![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলামের মুল ভিত্তি পাঁচটির একটি হলো হজ্জ। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যাক মুসলিম এই মহান ব্রত পালন করতে মক্কার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন। এবছর সরকারী ও বেসরকারী এজেন্সির মাধ্যমে ৬৫০০০ হাজার ধর্মপ্রান মুসলিম হজ্ব করতে যাবেন। উদ্দেশ্য মুসলিম হিসাবে পাঁচটি স্তম্ভের সবকটি পালন করে পূর্ণতা লাভ এবং পরকালের জন্য পুণ্য সঞ্চয়।
পুন্য কি গননা করা য়ায়? তাহলে হজ্বের জন্য কত নম্বর? আর কত নম্বর হলে পুর্নতা প্রাপ্তি হবে? এমনি অনেক প্রশ্ন নাড়া দেয় মনে যখন দেখি আমাদেরই প্রতিবেশী একজন লাখ-লাখ টাকা খরচ করে পুন্য কামাতে জান আর আরেকজনি ছিন্যবস্ত্র অনাহারে অর্ধাহারে দিন যাপন করে।
ছোট বেলায় মিলাদ মহফিলে প্রায়ই যেতাম, একদিন এক মৌলবী বয়ান করছিলেন : " একদা এক আরব হজ্বে যাওয়ার সংকল্প করলেন। কিন্তু তার টাকা-পয়সার বড়ই অভাব। অনেক কষ্টে এক পয়সা দু পয়সা করে জমাতে থাকলেন অবশেষে হজ্বে যাওয়ার জন্য যতটুকু না হলেই নয় তা জোগাড় হলো। অবশেষে সেই দিন এল। তিনি রওয়ানা করলেন হজ্বের জন্য মক্কার উদ্দেশ্যে। খুব বেশী দুর যাওয়া হয়নি, তিনি দেখলেন তারই একজন প্রতিবেশী রাস্তার ধারে পড়ে থাকা এক মৃত পশুর গোশত সংগ্রহ করছে। তিনি দ্রুত সেখানে গেলেন। প্রতিবেশীটি তাকে দেখে লুকানোর ব্যার্থ চেষ্টা করে ধরা পড়ার মত অবস্থায় ল্জ্জায় মাথা নিচু করে রাখলেন।
হজ্ব যাত্রী : আপনি এসব কি করছেন? আপনি জানেন না মৃত পশুর গোশত
হারাম।
প্রতিবেশী : জানি, কিন্তু কি করব? গত দুই দিন যাবৎ আমার পরিবারে
সবাই না খেয়ে আছে আর আমার কাছে খাবার কেনার মত
কোন পয়সা নাই। আমি নিরুপাই হয়ে......
হজ্বযাত্রী দ্বিধায় পড়লেন কি করা উচিত? তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন হজ্বের জন্য পরে আবার চেষ্টা করা যাবে আপাতত এই প্রতিবেশীটির পাশে দাড়ান উচিত। তিনি হজ্বে না গিয়ে প্রতিবেশীকে নিয়ে বাড়ী ফিরে তার সংগৃহীত টাকা দিয়ে খাবার কিনে নিজে প্রতিবেশীর বাড়ী গেলেন এবং সবাই একসাথে আহার করলেন। সে দিন রাতে তিনি স্বপ্ন দেখলেন, তিনি কাবা প্রাঙ্গনে হজ্ব আদায় করছেন। সকালে তিনি স্থানীয় ইসলাম বেত্তার কাছে সেদিনের সব ঘটনা বললেন, জবাবে ঐ ইসলাম বেত্তা জনালেন আল্লাহ আপনার হজ্ব কবুল করেছেন।"
উপরের ঘটনাটির সত্যতা যাচায়ের কোন সুযোগ নাই বটে তবে বিশ্বাস যোগ্যতা যথেষ্টই আছে। কারন ঘটনাটি সর্বশক্তিমান ও পরম করুনাময় আল্লাহ্ র নির্দেশনা ও বৈশিষ্ট্যের সমর্থক।
বছেরর পর বছর বৃহত্তর রংপুরের মঙ্গা পরিস্থিতিতে যে মানুষগুলো অনাহারে মরছে আমাদের হজ্ব যাত্রীরা কি তাদের নিয়ে একটু ভাববেন?
