![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই মেঘলা দিনে একলা...
শিরোনামটা এমন হলেও পারত একাত্তরের কয়েকটি দিন --গল্প থেকে লেখা জার্নাল , কিংবা শুধুই গল্প । তাই প্রথমেই বলে নেই এটা কোন ভাবেই ইতিহাস নির্ভর লেখা নয় , এটা আমার ভীতু বাবার স্মৃতি থেকে থেকে শোনা গল্প । গল্পটা টা শুধুই আমার , আমার প্রিয় একটা গল্প ।এমন একটা গল্প যেখানে আমাদের কোন সম্পৃক্ততা নেই ,কোন ভূমিকাও নেই শুধুই কিছু মানুষের প্রতি মুগ্ধতা । গল্প টা আমি বহু বার শুনেছি , তাই আপনাদের শোনালাম । তবে স্মৃতি বিভ্রাট জনিত কিছু কম বেশি থাকতে পারে ।
গল্প টার শুরু এরকম ,
প্রথম দিন গুলো....২৬ ,২৭, ২৮, ২৯ .....
২৫ শে মার্চ রাতে ঢাকায় অনেক গণ্ডগোল হয়েছে আমরা শুধু এটুকু জানতাম ।তখন তো এত সহজে খবর পাওয়া যেত না । শুনলাম বঙ্গবন্ধু নাকি স্বাধীনতা ডিক্লেয়ার করেছে । তখনও পর্যন্ত আর তেমন কিছু জানতাম না ।
কিন্তু চারদিকে কেমন যেন একটা গুমোট ভাব । এদিকে কিন্তু দেখলাম বিহারী আর বাঙ্গালী দের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়েছে । । দেখলাম ট্রাকে করে বিহারীদের লাশ নিয়ে যাচ্ছে । কিন্তু ঘটনা কোন দিকে যাচ্ছে তখনও ঠিক বোঝা যাচ্ছিল না ।
২৬ তারিখ এভাবে গেল । আমরা কয়েকজন ইঞ্জিনিয়ার একটা বাসায় থাকি , সেখানে আবার যে ছেলেটা রান্না করে সেই ছেলেটা আবার সেদিন আসেনি । আমাকে এক বন্ধু ওর বাসায় আমাকে খেতে বলেছে ভাবলাম পরিস্থিতি ভালনা তাই তারাতারি যেয়ে খেয়ে চলে আসি । সন্ধ্যায় গেলাম ,খেতে বসেছি সবাই পরিস্থিতি নিয়ে গল্প করছি । রেডিও টা ধরানো ছিল ।
এমন সময় হঠাৎ করেই , শুনলাম আমি মেজর জিয়া বলছি ...
ঘোষণা এমন ছিল প্রায় যতদূর মনে পড়ে ,
আমি মেজর জিয়া বলছি , on behalf of Bongobondhu Sheikh Mujibur Rahman ,I declare myself as a provisional president of Bangladesh. We want support from all. Insha’Allah victory will be ours .
এমন ইংরেজি আর বাংলায় , কয়েকবার করে বলল । আমরা তখন আর খাব কি , উঠকণ্ঠায় আর আকস্মিকতায় কি করব ভেবে পাচ্ছিলাম না । প্রায় কোনরকমে খাবার শেষ করে তারাতারি বাসায় ফিরে যাব , এমন সময় এক পরিচিত লোক আসল ,স্যার মুক্তি যুদ্ধ তো শুরু হয়ে গেছে , ওই খানে গুলি আর বন্দুক দেয়া হচ্ছে (স্থানীয় কোন আওয়ামী লীগ নেতার বাসা থেকে ) , আমি কত গুলি নিয়ে আসছি । দেখি কি সে লুঙ্গিতে করে কতগুলো গুলি নিয়ে আসছে !
