নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা হাদিস দিয়ে শুরু করছি। নবী করীম সাঃ বলেন, জাহান্নাম থেকে সর্বশেষ যে ব্যক্তি মুক্তি পাবে, তাকে আল্লাহ তায়ালা এই রকম দশটা দুনিয়ার সমান একটা জান্নাত দান করবেন; সুবহানাল্লাহ।
এবার আসল কথায় আসি। তথাকথিত নাস্তিক্যবাদীরা বলে,সর্বশেষ জাহান্নাম থেকে যে ব্যক্তি মুক্তি পাবে তাকেই যদি এতবড় জান্নাত দেয়া হয়, তাহলে প্রথমসারির লোকদেরকে আল্লাহ কতবড় জান্নাত দিবেন? আল্লাহ এত জায়গা কোথায় পাবেন?
এবার আসুন মূল আলোচ্য বিষয়ে যাই।শুধু কোরআন, হাদিসের দলিল দিলে তো তারা মানবে না।তাই বিজ্ঞানভিত্তিক দলিল দিলাম।
একটু চোখ বোলাও→→→
অনন্ত বিস্তৃত সীমাহীন মহাবিশ্ব বরাবরই রহস্যময়। আর এমন জায়গায় কিছু অদ্ভুত স্থান তো থাকবেই। মহাবিশ্বের বৃহত্তম, শীতলতম, উষ্ণতম, প্রাচীনতম, ভয়ংকরতম, দূরতম, অন্ধকারতম ও সবচেয়ে উজ্জ্বলসহ বিভিন্ন অনন্য বৈশিষ্ট্যপূর্ণ স্থান নিয়ে প্রতিবেদন করেছে ডিসকভার ম্যাগাজিন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী মহাবিশ্বের ১০টি ব্যতিক্রমী স্থানের কথা তুলে ধরা হলো।
১. দ্য এল গর্দো গ্যালাক্সি ক্লাস্টার
মহাবিশ্বের অদ্ভুত স্থানের তালিকায় প্রথমেই আসে এল গর্দো। স্পানিশ এই নামের অর্থ ‘মোটা ব্যক্তি’। নামেই এই গ্যালাক্সি ক্লাস্টারের কিছুটা পরিচয় পাওয়া যায়। এর ভর সূর্যের চেয়ে ৩০০ লাখ কোটি গুণ বেশি। (এবার ধারনা করুন সূর্য থেকে কি পরিমান বড় হতে পারে !!!!) পৃথিবীর থেকে ৯৭০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে এর অবস্থান। (আলোর গতি এক সেকেন্ডে ১৮৬০০০ মাইল। সে হিসাবে আলো এক মিনিটে কত দূর যাবে! এক ঘন্টায় কত দূর যাবে!! একদিনে কত দূর যাবে!!! এক বছরে কত দূর অতিক্রম করবে!!!! ৯৭০ কোটি বছরে কতদূর যাবে!!!!!! মাথা হ্যাং হলে আমার দোষ নেই।কারন, পৃথিবী থেকে যে এর দূরত্ব এই জায়গাটা ও তো আছে নাকি? এবার চিন্তা করুন "পৃথিবী আর এল গর্দো" এর মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গাটা কত বড়) এর মানে হলো এল গর্দো গ্যালাক্সি ক্লাস্টার ওই অবস্থায় ছিল যখন মহাবিশ্ব বর্তমানের চেয়ে অর্ধেক বয়স্ক ছিল।এতো গেলো শুধু এক "এল গর্দো"র কথা!!!!