রংপুরে নাই গেলেন আপনার মহল্লাতেও এরকম দুস্থ্য অনেক মানুষ আছে তাদের জন্য কি কিছু করা যায় না?
কুড়িগ্রাম মঙ্গা গ্রস্থ্য একটি জেলা যার লোক সংখ্যা ১৭৮২২৭৭ জন।
যদি মোট লোকসংখ্যার ৯০% ভাগ মঙ্গা পিড়ীত হয় তা হলে ১৬০৪০৪৯ জন মঙ্গাক্রান্ত।
প্রতি পরিবারে ৪ জন সদস্য হলে মঙ্গাক্রান্ত পরিবার ৪০১০১২ টি।
মোট হজ্ব যাত্রী ৬৫০০০। জনপ্রতি খরচ গড়ে ২০৭৯৯৭(প্যাকেজ)+২৫০০০(ব্যাক্তিগত আনুসাঙ্গিক)=২৩২৯৯৭ টাকা।
মোট খরচ ৬৫০০০ X ২৩২৯৯৭= ১৫১৪৪৮০৫০০০ টাকা।
এই টাকা যদি আকান্ত পরিবার গুলোকে সাহায্য করা হয় তবে
১৫১৪৪৮০৫০০০ / ৪০১০১২ = ৩৭৭৬৭ টাকা পরিবার প্রতি।
এই পরিমান অর্থ দিয়ে একটি দরিদ্র পরিবারকে উপার্জনক্ষম কিছু করে দেওয়া-সম্ভব, যেমন রিক্সা, ছোট্ট দোকান, গবাদি পশু ইত্যাদি।
আমার মনে হয় এতে করে হজ্ব করতে ইচ্ছুক রা যথেষ্ট পুন্য সঞ্চয় করতে পারবেন আর এই লাখো মানুষের দোয়া তাদের বেহেশত নিশ্চিত করতে পারবে। আল্লাহ সবজান্তা এবং সুক্ষ বিচারক।
তা না হলে বরং ঐ সব অসহায় দুস্থ্য মানুষ গুলোর দীর্ঘশ্বাস আপনার হ্জ্ব পালনের পুন্যকে কুলষিত করার সম্ভনা আছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৯
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: "যে প্রকৃত আল্লাহর উদ্দেশ্যেই হজ্ব করে, সে কখনও দান খয়রাত থেকে বিরত থাকতে পারে না।"
সুন্দর বলেছেন, ধন্যবাদ।
যে মানুষ প্রতিবেশীকে ক্ষুধার্ত রেখে হজ্ব করতে গেল তার হজ্ব কতটুকু স্বার্থক হবে?
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৩
দস্যু বনহুর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। +++++
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৭
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫০
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: আরবগো হাজার বছরে ইনকামে হাত দিছেন, আপনার খবর আছে!
