নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
‘লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বঙ্গভবনে যেয়ে রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদকে বলেন নির্বাহী ক্ষমতা ছেড়ে দিতে। শুরু হয় ১/১১ এবং হাসিনাকে আনার প্রেক্ষাপট। আজকে সেই জেনারেলকেই উপদেষ্টা বানানো হচ্ছে!’
উপরের পোস্টটি পিনাকী করেছে । এখন দেখলাম সেই ব্যক্তি স্বরাষ্ট্র সচিব হয়ে বসে আছে ।
এখন কে রাজাকার? পিনাকী না সমন্বয়করা?
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: সব powerhouses গুলোকে সাথে নিয়েই হয় রাজনীতি। রাজনীতি ভাল বুঝি না, তবে এটা বুঝি ড.ইউনুস স্বাভাবিক রাখার বা balance রাখার চেষ্টা করছেন। এটার অপকারী ও উপকারী দুই ব্যাপারই আছে। tackle করতে পারলেই টিকে থাকবেন।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৯
রানার ব্লগ বলেছেন:
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭
ক্লোন রাফা বলেছেন: দেশের জন্য এটার কোন ভালো দিক নেই। বিতর্কিত লোক আনার প্রধান লক্ষ এদের কন্ট্রোল করা খুব সহজ। নৈতিকতার কোন মানদন্ড নেই এদের ।
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি- ব্রীগেডিয়ার জেনারেল(অব) শাখাওয়াত থেকে লেঃ জেনারেল (অব) জাহাংগীর সাহেবের গ্রহণ যোগ্যতা বেশী এবং তিনি নিরপেক্ষ ভাবে দায়িত্ব পালন করার সামর্থ রাখেন।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১/১১ এর শুরুতে হাসিনাকে ক্ষমতায় আনার কোন পরিকল্পনা ছিল না। উচ্চাভিলাষী জেনারেল মইন বরং আরেকজন এরশাদ হতে চেয়েছিল এবং বিএনপি এবং আওয়ামীলীগের বারাবারিকে অসিলা করে ক্ষমতা দখল করেছিল। এক বছর পরে জেনারেলদের মধ্যে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়। এছাড়া বাইরের কোন দেশ জেনারেল মইনকে সমর্থন করা থেকে বিরত থাকে। ফলে মইন বুঝতে পারে সে এরশাদ হতে পারবে না। গা বাঁচানোর জন্য সে আওয়ামীলীগের সাথে একটা সমঝোতায় আসে যে ক্ষমতায় গেলে তার কোন ক্ষতি করা হবে না। তবে আওয়ামীলীগ ভোটে জিতেই ক্ষমতায় এসেছিল ঐ সময় এবং কথা রেখেছিল। জেনারেল জাহাঙ্গীর আওয়ামীলীগের লোক ছিলেন না। তবে সে জেনারেল মইনের মিশনের অংশ ছিলেন। ঐ সময় অধিকাংশ জেনারেলরাই মইনের পক্ষে ছিলেন। তারা রাজনীতিবিদদের হানাহানিতে বিরক্ত ছিলেন। তাই জেনারেল জাহাঙ্গীরকে ট্যাগ না করলেও চলতো। আর্মিও একটা পক্ষ এটা রাজনৈতিক নেতারা অনেক সময় ভুলে যায়। বর্তমান সরকারের স্থায়িত্বের জন্যও আর্মির সমর্থনের দরকার আছে। আর্মির সদস্যদের ফেলো ফিলিংস অনেক শক্ত। এই কারণেই এরশাদের প্রতি অনেক সামরিক কর্মকর্তার সফট কর্নার এখনও আছে। আমরা বলি স্বৈরাচারী এরশাদ আর তারা বলে প্রেসিডেন্ট এরশাদ। জিয়াউর রহমান এবং তার স্ত্রীর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭
স্বাধীন বাংলার পরাধীনতা বলেছেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত বেশ গভীরে, এই অন্তবর্তীকালীন সরকার এবং উপদেষ্টাগন নির্বাচিত জন প্রতিনিধি নয়, সেক্ষেত্রে একজন উপদেষ্টা কতটা জনপ্রিয়/ গ্রহনযোগ্য তার থেকে দ্বায়িত্ব পালনে তিনি কতটা যোগ্য সেটাই মূখ্য হওয়া উচিত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৩
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বিএনপি একটা বাস্তবতা হজম করতে পারে না যে, তাদের পতনের পর আওয়ামিলীগ স্বাভাবিক ভাবেই নির্বাচনে জিতেছে। এটাই আমাদের দেশে সাধারন রীতি। যেমন বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন দিলে বিএনপিও জিতবে। ১/১১ কুশিলব দেখলে তাদের মাথা খারাপ হয়ে যায় কারন পুরানা ক্ষত তাজা হয়ে যায়।