নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাসাফাদ্দৌজা নোমান

আমার ভিতরে আমি স্বতন্ত্র জীবন যাপন করি।

নোমান নমি

এই শহর ব্যাস্ততার রোষানলে, সভ্যতা গড়ছে নাগরিক। আমি তখন অলস মস্তিস্কে শয়তানের কারখানার একনিষ্ঠ শ্রমিক। ফেসবুক: https://www.facebook.com/kasafaddauza

নোমান নমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প : দেয়াল ঘড়ি

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১১









চলতে থাকা এক রাত ৩টা বেজে ১০ মিনিট!




শুভ্রা পা টিপেটিপে বাবার ঘরে প্রবেশ করলো।নাহ শব্দ করা যাবে না।আজকের মজার বিষয় আলাদা। গিয়ে চুপিচুপি বাবার বুকের উপর মাথা দিয়ে দশ মিনিট শুয়ে থাকতে হবে।বাবা টের পেলে খেলা ভন্ডুল।পা টিপেটিপে ধীরে ধীরে বাবার কাছে চলে গেলো। আলতো করে মাথাটা রাখলো বাবার বুকে! আহা কি শান্তি। লোকটা কি বেঘোরে ঘুমাচ্ছে। শুভ্রা চোখ বন্ধ করে ফেললো।কি শান্তি!দশমিনিট হয়ে গেছে এখন উঠতে হবে। বাবা টের পেলে সব্বনাশ হবে।এত রাতে আসার জন্য বকাতো দিবেই শাস্তিও দিবে।খট করে শুভ্রার হাত ধরে ফেললো। বুকটা কেঁপে উঠলো যেন “কিরে দুষ্টু ভেবেছিস আমি টের পাবো নাহ? বাবার সাথে দুষ্টুমি” হিহিহি করে হাসিতে রাত কেঁপে উঠবার জোগাড়।

-তা রাতে ঘুমাসনি কেনরে?

-তোমার বুকে ঘুমুতে ইচ্ছা করছে যে! তাই ঘুম ভেঙ্গে গেল

-তুই না বড় হয়েছিস? বিয়ে করলে কি করবি

-ধুর! ওসব পঁচা ব্যাপার আমি করবো না।

বাবা হো হো করে হাসি দিলেন।“আচ্ছা বিয়ে করিসনা এখন বাবার বুকে ঘুমা,আমার আবার সকালে উঠে অফিসে যেতে হবে”।শুভ্রা নিমেষেই ঘুমিয়ে পড়লো।

সকাল ৯টা,মোবাইলে এলার্ম কর্কশ স্বরে বাজছে। ধুর বলে চোখ খুলে দেখলো বিছানায় বাবা নাই। কোচিংয়ে যেতে হবে। ফ্রেশ হবার জন্য উঠে গেল বিরক্ত হয়েই।



চলতে থাকা আরেক রাত,সময় ২টা বেজে ১৯ মিনিট!



আজ কিছুতেই ধরা পড়া যাবে না। কিছুতেই না।বাবার ঘুম ভারি কানের কাছে গিয়ে মিউ মিউ করলে কেমন হয়? নিজের বুদ্ধিতে নিজেই খুশী শুভ্রা।ডিম লাইটের হাল্কা নীল আলো জ্বলছে।বাবা ঘুমাচ্ছে রীতিমত নাক ডেকে। আজকে আর টেরপাবা না! এই বলেই মিউ মিউ করা শুরু করলো।খাটের পাশে বসে আরও দুবার মিউমিউ করে ডাক দিলো শুভ্রা।রহমত সাহেব হতচকিত হয়ে “বিড়াল বিড়াল” বলে উঠে বিছানায় বসে গেলেন। এদিকে ফ্লোরে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছে শুভ্রা। “তবেরে তুই আজকেও আমার ঘুম নষ্ট করছিস,তোকে আজ আমি মাছ খাইয়ে দিবো। বিড়াল সাজছিস না”

হাসি যেন থামে না শুভ্রার “বাবা আমি মাছ খাই না,আমাকে একটা চুমু দাও”। কপোট রাগে রহমান সাহেব বললেন “না তোর জন্য চুমু নাই কাঁচা মাছ খাওয়াবো,আমারে ঘুমের ডিষ্টার্বের শাস্তি”। শুভ্রা আবার হিহিহি করে হাসতে লাগলো “বাবা আমাকে দুইটা গোল্ডফীশ কিনে দিবা?

