![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই শহর ব্যাস্ততার রোষানলে, সভ্যতা গড়ছে নাগরিক। আমি তখন অলস মস্তিস্কে শয়তানের কারখানার একনিষ্ঠ শ্রমিক। ফেসবুক: https://www.facebook.com/kasafaddauza
ইদানীং হাওয়ার চাষাবাদ শুরু করেছি। শুনে হাসবেন না মশাই। বেশ হাওয়া হচ্ছে। হাওয়ার চাষাবাদের কারণে আমাকে আর হাওয়া খেয়ে থাকতে হচ্ছে না।বিশুদ্ধ বাতাসে ভরসা নেই মশাই,যা দিনকাল পড়েছে। এই তিনমাস আগের কথাই ধরুন ঘরে তরকারী ছিল না বলে খাওয়াই হয়নি। তখনওতো বিশুদ্ধ বাতাস ছিল,কবিতার জমকালো শব্দগুলো ছিল কই মশাই আমার পেটতো ভরেনি। ইদানীং তাই হাওয়ার ব্যবসা শুরু করেছি। দুবেলা চারমুঠো খেয়ে বেশ তো চলে যাচ্ছে। আমার হাওয়ায় বেলুন উড়ছে,রিকশা চলছে,ছেলেপেলেরা মাঠে খেলতে পারছে। আর আমার পাতে জুটছে ভাত,বিকালে চা,অবসরে সিগারেট। বেশ চলে যাচ্ছে। ইদানীং গলির মোড়ে হাওয়া ঘর দিয়েছি। রিকশাওয়ালারা এসে তাদের টায়ারে হাওয়া দেয়,আমি দিই জীবনে।
লোকটা দারুন ইন্টারেষ্টিং,তবে কিছুটা বিরক্তিকর। টায়ারের বাতাসের দোকান দিয়েছে সে কথা বলল এক নিঃশ্বাসে তাও কতগুলো শব্দ অপচয় করে। সাধে কি আর তাকে আঁতেল বলে। আমার উনার মত কবিতা নেই, কবিতা বলতে যেটা আছে সেটা পূর্ব প্রেমের স্পর্শ বললেই চলে। উনার মত ঘরে বউও নেই, হাওয়া খেয়ে যাচ্ছে। বলছিলাম রুস্তব ব্যাপারির কথা। নাম শুনে কবিতার সাথে একদম যায় না। কিন্তু লোকটা ভয়ানক সব কবিতা লিখতো। লিখতো বলতেই হচ্ছে হাওয়া ঘরের মালিকানা নিয়ে কবিতা ফেলে দিয়েছে পাশের ড্রেনে।মজার ব্যাপার হলো রুস্তব ভাই আমাকে মশাই করে বলছেন। উনি যখন ভীষন ভাবে থাকেন কথায় কথায় মশাই আওড়েন। এমনিতে আমাকে তুমিই করেই বলেন।আড়াই বছর পর দেখা হবার পর সম্পর্ক ভুলে গিয়েছেন কিনা বুঝতে পারছি না। ভুল ভাঙলো একটু পরেই।
