![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৪-আগষ্ট-২০০১ সালে লেখা কবিতাটি আজ হাতের কাছে পেয়ে গেলাম
ধিক্কার বাঙ্গালীকে
আতিয়ার রহমান
সেই ১৯৭১ সালের কথা
সে দিন সাড়ে সাত কোটি বাঙ্গালীর মুখে হাসি ছিল না
সবার উপড়ে ছিল শত্রুর থাবা
ছিল দূ:খ, কষ্ট আর কান্না।
মায়ের কোলে দুধের শিশু দম আটকে মরে
সন্তান হারা মায়ের ইজ্জত সেটাও নিল কেড়ে!
ক্ষুধার জ্বালায় বাবার ছেলে ঘরে কান্না করে
বাবার লাশঁটি পড়ে আছে ঐ-যে পথের মোড়ে!
এমন সময় গর্জে উঠে স্বাধীনতার ডাকে
সবার পাশে দাড়িয়ে ছিল-কে সে কে?
জানাই সালাম সবাইকে বলি, জানাও তাকে সম্মান
জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু সে, শেখ মুজিবর রহমান।
এ আমার জাতীর পিতা বীর বাঙ্গালীর বীর সন্তান
বীরের মতো করে, জাতীটাকে জন্ম দিল আবার নতুন করে।
ধিক্কার দেই, ধিক্কার দেই ধিক্কার বাঙ্গালীকে
নিজের হাতেই হত্যা করেছে নিজের পিতাকে।
লোভী বাঙ্গালী সার্থের লোভে মাকেও বেচঁতে পারে
এই বাঙ্গালীকে স্বাধীন করে মুজিব প্রাণে মরে।
১৫ আগষ্ট হত্যা হলো মুজিব পরিবার
শিশুপুত্র অবুঝ রাসেল সেও হলো শিকার।
ধিক্কার দেই, ধিক্কার দেই ধিক্কার বাঙ্গালীকে
নিজের হাতেই হত্যা করেছে নিজের পিতাকে।
©somewhere in net ltd.