-হাহাহা দিবো দিবো,

-তুমিতো ব্যস্ত কালকেই দিতে হবে কিন্তু!

-আচ্ছা কালকেই দিবো এখন যাও ঘুমাও। আমার সকালে অফিসে যেতে হবেতো।

- যাচ্ছি, কপালে চুমু খাও আগে। নইলে যাবো না।

বাবার চুমু নিয়ে শুভ্রা নিজ রুমে নাচতে নাচতে চলে গেল।



একদিন বিকালে



একুরিয়ামের নাক ঘেষে বসে আছে শুভ্রা। ভিতরকার জোড়া গোল্ডফীশ যেন নাক খাবার প্রতিযোগিতা লাগিয়ে দিয়েছে।কি মজা! শুভ্রা নাকটা বারবার স্থান পরিবর্তন করছে গোল্ডফীশ জোড়াও সেদিকেই ছুটছে।কি লোভী গোল্ডফীশরে বাবা।“শুভ্রা” মা ডাকছে।

-জ্বী মা

-নুডুলস খাবি আয়

-না মা আমি গোল্ডফীশ খাবো,পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা করবা। এরা খুব লোভী। আমার নাক খেতে চাইছে।

ও পাশ থেকে হাসির শব্দ শোনা গেল।শুভ্রা একটু মুখ বাঁকালো। তারপর আবার গোল্ডফীশের সাথে নাক নাক লোভ খেলা শুরু করলো।বাবা আসলে বলতে হবে “তোমার গোল্ডফীশগুলো ভালো না,পঁচা।আমার নাক খেয়ে ফেলতে চায়। ওগুলা আমি ভুনা করে খাবো। মা ভুনা করে দিচ্ছে না”

কলিং বেল বাজলো! ধুর টিচার আসছে।



লতে থাকা আরেক রাত,সময় পৌনে তিনটা!



আজকের কাজ সবচে মজার এবং রোমহর্ষক। একুরিয়ামটা হাতে নিয়ে বাবার কাছে দাড়িয়ে থাকবে শুভ্রা।বাবাকে প্রথমে নিচু গলায় ডাকবে,বাবা শুনবে না। তারপর গলার স্বর একটু বাড়াবে। তাতেও বাবা শুনবে না।তারপর একবারে চিৎকার করবে “বাবাআাআঅ বলে” তখন বাবা ধড়ফড় করে উঠে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে হতভম্ব হয়ে যাবে।শুভ্রা হেসে লুটোপুটি খাবে। হাতে একুরিয়াম নিয়ে একদম বাবার বালিশের পাশে দাড়ালো শুভ্রা।নীলচে আলোতে গোল্ডফীশগুলো বেরিয়ে আসতে চাচ্ছে। শুভ্রা আলতো করে ডাক দিলো “বাবা”।রহমান সাহেব ঘুমাচ্ছেন। আবার ডাকলো “এ্যাই বাবা” রহমান সাহেবের নাক ডাকার স্বর কিঞ্চিত বাড়লোবই কমলো না।এবার শুভ্রা এ্যাকশনে গেল “ওই বাআবাআআ…..” রহমান সাহেব পড়িমরি করে বিছানায় উঠে বসলেন। শুভ্রা হেসে লুটোপুটি খেতে লাগলো।রহমান সাহেবের হতভম্ব চেহারা এখনও ঠিক হয়নি।ওদিকে হেসেই চলেছে শুভ্রা। হাসতে হাসতে হাত ফসবে একুরিয়াম ঠাস!পুরো বাড়ী চুপ।

