![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার একটা মজার গল্প আছে, মজাটা এই গল্পটা নেই কাছে।, জামার পকেটে গল্পটা ছিল গোঁজা,, একদিন গেল ধোপার বাড়িতে সোজা। এখন দেখছি গল্পটা ফুটে আছে,, সিঁড়ির নিচেই কাগজ ফুলের গাছে।।
জীবনে দ্বিতীয়বারের মতো আবার ভার্সিটির বাসে চড়ে বসলাম। একটু টেনশনে ছিলাম কারণ আমার ভার্সিটির বাসে চড়ার অভিজ্ঞতা তেমন একটা সুবিধার না। বাস ছাড়বে বেলা একটায়। আর আমাকে স্টেডিয়ামে পৌঁছতে হবে দুইটার মধ্যে। তের তারিখের ঘটনা। আমি বাংলাদেশ – ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ দেখতে যাচ্ছিলাম। রিকি পন্টিং আমাকে আগেই বলে রেখেছিল মিরপুর দশে নামতে। আমি রাজী হয়ে গেলাম। তারপর কিছুক্ষণ পর রিদু কল দিয়ে বলল, মিরপুর দুইয়ে নামতে। আমি ভাবলাম, ঘটনা কি ??এরা দুই জন আমাকে দুই জায়গায় নামতে বলে কেন ? আজিব!!! শেষ পর্যন্ত অনেক কাহিনী করে ঠিক করলাম মিরপুর দুইয়ে নামবো। আর এই কাহিনী শেষ হবার পর দেখি আমার মোবাইলে মাত্র একটা চার্জ। আর কিছুক্ষণ কল আসলে- গেলে মোবাইল বন্ধ যাবে!! মোবাইল বন্ধ হয়ে গেলে ফ্রেন্ডদের সাথে যোগাযোগ করবো কিভাবে এই দুশ্চিন্তা পেয়ে বসল। কারণ আমার কাছে টিকেট ও নাই। টিকেট রিদুর কাছে। এইজন্যই গুণীজনেরা বলেন কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে তাড়াহুড়া না করার জন্য। অথচ আমি বোধহয় আমার জীবনের যাবতীয় সিদ্ধান্ত তাড়াহুড়া করে নিয়েছি। আমার খেলা দেখতে যাওয়ার কথা ছিল না। ছিল কেবল রিকি পন্টিং , রিদু, আর সন্দিপুর। মাঝখান থেকে আমিও লাফাতে লাফাতে খেলা দেখতে চলে গেলাম।
একটা বাজতে দেরি নেই, বাস ছেড়ে দিল। রোদে বসে খেলা দেখলে প্রচুর পানির পিপাসা পাবে এই আশঙ্কায় আমি তিরুর পানির বোতল থেকে কিছু পানি ধার নিলাম।কিন্তু ওই পানি আর খাওয়া হয় নি। সেটার ইতিহাস কিছুক্ষণ পর বলব। ওইদিকে রিদুকে কল দিয়ে বললাম, মনিপুর স্কুলের সামনে আমি থাকবো, তুই এসে নিয়ে যাবি। কারণ আমি কিছু চিনি না। কিসের কি?? উল্টা আমাকে কি জানি কি ইন্সট্রাকশন দিল। কিন্তু আমি শো শো আওয়াজ ছাড়া কিছুই শুনতে পেলাম না। রিদু যখন সিরিয়াস এবং হাউকাউ করে ফোনে কথা বলে তখন এক শো শো আওয়াজ ছাড়া কিছুই শোনা যায় না। আমি খট করে ফোন রেখে দিলাম। চার্জ সংরক্ষণ করতে হবে। পরে অবশ্য রিদু তার বিখ্যাত ইন্সট্রাকশন এসএমএস করে পাঠিয়ে আমাকে নিস্তার দিয়েছিল।
মণিপুর স্কুলের সামনে নামলাম। আশেপাশে কোটি কোটি পোলাপান দেখে বুঝলাম স্টেডিয়াম ধারে কাছেই।আস্তে আস্তে গেটের সামনে গেলাম। এদিকে রিকি পন্টিং ফোন দিয়ে বলল যে সে আসছে। আমি দাঁড়িয়ে রইলাম। একজন এসে আমাকে বলল, “ আপু , গালে একটা পতাকা এঁকে দেই।“ আমি নিষেধ করতে গিয়ে ভুলে বোধহয় হাত ও একটু নাড়িয়ে ফেললাম। লোকটা কি বুঝল কে জানে? এইবার আমাকে বলল, “ তাহলে হাতে এঁকে দেই!” আমি হতাশ চোখে তাকালাম।