বাঁধা ইনকামে ভাগ পড়ে বইলাই মাজার ব্যবসা, বিশ্ব ইস্তমা হইলো বেশরিয়তি।
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আরবদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ নাই। মুসলিমরা হজ্ব করবে এটা স্বাভাবিক তবে কোনটা আগে সেটা ভাবা দরকার। যেহেতু
আল্লাহ আত্মীয়-স্বজন প্রতিবেশীদের হক আদায় করতে বলেছেন।
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯
মদন বলেছেন: ধর্মীয়মতে প্রতিবেশিকে ক্ষুধার্ত রেখে হজ্ব কেন স্বাভাবিক আমল কবুল হবার কথা না, কিন্তু একই সাথে এটাই মাথায় রাখতে হবে যে হজ্বের টাকা দান করে বেশি প্রয়োজন এটাও ঠিক না। কেননা, হজ্ব আল্লাহর দেয়া নির্ধারিত বিধান। প্রত্যেক সামর্থ্যবানকেই তা পালন করতে হবে। যেমন-
আমরা নামাজ না পড়ে সে সময় অনেক জনকল্যান মুলক কাজ করতে পারি।
রোজা দুর্বল না হয়ে অনেক দুর্বলকে সাহায্য করতে পারি।
যাকাতের টাকা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত ব্যক্তিদের বাইরেও দান করে তাদের উপকারে লাগতে পারি।
এভাবে অনেক কিছুই করতে পারি, কিন্তু তা কি ধর্ম এলাও করে?
মুল কথা হলো, দান খয়রাত আর হজ্ব একটির উপর আরেকটি নয় বরং যারা হজ্বে যায় তারা অবশ্যই দান খয়রাত করেন। কিন্তু তার মানে এই না যে হজ্বের টাকা দান করে দিতে হবে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:১১
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: হজ্ব সামর্থ্যবান দের জন্যই ফরজ করা হয়েছে। যাকাত দেওয়ার পর কতটুকু দায়িত্ব পালনের (দান খয়রাতের ক্ষেত্রে) পর তা কিভাবে হিসাব করতে হবে?
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯
পথিক মানিক বলেছেন: আপনাকে উত্তম ঝাঝাবাদ। চোখ থাকতেও আমরা অন্ধ কিনা তাই মাঝে মাঝে এই ভাবে চওখে আংগুল দিয়া দেখাইয়া দেওয়া লাগে। পোস্টে প্লাসাইলাম।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৮
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:১১
এক্সবিজনেস বলেছেন: আপনার দৃষ্টিভংগি টা চমৎকার ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৮
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:১৬
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: +++++
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:১৭
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৬
হৃদয়হীনা বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে খুব ভাল লাগল। ইসলামরে পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে যাকাতও অন্যতম। আমারা যদি আমাদের সম্পত্তির যাকাত ঠিকমত আদায় করি (সঠিক নিয়মে, লোক দেখান নয়), আশা করি তাহলেও এই দেশে গরীবের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে কমতে থাকবে ।
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৯
ত্রিভুজ বলেছেন:
"ছোট বেলায় মিলাদ মহফিলে প্রায়ই যেতাম, একদিন এক মৌলবী বয়ান করছিলেন : "..."
আলোচ্য মৌলভী ইসলাম সম্পর্কে সামান্যতম ধারনাও রাখেন বলে মনে হয় না। হ্জ্জ্ব কেউ ধার দেনা করে করে না। হজ্জ্ব ফরজ হওয়ার কিছু শর্ত আছে...
আর যারা হ্জ্জ্ব করার ক্ষমতা রাখেন এবং করেন, তারা দান খয়রাত করেন না এমনটা ভাবারও কোন কারণ নাই। তবে যারা লোক দেখানের জন্য হজ্জ্ব করেন, তাদের কথা আলাদা। তাদের হেদায়াতের চেষ্টা করা মানে অনর্থক সময় নষ্ট করা...