২. দ্য ব্লাক উইডো পালসার
ভয়ংকর সঙ্গী নিউট্রন নক্ষত্র পালসার জে১৩১১-৩৪৩০। সূর্যের চেয়ে এর ভর দ্বিগুণ হলেও প্রস্থে ওয়াশিংটন ডিসির সমান। এটি ধীরে ধীরে সঙ্গী নক্ষত্র থেকে সরে যাচ্ছে এবং আকৃতিতে বড় হচ্ছে। নক্ষত্র দুটি প্রতি ৯৩ মিনিট পর পর কাছাকাছি আসে। পালসারটির চারপাশে থাকা রঙিন দাগের মতো অংশ ধীরে ধীরে এর মধ্যে প্রবেশ করে। এটি নক্ষত্রটিকে বাড়তি শক্তি দেয়। ধীরে ধীরে এই নক্ষত্রের সঙ্গীটির শক্তি হ্রাস পেতে পেতে হারিয়ে যাবে।
৩. ৩৭৫৩ ক্রুইথন
পৃথিবীর সমান সময় ৩৬৫ দিনে সূর্যকে ঘুরে আসে ৩৭৫৩ ক্রুইথন গ্রহাণু। ৩ দশমিক ১ মাইল ব্যাসার্ধের গ্রহাণুটির গতিপথও পৃথিবীর কক্ষপথকে দুবার অতিক্রম করেছে। গতিপথে পৃথিবীর এই যমজের কথা জানা যায় ১৯৮৬ সালে। তবে পৃথিবীতে কোনোভাবেই এটি আঘাত করবে না। পৃথিবীর থেকে গ্রহাণুটি সর্বনিম্ন ৭৫ লাখ মাইল দূরত্বে আসে।
৪. রগ প্লানেট
যেই তারকা থেকে সৃষ্টি হয়েছে সেই অভিভাবক নক্ষত্র ও স্বজনদের ছেড়ে একাকী ঘুরে বেড়াচ্ছে সিএফবিডিএসআইআর ২১৪৯ গ্রহ। পৃথিবী থেকে ১০০ আলোকবর্ষ দূরে এর অবস্থান(১০০ আলোকবর্ষ দূরে!!!!)। তারকা থেকে গঠন প্রক্রিয়ার শুরুতেই ওই গ্রহ ছিটকে পড়ে। পরে মহাশূন্যে হয়ে পড়ে একাকী। জ্যোতির্বিদদের ধারণা, মহাশূন্যে এমন নিসঙ্গ গ্রহের সংখ্যা শতকোটি (১০০ কোটি এমন গ্রহ!!!! জায়গা কোথায় দেখে নাও ।
৫. স্মিথস ক্লাউড
আমাদের চোখে যদি বেতার তরঙ্গ দেখা যেত, তাহলে রাতের আকাশে পূর্ণচাঁদের চেয়ে ২০ গুণ হয়ে দেখা দিত ‘স্মিথস ক্লাউড’। হাইড্রোজেন গ্যাসের এই মেঘের ভর ১০ লাখ নক্ষত্রের চেয়ে বেশি। দৈর্ঘ্যে নয় হাজার ৮০০ আলোকবর্ষ আর প্রস্থে তিন হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরত্ব জুড়ে ছড়ানো এই মেঘ(আয়তন! আলোকবর্ষের আলোকে দেওয়া!!! আলোকবর্ষের হিসাবটা শুরুতে দেওয়া আছে।কষ্ট করে ক্যালকুলেটর দিয়ে হিসাবটা করে নিন আর দেখুন জায়গা কোথায়?) এর আকৃতি অনেকটা টর্পেডোর মতো। এটি আমাদের গ্যালাক্সির দিকে এগোচ্ছে। দুই কোটি ৭০ লাখ বছর পর এটি মিল্কিওয়েতে এসে পড়বে। এই উচ্চগতির হাইড্রোজেন মেঘের কারণে নক্ষত্র সৃষ্টির সময়কার পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
৬. গ্যালাক্সি এক্স
আমাদের গ্যালাক্সি মিল্কিওয়ে থেকে তিন লাখ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এক স্যাটেলাইট গ্যালাক্সি, যা পুরোটাই কৃষ্ণবস্তু আর গ্যাসে তৈরি। অনেক বছর ধরেই এটি ছিল বলেই ধারণা করেন জ্যোতির্বিদরা। ২০০৯ সালে প্রথম ‘গ্যালাক্সি এক্সে’র অস্তিত্ব নিশ্চিত করেন জ্যোতির্বিদরা। গ্যালাক্সি এক্সে তেমন কোনো নক্ষত্র নেই বলে ধারণা করা হতো। তবে সম্প্রতি জ্যোতির্বিদরা জানিয়েছেন, এই গ্যালাক্সির দূরতম প্রান্তে শতকোটি বছর বয়সী অনেক নক্ষত্র আছে।
৭. এইচডি ১৮৯৭৩৩বি
প্রথম দর্শনে গ্রহটিকে শান্ত সাগরপূর্ণ মনে করলে বোকা বনতে হবে। এটি হলো গ্যাসদানব যা এর সৃষ্টিকারী নক্ষত্রের কাছাকাছিই ঘুরছে। আর এই কারণে এই গ্রহে সাগর হওয়া কখনোই সম্ভব নয়। এর তাপমাত্রা প্রায় এক হাজার ৭০০ ফারেনহাইট। গ্রহের ওপরের মেঘলা আকাশ মানে হলো এতে চলে গলিত কাচের বৃষ্টি।