বাসায় ফিরলাম তারাতারি , আমাদের বাসা পুলিশ লাইনের কাছে । একটু পরই শুনি সেখান গুলির শব্দ । পুরদমে গুলি শুরু হয়ে গেল । আর তার জবাবে শুনলাম ক্যান্টনমেন্ট থেকে মর্টারের গুম গুম শব্দ । আমাদের বিল্ডিঙয়ে এসে পড়তে লাগলো গুলি । আমি , আমার বন্ধু আমরা সবাই তারাতারি সবাই মেঝেতে বসে পড়লাম । সেদিন সারা রাত্রি এভাবে গুলি চলল , আর আমরা নির্ঘুম জেগে রইলাম ।
সকাল বেলা থেমে গেল । এখানে তো আর থাকা যাবে না । আমাদের কলোনি নিরাপদ হতে পারে , চিন্তা করে আমরা সেখানে যাওয়া ঠিক করলাম ।
আজাদের সাথে আমার বন্ধুত্ব আছে , আমি ঠিক করলাম সেখানেই যাব ।
যেহেতু কাল সারা রাত ঘুমাইনি , আজকে আর জেগে থাকতে পারলাম না ।ঘুমায়ে পড়লাম ।ঘুম থেকে যখন উঠলাম প্রায় সন্ধ্যা । চারদিকে চুপচাপ কোন সাড়া শব্দ নেই, ব্যাপার কি !
একটু পর কাজের ছেলেটা বলল স্যার উনারা তো নাই , চলে গেছে , আপনি ঘুমাচ্ছেন দেখে আর আপনাকে বলে নি ।বলে কি ! ছেলেটা একটু বোকা , বলছে , স্যার সামনের পাহাড়ে অনেক আর্মি উঠতেছে । ব্যাপার কি দেখার জন্য গেলাম ।
সামনে পাহাড় , ডিসি হিলের একটা সাপোর্ট পাহাড় । সেখানে কয়েকশো আর্মি উঠেছে ।পাহাড়ের পড় মাঠ , মাঠের এই পাশে এই বাড়ি । আমাদের ওয়াপদা কলোনিতে নিরাপদ মনে করে অনেকে গাড়ি রেখে গিয়েছে , কয়েকশ গাড়ি । এই গাড়ি আর বিল্ডিঙয়ের আড়ালে কাউন্টার পজিশন নিয়েছে সম্ভবত মুক্তি বাহিনী । অন্ধকার ঠিক বোঝাও যাচ্ছে না ।
আমার আসলে যাওয়া উচিত ছিল আমাদের সিকিউরিটি অফিসার ক্যাপ্টেন চৌধুরির বাসায় ।এমন কিছু হবে আমি তো ভাবতেও পারিনি । কিন্তু এখন আর বের হবার উপায় নেই । আর্মি আর মুক্তি বাহিনী হোক , সম্মুখ সমর এমন একটা ব্যাপার সন্দেহ হলেই গুলি ।কি করব ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না , মনে হচ্ছিল আজই শেষ ।
কাজের ছেলেটাকে বললাম, বাঁচতে চাইলে একটাও শব্দ করবি না , সব লাইট অফ করে পর্দা টেনে দিলাম । অন্ধকার পুরো নামতেই অ্যাটাক শুরু হয়ে গেল ,এই বাড়িটা যেহেতু মাঝখানে আর অজস্র গুলি এসে পড়তে লাগলো । বুঝলাম এভাবে হবে না , গুলি এসে গায়ে লাগবে ।। বাথরুম ছিল মাঝখানে ,গুলি এখানে ডাবল দেয়াল ভেদ করতে পারবে না । দুটো তোষক এনে বাথরুমে বিছিয়ে দিলাম ।এবার কিছুটা নিরাপদ মনে হল ।
এদিকে যুদ্ধ কিন্তু চলছে পুরদমে ,এখান থেকে শোনা জাচ্ছে , ইংলিশে , বাংলায় সমানে কমান্ড দিয়ে যাচ্ছে , গুলি , আর চিৎকার আহতদের ! সেকি ভয়াবহতা বলে বোঝানো যাবে না ।
রাতে শুধু ভাত ছিল , আমরা সেই ভাত খেলাম অন্ধকারে বসে । রাত গভীর থেকে গভীর হতে লাগলো , যুদ্ধ চলছে , বাড়ছে চিৎকার আর কান্না । এভাবে শেষ রাতের দিকে কিভেবে যেন ঘুমিয়ে পড়লাম , সকাল বেলা ঘুম ভাঙল কাকের চিৎকারে !
