![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট থেকে উদাসীন ভাবে বেড়ে উঠেছি যা আমাকে অনেক বার ভাবুক,কবি,মুডি,অহংকারী,আন-সোসাল,একরোখা ইত্যাদি নানা রকম উপাধীতে ভূসীত করেছে। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে পরিবর্তন হয় অনেক কিছু আমিও এর ব্যতিক্রম রইলাম না । মজার বিষয় হল আমার এই উদাসীনতা পরিবর্তিত হল সচেতনতায়, যার দরুন অন্যের উদাসীনতা দেখলে তা পরিবর্তনের বৃথা চেষ্ঠায় লিপ্ত থাকি। প্রযুক্তি চর্চা করা খু্বই পছন্দ করি কিন্তু প্রযুক্তির ব্যাড টাইম স্পেন্ড আমাকে প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে যেতে প্রায়ই বাধা প্রদান করে। আমি ট্রাভেল করতে খুবই পছন্দ করি কিন্তু এখন ট্রাভেল করার জন্য টাকার চেয়ে সময়ের অভাবটা খুবই অনুভব করি। মুভি দেখা, হেবি সাউন্ডে গান শোন আর ক্রিকেট খেলা দেখার হবি ছিল অনেক দিনের কিন্তু নিষ্ঠুর সময় তা ক্রমশে কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে। জীবনে পড়াশােনা কোন দ্নিই ভাল লাগে নি ,( ইভেন গল্পের বই ও ) আর কোন দিন এই পড়াশোনাকে মনে হয় না ভালোলাগাতে পারবো । এই সব ব্যাসিক কথার বাইরে আর কিছুু লেখা ঠিক হবে না ( পারসোনাল বলে কিছু জমিয়ে রাখতে হবে তো!!!! )। আজ এই পর্যন্তই, এই ব্লগে আমার বিরক্তিকর পোস্ট গুলোর জন্য সবার কাছে ক্ষামা চেয়ে নিচ্ছি।
প্রতিনিয়ত অামাদের পৃথিবীতে নতুন নতুন প্রযুক্তির দ্বার উম্মচন হচ্ছে। কিন্তু শুধুমাত্র অামাদের দেশের অভিভাবক-গনের অসচেতনতা বা প্রযুক্তির প্রতি অনাগ্রাহ অামাদের সমাজকে প্রযুক্তির অপব্যবহার দ্বারা কেন যেন জিম্মি করতে যাচ্ছে? প্রযুক্তি সব সময় কল্যানকর যদি অামরা জেনে বুঝে তা ব্যবহার করতে পারি। অার না বুঝলেই সেই সমাজে শুরু হবে প্রযুক্তির অপব্যবহার। প্রযুক্তিকে কখনোই উড়তি বয়স্ক ছেলে-মেয়েদের হাতে ছেড়ে দিতে নাই কারণ এই বয়সে তার ভাল অার মন্দের খুব বেশী পার্থক্য বুঝতে চাই না। তাই অভিভাবকদের সব সময় অাধুনিক প্রযুক্তির উপর নজরদারী রাখা উচিত। অাপনার একটু সচেতনতা বা প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের দিক নির্দেশনা বদলে দেবে অাপনার সন্তানের দৃষ্টিভঙ্গি, অার সেই সাথে অামাদের সমাজও এই অগ্রতিশীল প্রযুক্তির কাছে জিম্মি না হয়ে এগিয়ে যাবে এবং বদলে দেবে অামাদের সমাজ তথা অামাদের দেশকে। তাই আসুন আমরা সকলেই অগ্রতিশীল প্রযুক্তির প্রতি অগ্রহী হই, একটু হলেও সমসাময়িক প্রযুক্তির প্রতি দৃষ্টি দেওয়ার চেষ্টা করি।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৭
মাসুদ_খান বলেছেন: ভাই আমার নিজের এখনো বাচ্চা থাকার সম্ভাবনা দেখছি না কারণ আমার যিনি সঙ্গিনী হবেন তিনিই হই তো এখনো অন্য কোন অভিভাবকের নিকট বাচ্চার মত । তবে আমার আশে-পাশে যত পরিচিত বাচ্চ আছে তাদের অভিভাবকদের সতর্ক করে থাকি।
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পড়াশুনা এখন প্রযুক্তি নির্ভর।
আমার ছেলে পড়ে ক্লাস ফাইভে। তার হোম ওয়ার্ক , প্রজেক্ট সব কিছু ইন্টারনেটে করতে হয়।
মুখস্ত কোন পড়া নাই।
তাই তাকে আলাদা ল্যাপটপ আরো একবছর আগেই দিয়ে দিয়েছি। শুধু মাঝেমাঝে দেখি কি করে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩৭
মাসুদ_খান বলেছেন: প্রযুক্তির সঠিক প্রয়োগে তো কোন বাধা নাই। আর প্রযুক্তি ছাড়া চলতে পারার কথা সপ্নেও ভাবা যায় না। তবে টিন-এজ দের জন্য নির্দিষ্ট সময় ছাড়া ২৪-ঘন্টা নেট সংযোগ ব্যবহার করতে দেওয়া ঠিক নয়, এ বিষয়ে আপনাকে কঠোর হতে হবে। অন্য কোন বাচ্চা কিভাবে নেট ব্যবহার করে সেটা কখনো আপনি বিবেচনা করবেন না । আপনি সব সময় বিবেচনা করবেন আপনার বাচ্চা নিরাপদে নেট ব্যবহার করছে কি না। আমি এই গুপে Click This Link বাচ্চাদের নিরাপদ নেট ব্যবহার সম্পর্কে অভিভাবকগনদের সচেতন করার চেষ্টা করছি , আপনারা আমার পাশে থাকলে হয় তো আরো ভাল কিছু লেখার চেষ্টা করব।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি আপনারবাচ্ছাদের উপর খেয়াল রাখছেন তো?