![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুদ্ধিমান আর ঘোড়ার মধ্যে একটা বিশেষ মিল হচ্ছে বুদ্ধিমানের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হলে, বুদ্ধিমান ব্যক্তিটি যা করবে তা হচ্ছে একটা ঘোড়ার কাজ। যেমন ধরুন আপনার অফিসের বস আপনার কথার উপর ৪৪০ ধারা জারি করলো, তখন আপনি যদি বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন তো কি করবেন?চোখ, কান অথবা নাক দিয়ে আকার ইঙ্গিতে কিছু একটা বোঝাতে চাইবেন। ঘোড়াও ঠিক তেমনি তার আবেগ অনুভুতি, আকুতি মিনতি ঐ তিনটা অঙ্গের মাধ্যমেই বুঝিয়ে থাকে। আবার ঘোড়াটা বুদ্ধিমানের হলেই যে বুদ্ধিতে টইটুম্বুর হবে সে কথাটাও ঠিক নাও হতে পারে।তাই বুদ্ধিমান আর ঘোড়াকে যদি একত্র করা যায় তবেই সোনায় সোহাগা।নচেৎ ঘোড়া বুদ্ধিমানকে নয় বুদ্ধিমানই ঘোড়াকে টেনে বুদ্ধির সর্বনাশ ঘটাবে। তাই সাওয়ারিকে বুদ্ধিমান হওয়া বাঞ্ছনীয়।
মানুষ তার দৃষ্টি নিক্ষেপে আড়াআড়ি প্রায় ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত দেখতে পায়। তাই পেছনের জিনিস দেখা তার জন্য দুঃসাধ্য। আর ঘোড়ার জন্য এই বিষয়টা খুবই সহজ। ঘোড়ার দৃষ্টি ৩৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত বিস্তৃত।তাই ঘোড়া একই সাথে সামনে পেছনে দেখার ক্ষমতা রাখে। ঘোড়ার এই সক্ষমতা কাজে লাগানোর মত বুদ্ধিমান হলে, আপনি পেছনের আক্রমণকেও প্রতিহত করবার মতন প্রস্তুতি নিতে পারবেন। আর উল্টো হলে, ভুলেও ঘোড়ার কাছে যাবেন না, লাথি খাবার সম্ভাবনাই বেশি। আমাদের সরকারযন্ত্র একটা ঘোড়ার সদৃশ। তাকে বলবার ক্ষমতা দেয়া হয়নি, আকার ইঙ্গিতে ভাব প্রকাশের প্রচ্ছন্ন স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। তাদের দৃষ্টি প্রখর এবং বিস্তৃত বলে অহংকারী নির্বোধ শুরুতেই তাদের চোখে এটে দেয়া হয়েছে প্রলেপ। তাই নিশ্চিন্ত মনে ঐ নির্বোধেরা ঘোড়ার আগে পিছে ডানে বামে যাই করুক না কেন নির্বোধদের অন্তত গুঁতো মারছে না। ভাববেন বুদ্ধিমানের ঘোড়ার কি আনুগত্য। কিন্তু কিছুদিন বাদে বুঝা গেলো এ ঘোড়া দেখতে ঘোড়া হলেও আসলে একটা গাধায় রুপান্তরিত হয়ে গেছে। তাই নির্বোধ তার বুদ্ধির জোরে একটা গতি সম্পন্ন প্রানীকেও গতিহীন প্রানিতে নামিয়ে ফেলতে পারে।
রাষ্ট্রযন্ত্র যাদের নির্দেশনায় চলবে তারা হচ্ছে নির্বাচিত প্রতিনিধি। তাই তাদের বুদ্ধিমান হওয়া যে কোন রাষ্ট্রের বিকাশের পূর্বশর্ত। কিন্তু বাংলাদেশের এহেন অবস্থাতেও যখন রাষ্ট্রযন্ত্রের নিষ্প্রাণ প্রতিক্রিয়া প্রতীয়মান হয় তখন বোঝা যায় কতটা নির্বোধ আর অত্যাচারী প্রতিনিধিদের হাতে রাষ্ট্রযন্ত্র জিম্মি হয়ে আছে। প্রতিনিধি নির্বাচনে তাই সচেতন নাগরিক মাত্রই খুব বেশি সতর্ক হবেন এমনটাই কাম্য। যা কিনা গণতন্ত্রকে প্রকৃত অর্থে সফলতা দিতে পারে। আর প্রতিনিধি যদি নির্বাচন ছাড়াই নির্বাচিত হন, তবে জনগনের নিকট তাদের কোন দায়বদ্ধতাই তৈরি হয় না। যেমনটি দেখা যাচ্ছে বর্তমানে, দেশের সবগুলো লোক শুদ্ধ নির্বাচন চাচ্ছে। আর সেই অনির্বাচিত লোকজন গো ধরে বসে আছে, ঘোড়াটাকে একদিন মানুষ বানাবে এই আশায়। মনে হচ্ছে এই ঘোড়া উনাদের বাপ-দাদাদের আজন্ম প্রোপার্টি।এহেন দুর্যোগে ঘোড়াটা সাহস নিয়ে সওয়ারিকে ফালালে অন্তত ঘোড়াটা বেঁচে যেত, নচেৎ দুটোরই মৃত্যু আসন্ন।বুদ্ধিমানের ঘোড়া নয়, এখন আমাদের দরকার একটা বুদ্ধিমান ঘোড়া।