নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধু সাবধান ! ব্লগের মালিক বঙ্গালা সাহিত্যকে ধরিয়া বিশাল মাপের ঝাঁকি দিতে নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত করিতেছেন। সেই মর্মে তিনি এখন কিটো ডায়েটিং, ডন-বৈঠক ও ভারোত্তলন প্রশিক্ষণে ব্যস্ত। প্রকাশিত গ্রন্থঃ১। শেষ বসন্তের গল্প । (২০১৪)২। মিসিং পারসন - প্যাত্রিক মোদিয়ানো, ২০১৪ সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী (অনুবাদ, ২০১৫) ৩। আয়াজ আলীর ডানা (গল্পগ্রন্থ - ২০১৬ ৪। কোমা ও অন্যান্য গল্প(গল্প গ্রন্থ, ২০১৮) ৫। হেমন্তের মর্সিয়া (কবিতা, ২০১৮) ৬। কাঁচের দেয়াল (গল্পগ্রন্থ, ২০১৯)
কাঠফাটা রোদে চৌচির চারপাশ
মরুপ্রান্তর, চোখ টাটে, বুকফাটে
সেখানে তখন পৌষ ফাগুনের মেলা
ফুলমঞ্জরী ঘুম ভেঙ্গে ফুটে ওঠে।
.
পানির অভাবে ধুঁকে ধুঁকে মরে সব
শ্রাবণ মেঘের গর্জন প্রত্যাশে
সেখানে তখন অঝোর শ্রাবণ ধারা
বান ডেকে যায় নবপ্রাণ উল্লাসে।
.
পঙ্কিলতার আঁধার ঘনিয়ে এলে
ত্রস্ত এ ধরা ত্রাশে থরথর কাঁপে
সেখানে তখন আনন্দ হিল্লোল
ছায়া ফেলে নাকো শোক আর পরিতাপে।
.
আপন কাউকে হারিয়ে ফেলার পরে
ব্যাথা জর্জর মানব গুমড়ে কাঁদে
সেখানে তখন অজর অমর পাতায়
প্রিয়মুখখানি স্মৃতির সুতোয় বাঁধে।
.
এমন একটি দর্পণ অন্তর
হৃৎপাজরে গ্রন্থিত আমি চাই
বাহ্যিক যত জরা আর সন্তাপে
ডুবোস্নানে তার সমাধান খুঁজে পাই।
.
ঋজু হয়ে দর্পণ সম্মুখে বসে
দুই চোখ মুদে ধ্যানের স্মরণ নিলে
আঁধার যেন ধুলোর মতন ঝরে
দ্যুলোক ভূলোকে আলো যেন ওঠে জ্বলে।
.
উদ্বাহু হয়ে সেই আলোকের খোঁজে
ভুলে যাই আমি দিক্ বিদিকের সীমা
ভেদ করে চলি পাতালপুরীর ঘাঁটি
ধুলায় লুটাই আসমানের মহিমা।
০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৮:২৪
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। অর্ণবের গানটি শোনা হয় নি। এখনই শুনে নেয়া যাক ইউটিউবে। বৃষ্টি পড়ছে এখনও। এটাই উত্তম সময়। ভালো থাকবেন আপনি।
২| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৯
বিজন রয় বলেছেন: আপনি অনেক ভাল লেখেন কিন্তু ব্লগে এক অনিয়মিত কেন?
কবিতায়
++++
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:১২
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। শিক্ষকতা, নিজের পড়া, আর আনুসাঙ্গিক কাজে লম্বা একটা সময় চলে যায়। ব্লগে বসা হয় কম।
৩| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৩
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দা।
৪| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১২:২৩
ক্লাউড বলেছেন: বেশ ভালো। শোক পরিতাপের মাঝের 'আর' বিসর্জন দিতে পারেন। আলো ওঠে জ্বলের লাইনটাও সংক্ষিপ্ত হতে পারে। চোখের দেখার সৌন্দর্য্যে লাগছে আমার কাছে পাঠক হিসেবে। অবশ্য কবির ইচ্ছাই বড় কবিতার ক্ষেত্রে। শুভকামনা রইলো।
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৫
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনার মনযোগী পাঠের জন্যে বিশেষ ধন্যবাদ। দেখতে পংতিটি দীর্ঘ মনে হলেও পাঠের সময় কিন্তু ছন্দমিল ঠিক থাকে ওভাবেই।
আপ্নার জন্যেও অশেষ শুভকামনা।
৫| ০২ রা মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছুটা পুরোনো স্টাইলের শব্দচয়ন। ভালোই লাগলো।
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৬
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: রাবীন্দ্রিক শব্দ চয়নে, এবং অনেকটা ইচ্ছে করেই। ধন্যবাদ হাসান ভাই।
৬| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৮:০৬
জিয়ানা বলেছেন: সুন্দর।
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৭
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:০৮
সকাল রয় বলেছেন: বেশ বেশ ভালো লাগলো।
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৮
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় সকাল দা।
৮| ০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মাস্টার মশাই হলেন কবে? মিষ্টি খাওয়ালেন না আমাদের।
কোবতে ভাল হয়েছে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৭
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াচ্ছি আজ প্রায় ১ বছর। এই আর কি। ধন্যবাদ বোকা মানুষ। যা কিছু বলার যেদিন সামনা সামনি এসে বলবেন, সেদিন মিষ্টি খাওয়ানো হবে।
৯| ০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১:৪৩
রাফা বলেছেন: চমৎকার হইছে...+++++
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৭
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ!
১০| ০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১১:০৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কবিতা ভালো লেগেছে
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয় মইনুল ভাই।
১১| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:২৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ক্লাসিক ধাঁচের কবিতা। চমৎকার।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় প্রফেসর
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০৭
আলম দীপ্র বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ক্লাসিক ধাঁচের কবিতা। চমৎকার।
১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লেগেছে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ !
১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: খুবই সুন্দর
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৮:০৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব সুন্দর। অসাধারণ
অর্ণবের খুব ডুব গানটায় এমন একটা চাওয়া আছে।
"তুই কি জানিস খুব দিয়েছি ডুব,
আবার একটা শান্ত গহীন জলে।
তুই কি জানিস ঢের ভিজিয়ে গা
বিষণ্ণতা ভাসিয়েছি কৌশলে!"