এবার আর ভুল করলাম না । ঠিক করলাম ক্যাপ্টেন চৌধুরির বাসায় যাব । দরজা খুলেই দেখি সিঁড়িতে একটা লাশ ,দেখেই কেঁপে উঠলাম , সেই রকম ফুলে উঠেছে ।যেতে যেতেই কয়েকটা লাশ দেখলাম , কারো পাশে বন্দুক পরে আছে ।
এই দিকে আমাদের ম্যানেজার , আরও সবাই ক্যাপ্টেন চৌধুরির বাসায় আগেই জড় হয়েছিলেন । আর কিভাবে যেন জানতে পেরেছিল ,আমি এই খানে একা ছিলাম ।আজাদের এমন ব্যাবহারে সবাই খুবি বিরক্ত । ওরা ভাবছিল আমি শেষ !
ওখানে দেখি সব অন্য রকম । ড্রয়িং রুমে যেন একটা মুক্তিবাহিনীর ছোট খাট দপ্তর । ক্যাপ্টেন চৌধুরির তো মুক্তিবাহিনীতে যোগাযোগ আছেই , আর তার শালা মেজর ।আমাদের ক্যাপ্টেন সেই রকম সাহসী মানুষ, উনাকে ক্যান্টনমেন্ট উদ্ধার করে নিয়ে আসছেন , কিভাবে কিভেবে জানি আমাদের ওয়াপদার জীপ নিয়ে ।
তারপরের দিন গুলোর কথা.......
এখানে এসে স্বস্তি পেলাম । আমাদের দিনকাল এমন , আমি আর কয়েকজন ইঞ্জিনিয়ার , আমাদের ম্যানেজার উনি আবার বিহারী , উনি আছেন সপরিবারে , আর ড্রয়িং রুমে সেই মেজর ওয়্যারলেস ,রেডিও এসব নিয়ে সারাক্ষণই তারা যোগাযোগ করছে মুক্তিবাহিনীর সাথে , কমান্ড করছে , এসব দেখি । আর কোন কাজ নাই ।
রান্না হয় , খিচুড়ি , সবাই একই খাবার একই সাথে খাই , ঢালাও বিছানা তে ঘুমাই ।
-ক্যাপ্টেন কিভাবে যুদ্ধে যেত সেটা বল .....
ওহ আমাদের ক্যাপ্টেনের কথা শোন, উনার মত সাহসী মানুষ খুব কম দেখেছি । উনি বের হত সন্ধ্যায় , পাগলের বেশে , একটা লুঙ্গি পড়ে খালি গায়ে গান গাইতে গান যেত , পাগলের অভিনয় করে পাকিস্তান আর্মি বুঝতেও পারত না , ভাবত পাগল । পাগল কে আর গুলি করত না । উনি নিজেই বলত পাক আর্মির সামনে দিয়েই আসলাম , আমাকে কেউ সন্দেহ করে না ।খাবার গুলি , ওষুধ পত্র এসব নিয়ে যেত ।
আফসোস তার এই ছদ্দবেশ শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ে গিয়েছিল ।
এপ্রিলের শুরুর দিকে , মুক্তিবাহিনী শহরের দিকে যে প্রতিরোধ করেছিল তা আর্মি ছত্র ভঙ্গ করে দিছে , বেসির ভাগ মুক্তিবাহিনী এখন শহরের বাইরে পাহাড়ে সংঘটিত হওয়া শুরু করল । সেখান থেকে তারা এখন শহরে আক্রমণ শুরু করলো । আমার মনে আছে , প্রথমেই মুক্তি বাহিনি কাপ্তাইয়ের ১৩২ কেভি টাওয়ার পুরো উপড়ায়ে দিয়েছিল ।
সেই মেজর আর বাসায় ই আসে না , উনি দেখলাম পুরাই পাহাড়ে জঙ্গলে চলে গেল । শহরের নিয়ন্ত্রণে এখন পুরাই আর্মি । আমরা কেউই বাসা থেকে বের হইনা , কারন আর্মি বাসায় বাসায় খুঁজে মুক্তি বাহিনীর কাউকে পেলেই সবাইকে মেরে ফেলছে ।
এদিকে তো খাবারে টান পড়ছে , দোকান পাট ও সব বন্ধ । শহরে যাওয়া রিস্ক । ক্যাপ্টেন করল কি একটা জীপে নিয়ে গেল , দোকানদারের বাসায় যেয়ে তারে উঠায়ে নিয়ে এসে দোকান খুলায়ে চাল ডালের বস্তা নিয়ে ফেরত আসল । আমরা তো খুবই ভয় পাচ্ছিলাম ।
চারপাশে এত লাশ প্রায় সব সিটি কর্পোরেশন এর গাড়ি এসে নিয়ে যায় , কিন্তু বাসার কম্পাউন্ডের মধ্যে দুটা লাশ রয়ে গেছে সেটা আর ওরা দেখেনি । এখন ওই লাশ তো ফুলে উঠেছে । এমন গন্ধ যে কাছে যাওয়াই মুশকিল ।
এখন ম্যানেজার এর বাচ্চা তো ছোট , সে কিভাবে যেন সেই লাশ দেখেছে , খুবই ভয় পেয়েছে । সে সারা দিনই বলছে , আব্বুজি মুঝে ডরা তি হ্যায় , আর কোন কথা নাই ।ম্যানেজার ক্যাপ্টেন কে বলল এখন কি করা যায় বলেন তো , ?
