নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি!!

Md Ali Reza Raju

জ্ঞান পিপাসু মানব।

Md Ali Reza Raju › বিস্তারিত পোস্টঃ

"মাষ্ট পড়ুন" এই হলো আমার সোনার বাংলাদেশ !!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

#_কপি_পেষ্ট (সরি ফর কপি)
.
এই দেশে জন্মে আমি গর্বে গর্ভবতী। আমাদের অনেক গর্ব, অনেক অহংকার। অহংকারে সোদনে আমরা চোখে ঝাপসা দেখি। আমাদের ২১ আছে, আছে ৭১. আমরা এসব নিয়ে বছরে ১১ মাস মেতে থাকি।
.
শুধু বিদেশে গিয়ে একটু লাথি গুতা খাইতে হয় আরকি।!!
.
এমন ফকিন্নি দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,
ভিক্ষা আর লাথি গুড়ি খাইয়া চলে ও সে তো আমার জন্মভূমি।
.
#_রাজাকারের_ফাঁসি_চাই।
.
.
.
২৪ জানুয়ারি, সকাল ৬টা।
কম্বোডিয়ার নমপেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। একশ যাত্রী নিয়ে অবতরণ করে ব্যাংকক এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট। যাত্রীরা বিমানবন্দরে নেমেই কম্বোডিয়ার অন-অ্যারাইভাল ভিসার জন্য আবেদন করেন। ইউরোপীয়, আমেরিকান, মঙ্গোলীয়, ভারতীয়দের পাশাপাশি ছয় বাংলাদেশিও ছিলেন এই ফ্লাইটে। সবাই এক লাইনে দাঁড়িয়ে পাসপোর্টসহ অন্যান্য কাগজপত্র জমা দেন। কিন্তু বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেখার সঙ্গে সঙ্গে ছয় বাংলাদেশিকে লাইন থেকে আলাদা করা হয়। শুরু হয় কম্বোডিয়ার ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের ধমক মিশ্রিত বাক্যবাণ। এভাবে কেটে যায় প্রায় চার ঘণ্টা। এ সময়ে আটটি ফ্লাইটের কমপক্ষে ৫০০ যাত্রীকে একে একে সেখানে এসে আবেদন করে ভিসা-ইমিগ্রেশন শেষে বিমানবন্দর ত্যাগ করতে দেখা গেল। ছিলেন বেশ কিছু ভারতীয়ও। তাদের প্রত্যেকের সঙ্গেই আন্তরিক ব্যবহার করে তিন-চার মিনিটেই সব কাজ শেষ করে দিচ্ছিলেন বিমাবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা। কিন্তু কম্বোডিয়া সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষেই এই বাংলাদেশিরা সেদেশে একটি কনফারেন্সে অংশ নিতে গিয়েছিলেন। এ কথা বিমানবন্দরের কর্মকর্তাদের বলা হলেও রূঢ়ভাবে একপাশে বসে থাকতে বলা হয় ছয় বাংলাদেশিকে। চার ঘণ্টা পর বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা কম্বোডিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশ পাওয়ার পর ভিসা দেন বাংলাদেশিদের। তারপরও একদফায় ইমিগ্রেশন থেকে ফিরিয়ে দিয়ে পরে পাওয়া যায় ক্লিয়ারেন্স। টেলিফোনে বাংলাদেশের এক কূটনীতিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘কম্বোডিয়ানরা এমনই করে, দুই দিন আগে বাংলাদেশি এক সিআইপি ও সরকারি পদস্থ কর্মকর্তাকেও কয়েক ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয়েছিল। ’ নমপেন বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা ও অন্য যাত্রীদের সঙ্গে আলোচনা করে জানা যায়, বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ট্যুরিস্টের