নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। জর্ডান - মিসরকে নিয়ে বৃহত্তর ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা

১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:১৬





মিসর ও জর্ডানের একাংশ এবং ফিলিস্তিন ভূখণ্ডসহ একটি বৃহত্তর ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা করতে চান বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। নেতানিয়াহু জানান, তিনি এই বৃহত্তর ইসরায়েল গঠনের একটি ‘ঐতিহাসিক ও পবিত্র মিশনে’ নিয়োজিত আছেন। সম্প্রতি ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম আই-২৪ চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের এই শক্ত অবস্থানের কথা জানান নেতানিয়াহু।

টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এক ‘ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক মিশনে’ আছেন এবং তিনি ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ দর্শনের প্রতি অত্যন্ত অনুরক্ত। ঐতিহাসিকভাবে এই বৃহত্তর ইসরায়েলের ধারণার মধ্যে বর্তমান ইসরায়েল রাষ্ট্র, ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য নির্ধারিত এলাকা এবং বর্তমান জর্ডান ও মিসরের কিছু অংশও অন্তর্ভুক্ত।

সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী শ্যারন গাল স্বল্প সময়ের জন্য ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটের ডানপন্থী সদস্য ছিলেন। তিনি সাক্ষাৎকারের সময় নেতানিয়াহুকে একটি তাবিজ উপহার দেন। তাবিজটিতে ‘প্রতিশ্রুত ভূমির মানচিত্র’ যেটি আসলে বৃহত্তর ইসরায়েলের মানচিত্র ছিল বলেও উল্লেখ করেন শ্যারন গাল।

বৃহত্তর ইসরায়েল ‘দর্শনের’ প্রতি তিনি কোনো সংযোগ অনুভব করেন কি না এ প্রসঙ্গে নেতানিয়াহু উত্তর দেন, ‘অনেক বেশি।’

বৃহত্তর ইসরায়েল বলতে, ১৯৬৭ সালের ৬ দিনের যুদ্ধের পর ইসরায়েলের দখল করা-পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর, গাজা উপত্যকা, সিনাই উপদ্বীপ এবং গোলান মালভূমিকে বোঝানো হয়।

নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির অগ্রদূত জে’ইভ জাবোতিনস্কিসহ শুরুর দিকের নেতৃস্থানীয় জায়নবাদীদের কেউ কেউ বর্তমান ইসরায়েল, গাজা, পশ্চিম তীর এবং বর্তমান জর্ডানকে বোঝাতেও এই শব্দটি ব্যবহার করতেন।

গাল নেতানিয়াহুকে প্রশ্ন করেন , তিনি ইহুদি জনগণের পক্ষ থেকে কোনো মিশনে আছেন বলে মনে করেন কি না? এরপরই তিনি বৃহত্তর ইসরায়েল নিয়ে প্রশ্নটি করেন। নেতানিয়াহু উত্তরে বলেন, তিনি ‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এক মিশনে আছেন—বহু প্রজন্ম ধরে ইহুদিরা এখানে আসার স্বপ্ন দেখেছে এবং আমাদের পরেও অনেক প্রজন্ম আসবে একই স্বপ্ন নিয়ে।’

নেতানিয়াহু বলেন, ‘সুতরাং, আপনি যদি জিজ্ঞাসা করেন যে ঐতিহাসিকভাবে এবং আধ্যাত্মিকভাবে আমার মধ্যে কোনো মিশন বা চেতনা কাজ করে কিনা, তার উত্তর হলো হ্যাঁ।’

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:২২

বিজন রয় বলেছেন: তাহলে হামাসের কি হবে?
হিজবুল্লাহ?
হুতি?

১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫৩

শাহ আজিজ বলেছেন: হামাস নতুন করে ঘাটি বানাবে ।

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৮

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: খেয়ে নিক পড়ে নিক,ভোগ করে নিক।দুনিয়ার জীবন মূলত কোনো জীবন নয়।

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: ইসরাইল মূলত পৃথিবীর মধ্যে একপ্রকার আগাছা।একসময় খ্রিষ্ঠান এবং ইহুদি পারস্পারিক শত্রু হয়ে যেতে পারে,

১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫৪

শাহ আজিজ বলেছেন: একদা শত্রু ছিল ।

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

নতুন মেসাইয়া বলেছেন:



এটা খুবই সুন্দর পরিকল্পনা হতো, যদি ইহা গুজব না'হতো!

৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫০

নতুন মেসাইয়া বলেছেন:



সব মুসলিম দেশগুলো ইসরায়েলকে এই ব্যাপারে সাহায্য করলে, ইসরায়েল হবে: ৭০ লাখ ইহুদী ও সাড়ে ১৩ কোটি মুসলমানের দেশ।

৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:০৬

প্রামানিক বলেছেন: এই বিষফোরা তৈরীর জন্য আরবরাই দায়ি

১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আরবরা একপ্রকার আগাছা ।

৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৩

কামাল১৮ বলেছেন: এই পরি কল্পনা সফল হলে বিশ্ব এক নতুন বিশ্ব পাবে।সেই সাথে ভারত,পাকিস্তান বাংলাদেশ নেপাল ভুটান যুক্ত হওয়া সময়য়্র দাবি।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:১২

শাহ আজিজ বলেছেন: স্বপ্ন দেইখা উঠলেন নাকি ।

৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা যখন নাই,স্বপ্ন দেখা ছাড়া উপায় কি।রিরাইট হব ওয়ার্ড ম্যাপ যে পরিকল্পনা করেছে সিআইয়ে ও মোসাদ সেটা বাস্তবায়নের পথে।

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৩৮

নতুন মেসাইয়া বলেছেন:


মনে হচ্ছে, আপনি আমার কমেন্ট পছন্দ করেননি; ইহুদীরা এত বড় টেরিটোরির মালিক হলে, উহা চালাবে কিভাবে?

ফিলিস্তিন, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন ও মিশরের হামাসের জ্বালায়, ইসরায়েলের মানুষ স্বাভাবিক জীবন যাপনের সুযোগ পাবে না।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: নাহ , আমি কোনো কোনো মন্তব্যের উত্তর দেইনা কারন উত্তর ওটার মধ্যেই নিহিত । জমি দখল হলে খাদ্য এমনিতেই মিলবে।

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ২:৫৩

লোকমানুষ বলেছেন: নেতানিয়াহুর "বৃহত্তর ইসরায়েল" প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ফিলিস্তিনিদের অধিকার, শান্তি ও ন্যায়বিচারের প্রতি এক চরম অবহেলা। গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের দখলদারিত্ব, নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর নিরন্তর হামলা ও ভূমি দখলের নীতিই প্রমাণ করে- এ পরিকল্পনা শান্তির জন্য নয়, বরং তা সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠা করা জন্যই হচ্ছে। ফিলিস্তিনিদের রক্ত দিয়ে রচিত এই ভূখণ্ডের ইতিহাসকে অস্বীকার করে ইহুদি রাষ্ট্রের বিস্তার কখনোই টেকসই শান্তি আনবে না। বিশ্বসমাজের উচিত ইসরায়েলের এই সম্প্রসারণবাদী নীতির কঠোর প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করা এবং ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা ও মর্যাদার পক্ষে দাঁড়ানো।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: দেখি সউদিরা কি করে ।

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ইজরায়েলের পক্ষে যে যাবে, আল্লাহ তার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে।

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:৪০

কিরকুট বলেছেন: আরবের বিষে আরব মরবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.