স্যার এক কাজ করি , গেটের কাছের লাশটা তো প্রায়ই কাক খেয়েই ফেলেছে , একটা কম্বল দিয়ে প্যাঁচায়ে গেটের কাছে রেখে আসি , ওরা নিয়ে যাবে , আর এটা অনেক ফুলে গেছে , এটা নেয়া যাবে না, এটা এখানে কবর দিয়ে ফেলি ।
তো আমরা করলাম কি কোদাল , দা যা আছে নিয়ে বাইরে গেলাম , কবর খুঁড়তে, আর তো আর্মি পাহাড় থেকে সাথে সাথে ফাঁকা গুলি করা শুরু করল ,আমরা সবাই এক দৌড়ে ভিতরে এসে পড়লাম , ওরা কি ভাবছে জান ?
ভাবছে মনে হয় আমরা ট্রেঞ্চ খোঁড়ার জন্য গিয়েছি । ক্যাপ্টেন বলল , এক কাজ করেন , আমরা এক জন একজন করে যেয়ে মাটি খুঁড়ে আসি , তাহলে মনে হয় আর গুলি করবে না ।
তাই করলাম আমরা । এক জন যেয়ে খুঁড়ে আসি , ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসি , এভাবে কবর খোঁড়া হয়ে গেলে ক্যাপ্টেন যেয়ে একটা কম্বল দিয়ে ঢেকে কবর দিয়ে আসল ।
আহা যুদ্ধ , আহা মৃত্যু ।
একজন বাসায় এসে ক্যাপ্টেন এর কাছে পেট্রোল চাইল । তখন পেট্রোল পাম্প বন্ধ , তেল কোথাও পাওয়া যায় না । উনি তো গাড়ি নিয়ে যুদ্ধের সরবারহের কাজ করেন , তাই বললেন , ভাই , এক পাউন্ড ব্লাড দে সেকতা লেকিন এক পাউন্ড পেট্রোল নেহি দে সেকতা ।
আর এক দিন এক বিহারী আসলো দৌড়াতে দৌড়াতে । উনি ম্যানেজারের কেউ ছিল সম্ভবত , হাঁপাতে হাঁপাতে এসে বলল , স্যার আমাকে মুক্তি বাহিনী ধরছিল , আমি কোন রকমে ছাড়া পেয়ে আসছি ।
বল কি ক্যামনে ছাড়া পাইলা ?
স্যার আমাকে বলে , আমি নাকি বিহারী ! আমি বললাম যে কে বল্ল আমি বিহারী ? আমি রবীন্দ্রনাথের কবিতা শুনায়ে দিসি , তারপর আমাকে বাংলা বই পড়তে দিসে , আমি পড়ে শুনায়ে দিলাম , তারপর আমাকে ছেড়ে দিল !!!!