অনেকক্ষণ পর স্টেডিয়ামের ভেতরে ঢুকলাম। ততক্ষণে দুইটা বেজে গিয়েছে। শুরু হল চেকিং পর্ব।এক মহিলা পুলিশ আমার ব্যাগটা নিল এবং সাথে সাথে পানির বোতলটা নিচে ফেলে দিল। আমি রাগের চোটে কি করবো কিছু বুঝতে পারছিলাম না। নিচে তাকিয়ে আমার চোখ ছানাবড়া!! দেখি চারপাশে ময়লা- আবর্জনা আর এর মাঝেই দুনিয়ার জিনিস নিচে ফেলে রেখেছে ওরা। ইয়ার ফোন, সিঙ্গারার প্যাকেট, পানির বোতল, মেকআপ বক্স , ছাতা কি নাই সেখানে। তারপর আমার পেন্সিল বক্সটা বের করল। “ আরে কি করেন? কি করেন?” বলতে না বলতেই আমার কলম, পেন্সিল, ইরেজার,কাটার , স্কেল সব একটা একটা করে ফেলে দিল। আমি শেষ পর্যন্ত বলেই ফেললাম,” আমিতো ভার্সিটি থেকে সরাসরি এখানে এসেছি এইজন্য এইগুলো সাথে আছে। কিন্তু ফেলে দিলেন কেন? আমার তো আবার লাগবে।“ ওই পুলিশ বলল,” এইগুলো সিস্টেম। এইগুলো নিয়ে ঢুকা নিষেধ।“ বলতে বলতে আমার চিরুনিটা পর্যন্ত ফেলে দিল। আমি “ আ ...আমার চিরুনি” বলে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললাম।চিরুনি দিয়ে কি ক্ষতি হতে পারে ভেবে পেলাম না!
তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে গ্যালারীতে গেলাম। আমাদের যেখানে সিট সেখানে তিল ধারণের জায়গা পর্যন্ত নাই। কিন্তু বাম দিকে দেখি তিনটা সিট খালি। আমি বুঝে পেলাম না যে কেউ ওখানে বসে নি কেন? নাচতে নাচতে ওখানে গিয়ে যা দেখলাম সেটা খেলা প্রায় না দেখার মতোই। কি একটা পিলারের জন্য ওই জায়গা থেকে পিচ পর্যন্ত দেখা যায় না। আজীব !! আমি আবার রিদু আর সন্দিপুর কাছে ফিরে গেলাম। রিকিপন্টিং উধাও। রিমন নামের একটা ছেলে আমাকে “ আন্টি , আপনি এখানে বসেন।“ বলে সিঁড়িতে একটু জায়গা করে দিল। আমি”আন্টি” শুনে অনেক অবাক হলাম এবং দুঃখ পেলাম। পরে অবশ্য জেনেছি যে রিমন রিদুর ভাইস্তা হয়।
চাপাচাপির মধ্যে বসে খেলা দেখা শুরু করলাম। এমন জায়গায় বসেছিলাম যে সব প্লেয়ারদের প্রায় পুতুলের মতো লাগছিল। আশরাফুলকে খুঁজে পাই না, তামিমকে খুঁজে পাই না, সাকিবকে খুঁজে পাই না এমন অবস্থা। শুধু উইকেটের পিছনে মুশফিকুর রহিমকে চিনতে পারছিলাম। উইকেটের পিছনে তো তাই!!আর বাউন্ডারির পাশে অলক কাপালি আর সফিউলকে দেখতে দেখতে টায়ার্ড হয়ে গেলাম।
রিকি পন্টিং জায়গা না পেয়ে অন্য জায়গায় বসেছিল। ওখানে আবার তিনটা- চারটা সিট খালি ছিল। পরে আমরা ওখানে গিয়ে বসেছিলাম। ওই জায়গা থেকে সবাইকে ভালমতোই চেনা যাচ্ছিল। অন্তত পুতুল পুতুল লাগছিল না।ওখানে যাওয়ার পর পরই ওয়েস্ট –ইন্ডিজের চারটা উইকেট পড়ে। ঠিক সেই সময় আমি মাঠে খেলা দেখার আনন্দ আর উত্তেজনাটা বুঝতে পেরেছিলাম। অন্যরকম একটা ফিলিংস হয়। একটা উইকেট পড়ে , আর সবার সেইরকম চিৎকার, সেই রকম উন্মাদনা!!! কেমন জানি একটা শিহরণ লাগছিল।বাসায় খেলা দেখার সময় যে ফিলিংস হয় মাঠে মনে হয় সেটা দশগুন বেড়ে যায়। তখন আমার মনে হল যে আমার মাঠে আসা সার্থক।
আমি পুরো খেলা দেখি নি।বাসায় ফিরতে অনেক রাত হয়ে যাবে এই ভেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই বাসার উদ্দেশে রওয়ানা দেই। পুরো খেলা না দেখার দুঃখটা এখনও আছে। পরেরবার অবশ্যই আমি পুরো খেলা দেখে ছাড়বো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:২১
ফলে পরিচয় বলেছেন: ভাইয়া, আমি শুধু জানতাম পানি এবং খাবার-দাবার নেয়া নিষেধ। কিন্তু তাড়াহুড়ার কারণে ভুলে গিয়েছিলাম। আর কলম, পেন্সিল, চিরুনি ইত্যাদি ও যে নেয়া নিষেধ সেটা জানতাম না। পরের বার থেকে এমন ভুল আর হবে না।
ভালো থাকবেন !
