নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I\'m a Muslim Bangladeshi to bring up our country.

এ মামুন মুন্না

আবদুল্লাহ আল মামুন

এ মামুন মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

চ্যাপলিন মূকাভিনয় উৎসব - ২০১৬

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩২



গত ২৯ জানুয়ারি ২০১৬ইং শুক্রবার দিনটি ছিল [গাজীপুরের সাংস্কৃতিক কর্মী ও সাংস্কৃতিক প্রেমী মানুষের একটি কাঙ্খিত দিন। এই দিনে আয়োজিত হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত কিংবদন্তি নির্বাক অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনকে ঘিরে চ্যাপলিন মূকাভিনয় উৎসব। মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল, গাজীপুর ও শা-মূক থিয়েটার গাজীপুর এর যৌথ আয়োজনে এবং বাংলাদেশ মূকাভিনয় ফেডারেশান এর সহযোগীতায় গাজীপুরের জেলা প্রশাসন মিলনায়তনে (নাট মুন্দির) মূকাভিনয় উৎসব উদযাপিত হয়। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখ শুত্রুবার ছিল চার্লি চ্যাপলিনের ৩৭ তম মৃত্যূ বাষিকী। আর তার মৃত্যূ বাষিকীকে কেন্দ্র করে গাজীপুরের মূকাভিনয় চর্চায় নিয়োজিত মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল ও শা-মূক থিয়েটার এর যৌথ প্রচেষ্টার উপস্থাপনাই ছিল এই চ্যাপলিন মূকাভিনয় উৎসবের। ২৯ জানুয়ারি তারিখে ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজবাড়ী নাট মন্দিরে ছিল অন্য রকম আবহ । অন্য দিনের মত ভূতুরে অন্ধকার ও মশার উপদ্রপ ছিল না। ছিল পরিচ্ছন্ন আলো জলমলে পরিবেশ। উৎসব চত্তরে ডুকতেই প্রধান ফটকে রঙবেরঙের বেলুন দিয়ে সুসজ্জিত চ্যাপলিনের হাস্য উজ্জল ছবি। তারপর উৎসব চত্তর প্রবেশ পথে ঝলমল আলো আর ফুলের টব দিয়ে সাজানো হয় মুক্তমঞ্চ নির্বাক দলের বিভিন্ন প্রয়োজনার উল্লেখ যোগ্য ছবির প্রদর্শনী ।
উপস্থিত দর্শকদের কাছে উপস্থাপনাটি ছিল নতুন ও আগ্রহের একটি বিষয়। দর্শকরা মুক্তমঞ্চ নির্বাক দলের বিভিন্ন প্রযোজনার উল্লেখযোগ্য ছবি দেখে অভিভুত হন। উৎসবের প্রধান অতিথি এস.এম. আলম জেলা প্রশাসক গাজীপুর অতি জরুরী দাপ্তরিক কাজে ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠান শুরুর পূর্বের মুঠো ফোনে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠান এবং অনুষ্ঠান শুরু করার অনুমতি প্রদান করেন তার পরই উৎসবের উদ্বোধক ঝুনা চৌধুরী, সভাপতি মন্ডলীর সদস্য বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ কেন্দ্র, বিশেষ অতিথি এড. আব্দুল হাদী শামীম, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জেলা শিল্প কলা একাডেমী গাজীপুর, মোঃ ইকবাল হোসেন সবুজ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান, শ্রীপুর ও সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠাপোষক ,আমন্ত্রিত অতিথি জাহিদ রিপন,চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মূকাভিনয় ফেডারেশান,লিয়াকত চৌধুরী,সহ-সভাপতি বাংলাদেশ মানবাধিকার নাট্য পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটি ,মোঃ খোরশেদ আলম রুবেল, নির্বাহী সদস্য বাংলাদেশ পথ নাটক পরিষদ সকলে মঞ্চে আসন গ্রহন করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন নাদেজদা ফারজানা মৌসুমী, আর্ন্তজাতিক সম্পাদক বাংলাদেশ মূকাভিনয় ফেডারেশান ,সাংস্কৃতিক অংঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব অসিম বিভাকর, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারী কলেজ, মোঃ মনিরুজ্জামান সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, গাজীপুর সরকারী মহিলা কলেজ, মোঃ শরিফ সরকার, সভাপতি, ইংগিত থিয়েটার,মোঃ খাইরুল হুদা ফরহাদ কোষাধ্যক্ষ জেলা শিল্পকলা একাডেমী, গাজীপুর, নাট্যকার মোঃ সিরাজুল ইসলাম জানু, মোঃ শাহাজান শোভন, সভাপতি, নাট্যভূমি, এড.অরুন ও বিল্লাল হোসেন প্রমুখ।