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫১
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আমি অত্যান্ত দু:খিত । আসলে ঐ মৌলবির দোষ নই, জোগাড় করা বলতে আমি জমানো কে বুঝিয়েছি ঋণ করা নই। পোষ্ট এডিট করলাম এবার হয়ত আর কেউ এরকম ভুল বুঝবে না।
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪২
মারুফ মুনজির বলেছেন: লেখককে অনেক ধন্যবাদ এ রকম একটা গুরুত্ব পুর্ন বিষয়টা নিয়ে আসার কারনে । আল্লাহর বিধানে প্রত্যে ক সামার্থবানকে হজ করতে হবে এটা েকারানের আয়াত নাজিল করে ফরজ করা হয়েছে ।্এ ব্যপারে আমাদের কোন প্রশ্ন নেই যার সামর্থ আছে তাকে তা করতেই হবে । ।এখন আসা যাক আপনার কথায় পাশে হত দরিদ্র প্রতিবেশী রেখে হজ করা ও তা কবুল হবে কিনা ।
হজ কবুল হবে কিনা তা আমরা জানি না কারন রবের ব্যপার ।তবে এ কথা হাদিস দ্বারা স্বীকৃত যদি কহে তার প্রতিবেশীর হক াাদায় না করে সে গুনাহ গার হবে যেমন হদীসে আছে কেহ যদি তার প্রতিবেশীকে অভূক্ত রেখে পেট ভরে খায় সে যেন তার পেট আগুন দ্বারা পরিপূর্ন করল্। অন্য হাদিসে আছে রাসুল বলতেছেন জিবরাইল প্রতিবেশীর হকের ব্যাপারে আমাকে এতবার স্মরন করিয়ে দিচ্ছল আমার মনে ভয় হচ্ছিল প্রতিবেশীদের না আবার তাদের সম্পত্তিতে অংশ দিতে বলা হয় ।
এখান থেকে আমরা বুঝতে পারি প্রতিবেশীর হ ক আদায় না করলে তাকে অবশ্যই গুনাহগার হতে হবে ।
বাঙলাদেশের এ অবস্থার জন্য দায়ি ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু নাথাকার কারনে । জাকাত ব্যবস্থা চালূ থাকত তা যদি সঠিক ভাবে আদায় করা হত গরীবদের মাঝে বন্টন করা হত । আবার হজকারী এত সহজে হাজী হত কিনা তা তখনই বুঝতে পারবেন।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:০১
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: শাসন ব্যাবস্থার ভয়ে যাকাত দওয়া দরকার নাকি আল্লার নির্দেশনা মানতে ? কেউ যদি জেলে যাওয়ার ভয়ে যাকাত দেয় তাহলে নিশ্চয় তা মন থেকে দেয় না। এরকম পুন্যের সোয়াব কি সে পাবে।
ভয়ে নই ভক্তিতে যেদিন সবাই মুসলমান হবে সেদিন ইসলামী শাসন কায়েম করতে বলতে হবে না। এমনিতেই হবে। তবে ইসলামী শাসন কায়েম করে জোর করে ভক্তি তৈরী করা যাবে না।
১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫২
ত্রিভুজ বলেছেন:
কেউ কষ্ট করে টাকা জমিয়েও হ্জ্জ্ব করে না। প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ না থাকলে হজ্জ্ব ফরজ হয় না... সুতরাং গল্পটা নেহায়েৎই গল্প.. আশা করি বুঝবেন..
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:১১
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আল্লাহর মহিমা বুঝাতে মৌলবীরা এরকম কিছু ঘটানা বা গল্পের অবতারনা করে থাকেন তার অনেকই বানোয়াট ব্যাক্তিগতভাবে আমি এসব বানোয়াট গল্প পছন্দ করিনা। তবে গল্প যাই হোক না কেন ঐ গল্পের মাধ্যমে প্রতিবেশীর হকের গুরুত্বের কথা উঠে এসেছে।
শুধু কি ব্যাক্তি গত প্রয়োজন মেটানোর পর নাকি কিছু দায়িত্বের সাথে সম্পর্ক আছে?
১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৬
মারুফ মুনজির বলেছেন: ত্রিভুজ বলেছেন: কেউ কষ্ট করে টাকা জমিয়েও হ্জ্জ্ব করে না। প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ না থাকলে হজ্জ্ব ফরজ হয় না... সুতরাং গল্পটা নেহায়েৎই গল্প.. আশা করি বুঝবেন..
