নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধু সাবধান ! ব্লগের মালিক বঙ্গালা সাহিত্যকে ধরিয়া বিশাল মাপের ঝাঁকি দিতে নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত করিতেছেন। সেই মর্মে তিনি এখন কিটো ডায়েটিং, ডন-বৈঠক ও ভারোত্তলন প্রশিক্ষণে ব্যস্ত। প্রকাশিত গ্রন্থঃ১। শেষ বসন্তের গল্প । (২০১৪)২। মিসিং পারসন - প্যাত্রিক মোদিয়ানো, ২০১৪ সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী (অনুবাদ, ২০১৫) ৩। আয়াজ আলীর ডানা (গল্পগ্রন্থ - ২০১৬ ৪। কোমা ও অন্যান্য গল্প(গল্প গ্রন্থ, ২০১৮) ৫। হেমন্তের মর্সিয়া (কবিতা, ২০১৮) ৬। কাঁচের দেয়াল (গল্পগ্রন্থ, ২০১৯) ৭।শহরনামা (উপন্যাস, মাওলা ব্রাদার্স, ২০২২), ৮। মুরাকামির শেহেরজাদ ও অন্যান্য গল্প (অনুবাদ, ২০২৩), ৯। নির্বাচিত দেবদূত(গল্পগ্রন্থ, ২০২৪), ১০। দেওয়ানেগির চল্লিশ কানুন/ফরটি রুলস অফ লাভ (অনুবাদ, ঐতিহ্য, ২০২৪)
কাছিয়ে কুছিয়ে , গুছিয়ে গাছিয়ে
থুয়েই যাব - যা কিছু আমার,
তাকিয়া তোশক - মগ আর রেজর
দীর্ঘদিনের সংযোগ ছাড়া
ল্যান্ডোফোনের তার কাটবো মনের সুখে
(ঠিক যেমনটা করতেন বাবা
প্রতিবার বাড়ি পাল্টানোর আগে)
থাকলো পড়ে তিনটি মাসের
বকেয়া ভাড়ার ফ্ল্যাটটিখানি।
.
কঁককঁকানো সেলফোনটা পকেট থেকে
বুড়িগঙ্গায় জলাঞ্জলি দেবার আগে
খুচরো যত প্রেম - প্রেমিকা (ছিল কিংবা এখনও আছে)
ফোন করে সব হাউমাউ করে বিদায় নেব
চোখের কিংবা কোকের জলে
(খুচরো ব্যালান্স - বৃথাই যাবে? শেষ করে যাই)
.
অল্প কিছু শামস - শামসুল - হাফেজ হেলাল
জীবন - শক্তি -সুনীল-আর জয়
কবিতার বই, যা মেরেছি এর ওর থেকে
ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিলিয়ে যাব এই শহরেই
(ফেরত দেব? পাগল নাকি?
মারবে ধরে, অ্যাদ্দিন পরে ! )
.
প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় আলো, ব্র্যাজার্স থুড়ি নেট সংযোগ
ডিস আন্তিনা - না করে দাও , খুলে ফেলে দাও
শহর ছেড়ে যাবার আগে,
সকল কাজে হুড়ো দেয়া বস বরাবর পত্র লেখ -
আর ছুডিনা তোমায় আমি,
গত বাজেটে আমার পাছার দাম বেড়েছে!
ধার করেছি - টাকা যাদের - ঘুমিয়ে থাকো
এই শহরে ঘণ্টা দেড়েক আছি আমি
তারপরে সব - ব্যোম ভোলানাথ
কে খুঁজে পায় - আমায় কোথায়!
.
জাবেদের সাথে শাকুরায় যাব, সুরার ঘোরে
বলব ওকে, কি করেছি - ক্যামন করে
ওর বৌকে ঠিক কতবার, যাবার আগে -
হিসাব কিতাব চুকিয়ে দিয়ে
মনকে সাদা রাখাই ভালো।
.