উৎসবের প্রথমে সকল অতিথিকে উত্তোরিও দিয়ে বরন করেন মোঃ জাকির হোসেন চৌধুরী দিপু, সভাপতি, শা-মূক থিয়েটার গাজীপুর ও তানবীর আহম্মেদ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক, মুক্তমঞ্চ নির্বাকদল,গাজীপুর। অতিথি বরণের পর অনুষ্ঠান সঞ্চালক নাফিসা নূর চৌধুরীর আহবানের মধ্য দিয়ে অতিথি বৃন্দ মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জলনের মাধ্যমে অশুভ শক্তির নিপাত কামনা করে উৎসবের শুভ সুচনা করেন।
এরপর স্বাগত বক্তৃতায় মোঃ শহিদুল হাসান শামীম, সভাপতি, মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল,গাজীপুর ও অর্থ সম্পাদক, বাংলাদেশ মূকাভিনয় ফেডারেশান প্রথমে "চার্লি চ্যাপলিনের" সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরেন এরপর সকলের উপস্থিতিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও ভবিষ্যতে আরও ভালো কিছু অনুষ্ঠান উপহার দেয়ার আশ্বাস প্রদান করেন । এরপর মোঃ খোরশেদ আলম রুবেল,নির্বাহী সদস্য বাংলাদেশ পথ নাটক পরিষদ ও সাধারণ সম্পাদক, মুক্তমঞ্চ নাট্যদল, গাজীপুর, যিনি মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল,গাজীপুর এর প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই সাথে আছেন । তিনি সংগঠনের বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রশংসা করে প্রশাসন সহ সকলের আরও সহযোগিতা কামনা করেন । তারপর জনাব লিয়াকত চৌধুরী,সহ-সভাপতি বাংলাদেশ মানবাধিকার নাট্য পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটি , তিনি মূকাভিনয় চর্চা কে আরও বেগবান করতে উপদেশ দেন এবং সবাই কে একসঙ্গে পথ চলতে অনুপ্রেরণা যোগান । জাহিদ রিপন, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মূকাভিনয় ফেডারেশান,তার বক্তৃতায় মূকাভিনয়ের ইতিহাস তুলে ধরেন এবং গাজীপুরে মূকাভিনয় চর্চা কে সাধুবাদ জানান । তিনি এ আয়োজনেরও প্রশংসা করে বলেন "বাংলাদেশে চ্যাপলিন কে নিয়ে এই প্রথম এরকম আয়োজন হয়েছে " । অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মোঃ ইকবাল হোসেন সবুজ,সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান, শ্রীপুর ও সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠাপোষক , প্রথমেই মূকাভিনয় প্রদর্শনের মাধ্যমে বক্তব্য শুরু করেন এবং এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল, গাজীপুর ও শা-মূক থিয়েটার গাজীপুর কে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ও আয়োজনে নতুন মাত্রা দেওয়ার জন্য আবারও প্রশংসা করে বলেন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে গাজীপুর যেমন প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলে ছিল ঠিক তেমনিই বিশ্বের একজন কিংবদন্তি মূকাভিনেতা চ্যাপলিন কে নিয়ে বাংলাদেশে প্রথম চ্যাপলিন মূকাভিনয় উৎসবের আয়োজন করে বাংলাদেশ মূকাভিনয় চর্চা তথা সাংস্কৃতিক চর্চায় নতুন ইতহাস রচনা করল এবং তিনি এই ইতিহাসের সংঙ্গে সংযুক্ত হতে পেরে অনেক গর্বিত বলে মনে করেন। তিনি বলেন এই শিল্পের প্রসারের জন্য “আমার সাধ্য মত সকল প্রকার সহযোগীতা সবসময় করবো”। অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ ছিলেন ঝুনা চৌধুরী, তিনি তার বক্তৃতায় বারবার অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেন এবং মূকাভিনয় চর্চা কে এগিয়ে নেয়ার জন্য উপদেশ দেন । তিনি বলেন বাংলাদেশে এই প্রথম এত বিশাল পরিসরে চার্লি চ্যাপলিন কে নিয়ে কোন অনুষ্ঠান হলো । তিনি মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল, গাজীপুর ও শা-মূক থিয়েটার গাজীপুর ও সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠাপোষক কে সাধুবাদ জানিয়ে নির্ভয়ে সামনে অগ্রসর হতে বলেন।এর সাথে সাথে অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন গুলোকে একত্রিত হয়ে গাজীপুরের সাংস্কৃতিক আন্দোলন কে আরো গতিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আহবান জানান এবং উৎসবের উদ্ভোধন ঘোষনা করেন।