আপনাকে ধন্যবাদ এক কথায় বুঝানোর জন্য ।
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:১১
মারুফ মুনজির বলেছেন: আপনার কথা ঠিক আছে । কিন্তু সবাই কি ভক্তি করার চেস্টা করছে বরং মৌলবাদী বলে গালি দিতে আমরা অনেকে ভালবাসি । একটু ধর্মের কথা বললেই জঙ্গী । এর কারন ইসলাম সর্ম্পকে কম জ্ঞান থাকার কারনে অাসুন ইসলামী জ্ঞান জানার জন্য সবাইকে সচেতন করি ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৫
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: অবশ্যই করব, করা উচিত।
১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৯
ত্রিভুজ বলেছেন:
"শুধু কি ব্যাক্তি গত প্রয়োজন মেটানোর পর নাকি কিছু দায়িত্বের সাথে সম্পর্ক আছে?"
প্রয়োজন বলতে সব ধরনের প্রয়োজনই বুঝিয়েছি। ইসলাম আপনাকে যেসকল আদেশ দিয়েছে, সেগুলোও প্রয়োজনের ভেতরে পরে। প্রতিবেশীর হক এবং বাদবাকী সকল ইসলামিক সিস্টেমও..
লেখক বলেছেন: আল্লাহর মহিমা বুঝাতে মৌলবীরা এরকম কিছু ঘটানা বা গল্পের অবতারনা করে থাকেন তার অনেকই বানোয়াট ব্যাক্তিগতভাবে আমি এসব বানোয়াট গল্প পছন্দ করিনা। তবে গল্প যাই হোক না কেন ঐ গল্পের মাধ্যমে প্রতিবেশীর হকের গুরুত্বের কথা উঠে এসেছে।
আপনার এই বক্তব্যের সাথে একমত নই। ইসলামের নামে মিথ্যা গল্প প্রচার কোরানের সরাসরি লঙ্ঘন। আল্লাহ কোরআনে পরিষ্কার ভাবেই এসব করতে নিষেধ করেছেন। কাউকে বুঝানোর জন্য কোন ঘটনার রেফারেন্স টানার চাইতে বিষয়টার বাস্তবতা তুলে ধরাই বেশী কার্যকরী। আজগুবী গল্প মানুষের কাছে হাস্যকর ঠেকে.. আর হাস্যকর বিষয় দিয়ে ইসলাম প্রচার করে ইসলামেরই বারোটা বাজানো হয়। এসব হাস্যকর গল্প ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের মৌলভীদের ভেতরে ঢুকিয়ে বৃটিশরা। ২০০ বছরে মুসলমানদের ভেতরে কুসংস্কার ও যাবতীয় ফালতু জিনিষগুলো ঢোকাতে ওদের বিশেষ প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মৌলভী শ্রেণী কাজ করে গিয়েছে অত্যন্ত সুক্ষ ভাবে।
এখন কথা হলো আপনি আমার কথা কেন বিশ্বাস করবেন? আমিও এরকম কোন প্রজেক্ট থেকে অর্থ পাচ্ছি না তার কি গ্যারান্টি? এই বিষয়ে আল্লাহ পরিষ্কারই বলে দিয়েছেন যদি আমরা বিভ্রান্ত হয়ে যাই, তাহলে যেন কোরআনের শরানাপন্ন হই... আপনি আমার কথায় বিশ্বাস না করে বরং কোরআনের একটা ভাল অনুবাদ পড়ে দেখুন... অত:পর নিজের বিবেক ও বুদ্ধি কাজে লাগান। ইসলাম থেকে ফালতু ধ্যান ধারনা ও দৃষ্টিভঙ্গিগুলো আমাদের ভয়ংকর ক্ষতির করে যাচ্ছে.. আমরা বুঝতে পারছি না বিষয়গুলো...