তারপর কোন ফ্লাইওভারের চুড়ায় উঠে
মছলি ধরার জালটি নিয়ে সটান হবো
ছুঁড়বো সে জাল আকাশ পানে - ঐ ভরা চাঁদ
পুরতে হবে জালের ভেতর
তোমার আমার প্রথম ও শেষ চুমুর সাক্ষী
ও চাঁদখানা - কাঁধে চাপিয়ে তবেই আমি
ছাড়বো শহর, বুক ফুলিয়ে
(উৎসর্গ - সহকবি এবং ব্লগার খেয়ালি দুপুরে কিছু উড়ো চিঠিকে, সামুতে আমার ক্ষুদ্র ব্লগিং ক্যারিয়ারের পরিচিত একমাত্র সহব্লগার , যিনি আমার কবিতার খোঁজ খবর নেন মাঝে মাঝে।)
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ ব্লগার। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অসাধারণ কবিতা| এরকম রসাত্মক সিরিয়াস কবিতা পাই না খুব একটা
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় ব্লগার। অনেকদিন পর কবিতার শেপে মোটামুটি কিছু দাঁড় করাতে পেরেছি - ওতেই আমি খুশী।
শুভকামনা।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কবিতা বেশ ভালো হইছে। পড়তে পড়তে কেন যেন মনে হচ্ছিলো, ওই যে একটা কবিতা ছিলনা, "মনে কর যেন বিদেশ ঘুরে, মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে" এমন একটা কবিতা কিংবা ছড়া যার শিরোনাম ভুলে গেছি, ওইরকম কিছু পড়ছি। মানে আমি এটা পড়বার সময় ওইরকম আবৃত্তির ভঙ্গীতে পড়লাম। ব্রাকেটের ভেতরের গুলোও কি আবৃত্তি হবে নাকি এসব ফাউ?
শুভকামনা রইলো।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এটা কবিতার আপাত ক্ষরা কাটানোর কবিতা। ছন্দ বা আবৃত্তির কলা কুশল - কোন কিছু মাথায় রেখে এটা লিখি নাই।
তবে ব্র্যাকেটের ভেতরের পঙ্গতি গুলিও অবশ্যই কবিতার অংশ। এই আর কি।
আপনার প্রতিও শুভকামনা
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
একেই বলে পেটে লাথি মারা কবিতা। মারাত্মক। জনাব আবির, সময় পেলে লেখাটা নিয়ে বসেন। অসাধারণ কিছু একটার গন্ধ পাচ্ছি। আপনি আছেন কেমন ?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্য করার জন্যে ধন্যবাদ গুণী ব্লগার।
সময় কাটছে মূলত অনুবাদে। মুসলিম লীগের ইতিহাস ও বিবর্তন ভিত্তিক একটি বই বাংলায় অনুবাদ করছি। আর আমার দ্বিতীয় গল্প সংকলনের প্রকাশক খুঁজছি আপাতত। মাওলা ব্রাদার্সের সাথে যোগাযোগ করছি। আমি যে ধাঁচের লেখা লিখি , মাওলা ব্রাদার্স ঐ ধরণের লেখা পেট্রোনাইজ করে। দুটো বই ই আগামি বইমেলায় প্রকাশের অপেক্ষায়।
পুরাতন কবিতা , ইয়েটস এর অনুকরনে, প্রতিবার পড়ার সাথে সাথে কিছু কিছু সংশোধন- পরিমার্জন করা হয়। অনুভব করি, বাংলাদেশের সাহিত্যে বিদ্যমান একটা অবস্থানান্তর অবস্থার উপস্থিতি - যেটার মধ্যে দিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক উঠে আসবে। সে আলোর মিছিলে সামিল হবার অভিলাষ মনে।
ব্যাক্তিজীবনে পড়াশোনা নিয়েই ব্যাস্ততা। সামনের বছর একটা ইউনিভার্সিটিতে ঢুকে দিনে ছাত্র পড়াব - আর রাত্রে নিজে পড়বো আর লিখবো এই আশায় দিন গুনছি।
অনেকদিন পর কথা বলে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন। শুভকামনা বরাবরের মত।
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগা অনেক ভাই।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
