![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাকে বেশ মুক্ত করেছিস হারামজাদা
এবার নিজেকে মুক্ত কর।
অনেক ভান ধরেছিস, অনেক শান দিয়েছিস
এবার, আমার পথে আমাকে চলতে দে।
ইভটিজিং থেকে রক্ষা করার শপথ নিয়ে এসেছিলি।
হুম, সত্যিই বাঁচিয়েছিস আমায়।
ইভটিজিং করিসনি, করেছিস ধর্ষণ
প্রাচীণ নগ্নতা পাশবিকতা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছিস।
আপু শুধালে শুধু বলেছি- দুলাভাই টিজার থেকে বাঁচিয়েছে।
তবে হ্যা, বাকিটুকু আর বলিনি। বলতে পারিনি।
ধর্ষণের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছি তোর সাথে
সারাদিন ‘ধর্ষণ নিপাত যাক’ স্লোগান দিয়েছি
ক্যামেরার সামনে বলেছি- ধর্ষিত হতে চাইনা
চোখের ধর্ষণ, হাতের ধর্ষণ, পায়ের ধর্ষণ, যৌনাঙ্গের ধর্ষণ-
সব থেকে মুক্তি চেয়েছি।
বাসায় আসার পথে আমাকে ধর্ষণ করিসনি
কালকে আবার মাউথপিস দিবি বলে জাপটে ধরেছিস।
আমাকে ছিড়ে ছিড়ে খেয়েছিস- হাত পা চোখ যৌনাঙ্গ দিয়ে
রাতের রাস্তায় ধর্ষণের সংঙ্গা পাল্টে দিয়েছিস।
তুই নিজেই ধর্ষক
হ্যা, ধর্ষক, রেপিস্ট- গডফাদার অব দ্যা রেপিস্ট ইউ আর।
আগে নিজে নোংরামী ছাড়- ধর্ষণ বিদায় নেবে।
আমার পরকাল তোকে ইজারা দিইনি
ধর্ম বেচার স্পর্ধা তোকে দিইনি
পরের টাকার গদিতে বসে ভুড়ি বাড়াস
আর বুলি আওড়াস- ধর্ষণ বিদায় নেবে।
আমি আজ ঘোষণা দিলাম- বিদায় হো কুত্তার বাচ্চা
ধর্ষণ বিদায় নেবে: আগে ধর্ষক বিদায় হো।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৩
সাফি উল্লাহ্ বলেছেন: হুম... ঠিক তাই। কুয়োর পঁচা বিড়াল না তুললে পানির দুর্গন্ধ যাবে না।
আর, বিড়াল তুলার যখন সাহস নেই, অদৃষ্টের অপেক্ষা ছাড়া মুক্তির আশা নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চেতনায় যখন ধর্ষন স্থান করে নেয়
সেঞ্চুরীয়ানরা যখন সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা পায়
ইতিহাসের ন্যান্কার জনক টাঙ্গাইল ফ্যাক্টস যখন এড়িয়ে যায়
নেতা-নেত্রীরা যখন নগরটাকে দেশটাকে পম্পেই বানিয়ে তোলে
তখন ভীসুভিয়াসের অগ্নুৎপাতের অপেক্ষা ছাড়া আর কি বাকী থাকে!
+++