১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:২২
মাহিরাহি বলেছেন: আপনার সাথে আমি অনেকটাই একমত।
তবে সামর্থ থাকলে আপনাকে হজ্বও সারতে হবে কেননা তা ফরজ।
আপনি পাশের জনকে ক্ষুধার্ত রেখে হজ্বের জন্য এন্তার টাকা পয়সা খরচ করে হজ্ব সারলে তাতে মহান আল্লাহ খুশী হবেন কিনা জানি না।
তাই আমাদের উচিত এমন একটি সমাজ গঠন করা যেখানে হজ্বটি আমি সারতে পারব পাশের জনকে ক্ষুধার্ত না রেখেই।
১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৬
ফজলে এলাহি বলেছেন: আহাহাহাহা, নাস্তিকগুলোর কি দয়া! ইসলাম রক্ষায় কি মাথাব্যথা!!
১৪ কোটির উপরে যেখানে মুসলমান, সেখানে ৬৫ হাজার! গণার মধ্যে পড়ার কথা না। হজ্জযাত্রীদের এত চোখে পড়লো কেন দারিদ্র্য বিমোচনে? অসংখ্য ধনী লোকেরা গিজ গিজ করছে যে দেশে, অথচ হজ্জ করছে না, তাদের ব্যাপারে তথা তাদের অর্থের ব্যাপারে কেন কোন মাথাব্যথা নেই?
একেই বলে ভণ্ডামীর প্রকাশ্য রূপ, যা কেউ কেউ ভিডিও আকারেও প্রকাশের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। আসলে নাস্তিকগুলো যে মিথ্যাবাদী এবং নির্লজ্জ তা তারা নিজেরাই মানুষের কাছে জাহির করেছে এবং করছে। ভালো।
১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০০
অরণ্যচারী বলেছেন: @লেখক: আপনার পোস্টের সাথে একমত এবং প্লাস।
------------------
@ফজলে এলাহী: ভাই বিরাট ভুল হয়ে গেছে। দুনিয়াতে আপনি একাই মুসলমান। আর সবাই নাস্তিক।
"অসংখ্য ধনী লোকেরা গিজ গিজ করছে যে দেশে, অথচ হজ্জ করছে না" এই ইনফরমেশন কোত্থেকে পাইলেন জানালে কৃতজ্ঞবোধ করতাম। ধনী লোকেই যদি দেশ গিজগিজ করবে তাহলে দারিদ্র্য বিমোচনের কথা আসছে কেন?
আজাইরা প্যাচালগুলা মগবাজারে গিয়ে পাড়েন।
২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:৫৩
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: অনেকেই ধার কর্জ করে হজ্ব করছেন ( কতটা কবুল হয় সেটা আমি নিশ্চিত নই, কবুল করার মালিক উপরওয়ালা), তারপরেও করছেন, কারণ জীবনে একবার আল্লাহর ঘর দেখার আগ্রহ সবারই থাকে । গ্রামান্চলে বিশেষত যারা অতি বৃদ্ধ তারা অনেকেই ছেলেপুলের টাকায় হজ্ব করে আসেন।
২১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৫
তাজদীদ বলেছেন: লেখক আপনার লেখাটা সুন্দর হয়েছে তবে প্রকৃত ঘটনাটা এই রকম: অনেক দিন আগে মধ্য প্রাচ্যে রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি নামের একজন অলি আল্লাহ ছিলেন তিনি একবার হজ্জ করার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলেন। পথিমধ্যে দেখতে পেলেন বোরকা পরিহিতা একজন মহিলা জঙ্গল থেকে মৃত গাধার গোস্ত কেটে কেটে থলেতে ভরছেন। রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি ভাবলেন মহিলাটা বোরকা পরিহিতা তবে কেন তিনি মৃত গাধার গোস্ত কেটে কেটে থলেতে ভরছেন। মুসলমানদের জন্যতো গাধার গোস্ত খাওয়া হারাম। আর মৃত গাধার গোস্ত খাওয়ারতো প্রশ্নই আসেনা। তবে কি তিনি এগুলো বাজারে নিয়ে বিক্রী করবেন? রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অন্তরে কওতুহল পয়দা হল, তিনি মহিলাটিকে অনুসরণ করতে লাগলেন। কিছুদুর যাওয়ার পর তিনি দেখতে পেলেন মহিলাটি একটি বাড়ির ভেতর প্রবেশ করল। বাড়িটি ছিল পুরোন, রং কাজের