গন্তব্যগুলোর মধ্যে একটি কম্বোডিয়া। প্রতিবছর কয়েক লাখ পর্যটক কম্বোডিয়ার কয়েক হাজার বছরের পুরনো ঐতিহ্য দেখতে ভিড় করছেন সেখানে। পর্যটনই দেশটির প্রধান আয়ের উৎস। তাই বিশ্বের সব দেশের জন্যই অন-অ্যারাইভাল ভিসা ব্যবস্থা চালু রেখেছে কম্বোডিয়া। তাহলে বাংলাদেশি এই ছয় ব্যবসায়ী-সাংবাদিকের সঙ্গে এমন আচরণ কেন? বিমানবন্দরে উপস্থিত এক কম্বোডিয়ান ব্যবসায়ী জানালেন, ‘বিশ্বের মাত্র ছয়টি রাষ্ট্রকে এদেশে একধরনের ‘নিষিদ্ধ’ রাখা হয়েছে। কম্বোডিয়া চায় না এই ছয় দেশের লোকেরা এখানে আসুক। বাংলাদেশ রয়েছে এই তালিকায়। রাজধানী নমপেনে ব্যবসা করা কম্বোডিয়ান পাসপোর্টধারী বাংলাদেশি হুমায়ূন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগে পাকিস্তানসহ এই নিষিদ্ধের তালিকা ছিল সাত দেশের। কিন্তু পাকিস্তান কূটনৈতিক চ্যানেলে আলোচনা করে কয়েক বছর আগে তালিকা থেকে নাম কাটিয়ে নিয়েছে। এখন পাকিস্তানিরাও কম্বোডিয়ায় অবাধে যাতায়াত করতে পারছেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে নানান প্রতিবন্ধকতা রাখা হয়েছে। বাংলাদেশি কেউ নমপেন যেতে চাইলে তাকে সেখানকার গুরুত্বপূর্ণ কোনো সংস্থার আমন্ত্রণপত্র, একজন কম্বোডিয়ান গ্যারান্টার, গ্যারান্টারের ব্যাংক ব্যালেন্স ও ট্যুরিস্টের ফেরার টিকিটসহ নানান কিছু নিশ্চিত করতে হবে। তারপর পাওয়া যেতে পারে তিন-পাঁচ দিনের ভিসা। কিন্তু ভারত, নেপাল, ভুটানিদের ক্ষেত্রেও কিছুই লাগে না। তারা আবেদন করলেই পেয়ে যায় ৩০ দিনের ট্যুরিস্ট ভিসা। ’ তিনি বলেন, ‘কম্বোডিয়ায় দূতাবাস স্থাপন করে কূটনৈতিক চ্যানেলে যোগাযোগ বাড়ানো ছাড়া বাংলাদেশের পাসপোর্টকে এ ধরনের অপমান থেকে রক্ষা করা সম্ভব নয়’। অবশ্য বাংলাদেশি পাসপোর্টের এ সংকট শুধু কম্বোডিয়ায় নয়, বাংলাদেশিদের প্রায়শই একই ধরনের ভোগান্তিতে পড়তে হয় এশিয়ার আরেক জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট গন্তব্যের স্থান ইন্দোনেশিয়াতে। ঢাকার একটি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সামিয়া জামান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘গত ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার বালি এয়ারপোর্টে শুধু বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেখে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয়েছে আমাকে। আমার চোখের সামনে দিয়ে অন্য সবাই ইমিগ্রেশন পেরিয়ে চলে যাচ্ছিলেন, কিন্তু আমাকে বসিয়ে রাখা হয়। এমনকি বাথরুম ব্যবহার থেকেও বিরত রাখা হয়। অপমানে ও লজ্জায় আমার চোখে পানি আসে। পরে আমার স্বামী বিকালের ফ্লাইটেই মালয়েশিয়ায় চলে আসার ব্যবস্থা করেন। ’ জানা যায়, সাম্প্রতিক সময়গুলোতে বাংলাদেশিদের ভিসা সংকট ও ভোগান্তি তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। বাংলাদেশকে বরাবরই

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.