বিহারীরা যেহেতু পাকিস্তানি , তখন তাই কোন ছাড়াছাড়ি নাই , অনেক অবাঙ্গালীকে মেরে ফেলা হয়েছিল তখন। আবার বিহারীরাও অনেক বাঙ্গালীকে মেরে ফেলেছিল শেষের দিকে ।
বাংলা পড়তে না পারলে সেদিন তার খবর ছিল ! সেও এসে যোগ দিল আমাদের দলে !
এদিকে বিদ্যুতের তো বেহাল অবস্থা , ম্যানেজার সাহেব কে তো সার্কিট হাউজ থেকে আর্মি ডাকছে । আমরা তো জুনিওর আমাদের তেমন কোন কাজ নাই , আমদের অনেকেই দেশের বাড়িতে চলে গেছে , আমিও আর এখানে থাকলাম না , কিছু দূরে আমার চাচার বাসায় চলে গেলাম , ঠিক করলাম সহজে আর অফিসের দিকে যাচ্ছি না ।
কয়েকদিন পর ......
তেমন কোন কাজ নাই , ক্যাপ্টেন ম্যানেজার আরও সবাই বসে বসে তাস খেলে । এমন একদিন সন্ধ্যার সময় দুই জন লোক সিভিল ড্রেসে আসলো , ক্যাপ্টেন একটু এদিকে আসেন , সার্কিট হাউজ থেকে আপনাকে ডাকছে ।
তো উনি একে সাহসী মানুষ , তার উপর কিছু সন্দেহ করেননি , চলে গেলেন । একটু সামনেই আর্মির গাড়ি ছিল সেটা উনি জানতে পারেননি ।
সেই যে গেলেন , অপেক্ষা , অপেক্ষা , আর তো ফিরে আসেন না ।
সেই শেষ ,আর ফিরে আসেন নি । কোন খোঁজ ও পাওয়া যায়নি ।
পরদিন ম্যানেজার , কত খোঁজা খুঁজি , কেউ কিছুই জানেনা । কিছুই বলতে পারে না । ম্যানেজার বিহারী মানুষ , তার লিঙ্ক লাগায়ে কত যে খুঁজছে , লাশ ও যদি পাওয়া যেত !
পরবর্তীতে শুনেছিলাম , উনাকে তখনি মেরে ফেলা হয়েছিল ।
আমাদের ক্যাপ্টেন একজন অসাধারন মানুষ ছিলেন ,আমরা কত গুলো মানুষ তার বাসায় ছিলাম , খেয়েছি , সবই দেখাশোনা করা , মুক্তিযোদ্ধাদের সরবরাহ করা , কত কাজ যে উনি করতেন ।
আর সেই মেজর , তার কথা শুনেছিলাম , খুবই দুর্ভাগ্যজনক, শুনেছি পরবর্তীতে জিয়ার কেসে উনার কোর্ট মার্শাল হয়েছিল !!
যুদ্ধের তো আরও কতো গল্প আছে , এটাই ছিল আমার গল্প , আমার শোনা একটা সংক্ষিপ্ত গল্প ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪২
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ভাইয়া , আপনাকে তো ব্লগে দেখি ই না , যাক অনেক দিন পর আপনার দেখা পাওয়া গেল ।
কিন্তু এটা কি বললেন ভাইয়া , আমি তো জন্মাই নাই তখন
আমার বাবার বয়সই তো তখন ২৪ বা ২৫ , আমার তো জন্মের প্রশ্নই আসে না ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য , আপনাকে দেখে সত্যি ভালো লাগলো ।
২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পোষ্টটা খুবই ভালো লাগল। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আমাদের দেশে এমন অনেক বীর আছেন যাদের সাহসিকতার গল্প শুনলে গর্বে বুকটা ভরে যায়। সেই সাহসী ক্যাপ্টেন আহসান উল্লাহ চৌধুরীসহ যারা যুদ্ধের প্রথম প্রহরেই জীবন দিয়েছিলেন , সেই নাম না জানা অসংখ্য সাহসী মানুষ , সেই সব শহীদ, তাদের প্রতি রইল আমার স্যালুট। পোষ্টে প্লাস।
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংক ইউ , সময় করে পড়ার জন্য ।
সত্যি এমন কত নাম না জানা বীর আছেন তাদের কথা কোন দিন জানাও হবে না , তাদের প্রতি অনেক শ্রদ্ধা ।
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:৪৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল পোস্ট।
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী , আপনাকে আমার ব্লগে দেখে ভালো লাগলো ।
অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন পড়ার জন্য ।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
না পারভীন বলেছেন: ইতিহাস করুণ । মন খারাপ হল ।
আসলে আমাদের আত্মীয় স্বজনদের কাছে ইতিহাসের খন্ড অংশ । যেগুলি সংগ্রহ করে রাখা দরকার ।
লেখা খুব ভাল হয়েছে ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আপু কেমন আছেন ? কেন যেন মনে হচ্ছে ইদানিং আপনি অনেক ব্যাস্ত , তবুও সময় করে পড়লেন দেখে অনেক অনেক অনেক ভালো লাগলো ।
সত্যি বলেছেন আপু , খুবই মন খারাপ করা । আমি মাঝে মাঝে ভাবি যদি নাই বা বেঁচে থাকলাম , তবে স্বাধীন বা পরাধীন তাতে কি আসে যায় ? এই অসাধারণ মানুষ গুলো ভাবেননি ।
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাইয়া , আপনার উপস্থিতি সত্যি অনুপ্রেরণাদায়ক ।
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
আম্মানসুরা বলেছেন: পোস্টে প্লাস
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০২
