যান। তাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। এমনকি তাদের বাসস্থানও পৃথক করে নেন। একদিন তারা অবাধ্যদের এলাকায় চরম নীরবতা লক্ষ্য করেন। অতঃপর তারা সেখানে পৌঁছে দেখলেন যে, সবাই বানর ও শূকরে পরিণত হয়ে গেছে। ক্বাতাদাহ বলেন যে, বৃদ্ধরা শূকরে এবং যুবকেরা বানরে পরিণত হয়েছিল। রূপান্তরিত বানরেরা নিজ নিজ আত্মীয়-স্বজনকে চিনতে পেরেছিল এবং তাদের কাছে গিয়ে অঝোর নয়নে অশ্রু বিসর্জন করেছিল।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২

নতুন বলেছেন: মানুষ এখন মঙ্গলে যাবার জন্য কাজ শুরু করেছে।

মানুষ এখন জীন থিরাপির মাধ্যমে বুড়ো হওয়ার বয়স কমানোর জন্য চিকিতসা আবিস্কার করছে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: মানুষ এখনো পযন্ত চাদে গেছে কি,না সেটা নিয়েই অনেক মতাবেদ আছে । আর মঙ্গলগ্রহ তো আরো অনেক দূরের কথা ।

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধর্ম নিয়ে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেনা,
.....................................................................
সুতরাং এ নিয়ে খন্ড খন্ড প্রচার না করাই ভালো ।
অন্য ধর্মে র প্রতি শ্রদ্ধা রাখার জন্য বলা হয়েছে, কিন্ত তারা
মনে করে মানুষের বিবর্তন বানর থেকে ,
যার যার ধর্ম তার কাছে ও বিশ্বাস ও তার নিজের ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আপনার সময় উপযোগী মন্তব্যে লাইক এবং সহমত ।

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি ইহুদীদের সাপোর্টার? দাউদ কিন্তু ইহুদীদের বড় রাজা ও নবী; উনার বংশে জন্ম নেবেন ইহুদীদের শেষ মেসাইয়া, যিনি জন্ম নেয়ার পর, যৌবনে নিজকে মেসাইয়া হিসেবে পরিচয় দেবেন, এবং মসজিদ আল আকসা ভেংগে ওখানে ইহুদীদের ৩য় মন্দির নির্মাণ করবেন।

দেখিয়েন, উনার দলে ঢুকে মসজিদ আল আকসাতে ডাইনামাইট লাগায়ে দিয়েন না।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: সব কিছুই মহান আল্লাহুর ইচ্ছে, ইসলাম মানলে আল্লাহুকে বিশ্বাস করলে,তাহলে আল্লাহুর মনোনিত একজনকে মানতে এখানে আমি
কোনো সমস্যা দেখিনা ।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহুদী ইতিহাস অনুযায়ী ফিলিস্তিনীরা 'জালুতে' বংশধর; উহাদের বিপক্ষে লেগে টেগে যাইয়েন না আবার

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আপনার কমেন্টগুলো বেশ ভালো । আল্লাহু আপনার দীর্ঘ আয়ু করুক চাচাজান ।

৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


@লেখক,
আপনি বলেছেন, " সব কিছুই মহান আল্লাহুর ইচ্ছে, ইসলাম মানলে আল্লাহুকে বিশ্বাস করলে,তাহলে আল্লাহুর মনোনিত একজনকে মানতে এখানে আমি কোনো সমস্যা দেখিনা । "

শুধু আপনি না, সমস্যা সৌদী আরবও দেখছে না, ইসরায়েল ওদেরকে সিকিউরিটি দিচ্ছে, ও একই সাথে ফিলিস্তিনীদের পেদানীও দিচ্ছে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: চাচাজান ধর্ম আর রাজনীতি কি এক কথা ?

৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " চাচাজান ধর্ম আর রাজনীতি কি এক কথা ? "

-এগুলো মানব ইতিহাস, মানব জীবনের অংশ; ধর্মগুলো এসেছিলো রাজতণ্ত্রের সময়; ধর্মের নবীরা রাজা না হয়েও, ধর্মের কারণে অনেকই রাজা বা ঐ ধরণের ক্ষমতা অর্জন করেছিলেন। আজকে রাজতন্ত্র নেই, এখন বিশ্বে চলছে রিপাবলিক ব্যবস্হা, রাজনিতীতে রাজতন্ত্র নেই, থাকছে গণতন্ত্র।

রাজতণ্ত্র না থাকায় ধর্মের শক্তি কমে গেছে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: চাচাজান আপনি হয়ত ভুলে যাচ্ছেন ধর্ম আগে নয় মানুষের আগমন পৃথিবীতে আগে । হজরত আদম (আ:) এর সময় কোনো
রাজনীতি ছিলনা ।

৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " চাচাজান আপনি হয়ত ভুলে যাচ্ছেন ধর্ম আগে নয় মানুষের আগমন পৃথিবীতে আগে । হজরত আদম (আ:) এর সময় কোনো রাজনীতি ছিলনা । "

-হযরত আদমের ইতিহাস হচ্ছে, উনার স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে; ফলে, রাজনীতির খুব একটা দরকার হয়নি; তিনি নিজের ভাবনা মতো সব চালায়ে গেছেন

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: তার ভাবনা নয় আল্লাহুর নির্দেশ মত তিনি চলেছেন ।

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৮

আলোর_পথিক বলেছেন: ‘সবাই বানর ও শূকরে পরিণত হয়েছে’ এটা ‍রূপকথা হিসেবে ঠিক আছে!

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: যার ভাবনা তার নিজের্স ব্যপার ।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: এই ব্যাপারটা আমিও কুরআনের মাধ্যমে জেনেছিলাম ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: এখানে মূল প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা 'বানর' বলতে ঠিক কি বুঝব। যারা এ প্রশ্নটি করেন তাদের অনেকেই ভুলভাবে ভেবে থাকেন যে, জঙ্গলে গাছের ডালে কিংবা চিড়িয়াখানায় খাঁচার রডে ঝুলে থাকা আধুনিক বাদঁর (মাঙ্কি) বা শিম্পাঞ্জিগুলো থেকেই বুঝি মানুষের উদ্ভব হয়েছে। আসলে ব্যাপারটা তা নয়। বিবর্তন তত্ত্ব বলছে যে, মানুষ আর পথিবীর বুকে চড়ে বেড়ানো অন্যান্য বাদঁর কিংবা বনমানুষেরা অনেক অনেককাল আগে একই পূর্বপুরুষ থেকে উদ্ভুত হয়ে বিবর্তিত হয়েছে এবং আলাদা আলাদা ধারা বা লিনিয়েজ তৈরি করেছে। সে হিসেবে আমরা আধুনিক বানরগুলোর সাথে সম্পর্কযুক্ত হলেও সরাসরি উত্তরসূরী নই। আমরা আসলে এসেছি বহুদিন আগে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এক ধরনের সাধারণ পূর্বপুরুষ হিসেবে কথিত প্রাইমেট থেকে।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৩

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ভেবে দেখতে হবে এবং ভালো মাথা দিয়ে,তারছেড়া মাথা দিয়ে নয় ।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আলুপোড়া খাইতে পোস্ট দিয়েছেন?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: শিতের দিন আলুপোড়া খেতে মন্দ নয় ভাই ।

১২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০১

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লিখনী ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

১৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:২৬

ভবিষ্যত বলেছেন: আপনার মতে মানুষ ডাইরেক্ট আসমান থেকে টপকায় সে... তাহলে আপনি এটাও বিশ্বাস করেন না যে পৃথিবী গোল, মধ্যার্কষন..... কোরাআন পরার আগে "কল্পনা" আর "বাস্তবতা" এইগুলো ভালভাবে যাচাই বাচাই করেন....

কল্পনা - গরু আকাশে উড়ে....
বাস্তবতা- গরু ঘাস খাই...

এখন এ ২ টার মধ্যে পার্থক্য না বুজলে বুঝতে হবে আপনি বিশাল ভাইরাল ইউটিউব মোল্লা...


