নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির অভ্যাস নেই, তবুও লিখতে ইচ্ছা করে...
আবু যার (রা.) থেকে বর্ণিত নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন : আল্লাহ্'তা য়ালা কিয়ামতের দিন তিন শ্রেণীর লোকের সাথে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না এবং তাদেরকে পবিত্রও করবেন না।
বরং তাদের জন্য রয়েছে ভয়ানক শাস্তি। বর্ণনাকারী বলেন, রসুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ কথাটি তিন বার পাঠ করলেন।
আবু যার (রা.) বলে ওঠলেন, তারা তো ধ্বংস হবে, ক্ষতিগ্রস্থ হবে। হে আল্লাহর রাসূল (সা.) এরা কারা ?
রাসূল (সা.) বললেন : যে লোক পায়ের টাখনুর নীচে কাপড় ঝুলিয়ে পড়ে, কোন কিছু দান করে খোটা দেয় এবং মিথ্যা শপথ করে পণ্যদ্রব্য বিক্রি করে।
বি:দ্র: এই তিনটি কাজ কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ/হারাম।
১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
ততততততততততততততত বলেছেন: আসল দুনিয়াতো পরকাল। এইটা শুধু পরীক্ষার জন্য। এই দুনিয়াই যাহা কিছু করবো ফলাফল আখিরাতে পাবো। আমাদের নিজেদের কল্যানের জন্য আমাদের উচিত আল্লাহ এবং রাসুল (সা.) এর নির্দেশ মত চলার চেষ্টা করা।
আল্লাহ আমাদেরকে তৌফিক দান করুন।
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধুর এত নিয়ম মানার টাইম নাই| একটা কথা বাদে বাকিদুটা কথা মুহাম্মদ ভাল বলছে
১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২০
ততততততততততততততত বলেছেন: আস্তাগফিরুল্লাহ !
আসসালামু আলাইকুম ভাই, শুধু দুটা কথা না, তিনটাই ভাল বলেছেন। কারন রাসুল (সা.) নিজের ইচ্ছাই কিছু বলতেন না, আল্লাহর পক্ষ থেকে যা আদেশ আসতো তিনি তাই বলতেন।
আল্লাহ বলেন পবিত্র কোরআন ৩:৫৯, আল্লাহর আনুগত্য করো এবং রাসুল (সা.) এর আনুগত্য করো ।
ভাই, তাই আমাদের উচিত আল্লাহ এবং রাসুল (সা.) এর কথা মত চলা।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: রাসূল (সা.) বললেন : যে লোক পায়ের টাখনুর নীচে কাপড় ঝুলিয়ে পড়ে, কোন কিছু দান করে খোটা দেয় এবং মিথ্যা শপথ করে পণ্যদ্রব্য বিক্রি করে।
তিনটির মধ্যে মোটা দাগের লেখাটি মানা সবচাইতে কঠিন। মহান আল্লাহ আমাদেরকে সবগুলোই বোঝার ও সঠিক কাজ করার তৌফিক দান করুন।- আমিন।
১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
ততততততততততততততত বলেছেন: আল্লাহুম্মা আমিন।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
আহলান বলেছেন: সে হিসাবে আমরা অধিকাংশই ...... (যারা এই তিনটি কাজ করছি। সবচেয়ে বেশী করছি প্রথমটা.... ( যে লোক পায়ের টাখনুর নীচে কাপড় ঝুলিয়ে পড়ে .... )। বড়ই কঠিন পরকালে পার পাওয়া ...বুঝিনা কেন এত হিসাব কিতাব? আর এতো হিসাব কিতাবই যদি থাকবে, তবে কেন এই সৃষ্টি অনাসৃষ্টি ? কি দরকার ছিলো ? আমরা তো আমাদের নিজেদের ইচ্ছায় পয়দা হইনি .... জানি না ...বড় হতাশ লাগে ....যখন এমন কথা গুলো শুনি .....