এবং ভালো লাগার কথা উল্লেখ করছি পুনরায়।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ , দীপংকর দা। অনুপ্রেরণা পেলাম, আপনার ভালো লাগা জেনে। সুযোগ পেলেই আপনার কবিতা পড়ি।
ভালো থাকবেন আপনিও। শুভকামনা সবসময়ের জন্যে।
৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার। বৈচিত্রময় সব পঙক্তি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পাঠে ধন্যবাদ, হাসান ভাই।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ব্যতিক্রমী কবিতা। শুভেচ্ছা রইলো।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, ব্লগার তনিমা।
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১১
খেয়ালি দুপুর বলেছেন: অনুভূতি প্রকাশের ভাষা হারিয়ে ফেলেছি সত্যি বলতে। কবিতা, আমার শৈশব...আমার সেই জল কাঁদায় মাখামাখি আর ঘর পালানোর শৈশব থেকে আজ অবধি, ঐ একটা জিনিসই আমাকে বুঝেছে ঠিক করে। এমন বিষম মায়া বুঝি আর কোথাও নেই।
আর যারা কবিতা লেখেন তাদেরকে অনেক অনেক উচু স্তরের মানুষ বলে বিশ্বাস করি আমি। ব্লগে প্রিয় যেকজন কবি আছেন, আপনি তার একজন আবির। অসাধারণ কিছু কবিতা ইতিমধ্যেই লেখা হয়ে গেছে আপনার জোর দিয়ে বলতে পারি। আমার কাছে কি মনে হয়েছে জানেন তো, আপনি ঐ কবিতাতেই কিন্তু সমস্তটা দিয়ে লিখতে পারেন।
"শহর ছেড়ে পালানোর ঘণ্টা দেড়েক আগে" কবিতাটা আমাকে উৎসর্গ করবার জন্য সহস্র ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় কবি। আশা করছি কবিতাটা সিরিয়াসলি নেবেন। অবশ্য ভেবে-চিন্তে আর যাই হোক কবিতা লেখা যায়না সেটা মানছি।
চমৎকার লেগেছে কবিতা। আপনি এর থেকেও আরও ভাল লিখতে কিন্তু পারতেন। তাড়াহুড়ো কি হয়েছে কিছুটা?
"তারপর কোন ফ্লাইওভারের চুড়ায় উঠে
মছলি ধরার জালটি নিয়ে সটান হবো
ছুঁড়বো সে জাল আকাশ পানে - ঐ ভরা চাঁদ
পুরতে হবে জালের ভেতর"
দুর্দান্ত হয়েছে এই অংশটুকু বিশেষ করে।
রোজকার গদবাঁধা ছুটোছুটির টানাপোড়েনের সব ল্যাঠা চুকিয়ে দিয়ে দুম করে আমার নিজেরও কিন্তু অনেকবার পালাতে ইচ্ছে হয়েছে এমনি করেই। অনেক অনেক ভাল থাকা হোক।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অনেক দিন পর, কবি খেয়ালি দুপুর। ভালো আছেন আশা করি। আপনার কথার সূত্র ধরেই বলি, যদি সম্ভব হয় , ঐ কবিতার পাঁকেচক্রেই বন্দী থাকুন আজীবন। জীবন অনেক সুন্দর হবে। কবিতা ছাড়া যে জীবন, তাতে বৈচিত্র্য আছে, শান্তি নেই। এই যেমন ধরুন, এখন যেই সময়টা কাটছে আমার, কবিতা ছাড়া। লেখালিখি থেমে নেই, এগিয়ে চলছে দুর্দান্ত গতিতে, মস্তিস্কের শাসনে। সেগুলো আর ব্লগে শেয়ার দেয়া হয় না। ঐযে হঠাৎ একটা আলোড়ন, দৈবাৎ একটা পংতির আগমন, মনে, অনেকটা বিদ্যুৎ চমকের মত - কবিতা লেখার সময় যেটা হয় আর কি, সে সুখ আর পাই না।
আপনিও তো লিখছেন না আর অনেক দিন হল। ব্লগ ঘুরে এসে দেখলাম নতুন লেখা দিচ্ছেন না প্রায় মাস দু'মাস। নিজের জন্যে হলেও লিখে যাবেন এই কামনা রইল।
নিরন্তর শুভকামনা।
৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
লেখোয়াড়. বলেছেন:
কি খবর সাজিদ!!
ব্লগে এত কম আসা হয় কেন??