অভাব ছিল। বাড়ির অধিবাসিরা যে বর্তমানে অর্থ সংকটে রয়েছে তা বাড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছিল। তিনি দরজায় কড়া নাড়লেন। ভেতর থেকে একটা ছোট মেয়ে বেড়িয়ে আসলেন। মেয়েটিকে রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি জিজ্ঞেস করলেন, কিছু আগে একজন বোরকা পরিহিতা মহিলা মৃত গাধার গোস্ত কেটে এনে এ বাড়িতে প্রবেশ করেছেন, তিনি কেন মৃত গাধার গোস্ত কেটে আনলেন সেটা জানার জন্য আমি এসেছি। ভেতর থেকে সেই মহিলা উত্তর দিলেন, এখানে চার জন আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রয়েছেন। ওনাদের পিতা একবছর আগে ইন্তেকাল করেছেন। তিনি যা রেখে গিয়েছিলেন ইতোমধ্যে তা ফুরিয়ে গেছে। উনারা তিন দিন ধরে না খেয়ে আছেন। যেহেতু তিন দিন না খেয়ে থাকলে হারামটা মুবাহ্ হয়ে যায় তাই আমি উনাদের জন্যে জঙ্গল থেকে মৃত গাধার গোস্ত কেটে নিয়ে এসেছি। আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামদের এই দৈন্য দশা দেখে রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অন্তর কেদে উঠল। উনি বাজারে গিয়ে উক্ত চারজন আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্য উনার হজ্জের পাথেয় থেকে বেশ কিছু কাপড় চোপড় এবং খাদ্য সামগ্রী কিনলেন। সেগুলো এনে চারজন আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম কে হাদিয়া প্রদান করলেন। সেই সাথে উনার হজ্জের অবশিষ্ট পাথেয়ও হাদিয়া করলেন। এই হাদিয়া পেয়ে চারচন আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি এর জন্য চারটি দোয়া করলেন। প্রথম আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনার জন্য দোয়া করলেন, আল্লাহ পাক উনার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দিন। দ্বিতীয় আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনার জন্য দোয়া করলেন, আল্লাহ পাক উনার জন্য জান্নাত ওয়াজিব করে দিন। তৃতীয় আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনার জন্য দোয়া করলেন, আল্লাহ পাক উনি যে আমাদের প্রতি ইহসান করেছেন, তার বদলা উনাকে দুনিয়াতেও দান করুন। চতুর্থ আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনার জন্য দোয়া করলেন, আল্লাহ পাক উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালিন ইমামুল মুরসালিন খাতামুন নাবিয়্যিন হুজুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যিয়ারত নসীব করুন।
রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি হাদিয়া প্রদান করে ফিরে এসে দেখতে পেলেন কাফেলা উনাকে রেখে চলে গেছে। উনি আর হজ্জে যেতে পারলেন না। এছাড়াও উনার পাথেয়ও শেষ হয়ে গেছে। উনি চিন্তা করতে লাগলেন, এটা কেমন হলো? হজ্জে যাওয়াটাই বেশি উত্তম হতো না হজ্জে না গিয়ে আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনাদের খিদমত করাটাই অধিক উত্তম হলো। এভাবে একদিন তিনদিন সাতদিন চল্লিশদিন কেটে গেল। হজ্জের মেৌসুম শেষ হয়ে গেল। হাজ্জী সাহেবদের ফেরার সময় হয়ে গেল। রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি ভাবলেন আমিতো আর হজ্জে যেতে পারিনি, তো হাজ্জী সাহেবেদের সাথে দোয়া নেয়ার জন্য রাস্তায় গিয়ে দাড়িয়ে থাকি। কেননা হাদীস শরীফে রয়েছে, হাজ্জী সাহেবরা যখন হজ্জ করে ফিরে আসে বাড়িতে পেৌছার আগ পর্যন্ত আল্লাহ পাক উনাদের প্রতিটি দোয়াই কবুল করে নেন। যে কারণে তিনি রাস্তায় গিয়ে দাড়িয়ে রইলেন।