আর একটু সাহস।বুদ্ধিমান আর ঘোড়ার মধ্যে একটা বিশেষ মিল হচ্ছে বুদ্ধিমানের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হলে, বুদ্ধিমান ব্যক্তিটি যা করবে তা হচ্ছে একটা ঘোড়ার কাজ। যেমন ধরুন আপনার অফিসের বস আপনার কথার উপর ৪৪০ ধারা জারি করলো, তখন আপনি যদি বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন তো কি করবেন?চোখ, কান অথবা নাক দিয়ে আকার ইঙ্গিতে কিছু একটা বোঝাতে চাইবেন। ঘোড়াও ঠিক তেমনি তার আবেগ অনুভুতি, আকুতি মিনতি ঐ তিনটা অঙ্গের মাধ্যমেই বুঝিয়ে থাকে। আবার ঘোড়াটা বুদ্ধিমানের হলেই যে বুদ্ধিতে টইটুম্বুর হবে সে কথাটাও ঠিক নাও হতে পারে।তাই বুদ্ধিমান আর ঘোড়াকে যদি একত্র করা যায় তবেই সোনায় সোহাগা।নচেৎ ঘোড়া বুদ্ধিমানকে নয় বুদ্ধিমানই ঘোড়াকে টেনে বুদ্ধির সর্বনাশ ঘটাবে। তাই সাওয়ারিকে বুদ্ধিমান হওয়া বাঞ্ছনীয়।
মানুষ তার দৃষ্টি নিক্ষেপে আড়াআড়ি ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত দেখতে পায়। তাই পেছনের জিনিস দেখা তার জন্য দুঃসাধ্য। আর ঘোড়ার জন্য এই বিষয়টা খুবই সহজ। ঘোড়ার দৃষ্টি ৩৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত বিস্তৃত।তাই ঘোড়া একই সাথে সামনে পেছনে দেখার ক্ষমতা রাখে। ঘোড়ার এই সক্ষমতা কাজে লাগানোর মত বুদ্ধিমান হলে, আপনি পেছনের আক্রমণকেও প্রতিহত করবার মতন প্রস্তুতি নিতে পারবেন। আর উল্টো হলে, ভুলেও ঘোড়ার কাছে যাবেন না, লাথি খাবার সম্ভাবনাই বেশি। আমাদের সরকারযন্ত্র একটা ঘোড়ার সদৃশ। তাকে বলবার ক্ষমতা দেয়া হয়নি, আকার ইঙ্গিতে ভাব প্রকাশের প্রচ্ছন্ন স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। তাদের দৃষ্টি প্রখর এবং বিস্তৃত বলে অহংকারী নির্বোধ শুরুতেই তাদের চোখে এটে দেয়া হয়েছে প্রলেপ। তাই নিশ্চিন্ত মনে ঐ নির্বোধেরা ঘোড়ার আগে পিছে ডানে বামে যাই করুক না কেন নির্বোধদের অন্তত গুঁতো মারছে না। ভাববেন বুদ্ধিমানের ঘোড়ার কি আনুগত্য। কিন্তু কিছুদিন বাদে বুঝা গেলো এ ঘোড়া দেখতে ঘোড়া হলেও আসলে একটা গাধায় রুপান্তরিত হয়ে গেছে। তাই নির্বোধ তার বুদ্ধির জোরে একটা গতি সম্পন্ন প্রানীকেও গতিহীন প্রানিতে নামিয়ে ফেলতে পারে।
রাষ্ট্রযন্ত্র যাদের নির্দেশনায় চলবে তারা হচ্ছে নির্বাচিত প্রতিনিধি। তাই তাদের বুদ্ধিমান হওয়া যে কোন রাষ্ট্রের বিকাশের পূর্বশর্ত। কিন্তু বাংলাদেশের এহেন অবস্থাতেও যখন রাষ্ট্রযন্ত্রের নিষ্প্রাণ প্রতিক্রিয়া প্রতীয়মান হয় তখন বোঝা যায় কতটা নির্বোধ আর অত্যাচারী প্রতিনিধিদের হাতে রাষ্ট্রযন্ত্র জিম্মি হয়ে আছে। প্রতিনিধি নির্বাচনে তাই সচেতন নাগরিক মাত্রই খুব বেশি সতর্ক হবেন এমনটাই কাম্য। যা কিনা গণতন্ত্রকে প্রকৃত অর্থে সফলতা দিতে পারে। আর প্রতিনিধি যদি নির্বাচন ছাড়াই নির্বাচিত হন, তবে জনগনের নিকট তাদের কোন দায়বদ্ধতাই তৈরি হয় না। যেমনটি দেখা যাচ্ছে বর্তমানে, দেশের সবগুলো লোক শুদ্ধ নির্বাচন চাচ্ছে। আর সেই অনির্বাচিত লোকজন গো ধরে বসে আছে, ঘোড়াটাকে একদিন মানুষ বানাবে এই আশায়। মনে হচ্ছে এই ঘোড়া উনাদের বাপ-দাদাদের আজন্ম প্রোপার্টি।এহেন দুর্যোগে ঘোড়াটা সাহস নিয়ে সওয়ারিকে ফালালে অন্তত ঘোড়াটা বেঁচে যেত, নচেৎ দুটোরই মৃত্যু আসন্ন।বুদ্ধিমানের ঘোড়া নয়, এখন আমাদের দরকার একটা বুদ্ধিমান ঘোড়া।আর একটু সাহস।
©somewhere in net ltd.