![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“কর্তৃপক্ষ ছুটি না দেওয়ায় নারী শ্রমিক কারখানার টয়লেটে সন্তান জন্ম দিতে বাধ্য হয়েছে” এই মিথ্যা সংবাদটি প্রচারের জন্য প্রথম আলো পত্রিকাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। “প্রকৃতপক্ষে কারখানার ওই নারী কর্মী ছুটি চাননি। তিনি সন্তান প্রসব করেননি, গর্ভপাত ঘটেছিল।” প্রথম আলো এর আগেও আদালত অবমাননার জন্য দোষী সাব্যস্ত হলেও ক্ষমা চেয়ে রেহাই নিয়েছিলেন এর সম্পাদক। তবে শাস্তি পেতে হয় প্রথম আলোর সাংবাদিক মিজানুর রহমান খানকে। ধর্মকে অবমাননার দায়ে আদালতে ক্ষমা প্রার্থনা ও জাতীয় মসজিদের ইমামের নিকট তওবা করার দৃষ্টান্ত ও এই পত্রিকার ছিল। গল্প বানিয়া নিউজ করা তাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। প্রথম আলো নিজেই একটা নিউজ। মজার ব্যাপার জরিমানা হওয়ার নিউজটা এখন পর্যন্ত তারা তাদের অনলাইন সংস্করনে আপডেট করেনি। পন্ডিত মতি মিয়া অন্যের জন্য শুধু জ্ঞান বিলিয়ে যাচ্ছে কিন্তু নিজের জন্য চর্চা করছে না। সাংবাদিকতার নামে যদি সত্য মিথ্যার বেসাতি পত্রিকায় লেখা হয়, মানুষের আস্থার জায়গায় চিড় ধরবে। তখন সত্য ঘটনাকেও মানুষ আর বিশ্বাস করবে না। বিশেষ করে প্রথম আলোর মতো জাতীয় পত্রিকার কাছে আ্ররো দায়িত্ববান সংবাদ আশা করে। একটা মিথ্যা সংবাদ প্রচারের ফলে ব্যক্তি ও জাতির অনেক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। নারী শ্রমিককে ছুটি না দেওয়ায় কারখানার বাথ রুমে সন্তান প্রসবের মতো মিথ্যা সংবাদের ভিক্তিতে সাধারণ শ্রমিকরা কারখানায় ভাংচুর ও বড় ধরনের নাশকতা ঘটালে এর দায়িত্ব কে বহন করত। আসলে এদের উদ্দেশ্যটা কি? একটা সুন্দর বাংলাদেশ না বিশৃঙ্খল বাংলাদেশ??
©somewhere in net ltd.