৮. সর্ববৃহৎ কৃষ্ণগহ্বর
মহাবিশ্বের বয়স যখন ছিল মাত্র ৮৭ কোটি ৫০ লাখ বছর, এক হাজার ২০০ কোটি সূর্যের ভর নিয়ে সৃষ্টি হয় এই সর্ববৃহৎ কৃষ্ণগহ্বর। জে০১০০+২৮০২ নামের এই কৃষ্ণহ্বরের অবস্থান ‘কুয়াসার’ নামে সক্রিয় গ্যালাক্সির মধ্যে।(তার মানে এই "কুয়াসার" নামক গ্যালাক্সিতে এরকম আরো কৃষ্ণগহ্বর আছে!!!! জায়গা নিয়ে কনফিউশন থাকলে একটু দূর হওয়ার কথা) পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব এক হাজার ২৮০ কোটি আলোকবর্ষ। এই কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে।
৯. আর১৩৬এ১
এই নক্ষত্র সূর্যের চেয়ে ২৫৬ গুণ বড় আর ৭৪ লাখ গুণ উজ্জ্বল। জ্যোতির্বিদদের মতে, অনেকগুলো নক্ষত্র একসঙ্গে হয়ে এমন নক্ষত্র গঠিত হয়। আর নিজেদের জ্বালিয়ে নিঃশ্বেষ হওয়ার আগে এরা মাত্র কয়েক লাখ বছর আলো দেবে।
১০. দ্য বুমেরাং নেবুলা
মহাবিশ্বের শীতলতম স্থান বুমেরাং নেবুলা। পৃথিবীর থেকে এর দূরত্ব পাঁচ হাজার আলোকবর্ষ। সূর্যের মতো আকৃতির একটি নক্ষত্রের ধ্বংস থেকে সৃষ্ট গ্যাস আর ধুলোর এই মেঘের তাপমাত্রা ঋণাত্মক দিকে ৪৫৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট। প্রতি ঘণ্টায় তিন লাখ ৬৭ হাজার মাইল গতিতে এই মেঘ ছড়িয়ে পড়ছে। মানুষের তৈরি যে কোনো যানের চেয়ের ১০ গুণ বেশি এর গতি।
❑ জায়গা নিয়ে আমার আর কিচ্ছু বলার নেই। এখনো কনফিউশন থাকলে এখানে সংক্ষিপ্ত তথ্যসহ মহাকাশের কিছু ছবি উপস্থাপন করেছি। আশা করি এই ছবিগুলো আপনাদেরকে এই বিশাল বিস্ময়কর মহাবিশ্ব সম্পর্কে মোটামুটি একটা ধারণা দেবে…
❑ আমাদের পৃথিবী ও তার প্রতিবেশী গ্রহসমূহ…
❑ সৌরজগৎ
❑ নিচে পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে দূরত্ব দেখানো হয়েছে। খুব একটা বেশি বলে মনে হচ্ছে না তাই না?
পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে দূরত্ব
❑ আরেকবার ভেবে দেখুন। পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে যে দূরত্ব তাতে সৌরজতের আর সব গ্রহগুলোকে পাশাপাশি সুন্দরভাবে বসিয়ে দেওয়া যাবে…
পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে গড় দূরত্ব ৩৮৪,৪০০ কি.মি. বা ২৩৮,৫৫৫ মাইল।
❑ এখন চলুন সৌরজগতের গ্রহগুলো সম্পর্কে একটু আলাপ করি। নিচের ছবিতে বৃহস্পতি গ্রহের অংশবিশেষ দেখতে পাচ্ছেন। এর উপর যে ছোট সবুজ ছোপ দেখতে পাচ্ছেন তা সমগ্র উত্তর আমেরিকা…
বৃহস্পতি’র অংশবিশেষ
❑ এখানে ছয়টা পৃথিবীকে শনি’র সাথে তুলনা করা হচ্ছে। ছয়টা পৃথিবীও যেন শনির কাছে কিছুই না!
শনি
❑ একটা সহজ পরিমাপ করা যাক। শনি’র চারপাশে যে রিং (বলয়) দেখা যায়, তা যদি পৃথিবীর চারপাশে থাকতো তাহলে পৃথিবী থেকে কেমন দেখাতো? ছবিতে দেখুন-
পৃথিবীতে কল্পিত শনির অনুরুপ রিং (বলয়)। বামে ইকুয়েডর, ডানে উপর থেকে যথাক্রমে: পলিনেশিয়া, আলাস্কা এবং ওয়াশিংটন ডি.সি.