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:০২
আমি সুফিয়ান বলেছেন: ভাগ্য ভালো... নাইমের খেলা দেখলে ভালো লাগা উড়ে যেত.... স্টেডিয়ামে সেদিন আমি ও ছিলাম, জীবনে এত বোরড হই নাই
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:২৮
ফলে পরিচয় বলেছেন: তাই নাকি??
আমার তো এখনও মনে হয় বাংলাদেশের ব্যাটিংটা দেখা উচিত ছিল।
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১১
নিউওনডার বলেছেন:
ভালোইতো লাগলো! আপনি লিখতে পারেন। লেখার হাত ভালো। নিমিষেই পুরোটা পড়ে ফেললাম। সাধারনত এত বড় লেখা পড়া হয়না। রিকিপন্টিং নাম দেখে পড়তে শুরু করেছিলাম, শেষও করে ফেললাম। ওহ! আবার মন্তভ্যও করে ফেললাম!!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৩৪
ফলে পরিচয় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২৬
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: ভাল লাগল আপনার প্রথম খেলা দেখার অভিগ্গতা পড়ে ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৩৯
ফলে পরিচয় বলেছেন:
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:১৯
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
খেলা পুর্ব সিষ্টেমের কারনে হাড়িয়ে যাওয়া জিনিষপত্রের জন্য সমবেদনা।
জি, স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখার মজা আলাদা .....
শুভকামনা আপনার জন্য.....
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫
ফলে পরিচয় বলেছেন: হুম, অনেক বেশী মজা
ভালো থাকবেন !
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৩২
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন..... প্লিজ কন্টিনিউ করুন.... ভাল লেগেছে আপনার লেখার স্টাইল...।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৪৯
ফলে পরিচয় বলেছেন: ধন্যবাদ !
৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০১
জুন বলেছেন: আপনার তিক্ত অভিজ্ঞতার বর্ননা সাবলীল ভাবে লিখেছেন, ভালো লাগলো অনেক আপনার লেখার স্টাইল।
আসলেই আমি বুঝি না পানি ছাড়া এতক্ষন খেলা দেখা আমাদের এই গরমের দেশে সম্ভব কি না ? ফুটবল হলেও কথা অল্প সময়ের ব্যাপার,
কিন্ত ক্রিকেট!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:১৫
ফলে পরিচয় বলেছেন: ধন্যবাদ !