প্রথম একজন হাজী সাহেবের সাথে দেখা হল, উনার সাথে সালাম দিলেন, মোসাফাহ করলেন, সেই হাজী সাহেব বললেন, কি ব্যপার আপনি আমাদের আগে কি করে পেৌছলেন? ব্যাপারটা রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি এর নিকট অন্য রকম মনে হলো। দ্বিতীয় আরেকজন হাজী সাহেবের সাথে দেখা হল, তিনি একই আচরণ করলেন। তৃতীয় হাজী সাহেবের সাথে দেখা হলে উনি সালাম দিলেন মুসাফাহ করলেন, হাজী সাহেব রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি কে একটি থলে উনার হাতে গুজে দিলেন। হাজী সাহেব বললেন, রওজা শরীফ জিয়ারতের সময় ভিরাভিরির কারণে বাবে জীবরীলে এই থলেটা আমার কাছে আমানত রেখেছিলেন, এখন এটা নিয়ে আমাকে আমানতের দায়মুক্ত করুন। হাজী সাহেব এমন আচরণ করলেন উনিযে না বলবেন সেই সুযোগ পেলেন না।
সেই রাত্রিতে রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি স্বপ্নে সাইয়্যিদুল মুরসালিন, ইমামুল মুরসালিন খতামুন নাবিয়্যিন হুজুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যিয়ারত লাভ করলেন। সাইয়্যিদুল মুরসালিন, ইমামুল মুরসালিন খতামুন নাবিয়্যিন হুজুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রবি বিন সোলাইমান রহমতুল্লাহি আলাইহি কে বললেন, তুমি যে হজ্জ করেছ এ জন্য আমাকে আর কত প্রমাণ দিতে হবে। (সুবহানাল্লাহ) তুমি যদিও হজ্জ করনি, হজ্জের পাথেয় দিয়ে চারজন আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনাদের খিদমত করেছিলে, যে কারণে চারজন আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম তোমার জন্য চারটি দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ পাক চারটি দোয়াই কবুল করেছেন। (সুবহানাল্লাহ)
মূলত আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম উনাদের পরিচয় পেয়ে উনি খেদমত করেছিলেন এবং উনাদের খিদমতের কারণেই উনি হজ্জের ফজিলত লাভ করেছিলেন।
উল্লেখ্য যে, বর্তমান যামানায়ও আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহু আলাইহে ওয়া সাল্লামগণ রয়েছেন এবং আমাদের বাংলাদেশেই। তিনি হচ্ছেন ঢাকা রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী। যিনি সারা বিশ্ব থেকে পঠিত একমাত্র ইসলামীক দৈনিক আল ইহসান পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও পৃষ্ঠপোষক।
২২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১১
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আমি এক মিলাদে যেমন শুনেছি তেমনটিই লিখেছি, ঘটনাটা বিস্তরিত লিখার জন্য ধন্যবাদ।
"আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম" এই টার মানে বুঝি না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৯
মদন বলেছেন: নামাজ রোজার মতোই হজ্ব একটি ফরজ কাজ এবং তা অবশ্যই সামর্থ্যবানদের জন্য। দান খয়রাতের পাশাপাশি হজ্ব করতে হবে। এমন না যে হজ্ব বাদ দিয়ে দান খরতা করতে হবে। আর যে প্রকৃত আল্লাহর উদ্দেশ্যেই হজ্ব করে, সে কখনও দান খয়রাত থেকে বিরত থাকতে পারে না।