নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছােটবেলার সেই উদাসীনতার জন্য আমার বাবা কখনো \"জীবনে বড় কিছু হতে পারবো\" সে সপ্ন দেখেন নাই। এর জন্য অবশ্য জীবনে কখনোই আফসোস করি নাই , আর এখন আল্লাহর রহমতে আমি ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ অধ্যয়ন রত অাছি।

মাসুদ_খান

ছোট থেকে উদাসীন ভাবে বেড়ে উঠেছি যা আমাকে অনেক বার ভাবুক,কবি,মুডি,অহংকারী,আন-সোসাল,একরোখা ইত্যাদি নানা রকম উপাধীতে ভূসীত করেছে। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে পরিবর্তন হয় অনেক কিছু আমিও এর ব্যতিক্রম রইলাম না । মজার বিষয় হল আমার এই উদাসীনতা পরিবর্তিত হল সচেতনতায়, যার দরুন অন্যের উদাসীনতা দেখলে তা পরিবর্তনের বৃথা চেষ্ঠায় লিপ্ত থাকি। প্রযুক্তি চর্চা করা খু্বই পছন্দ করি কিন্তু প্রযুক্তির ব্যাড টাইম স্পেন্ড আমাকে প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে যেতে প্রায়ই বাধা প্রদান করে। আমি ট্রাভেল করতে খুবই পছন্দ করি কিন্তু এখন ট্রাভেল করার জন্য টাকার চেয়ে সময়ের অভাবটা খুবই অনুভব করি। মুভি দেখা, হেবি সাউন্ডে গান শোন আর ক্রিকেট খেলা দেখার হবি ছিল অনেক দিনের কিন্তু নিষ্ঠুর সময় তা ক্রমশে কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে। জীবনে পড়াশােনা কোন দ্নিই ভাল লাগে নি ,( ইভেন গল্পের বই ও ) আর কোন দিন এই পড়াশোনাকে মনে হয় না ভালোলাগাতে পারবো । এই সব ব্যাসিক কথার বাইরে আর কিছুু লেখা ঠিক হবে না ( পারসোনাল বলে কিছু জমিয়ে রাখতে হবে তো!!!! )। আজ এই পর্যন্তই, এই ব্লগে আমার বিরক্তিকর পোস্ট গুলোর জন্য সবার কাছে ক্ষামা চেয়ে নিচ্ছি।

মাসুদ_খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাইবার ক্রাইম হতে শিশুদের রক্ষা করুন।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪

দেশে বিদেশে সর্বত্র আমরা সাইবার ক্রাইম নামের আতংকের কথা শুনে থাকি । সিভিল ক্রাইম বা সন্ত্রাস যেমন শাস্তি যোগ্য অপরাধ ঠিক তেমনি সাইবার ক্রাইম এখন আমাদের দেশে শুধু শাস্তি যোগ্য অপরাধই নয় বরং এ শাস্তির মেয়াদ এখন অনেক বেশি। এ জন্য আমাদের সকলের উচিত আধুনিক প্রযুক্তির সাথে সাথে এই প্রযুক্তির কি কি অপব্যবহার করলে তা সাইবার ক্রাইমের আয়তা ভুক্ত হয় তা জেনে রাখা । সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে পত্র-পত্রিকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মিডিয়ায় মাঝে মাঝে নানান রকম সচেতনতা মূলক অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়ে অসছে। কিন্তু এসব প্রচারণা থেকে আমরা নিজেরা সাইবার ক্রাইম এর মত অপরাধ থেকে দুরে থাকতে পারবো। শুধু আমরা যারা প্রপ্ত বয়স্ক তারা না হয় বিভিন্ন গনমাধ্যম বা সো্সাল নেটওর্য়াকের মাধ্যমে এই সাইবার ক্রাইম সর্ম্পকে জানতে পারলাম এবং তা থেকে বিরত থাকলাম কিন্তু আমাদের পরিবারে বেড়ে ওঠা কােমলময়ী শিশুটি কি এই সাইবার ক্রাইম থেকে বাচতে পারবে?? বা আমরা কি তাকে এই সাইবার ক্রাইম এর মত অপরাধ থেকে বাচার মত পরিবেশ করে দিচ্ছি?? কখনো কি আমরা নিজেদের বিবেকের কাছে এ ধরনে প্রশ্ন করে দেখেছি। আমার মনে হয় ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রেই না । আমরা কখনো আমাদের শিশুকে সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে আভিহিত করি না । সকল সময় মনে করি ছো্ট মানুষ সে আর সাইবার ক্রাইমের কি বুঝবে । কিন্তু সাইবার ক্রাইমের শাস্তির অন্তর্ভুক্ত হলে বিচারক কখনো বয়স বিবেচনা করাবেন না । তাহলে কেন আমরা আামাদের কমলময় শিশুটিকে সাইবার ক্রাইমের বিষয় গুলি সর্ম্পকে অভিহিত করছি না ?শিশুদের কে সাইবার ক্রাইমের সকল বিষয় না জানিয়ে তার বয়সের ধাপ অনুযায়ী ধারাবাহিক ভাবে সাইবার ক্রাইমের মত সর্স্পকাতর অপরাধের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে থাকুন। এতে করে আপনার শিশুটি থাকবে সবচেয়ে নিরাপদে। পরবর্তি পোষ্টে আরও বিস্তারিত আলোচনার চেষ্ঠা করব। সকলের সুস্থতা কামনা করে এখানেই শেষ করছিন ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর ভালো একটি বিষয় তুলে ধরেছেন ।সময়উপযোগী পোস্ট ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭

মাসুদ_খান বলেছেন: অামাদের কমলময় শিশুদেরকে সব সময় অামরা ছোট মানুষ মনে করে অামরা শুধু তাদের সচেতনতা সৃষ্টি হওয়ার প্রকৃয়া গুলিকে বন্ধ করে দেই। কিন্তু অামাদের উচিত ছোট শিশুদের বয়স অনুযায়ী ধাপে ধাপে সচেতনতা সৃষ্টি করা। নয়লে মঙ্গলময় প্রযুক্তির অপব্যবহারের চর্চা ছাড়া অার কিছুই হবে না অামাদের দেশে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.