১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: হুম।

১৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: কোথায় আপনি?
মন্তব্যের উত্তর কই?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আছি ভাই,আছি । আসলে নেট একটু স্লো কাজ করছে,তাই পিসিতে বসতে মন চাইছিল না । উত্তর দিচ্ছি ।

১৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যে যেটা মানে সেটারই প্রতিফল ঘটায় কথাবর্তায়, চিন্তা , চেতনায়।

তাইতো কোরআন কারো কাছে রূপকথা, কারো কাছে ঐশী বানী।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: মানুষ পৃথিবীতে বেঁচে থাকা অবস্থায় জানেনা মরার পরে কি হবে ! কিন্তু মরার পরে ভাবে আহা! আরো একবার যদি পৃথিবীতে যেতে
পারতাম তাহলে সব পূন্য কামাইতাম । কিন্ত তখন আর আসতে পারে না মানুষ । এই হলো আমাদের অবস্থা ।

১৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ম পুস্তক বলে ঈশ্বর হঠাৎ খামখেয়ালি ভাবে কি মনে করে মাটি দিয়ে একটি মানব ও মানবি তৈরি করেছিলেন।
পরে তাদের জীবন দেয়া হয়। কোন বস্ত্র দেয়া হয় নি। দিগম্বর।
তাদেরকে কোন এবাদত করতে বলা হয় নি। বরং সকল ফেরেস্তা হুর দের হুকুম দেয়া হয় মানুষকে এবাদত করতে।

এভাবেই চলছিলো। একদিন একটি ভুলের কারনে ঈশ্বর এদের উপর রাগ হয়ে নীচে মর্ত্যে পাঠিয়ে দিলেন। মর্ত্যেও হাজার হাজার বছর এবাদত বাদে দিগম্বর অবস্থায় কাটায়। ইব্রাহীম নবী না আসা পর্যন্ত।

অনেক পরে মানুষ সভ্য শিক্ষিত হয়ে দেখলো মানুষ মাটির তৈরি আলাদা কিছু না। পৃথিবীতে আরো অনেক প্রানী আছে,
মানুষ অন্যান্ন জীব জন্তু প্রানীর মত একটি প্রানী মাত্র।
তার অংগপ্রতংগ হার্ট লাং ব্লাড প্রজনন প্রকৃয়া বংশবৃধি ইত্যাদি প্রায় সেইম।

১৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মানুষ সবই করতে পারে যাদের চিন্তায় তারা কি জানে কোন মানুষ তার নিজের মৃত্যুকে ঠেকাতে পারিনি। যদি তাই হবে মৃত্যুর পরের খবর নিশ্চয় কারোর নেই। মানুষ মরার আগ মুহুর্তে কিছুটা সময় দাবীকরে যদি আর একটু সময় পেতাম হয়তো বুঝে যেতাম আমি মানুষ ছিলাম।

১৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

ইমরান আশফাক বলেছেন: কোন বিবর্তন থেকে নয়, প্রত্যেক প্রজাতী স্ব স্ব বৈশিষ্ট নিয়ে আবির্ভূত হয়েছিলো এবং সময়ের ব্যবধানে আল্লাহপাক অন্য প্রজাতী দ্বারা সেগুলির স্হলাভিষিক্ত করেন। ডায়নাসোর এভাবেই বিলুপ্ত হয়েছিল এবং নতুন কোন প্রজাতী তাদের স্হলাভিষিক্ত হয়েছিলো। বিবর্তনবাদ এখন পর্যন্ত বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত বা প্রতিষ্ঠিত নয়, এটি একটি থিয়োরী মাত্র। দিনকে দিনকে এই থিয়োরী দূর্বল থেকে দূর্বলতর হচ্ছে, যদি এ ব্যাপারে তারা নিয়মিত খোজখোবর রাখতো। ডারউইনবাদীরা এই থিয়োরী প্রমান করার জন্য তথাকথিত মিসিং লিন্ক খুঁজে বেড়াচ্ছে।

১৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৯

সুপারডুপার বলেছেন: এ আর নতুন কি! পুরাণ অনুসারে(১) মানুষের মাথা কেটে হাতির মাথা লাগিয়ে গণেশ যদি হতে পারে, মানুষ থেকে বানরের আগমন কোন ব্যাপার-ই না !!! হিন্দু ধর্মে-দেবতারা চাইলে কি না হয় !!! ইসলাম ধর্মে -আল্লাহ চাইলে কি না হয় !!! সোজা হিসাব !!!

দেওয়ানবাগীও আল্লাহর সাথে ডাইরেক্ট কথা বলে। জানি না সে আবার মানুষ থেকে কি বানায় ! ভাগ্যিস এখনকার কিছু মানুষ শিক্ষিত হতে পেরেছে। দেওয়ানবাগীর গন্ডির ভিতরেই দেওয়ানবাগীকে রাখতে পেরেছে।

(১) লিংক : গণেশ উইকি বাংলা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.