শুধু...........খেয়ালি দুপুরগুলোয় কিছু উড়োচিঠি নয়, আমরাও আপনার আর অাপনার কবিতার খোঁখবর নিয়ে থাকি!!
শুভকামনা।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ লেখোয়াড় দা। অনেক বড় পাওয়া আমার জন্য যে আপনার মত গিফটেড কবিও আমার কবিতার খোঁজখবর রাখেন। লেখালিখি থেমে নেই। ইদানীং যা লিখছি, প্রায় সবই প্রবন্ধ বা সেমি প্রবন্ধ ধরণের। আর সামুতে একদম শুরু থেকেই মূলত আমার গল্প, অনুবাদ ও কবিতা শেয়ার করে এসেছি বলে অন্য ধরণের লেখা এখানে শেয়ার করতে মন চায় না। এটা একটা কারণ হতে পারে। আপনার পুরাতন কবিতাগুলো নূতন একাউন্টে শেয়ার করুন পারলে। নতুবা নূতন ব্লগারদের বঞ্চিত করা হবে।
আপনার জন্যেও শুভকামনা।
১০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
নেক্সাস বলেছেন: আপনি ম্যাচিউড়ড কবি। ইংরেজী সাহিত্যের ছাত্র আপনি। সাহিত্যের প্যাটার্ণগুলো ভালই আপনার জানা।
দারুন ভিন্নমাত্রিক কবিতা আমাকে মুগ্ধ করে দিল। এই কথা গুলো যেন সব বিক্ষুব্ধ হৃয়দয়ের মনের কথা। সবাই এভাবে পালাতে চায়। পালাতে পারে কয় জন?
তবে যদি কিছু মনে না করেন ভাই
(ফেরত দেব? পাগল নাকি?
মারবে ধরে, অ্যাদ্দিন পরে ! )
এখানে আমার কাছে একটু বেমানান ঠেকেছে। ছড়ার টোন চলে এসেছে। কি জানি আমার ভূলও হতে পারে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: প্রিয় নেক্সাস ভাই, আপনার পাঠে ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা। আপনার প্রশংসা স্নিগ্ধ শব্দচয়ন আমায় সংকোচ এবং অনুপ্রেরনায় ঋদ্ধ করলো। কবিতাটিতে যে পলায়নপর মানসিকতার ছাপ দেখেছেন, আমি এখনও ওতে আটকে রয়েছি, আশা করছি, প্রচলিত নিয়ম কানুনের ছক এড়িয়ে একদিন না একদিন নিজের মনের মত একটা জীবন গড়ে নিতে পারবো। এ আসলে আমাদের সবারই আকাঙ্খা।
আপনি একদমই ঠিক ধরেছেন। যে দুটো লাইন উল্লেখ করলেন, ওগুলো ছড়ার টোনেই তৈরি। কবিতার পংতির মাত্রা নিয়ে খেলা করা আমার বহুদিনের বদ অভ্যেস।
ভালো থাকবেন ভাই। কথা হবে ব্লগে আপনার বা আমার কোন লেখার পীঠে।
১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
ডি মুন বলেছেন: বাহ , চমৎকার।
২০ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৮
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পাঁচ বছর বাদে, ধন্যবাদ, ডি মুন! দুঃখিত মন্তব্য চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল বলে,
১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৪
এহসান সাবির বলেছেন: ইংরেজী নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
২০ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: প্রিয় সাবির ভাই, আপনাকেও ভালোবাসা। মন্তব্যটা চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।
১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কবিতায় আপনার শৈলীতে মুগ্ধতা জানিয়েছি আগে কয়েকবার। এবার সেটার পুনরাবৃত্তি করে জানাচ্ছি ভাল লাগা। আছেন ভাল আশা করি।
২০ শে মে, ২০২০ রাত ৮:২১
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: প্রিয় প্রফেসর, কিসের মাঝে, কাদের মাঝে - আমাকে, আমাদের ফেলে উধাও হয়ে গেলেন, দেখুন তো! তরীর মুখ ঘুরান। উল্টো দাঁড় বেয়ে আবার ফিরে আসুন আমাদের মাঝে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ভিন্ন স্বাদের কবিতা। ভালো লাগল কবি