‘কি মিয়া তব্দা খাইলা নাকি? খাইবা খাইবা,তুমিও হাওয়া খাইয়া হাওয়া ঘর খুলবা”। অবাক হলাম কিছুটা নাকও সিটকালাম! উনি দ্বিগুন জোরে শুরু করলেন “নাক সিটকাইয়ো না,হাওয়া খাইয়া জীবন চলে না সবাইরই আসল হাওয়া খুজতে হয়”
ভাল্লাগছে না বলে বের হয়ে গেলাম হাওয়া ঘর থেকে।সিগারেট ধরালাম ঠিকই তবে হাওয়ায় শান্তি নেই। অর্ধেক সিগারেট মেরে দিল বেমালুম।বছর তিনেক আগের কথা রুস্তব ভাই তখন আপাদমস্তক কবি। প্রতিটি মিনিট কবিতা মেপে চলেন। জীবনানন্দের স্তুপে বসে থাকতেন। আমরা যেতাম,সিগারেটটা ফ্রিই ছিলো। কপাল ভালো থাকলে মাঝে মধ্যে শুকনো উপঢৌকনও পাওয়া যেত। উপঢৌকনের চক্করে পড়লে কবিতারা সব নারীর মত রহস্যে বাঁধা পড়তো।ঘুম,জাগরন,কবিতা। আমাদের দলে আহমেদ শিকদার নামের একজন ছিলো। সে অবশ্য এসব কবিতার ধার ধারতো না। নেশায় মাতাল হলে গালিগালাজ করতো খুব,রুস্তব ভাইকেও গালি দিতে ছাড়েনি।আচ্ছা শিকদার কই এখন? সেও কি হাওয়া বেচে জীবন বাঁচে? আমি ছাড়া বোধহয় সবাই হাওয়ার কারিগর। সিগারেট শেষ! ধুর প্রেমিকাও এইভাবে গেল! হাওয়ায় খেয়ে নিয়েছিলো প্রেমিকা। বড় কোন হাওয়া ব্যবসায়ী কিনে নিয়ে গেছে তার বিরাট বাড়ীর সোন্দর্য্য বর্ধনের কাজে। দুপুর রাতে শরীর পুজো সেরে সে নিশ্চয় বারান্দার গ্রীল ধরে আমার কোন কবিতার লাইন মনে করে। হাওয়াদের কারবারে তাকে ভাত রাঁধতে হয়না,স্বামী সেবা বলতেই শরীর পুজো! কি দিব্যি হাওয়া খেয়ে চলছেরে।মাথা চড়ে গেল। একজন প্রেমিকা আবশ্যক। দুপুর রোধে ঘাম মুছে দেবার জন্য না,কাম মুছে দেবার জন্য। আমি বরাবরই খুব আক্রমনাত্নক! ভালোবাসা জনিত বিদ্বেষের সর্বশেষ লাইনে অবস্থান করছি বোধহয়। এভাবে আর কত হাঁটা যায়। ফিরে গেলাম রুস্তব ভাইয়ের হাওয়া ঘরে।
-আচ্ছা শিকদার এখন কি করছে?
আমার বোকার মত প্রশ্নে রুস্তব ভাই জগত তোলপাড় করে হাসি দিলেন। হাওয়া কিনতে আসা দুজন রিকশাওয়ালা বানর দেখার মত করে আমাকে দেখছে। শিকদার বড় হাওয়া ব্যবসায়ীরে,হাওয়া বেচে গাড়ী বাড়ী করে ফেলেছে। বিয়েও করেছে বেশ কিছুদিন হলো
- সে কি সেও আপনার মত হাওয়া ঘর দিয়েছে?