-ফাজিল মেয়ে কোথাকার! প্রতিরাতেই এসব করে।কদিন পরেই মেডিকেলে ভর্তি হবে,অথচ এখনও সেই বাচ্চা রয়ে গেছে।

বাবার রাগে তাল সামলাতে পারেনি শুভ্রা। ভ্যাঁ করে কেঁদে দিলো।বাবা পড়লেন বিপদে। মেয়ের মাথায় হাত বুলান,গালে আদর করে দেন,কপালে চুমু খান কিছুতেই কিছু হয় না।

-যাও মা ঘুমিয়ে পড়ো,বাবা সকালে অফিসে যাবোতো

-না তুমি আমার একুরিয়াম নষ্ট করছো। আমাকে কিনে দিবা। কালকেই কিনে দিবা

-আচ্ছা মা দিবো!

-নাহ! আমরা জন্য এক জোড়া এঞ্জেল ফিশ কিনে আনবা

-আমিতো মা ওসব চিনিনা,আচ্ছা অফিস থেকে এসে তোমাকে নিয়ে যাবো। তারপর এঞ্জেল ফিশ কিনে আনবো। এবার ঘুমাবে?

-না

-আবার কি?

-আমাকে রুমে দিয়ে আসো,একা ঘুমাতে ভাল্লাগেনা।

-আচ্ছা পাগলী মেয়ে। চলো।

সেই সকালের বিচ্ছিরি এলার্ম সাউন্ড।মোবাইলটাকে আছাড় মেরে ভেঙ্গে ফেলতে ইচ্ছা হচ্ছে। কিন্তু ডাক্তার হতে হবে,কোচিংয়ে যেতে হবে। কত কাজ।





চলতে থাকা আরেক রাত! সময় ৩টা বেজে ৪৯ মিনিট!




আজ বাবাকে একদম ডিষ্টার্ব করবে না শুভ্রা। কেবল বাবার খাটের চারপাশে হাঁটাহাঁটি করবে,পুরো ঘরে হাঁটাহাঁটি করবে।পা টিপেটিপে অন্য দিনের মতই রুমে প্রবেশ করলো। খাটের চারপাশ ধীরে ধীরে হাঁটতে লাগলো শুভ্রা। একটু ঘুমঘুম পাচ্ছে,ওয়্যারড্রপের উপর বাবার মোবাইল।দুষ্টুমি মাথায় খেলে গেল।বাবার মোবাইল থেকে বন্ধুকে মিসডকল দিবে,বন্ধুপরদিন ব্যাক করলে বাবার ঝাড়ি খাবে। কি মজা! যেই ভাবা সেই কাজ।কাজ শেষ করে মোবাইল জায়গামতই রাখলো। পুরো ঘরে হাঁটতে হাঁটতে জানালার পাশে থমকে দাড়ালো শুভ্রা।জানালা দিয়ে পাশের মাঠ দেখা যায়। বিকেলে লোকজন ভরতি থাকে অথচ এখন কত নীরব।নাক ডাকার শব্দে বিছানার দিকে তাকালো বাবা নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। ভীষন ইচ্ছা করছে বাবার বুকে লাফ দিয়ে ঘুম ভাঙ্গাতে।না আজকে থাক।হঠাৎ দেয়াল ঘড়ি ধুম করে শব্দ করে উঠলো! ৪ টা বাজার সংকেত দিলো। হুহু করে কেঁদে দিলো শুভ্রা!ঠিক একবছর! একবছর আগে একই শব্দে বাবা চলে গিয়েছেন। দেয়াল ঘড়ি ঘোর বুঝে না,কেবল সময় জানিয়ে দেয়। মেঝেতে পড়ে থাকলো শুভ্রা, দেয়াল ঘড়ি তখনও নিথর সময় বাতলে যাচ্ছে।





মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২১

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: 3 line porchi,valo lagse.