পানি অবশ্য ভেতরে কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু দাম বেশী। তার চেয়ে ও বড় কথা খেলা দেখার সময় পানি নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে কার ভালো লাগে!! তার চাইতে সঙ্গে পানি থাকাটা অনেক ভালো। যখন মন চাইল একটু পানি খেয়ে নিলাম।
অন্যকিছু না হোক কিন্তু শুধু পানি নিয়ে স্টেডিয়ামের ভেতরে ঢুকতে দেয়া উচিত।
শুরুর দিকের অভিজ্ঞতাটা একটু তিক্ত ছিল কিন্তু সব মিলিয়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে। পুরো খেলা দেখতে পারলে দারুণ হতো।
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৩
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: বাহ! খুব সুন্দর করে লিখেছো। প্রায় সবারই খেলা দেখতে গেলে এমনই হয়। বিশ্বকাপের সময়ও আমি চেইন স্মোকার ছিলাম। কিন্তু সিগারেট নেয়া নিসিদ্ধ ছিলো দেখে নেইনি। পরে দেখি সবাই স্মোক করে আর ওদের দেখে আমার নেশাও মাথায় উঠলো। একটু পর আমি আর আমার আরেক ফ্রেন্ড এর থেকে তার থেকে চেয়ে চেয়ে সিগারেট খাইছিলাম। সে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। এখন কয়মাস হল ছেড়ে দিছি। আর কয়দিন সিগারেট খাইলে মনে হয় মারা যাইতাম, এখন আর ওইরকম মজা পাবনা। আর আমার সিটের সামনেও একটা পিলার ছিলো, এইজন্য সিট চেঞ্জ করে অন্য যায়গায় গিয়ে বসছিলাম। এরা স্টেডিয়াম বানানোর সময় অথবা সিট প্লান করবার সময় কি ভেবে যে সিট বসাইছে কে জানে।
পানি আর খাবার তো ওখানে কিনতেই পাওয়া যায়, দাম ডাবল, কিন্তু অন্য অনেক যায়গার মত তিনগুন তো আর না। আর খেলা কখনো পুরা না দেখে ফিরতে হয়না। জিতে গেলে যেই মজা টা হয় সেটা অসাধারন। আয়ারল্যান্ডের ম্যাচের সময় স্টেডিয়ামে ছিলাম। সেদিন ভীষন মজা হইছিল।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:০৮
ফলে পরিচয় বলেছেন:
আপনার অভিজ্ঞতা শুনে অনেক মজা পেলাম, ভাইয়া!
তবে আমার কাছে দাম অনেক বেশী মনে হয়েছে।ইগলুর ললিপপ আইসক্রিম যেখানে ১২ কি ১৫ টাকা দিয়ে কিনে খাই সেগুলো দেখলাম ৩০ -৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে! চকবার ৪০ টাকা!!
ওখানে চিকেন ক্রিস্পি বা ফ্রাইড চিকেন এমন কিছু একটা খেয়েছিলাম। দাম ১০০ টাকা।
খেতে অনেক ফালতু। কিছুদূর খাওয়ার পর মনে হয়েছিল যে চিকেনটা কাঁচা কাঁচা !
অন্যসময় হলে নরমাল কোক অনেক বিস্বাদ লাগে। কিন্তু ওইদিন পানির অভাবে গরম নরমাল কোক আমার কাছে অমৃত লেগেছে।
আপনার কথাই ঠিক। পুরো ম্যাচ দেখে আসা উচিত ছিল। এই দুঃখ এখনও যায় নাই।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০১
সাদা কলো বলেছেন: কাল ৩য় ওয়ান ডে দেখতে যাব।সময় উপযোগী পোষ্ট...
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১১
ফলে পরিচয় বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ।
আপনি তো তাহলে এখন স্টেডিয়ামে !!!
শুভকামনা রইল ।
১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১১
অতি সাধারন বলেছেন: রিদু, সন্দিপুর, তিরু............
ভাগ্যিস আর কেউ যাইনী..!!!!!! নাইলে তার নাম কি হইত কে জানে !!!!!
এবার সিরিয়াস হই ............লেখা বরাবরের মতই প্রাঞ্জল ও সাবলীল হইসে( সিরিয়াস এর ইমো হইবে)
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১৪
ফলে পরিচয় বলেছেন:
অনেক ধইন্যা!
১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৫৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: তবে আমার অভিজ্ঞতা এত তিক্ত না!!! ৫/৬ বার দেখছি, বিশ্বকাপেও দেখছি। আমার কাছে ভালোই লাগছে। তবে হ্যা, পানির সমস্যাটা প্রকট। বহুত দাম ভিতরে!!
ভালো লাগলো আর আবার খেলা দেখতে যাইতে ইচ্ছা করলো! গ্রুপ মিলে হাউকাউ করে মুখে রঙ লাগায়ে খেলা দেখার মজাই আলাদা!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২০
ফলে পরিচয় বলেছেন: আপু, শুরুর দিকের অভিজ্ঞতা তিক্ত হলেও সব মিলিয়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে। মনে রাখার মত একটা অভিজ্ঞতা !
তবে পুরো খেলা দেখে আসা উচিত ছিল।
১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:০১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি লাইফে মাত্র একবার গেছি, সেইটাতে বাংলাদেশ টিম হারছে
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৬
ফলে পরিচয় বলেছেন:
ভাইয়া, আমারও আপনার মতোই অবস্থা!! তবে পার্থক্য হচ্ছে আমাকে স্টেডিয়ামে বসে দুঃখের ভাগীদার হতে হয় নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৫৮
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ভালো !! আমি অবশ্য শেষ পর্যন্তই ছিলাম
আর এরপর গেলে সাথে কিছু নিয়ে যাবেন না, নইলে হারাতে হবে আবার 