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু , পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন । ভালো আছেন নিশ্চয়ই ।
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
লেখাটা চমৎকার লাগলো অদ্বিতীয়া তুমি !
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন । তবে আমার মনে হয় , আরেকটু সুন্দর করে লিখতে পারলে ভালো লাগতো , তাড়াতাড়ি লিখতে যেয়ে ২৬ তারিখ পোস্ট করতে পারিনি , লেখাও তেমন ভালো হল না ।
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: মুক্তি যুদ্ধের যে কোন লেখাই ভালো লাগে। ভালো হয়েছে লেখাটা।
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১১
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , কেমন আছ ?
পড়েছ দেখে খুব ভালো লাগলো ।
ভালো থাকো সবসময় ।
৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পোস্টে প্লাস
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১২
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভি , অনেক অনেক শুভকামনা ।
১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
ইমিনা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লেগেছে অদ্বিতীয়া আপুর লেখাটা। কিন্তু আপনাকে কোথাও দেখতে পাচ্ছি না যে
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ইমিনা আপু এইত আমি
অনেক অনেক ভালো লেগেছে দেখে আমার অনেক খুশি লাগলো , কারন কয়েক ঘণ্টায় পোস্ট লিখতে যেয়ে আমি খুবই টায়ার্ড হয়ে গিয়েছিলাম ।
থ্যাংক ইউ পড়ার জন্য ।
১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
লেখা ভালো হয়েছে।
খুব ভালো হয়েছে।।
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২২
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: সত্যি ভালো হয়েছে ? তাহলে আমি অনেক অনেক খুশি ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া পড়ার জন্য ।
১২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪১
বৃতি বলেছেন: আপনার বাবার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকথন আমাদের সাথে শেয়ার করলেন, চমৎকার ভাবনা। চমৎকার পোস্ট!
শুভেচ্ছা জানবেন।
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু , আপনাকে দেখে সত্যি ভালো লাগলো । পড়েছেন দেখে আনন্দিত ।
অনেক শুভকামনা জানবেন ।
১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: চমৎকার
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু । আশা করি ভালো আছেন ।
১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১০
এহসান সাবির বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৩১
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া , সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
বাবার চোখে আর নিজের চোখে দেখা এক তাই বললাম তুমিও স্বাক্ষী।
ব্যস্ততার কারনে সময় দিতে পারিনি, এখন আবার ফিরে এসেছি
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন:
ফিরে আসার জন্য অনেক থ্যাংক ইউ ভাইয়া, আশা করি অনেক ভালো আছেন ।
১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অসাধারণ একটি গল্প জানলাম। ভালো লাগলো উৎসর্গটাও।
মুখে মুঝে ফেরা গল্পগুলো থেকে উঠে আসুক হারিয়ে যাওয়া সব শহীদ দেশ প্রেমিকদের নাম। ব্যক্তিগত সম্পদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে হীন রাজনীতি বলয় থেকে মুক্ত হোক আমাদের আমাদের বীরত্বগাঁথা।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: গল্প টা বলতে পেরে আমার অনেক ভালো লেগেছে , আর আপনার ভালো লাগায় সত্যি আনন্দিত ।
আমাদের নাম না জানা শহীদ দেশ প্রেমিকদের নাম সবাই জানুক , উপলব্ধি করুক তাদের আত্মত্যাগ ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩০
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: ভালো লেগেছে ।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৫৪
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শায়লা আপু , আমার ব্লগে আপনাকে ওয়েলকাম ।
ভালো থাকুন সবসময় , শুভ রাত্রি ।
১৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৫
একলা ফড়িং বলেছেন: কেমন আছ আপু?