❑ নিচে একটি ধূমকেতু’র ছবি। ধারণার সুবিধার্থে ধূমকেতুটাকে আমেরিকার লস এঞ্জেলস শহরের উপর ফেলেছি। ভেবে দেখুন তো ধূমকেতুর আকার-আকৃতি কেমন…
লস এঞ্জেলস শহরের উপর একটি ধূমকেতু (কল্পিত)
অপেক্ষায় থাকুন, ২য় কিস্তি আসছে----
২| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: ধন্যবাদ @সপ্নে ভেজা একজন
৩| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: বেশ তো পড়লাম। তো দোজখ আর বেহেশতের কী হইল, বুঝলাম না? দ্বিতীয় কিস্তি লেখার আগে Click This Link এই লেখাটা একটু পড়ে নেবেন।
৪| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
রাজু আহমেদ রাজ বলেছেন: ভাই খুব সুন্দর লিখছেন,,, আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ
৫| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নতুন বলেছেন: যদি আপনার গোটা মহাবিশ্বর আয়াতন সম্পকে ভাল ধারনা থাকে তবে একটা প্রশ্ন কি মাথায় আসে না?
শুধু দুনিয়ার মানুষের জন্য এতো বড় মহাবিশ্ব তৌরি করা কি দরকার ছিলো?
আমরা ছাড়া কি আর কোন প্রান এই মহাবিশ্বের কোন গ্রহে নেই?
আর যাদের কাছথাকে এই জিনিস গুলি জানলেন শিখলেন তাদের বেশির ভাগ কেন সৃস্টকতায় বিশ্বাস করে না?
আর যাদের কাছে সৃস্টকতার দেওয়া বই আছে তারা কেন এই সৃস্টিকতার সৃস্টি সব রহস্য আবিস্কার করতে পারে না?
৬| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৩
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ @Raju Ahmed Raz
৭| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৫
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: কেউ বিশ্বাস না করলে আমার /আপনার কিছু করার নেই @নতুন
৮| ২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:১৮
নতুন বলেছেন: ভাই কমেন্টের বাম পাশে সবুজ রংএর তীর চিন্হে ক্লিক করে জবাব দেবেন তাহলে সবাই বুঝতে পারবে যে আপনি উত্তর দিয়েছেন।
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: কেউ বিশ্বাস না করলে আমার /আপনার কিছু করার নেই @নতুন
আমার জিস্গাসা গুলির জবাব দিলেন না তো।
৯| ২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: আপনার প্রশ্নটা একটু বুঝিয়ে বলুন @নতুন
১০| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
নতুন বলেছেন: নতুন বলেছেন: যদি আপনার গোটা মহাবিশ্বর আয়াতন সম্পকে ভাল ধারনা থাকে তবে একটা প্রশ্ন কি মাথায় আসে না?
শুধু দুনিয়ার মানুষের জন্য এতো বড় মহাবিশ্ব তৌরি করা কি দরকার ছিলো?
আমরা ছাড়া কি আর কোন প্রান এই মহাবিশ্বের কোন গ্রহে নেই?
আর যাদের কাছথাকে এই জিনিস গুলি জানলেন শিখলেন তাদের বেশির ভাগ কেন সৃস্টকতায় বিশ্বাস করে না?
আর যাদের কাছে সৃস্টকতার দেওয়া বই আছে তারা কেন এই সৃস্টিকতার সৃস্টি সব রহস্য আবিস্কার করতে পারে না?
১১| ২৪ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
এমেচার চটপটিওয়ালা বলেছেন: সুভানাল্লাহ। নাস্তিকদের কথায় কান দিয়েন্না, আপনেই সটিক
১২| ২৪ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫
রোষানল বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো তবে শেষের লাইন আর ছবি প্রশংসার দাবীদার।
ধূমকেতুটাকে আমেরিকার লস এঞ্জেলস শহরের উপর ফেলেছি
২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য সুন্দর একটা ★ধন্যবাদ★
১৩| ২৪ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: দারুণ
২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: শুকরিয়া
১৪| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০০
দিস ইজ ইব্রাহিম বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ।পরে পর্বের অপেক্ষায় রইলাম
১৫| ২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
সপ্নে ভেজা একজন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাই । আরো লিখতে থাকেন ।