এরপর অতিথি বৃন্দ মঞ্চের সামনে সংরক্ষিত আসন গ্রহন করেন।
উৎসব আয়োজকরা গতানুগতিক ধারা ভেঙ্গে প্রত্যেক অংশগ্রহন কারী দলকে ও আগত অতিথি বৃন্দকে উৎসবের প্রথমেই শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করে।এর পর শুরু হয় উৎসবর মূল আয়োজন মূকাভিনয় প্রদর্শনী। প্রথমে "বাংলাদেশ মাইম থিয়েটার, ময়মনসিংহ", তাদের প্রযোজনা “দি স্ট্রিট শো” মঞ্চায়ন করে। এর পরিকল্পনা ও নিদের্শনায় ছিলেন আল-জাবির। দি স্ট্রিট শো তে একাধিক চার্লি চ্যাপলিন কে দেখা যায়। চ্যাপলিনের কিছু রম্য ঘটনা কে নিয়ে সাজানো হয় দি স্ট্রিট শো। এতে অভিনয় করেন মোঃ মাহফুজুর রহমান (অর্নব), মোঃ তারেকুল ইসলাম, বাধন পাল, কৃপাময় কর (কৌশিক)। এর পর মঞ্চে নিয়ে আসে শা-মূক থিয়েটার তাদের নকশা মূকনাট্য প্রয়োজনা “একটি স্বপ্নের মৃত্যৃ”। এই মূক নাটকের এর পরিকল্পনা ও নিদের্শনা দিয়েছেন মোঃ জাকির হোসেন চৌধুরী দীপু, সভাপতি শা-মূক থিয়েটার। “একটি স্বপ্নের মৃত্যৃ”তে শিশু নির্যাতন বন্ধ ও শিশু অধিকারের বিষয় তুলে ধরা হয়। এতে অভিনয় করে চার ক্ষুদে মূকাভিনেতা আদৃতা, নৈঋত, ইত্তেলা ও দেবলীনা। চার ক্ষুদে মূকাভিনেতার অভিনয় দেখে দশর্করা অভিভুত হন। ক্ষুদে মূকাভিনেতা ইত্তেলা চ্যাপলিনের চরিত্রে অভিনয় করে সবাইকে মুগ্ধ করেন। বাংলাদেশ মূকাভিনয় ফেডারেশানের চেয়ারম্যান জাহিদ রিপন বলেন শা-মূক থিয়েটারের ক্ষুদে মূকাভিনেতা ইত্তেলা বর্তমানে বাংলাদেশের সর্বচেয়ে কনিষ্ঠ মূকাভিনেতা। এর পর মঞ্চে আসে রুপঙ্কর কালচারাল সেন্টার ঢাকার প্রযোজনা মূকনাটক “শিকারি”। পরিকল্পনা নিদের্শনায় মাইম হাসান। এতে অভিনয় করে নিদের্শক নিজেই। একজন শিকারির পাখি শিকারের প্রস্তুতি থেকে পাখি শিকার পর্যন্ত নিখুত অভিনয় উপস্থাপন করে মাইম হাসান। এক পর্যায় পাখির বুকে তীর দিয়ে আক্রমন করলে পাখিটি ছটফট করতে থাকে। পাখি লুটিয়ে পরে মাটিতে। এরই মধ্যে শিকারি নিজেই পায়ে ব্যথা পায় তখন শিকারি উপলব্ধি করেন আঘাতের জ্বালা । তার এই উপলব্ধি থেকে তিনি আঘাত প্রাপ্ত পাখিটির ব্যথা বুঝতে পারে। পরে পাখিটিকে সেবা করে মুক্ত আকাশে উড়িয়ে দেয় শিকারি। মাইম হাসান নিজের অভিনয় শৈলি দিয়ে নিজেকে একবার পাখি একবার শিকারি হিসাবে উপস্থাপন করে দর্শকদের মুগ্ধ করে দেন।