এবার রুস্তব ভাই আরও জোরে হাসলেন না না সে বড় হাওয়াঘরে আছে শেয়ার বিজনেস করে বেশ কামাচ্ছে নাকি? তার বউটা নাকি সেই মাল! বুঝলি কপাল তোরই খারাপ।
-হা হা হা রুস্তব ভাই হাওয়া ব্যবসা করছেন,মুখ সামলান এবার।
আমার কথা শুনে একটু চিমসে গেলেন। আমি বেরিয়ে গেলাম।এসব হাওয়া ঘরে শান্তি নেই। হাওয়া ঘরটা কেবল হাওয়া ঘর না রিকশা সাইকেলের গ্যারেজও বলা চলে। আমাদের আড্ডাটা হতো রুস্তব ভাইয়ের চিলেকোঠাতে।নিজের বাড়ী বলে কথা!বাবার টাকাও ছিল তার। আমাকে আর শিকদারকে খাওয়াতে তার তেমন আপত্তি ছিল না। খাওয়া বলতে ওই হাওয়াই, সিগারেট কিংবা শুকিয়ে যাওয়া সবুজ গাছ। নেশাতুর বিকেলগুলো হারিয়ে যাওয়া শুরু করেছিলো রুস্তব ভাইয়ের বাবা মারা যাবার পর।শিকদার বরাবরই স্বার্থপর কিসিমের লোক। তাই হঠাৎ হাওয়া খাওয়ার ঋন শোধ না করেই হাওয়া হয়ে গেল।আমি রুস্তব ভাইয়ের লেজ হয়ে পড়ে রইলাম। একজন কম হওয়ায়, হাওয়ার পরিমাণ বেশী জুটতো। মাতালও হতাম বেশী। খচখচ করে কবিতা লিখে যেতাম। রুস্তব ভাই থেকে ছুটি নিয়ে ছুটে যেতাম প্রেমিকার কাছে। ও হ্যাঁ আমার প্রেমিকার নাম ছিলো অবনী। চোখে কাজল দিলে কালো পিচঢালা পথও তাকিয়ে থাকতো তার দিকে। আমি কেবল হেঁটে যেতাম। অবনী প্রায় বলতো তুমি আমার দিকে একদম তাকাও না। আমি বুঝাতে পারতাম না ও চোখে তাকালেই ডুবে যেতে হতো তাই লুকিয়ে কেবল দেখতাম।
রুস্তব ভাইয়ের বাবা মারা যাবার ছ’মাসের মাথায় সর্ব সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হলো তাকে বিয়ে করানো হবে।করিয়ে দেয়া হলো। আমি তখন হারিয়ে গেলাম।আমার পৃথিবী অবনী এবং তার দুচোখ।
মাঝখানের সময়টা আমার কাছে নেই! কিছুটা কৌতুহল অথবা অথর্ব সময় কাটানোর জন্য রুস্তব ভাইয়ের হাওয়া ঘরেই আসলাম।জানলাম সবকিছুই কিন্তু লোকটার কথা শুনতে আর ভাল্লাগছে না। আগের মত অজস্র ধোঁয়ার স্পন্সর সে নিচ্ছে না,এক কাপ চা আর একটা সিগারেট খাইয়ে শেষ।কেবল হাওয়ার গল্প শোনাচ্ছে।হাওয়ার গল্প তাও ভালো লাগে। কিন্তু বউয়ের সাথে শাররীক ক্রিয়ার গল্প বড় বেশী বিদঘুটে।
-কি মিয়া করছো নাকি ?
চমকে উঠলাম কি করবো?
আবার সেই হাসি দিয়ে বললেন বুঝনা! তোমার সেই অবনী প্রেমিকা কই? ভাগছে নাকি? বলেই আবার সেই হাসি। বুকের বাম পাশে লাগছে। চুপ থাকা ছাড়া কোন উপায় নেই। তিনি আবার শুরু করলেন শোন মাইয়া মানুষ হইলো হাওয়ার পুজারী,হাওয়া দিবা তোমারে সে হাওয়া দিবে। হাওয়াবিহীন বেলুন কি?
আমি চুপ রইলাম,তিনি আবার বললেন কি ? কি?
আমি নিতান্তই অনিচ্ছা সত্ত্বেই বললাম কি? অট্টহাসিতে হাওয়াঘর ফেটে পড়লো “ঠুস,বুঝলা ঠুস!