বইয়ে মুক্তিযুদ্ধের গল্প পড়ার চেয়ে কারো মুখে তার নিজের অভিজ্ঞতার কথা শুনতেই বেশি ভালো লাগে! এই লেখাটা পড়তে গিয়ে মনে হচ্ছিল সরাসরিই শুনছি! শেয়ার করার জন্য থ্যাঙ্কিউউ!
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৫৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আমি ভালো আছি আপু , তোমার কি খবর , কেমন যাচ্ছে দিন ?
গল্প শোনা আমার অতি প্রিয় একটা কাজ ছোটবেলা থেকেই , এখনো সত্যি মিথ্যা যে কোন গল্প আমাকে আঠার মত আটকে রাখে , গল্প বলার কাউকে পেলেই হল ।
আমিও লেখাটা এমনই বলতে চেয়েছি । তারপরও বেশি ভালো হল বলে মনে হচ্ছে না । অনেক ধন্যবাদ তোমাকে ।
১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এভাবেই সত্যিকারের জীবনের গল্পগুলোর মাধ্যমে প্রতিহিংসা আর অপরাজনীতি থেকে মুক্ত হোক বাংলাদেশের সেইসব বীরদের আত্মাহুতির কাহিনী।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৪২
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কান্ডারি ভাইয়া পড়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো ।
প্রতিহিংসা আর অপরাজনীতি থেকে মুক্ত হোক বাংলাদেশ , সেটা আমাদের সবারই চাওয়া । অনেক ধন্যবাদ জানবেন ভাইয়া ।
২০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বেশ!
ভালোলগা নিরন্তর
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৩
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য । আপনাকে আমার ব্লগে ওয়েলকাম ।
ভালো থাকুন সবসময় ।
২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
দীপান্বিতা বলেছেন: যুদ্ধ সব সময়ই খুব বেদনার......ভাল লাগলো কিছু সময়ের ঘটনার কথা যেনে...
০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:১৫
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: হ্যাঁ আপু যুদ্ধ বেদনার , কষ্টের । যুদ্ধে অনেক কিছু হারাতে হয় ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন আপু , অনেক ভালো লাগলো এসে পড়লেন দেখে । আপনার জন্য অনেক শুভকামনা ।
২২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৪
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: একটানে পড়লাম। অনেক ভালো লাগলো। দারুণ একটা স্মৃতিকথা। এতো কষ্ট করে অনেকটা লিখেছেন, সাধুবাদ জানাচ্ছি।
শতমুখে বলেও তো জাতির সেই মহান সূর্য সন্তানদের ঋণ স্বীকার যাবে না, তাই সেটা হৃদয়েই থাকুক।
ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । আপনাকে অনেক দিন পর দেখলাম । আশা করি ভালো আছেন ।
পড়েছেন , আপনার ভালো লেগেছে , তাতে আনন্দিত ।
অনেক ভালো থাকুন আপনিও ।
২৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: দারুণ ! ভালো লাগা রইল।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য । ভালো লাগায় সত্যি খুশি হলাম ।
ভালো থাকুন অনন্য আমি।
২৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সাধারন ভাবে বলা এক অসাধারন গল্প পড়লাম ।।
খুব খুব ভাল লাগলো ...
আমাদের সবার ই এমনি কিছু গল্প আছে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ,সবাই তো এত সুন্দর করে লিখতে পারে না ...