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫০

নোমান নমি বলেছেন: হুম

২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৫

রাফিউল আলম ইমন বলেছেন: 2nd comment! :D

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫১

নোমান নমি বলেছেন: শুভেচ্ছা।

৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৭

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ৪ টা বাজার সংকেত দিলো। .......হার্ট বিট মিস করলাম ১টা।

আসাধারন।

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫১

নোমান নমি বলেছেন: হাহা থ্যাংকস।

৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প পড়ে মন খারাপ হল।

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫২

নোমান নমি বলেছেন: এটা ফ্যাসিবাদী কমেন্টস। হাসান ভাই আপনার ডিটেইলস কমেন্টস চাই।

৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার নোমান। স্টোরি লাইনটা বেশ পছন্দ হয়েছে। তবে মন খারাপ করা এন্ডিং। :)

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

নোমান নমি বলেছেন: মন খারাপ এন্ডিংয়ে আপনি হাসতেছেন? আপনি মানুষ না আপনি বিবাহিত :D

৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪১

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: কেন কাদালেন ভাই। ভালই চলছিল।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

নোমান নমি বলেছেন: :(

৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

আধখানা চাঁদ বলেছেন: হুমম !

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

নোমান নমি বলেছেন: হুম

৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

বোকামন বলেছেন:


দেয়াল ঘড়ি ঘোর বুঝে না,কেবল সময় জানিয়ে দেয় ........

সময় এভাবেই চলে যায় .....

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

নোমান নমি বলেছেন: ঘড়ি সময় তাড়িয়ে যায়!

৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

মুক্তিকামী বলেছেন: ইমোশোনাল বানায়া দিলেন । গল্পের লাইগা দুইটা গুল্লীপের শুভেচ্ছা

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪০

নোমান নমি বলেছেন: হাহাহা

১০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

ক্ষুদে ব্লগার বলেছেন: ভাল লাগলো । হ্যাপী এন্ডিং হলে ভালো হতো ।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪০

নোমান নমি বলেছেন: সবগল্প সুখী হয় না!

১১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১২

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: শেষ অংশটা কেনো জানি আগেই প্রেডিক্ট করতে পেরেছিলাম,প্লাস লন! :) :) :) :) :)

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১

নোমান নমি বলেছেন: আপনাকে সেজন্য শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ।

১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৩

মামুন রশিদ বলেছেন: অন্যরকম । ট্যুইস্টে ধাক্কা খেলাম, বাবা..

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১

নোমান নমি বলেছেন: লাগেনিতো?
হাহাহা থ্যাংকস মামুন।

১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: পড়লাম, অসাধারণ গল্প। কিন্তু শেষমেশ মন খারাপ হয়ে গেল।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪২

নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস।

১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

আমার নাম ছিলোনা বলেছেন: প্রথম দিকে ন্যাকামী লাগছিলো ,পরে মন খারাপ হলো । হঠাত এন্ডিং :(
প্লাস

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪২

নোমান নমি বলেছেন: হুম মেয়েটা ন্যাকাই বলা যায়। ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৭

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: গল্পটা অইন্যরকম লাগলো । ভালো লাগছে :)

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ পাইলট।

১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৫

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এইধরনের কিছু আশা করি। ধন‍্যবাদ, নিরাশ করেননি।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস মুবিন। শুভ জন্মদিন :D

১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১১

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন:

দেয়াল ঘড়ি ঘোর বুঝে না,কেবল সময় জানিয়ে দেয়।

সময় বড়ই আজব জিনিস!
গল্প ভালো লাগলো। প্লাস.........