তুমি এখন একটা ঠুস ছাড়া কিচ্ছু না। যাও মিয়া হাওয়ার ব্যবসা ধরো। অবনী কেন কত পরনারী আপন হইতে চাইবে”
নাহ এভাবে আর হচ্ছে না। লোকটা সীমা অতিক্রম করে যাচ্ছে। উঠে গেলাম। কবিতা হারানো মানুষ আবর্জনা হয়ে যায়। অথচ এই রুস্তব ভাই বলতেন বুকের কাছে বিষ রেখেছে,তোমায় নীল করে দিবো। কিভাবে না পাল্টে যায়,হাওয়া হয়ে যায় হাওয়ারা,অন্য হাওয়া সব উড়ে যায়। অবশ্য হবে নাই বা কেন? বিয়ের কিছুদিন পরে সম্পত্তির ভাগাভাগিতে নাকি বাড়ী হারাতে হয়েছে।তারপর কবিতাদের ড্রেনে ফেলে দিয়ে পথে নেমে নানা গুতো খেয়ে এই হাওয়াঘর! উনাকে করুণা করে একটা কবিতা লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে। না থাক। অবনী সম্পর্কিত খোঁচাগুলো এখনও হজম করতে পারিনি।বছর হয়নি, সেদিন ভীষন বৃষ্টি হচ্ছিল সন্ধ্যায়। আমার স্যাঁতস্যাঁতে মেসে অবনী এসে হাজির। তার বিয়ে ঠিক হয়ে যাচ্ছে। সে বেলা টাকা ছিলো না বলে সিগারেট কিনতে পারিনি। মাথা ঘুরছিলো এমনিতেই।
-আমি কি করবো এখন?
-জানিনা
আর কিছুই না। অবনী চলে গিয়েছিলো। টাকা ছিলো না বলে সে রাতে সিগারেট খাইনি! মনে পড়ে গেল।ধুর হাওয়ায় হারিয়ে ফেলেছি অবনীকে,অন্য হাওয়া কিনে নিয়েছে! এইতো কত সহজ হিসেব।সবকিছুতো হলো শিকদারের অবস্থা দেখতে খুব ইচ্ছে হচ্ছে। তার বাড়ী আমি চিনি কিন্তু এতবড় হাওয়া ব্যবসায়ী সে বাড়ীতে কি থাকে? ঘুরতে ঘুরতে চলে গেলাম মালিবাগ রেলক্রসিং ঘেষে সেই বাড়ীতে।দরজা খুলে দিলো এক বৃদ্ধা। না এখানে শিকদার থাকে না।বছর খানেক আগেই চলে গিয়েছে। বাসার ভিতর থেকে আসা কম বয়সি ছেলেটি ঠিকানা দিয়ে দিলো। শিকদার এখন উত্তরা থাকে।
পকেট হাতড়ে সত্তর টাকা পেলাম। শিকদার হাওয়া ব্যবসায়ী,ওখানে গেলে পুরানো হাওয়া আড্ডার বন্ধু হিসাবে আদরের নিশ্চয় কমতি হবে না। অভাব যেনে পকেটে নিশ্চয় গুজে দিবে কিছু। সেসব পরে ভাবা যাবে।বাসে চড়ে চলে আসলাম উত্তরা।রুপযৌবন ওয়ালা একটা শহর,সুন্দরী সুন্দরী বিল্ডিং,মানুষগুলো হাঁটছেও মেপে মেপে। প্রতি কদমে শ্রদ্ধা জাগে। ঠিকানা অনুযাযী সুন্দর সাদা বাড়ীর সামনে এসে দাঁড়ালাম।বিরাট এপার্টমেন্ট দারোয়ান ব্যাটা আমাকে ঢুকতেই দিবে না।সুন্দরী বিল্ডিং বলে কথা,অনুপ্রবেশ সংরক্ষিত। নিজেকে শিকদারের বন্ধু হিসাবে জাহির করার পরও না।কত নম্বর ফ্ল্যাটে থাকে এটা না জানার শাস্তি স্বরুপ আমি বসে থাকলাম গেইটের বাইরে। বসে না ঠিক দাড়িয়ে। হাওয়ার সাথে মিলে হাওয়া পুড়ছি। দারোয়ানের মনে হয় মায়া হলো। ডেকে পাঠালো।শিকদারকে ফোন দেয়া হলো। দারোয়ানের মুখ দেখে বিব্রতবোধ করলাম,ওপাশ থেকে শিকদার চিনতে পারছে না। ফোনটা প্রায় কেড়ে নিয়ে আমার পরিচয় দেবার পরই চিনতে পারলো। হাহাহা দারোয়ানের দিকে তাকিয়ে একটা বিচ্ছিরি হাসি দিয়ে লিফটের দিকে এগিয়ে গেলাম।
শিকদার দরজার সামনেই দাড়িয়ে আছে! বন্ধু বলে বুকে জড়িয়ে ধরলো।কি পরিপাটি হয়েছে। সাস্থ বেড়ে সুখ বেরুচ্ছে। এত সুন্দর সোফায় বসতেও দ্বিধা হচ্ছিল
-তা বন্ধু কি খবর তোর বল!
