নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন

আমি বলতে চাই ,লিখতে চাই সঠিক পথে চলতে চাই ।

প্রবাসী আব্দুল্লাহ

আমি বলতে চাই ,লিখতে চাই ,সঠিক পথে চলতে চাই।

প্রবাসী আব্দুল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কলম কি লিখে ? ইসলামের পক্ষে কলম মানে কি ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩৮


আপনি একজন মুসলিম কবি , সাহিত্যিক ,কলামিস্ট কিংবা সাংবাদিক। আপনার কলম কি লিখছে সেটা একটু লক্ষ্য রাখবেন। আপনি মুসলমান হয়ে আজ পর্যন্ত একটি সাহিত্য লিখেন নাই ইসলামের পক্ষে ,একটি কলাম লিখেন নাই ইসলামের পক্ষে ,একটি সংবাদ করেন নাই ইসলামের পক্ষে তাহলে সেই কলমের কোনো মুল্য নেই। আপনার লিখা লিখির সফলতা বলতে কিছুই নেই যদি আপনি আপনার আসল কাজ করতে পারলেন না।
কথা এই নয় যে আপনার কলম ইসলমের পক্ষে না লিখলে ইসলামের ক্ষতি হবে। কথা হচ্ছে আপনার ঈমানী দায়িত্বের। একজন মুসলিম কবি , সাহিত্যিক ,কলামিস্ট কিংবা সাংবাদিক লিখনির মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াতি কাজ করতে পারেন। ইসলমের পক্ষে কলম ধরা অর্থ হলো সকল জুলুম নির্যাতনের বিপক্ষে অবস্তান ,সে ক্ষেত্রে অমুসলিম জুলুমের শিকার হলে তার পক্ষে ও লিখা হলো ঈমানী দায়িত্ব। লিখনির মাধ্যমে সমাজে সুষ্ট সংস্কৃতির জন্ম দিতে পারলে আমার বিশ্বাস ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্টার কাজে অনেক সহায়ক হবে।
আমরা লক্ষ্য করছি সমাজে কিছু লেখক আছেন যাদের কলম শুধু ইসলামী ব্যক্তি ও প্রতিষ্টানের বিরুদ্ধে চলে। তাদের আসল টার্গেট হলো সমাজে নাম কমানো কিন্তু ওরা জানেনা সমাজের মূল্যায়ন আসল নয় আল্লাহর সান্নিধ্য আসল। মৌলবাধি কিংবা জঙ্গি বানিয়ে ইসলামের বিপক্ষে লিখে অর্থ উপার্জন করা যায়। তবে যারা মজলুমের পক্ষে নিজের পকেটের টাকার কলম দিয়ে লিখে আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে মরিয়া তাদের সমান হতে পারেনা।
আপনি মুসলিম লেখক আপনার কলম যেন সত্য ও ইনসাফের পক্ষে লিখে। আপনার কলম যেন ইসলাম ও ইনসানিয়াতের পক্ষে লিখে। যেখানে জুলুম সেখানে আপনার কলম দিয়ে প্রতিহত করার চেষ্টা করতেই হবে অন্যতায় আপনি শুধু মাত্র মাথা মোটা নিছক কলম ব্যাপারী ছাড়া আর কিছু নয়। আপনার নামের পূর্বে লেখক লাগানো হাস্যকর।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:১৭

রামন বলেছেন: বাঙালি মুসলিম কলম দিয়ে ঈমানী দায়িত্ব পালন না করতে পারলেও তারা চাপাতি দিয়ে দ্বিগুন ঈমানী দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। সুবাহান আল্লাহ।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:২৫

এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: যখন মসজিদের মুয়াজ্জিন মসজিদে আযান দেয়, তখন আমরা মসজিদে না গিয়ে কিন্তু ওই জায়গাই বসে আড্ডায় থাকি। ভাই খুব সুন্দর কথা লিখেছেন। কিন্তু এ যুুগে এসে আমরা তা পালন করি না। আমরা ভূলে যাই, মৃত্যুর কথা। ভূলে যাই আল্লাহর কথা। আবার আমরাই তার ইবাদত করি না কিন্তু বির্তক ছড়িয়ে দেই। এটা আমাদেরই দোষ।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৩১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সমাজের মূল্যায়ন আসল নয় আল্লাহর সান্নিধ্য আসল। মৌলবাধি কিংবা জঙ্গি বানিয়ে ইসলামের বিপক্ষে লিখে অর্থ উপার্জন করা যায়। তবে যারা মজলুমের পক্ষে নিজের পকেটের টাকার কলম দিয়ে লিখে আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে মরিয়া তাদের সমান হতে পারেনা।
যথার্থ বলেছেন।এই উপলদ্ধ এবং আত্মমর্যাদাবোধ যতদিন না আসবে ততদিন এই নিষ্পেশন চলতেই থাকবে.......ইদানিং যা মহামারীতে পরিণত হয়েছে.......কোত্থেকে কোথায় এসে পৌঁছেছি মাঝে মাঝে ভাবতেই অবাক লাগে
চমৎকার লিখেছেন
শুভ কামনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.