এর পর মঞ্চে মূকনাটক নিয়ে মঞ্চে আসে মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল, গাজীপুর। মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল প্রথম মঞ্চায়ন করে দলের নতুন প্রযোজনা “সেইভ ট্রি সেইভ লইভ”। প্রকৃতি মানুষ ছাড়া বাঁচতে পারে কিন্থু মানুষ প্রকৃতি ছাড়া বাঁচতে পারবে না। প্রকৃতির একটি উপাদান গাছ, গাছ থেকে প্রতি নিয়ত আমরা উপকার গ্রহণ করি কিন্তু তার প্রতিদান সরুপ গাছকে আমরা প্রতিনিয়ত অপকার প্রতিদান হিসাবে দেই। যে গাছ থেকে সবাই প্রতিনিয়ত উপকার গ্রহন করে সে গাছকেই আবার কাঠুরিয়া কেটে ফেলতে যায়। গাছ কাটার সময় প্রাকৃতিক দূর্যোগ শুরু হলে কাঠূরিয়া গাছের নিচ্ছে আশ্রয় নিতে যায় কিন্তু ততক্ষনে গাছ অর্ধেক কাটা হয়ে গেছে শেষে গাছ ভেঙ্গে গছের নিছে আশ্রয়রত কাঠুরিয়ার উপর পরে এবং কাঠুরিয়ার মৃত্যৃ বরণ করেন।প্রকৃতির সাথে বিরুপ আচরন করলে তার পরিনাম মানব জাতির নিশ্চিত মৃত্যৃ। মূক নাটকটির পরিকল্পনা ও নিদের্শনা দিয়েছেন মোঃ শহিদুল হাসান শামীম, মিউজিক পরিকল্পনা করেছেন মোঃ ওয়াসিম হাসন।
অভিনয়ে মোঃ শহিদুল হাসান শামীম, তানভীর আহম্মেদ চৌধুরী, বদরুল আলম পনির, আব্দুল্লাহ আল মামুন, কনক মন্ডল, হাবিবুর রহমান সুমন ও মো: নুরুজ্জামান আপন। মঞ্চ ব্যবস্থাপনায় ছিল মো: নুরে আলম ও আলোকে প্রক্ষেপনে ছিল প্রকৌললী খাইরুল আলম দিদার।

সার্বশেষ মঞ্চে আসে মুক্ত মঞ্চ নির্বাক দলের মূক নাট “নেশার পরিনাম”। নেশার কারনে মানুষকে অর্থনৈতিক ভাবে, সামাজিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হতে হয়। নেশার কারনে মানুশ হয় সর্বস্বান্ত । কুকুরও নেশাকারীদের ঘৃনা করে সেই বিষয়টি উঠে আসে “নেশার পরিনাম” মূক নাটকে। এটি নির্দেশনা দেন মোঃ শহিদুল হাসান শামীম, মিউজিক পরিকল্পনা করেছেন মোঃ ওয়াসিম হাসন, অভিনয়ে মোঃ শহিদুল হাসান শামীম, তানভীর আহম্মেদ চৌধুরী, বদরূল আলম পনির, আব্দুল্লাহ আল মামুন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের মূকাভিনয়কে আরও এগিয়ে নেয়ার স্বপ্ন দেখে মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল, গাজীপুর ও শা-মূক থিয়েটার,গাজীপুর ।


লেখকঃ আবদুল্লাহ আল মামুন (প্রচার সম্পাদক, ‘মুক্তমঞ্চ নির্বাক দল’, চেয়ারম্যান, ‘আনসার ভিডিপি ইউনাইটেড ফ্রেন্ডস্ ক্লাব’ ও সদস্য, ‘লিও ক্লাব অব লিবিয়া বাংলা ফ্রেন্ডশীপ’)
সমাপ্তি

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.