কোথায় যেন কেঁপে উঠলো! আমি প্রশ্ন এড়িয়ে বললাম রুস্তব ভাইয়ের সাথে দেখা হয়েছে, তা তুই নাকি বিয়ে থা করেছিস?
রুস্তব ভাইয়ের হাসি এখানেও,শিকদারের মুখে “হুমম করেছি,অনেক সুখে আছিরে,সারাদিন ব্যস্ত থাকি। রাতে ঘরে ফিরি। তোর ভাবী খুব ভালো মানুষ। ওই কই গো তুমি কিন্নরী”
-বাহ ভাবীর নামটাতো বেশ সুন্দররে!
-হুমম আমি দিয়েছি! দেখতে তারচেও সুন্দর।
শব্দ করে ভাবী ঘরে ঢুকলো। অন্যের বউ দেখার মধ্যে একটা চিন্তাকাম আছে। আমি উৎসুক জনতার মত মাথা ঘুরিয়ে দেখলাম অবনী!। না নামটি মুখ থেকে বেরিয়ে যায়নি।ভিতরেই ছিলো।
সেদিন শিকদার এবং তার পরিবারের সাথে আমি এক সাথে খেয়েছি। অবনী আদর করে একটা চিংড়ি তুলে দিয়েছিলো পাতে! চিংড়ি থেকে কবিতা বেরুয়নি, দীর্ঘশ্বাসের কথা বলতে পারবো না।চলে আসার সময় শিকদার এক প্যাকেট সিগারেট কিনে দিয়েছিলো তাতে হাওয়া জ্বালাচ্ছি। হাওয়া সব পাল্টে দেয়,হাওয়া কিনে নিয়ে যায় হাওয়া,বোধ,কবিতা। হাওয়ার তোড়ে অবনীকে কিন্নরী নামে ডাকতে পারে যে কোন হাওয়া ব্যবসায়ী!ইশ আমার যদি একটা হাওয়া ঘর থাকতো।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৫
নোমান নমি বলেছেন: হুমম
২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাওয়া কে ধাওয়া করে ভেসে চলা যায়, ভালো একটা অবলম্বন।
বেশ ভালো লাগলো।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাঙ্কু হামা ভাই।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩১
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: একটানে পুরোটা পড়লাম। গল্প দারুন। গল্পের টুইস্ট মারাত্মক। তবে শিকদার যখন "নামটা আমিই দিয়েছি" তখনই ঘটনা বুঝে ফেলেছি
ইশ আমার যদি একটা হাওয়া ঘর থাকতো
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪০
নোমান নমি বলেছেন: ইশ আমার যদি একটা হাওয়া ঘর থাকতো!
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪২
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সবই কি হাওয়া !!!!!!!!