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

নোমান নমি বলেছেন: সময় আসলেই আজিব।

১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১১

একজন আরমান বলেছেন:
মুগ্ধ হলাম নোমান ভাই।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই।

১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৯

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: মন খারাপের গল্প ভালো লাগছে :|

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকু কামু ভাই।

২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অন্যরকম।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস।

২১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

ফারিয়া বলেছেন: কেন যেন ধরে ফেলেছিলাম মনটা খারাপ হবে শেষে, তাই হল। এরকম নিবিড় করে লেখা গল্পের শেষগুলোতে সবাই কষ্ট মাখিয়ে দেয়। এটা কি রেওয়াজ?
কষ্টটা সারা গল্পের আনন্দটা মেরে ফেলে! স্মৃতি তুমি বেদনা!

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

নোমান নমি বলেছেন: সময় কষ্টের সওদা করে।

২২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৬

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: অন্যগুলোর মতই চমত্‍কার

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৬

আবিদ ফয়সাল বলেছেন: চমৎকার একটা ইতি টেনেছেন ভাই ।

কিচ্ছু বলবো নাহ্ , জাষ্ট চোখ ভিজে গেল !!!

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০২

নোমান নমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩২

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: শেষের টুইস্ট ধাক্কার মত লাগল! মনটা খারাপ কইরা দিলেন ভাইজান! :( আমার নতুন পোস্ট দেয়া গল্পটা পইরেন সময় পাইলে!

২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৮

নোমান নমি বলেছেন: ওকে যাবো।

২৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

আবু হেনা আল মাসুদ বলেছেন: গল্প টা পরে হঠাত বাবাকে মিস করা শুরু করলাম......
অসাধারন হয়েছে ভাই...

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নোমান নমি বলেছেন: হুমমম
অনেক ধন্যবাদ।

২৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩২

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ভালো লিখেছ। ড্রামাটিক লাগলো। আর গল্প দুঃখের হলেই জমে বেশী। :) :)

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭

নোমান নমি বলেছেন: আপুর পোষ্ট দেখছি! খুলে বসে আছি। অনেকদিন পর পোষ্ট।
থ্যাংকু আপু

২৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

মাক্স বলেছেন: মাঝপর্যন্ত এসে এরকমই ভাবসিলাম। ভয়ংকর সময় কাঁটা কেড়ে নেয় সব ঘোর, উপজাত হিসাবে রেখে যায় অদ্ভূত কিছু হতভম্ব অনুভূতি!
গল্পে ভালোলাগা।

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৮

নোমান নমি বলেছেন: হুম সব ঘড়ির দোষ,সময় খেয়ে ফেলে সব।
ধন্যবাম মাক্স।

২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

সোহাগ সকাল বলেছেন: আবারও মুগ্ধ হলাম ভাই।

ভালো থাকবেন।

শুভ কামনা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৫

নোমান নমি বলেছেন: থ্যাঙ্কু।

২৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৬

ফালতু বালক বলেছেন: dukhi golpo....mon kharap hoiya gelo

০৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:২৯

নোমান নমি বলেছেন: :(

৩০| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৪৮

রুপম শাহরিয়ার বলেছেন: ।হঠাৎ দেয়াল ঘড়ি ধুম করে শব্দ করে উঠলো! ৪ টা বাজার সংকেত দিলো। হুহু করে কেঁদে দিলো শুভ্রা!ঠিক একবছর! একবছর আগে একই শব্দে বাবা চলে গিয়েছেন। দেয়াল ঘড়ি ঘোর বুঝে না,কেবল সময় জানিয়ে দেয়। মেঝেতে পড়ে থাকলো শুভ্রা, দেয়াল ঘড়ি তখনও নিথরসময় বাতলে যাচ্ছে।
.
আপনার প্রথম কোন ব্লগ পড়লাম নোমান ভাই। ভালো লাগা জানবেন। প্রিয়তে নিলাম।

১৬ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৩২

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ রুপম প্রিয়তে নেবার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.