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭
নোমান নমি বলেছেন: জগতের সকল কিছু হাওয়া।
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
প্রথম লাইনটা পড়েই মুগ্ধতা জন্মাইসে।
চমৎকার ||
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৬
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস মুন।
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: চমকপ্রদ গল্প। ভাল হয়েছে নোমান ভাই।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৬
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস নাজিম ভাই।
৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
আপনার টুইস্ট গুলো ভাল লাগে। আমারও একটা হাওয়া ঘর চাই।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২০
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ মুবিন ভাই।
হাওয়া ঘর হবে,হাওয়া আসবে দখিন দিক থেকে।
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হাওয়া হয়ে যাব একদিন
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২০
নোমান নমি বলেছেন: আপনিতো হাওয়া নিয়েই আছেন
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
মাক্স বলেছেন: হাওয়াঘরের ক্লিশে অনুভূতির গল্প উপভোগ করলাম খুব।
ভালো লাগলো!
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
নোমান নমি বলেছেন: হাওয়া নাই! ভীষন গরম। থ্যাংক মাক্স।
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০১
ভিয়েনাস বলেছেন: হাওয়ার বিজনেস শুরু করা যাক ......
অন্যরকম ভালো লাগলো।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
নোমান নমি বলেছেন: হাওয়ার বিজনেস করতে হলে হাওয়া মূলধন লাগে। দিবেন?
থ্যাংকস।
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৮
সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর একটা আইডিয়া! হাওয়া বিজিনেস। আরও একটা বিজিনেস ধরা যেতে পারে তেলের বিজিনেস। নচেৎ লাইটের বিজিনেস। পতংগের অভাব হবে না।
ভাল লিখেছেন। অনস আপন এ টাইম ইন এমেরিকা নামক মুভিতে এরকম কাহিনী দেখেছিলাম।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩০
নোমান নমি বলেছেন: আপনার বিজনেস আইডিয়া ভালো
মুভিটা দেখা হয়নি। ভালো থাকবেন সায়েম ভাই।
১২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৮
সোহাগ সকাল বলেছেন:
(y)
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: বেশ সুন্দর। হাওয়া সব পাল্টে দেয়,হাওয়া কিনে নিয়ে যায় হাওয়া,বোধ,কবিতা।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
নোমান নমি বলেছেন: হাওয়া কিনে নেয় হাওয়া!
থ্যাংকস স্বপ্নাতুর।
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৮
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ভালো লাগসে রে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
নোমান নমি বলেছেন: বহুদিন পররে। থ্যাংকু।
১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৮
বৃতি বলেছেন: ভালো লাগলো !
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস।
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১০
শান্তা273 বলেছেন: অসম্ভব ভালো লেগেছে!
ইশ আমার যদি একটা হাওয়া ঘর থাকতো!
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৩
নোমান নমি বলেছেন: একদিন হবে হাওয়া ঘর!
১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার লাগলো।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২০
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস।
১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৫
শায়েরী বলেছেন: ভাল হয়েছে ভাই
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৩
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকস শায়রী।
১৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: চমৎকার গল্প।
২০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আপনার লেখার মাঝে ঘাপটি মেরে বসে থাকা অভিনবত্ব, সাবলীল বর্ণনা আর কৌতুক সবসময়ই একটা ভালো লাগার যোগান দেয়।
ব্যতিক্রম হলো না এবারও
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২২
নোমান নমি বলেছেন: ইদানীং ব্লগে অনিয়মিত। আপনার লেখাগুলোও মিস হচ্ছে। ভালো থাকবেন।
২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০২
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
প্রথম প্যারাটা মুক্তগদ্যের মতো লাগছে! শেষে একটাই দীর্ঘশ্বাস- যদি একটা হাওয়া ঘর থাকতো!
অসাধারণ।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
নোমান নমি বলেছেন: প্রথমে যখন লেখা শুরু করছিলাম। কি লিখতে চাই তখনও জানিনা। কেবল শুরুই করলাম। পরে দেখলাম গল্প হয়ে গেল।
ধন্যবাদ ভাই।
২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ডাবল ডি। অর্থাৎ দারুন এবং দূর্দান্ত।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০২
নোমান নমি বলেছেন: এদ্দিন পর। তাও থ্যাঙ্কু।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: febu te janabo..