অনেক অনেক শুভ কামনা
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কত কত যে গল্প আছে এরকম , তার খবর কে রাখে ? ভাবলাম আমার গল্পটাও আপনাদের বলি ।
ভালো লেগেছে জেনে সত্যি আনন্দিত প্রিয় মনিরাপু ।
আশা করি অনেক ভালো আছেন , অনেক অনেক শুভকামনা ।
২৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: অসাধারণ! অসাধারণ! আপনার বর্ণনা খুব চমতকার হয়েছে, অনেক দিন পরে যেন মুক্তিযুদ্ধের কোনো লেখা এত মন দিয়ে পড়লাম, এই অর্থে যে এই লেখাটার মধ্যে প্রাণ ছিল! মনে হয়েছে আমি নিজে যেন দেখতে পারছি!
সাহসী ক্যাপ্টেন আহসান উল্লাহ চৌধুরী- সালাম নিন, আপনি জানবেন না, কিন্তু সবাই আপনাকে ভোলে নি!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ইফতি ভাইয়া ।আমার ব্লগে ওয়েলকাম ।
কবি যখন লেখায় প্রাণ খুঁজে পেয়েছেন , তখন একটু আশ্বস্ত হলাম যে লেখা একেবারে যাচ্ছে তাই হয়নি । ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ।
২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আপনার লেখা এক কথায় চমৎকার ,
ভাললাগা +
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু । ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ।
২৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ হোক নববর্ষ ১৪২১।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: শুভ নববর্ষ ভাইয়া !
২৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
গোর্কি বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্দীপ্ত হোক বাংলাদেশের আগামীদিনের পথ। সেই সব বীর শহীদদের প্রতি লাল সালাম। বৈশাখী শুভেচ্ছা রইল।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গোর্কি । আপনার লেখা চমৎকার ,টপিকসের ভিন্নতাও অসাধারণ , ভুলেও যেন মিস না করে ফেলি , তাই অনুসরণে নিলাম । যদিও তার আগে অনুসরণে ছিলেন না , কিন্তু আমি আপনার অনেক লেখাই পড়েছি ।
আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে খুশি হলাম । আপনার প্রতিও অনেক শুভেচ্ছা । ভালো থাকুন আর চমৎকার সব পোস্ট দিন ।
২৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
দীপান্বিতা বলেছেন: শুভ নববর্ষ ... নতুন পোস্ট কবে আসছে!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: দীপান্বিতা দিদিমনি !! শুভ নববর্ষ
অনেক অনেক আনন্দময় হোক নতুন বর্ষ ।
নতুন পোস্ট লেখা হচ্ছে না , দেব অবশ্যই ।
অনেক অনেক খুশি হলাম আপনাকে দেখে ।
৩০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৯
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অ-নেক অ-নেক ধন্যবাদ সাদমান সাদিক ।
শুভ রাত্রি ।
৩১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
বেলা শেষে বলেছেন: উৎসর্গ -- সেই সাহসী ক্যাপ্টেন আহসান উল্লাহ চৌধুরী , যার সাহসিকতার গল্প মুগ্ধ হয়ে আমি শুনি, যুদ্ধের প্রথম প্রহরেই যারা জীবন দিয়েছিলেন , সেই নাম না জানা অসংখ্য সাহসী মানুষ , সেই সব শহীদ , যারা ছিল শুধু লাশ যাদের পরিচয় কেউ কোনদিন জানবেও না ।
....beautiful writing.
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বেলা শেষে।
৩২| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: আমাদের ইতিহাস কেন জানি চোখে পানি এনে দেয়!
০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন:
আমরা কি উপলব্ধি করতে পারি আমাদের ইতিহাস যে কতো স্যাক্রিফাইস এর বিনিময়ে ....
অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভালো আছেন নিশ্চয়ই !
৩৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর পোষ্টে ভালোলাগা। ইতিহাসের সেই দিন গুলোর টুকরা যেন উঠে এসেছে..।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তনিমা আপু , ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ।
চেষ্টা করেছি , শোনা গল্পের সাথে , সেই সময় একটু তুলে ধরতে , যদিও ব্যাপারটা প্রায় অসম্ভব ।
৩৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০৪
লিরিকস বলেছেন: এইটা একটু দেখবেন প্লিজ।
৩৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
বিষের বাঁশী বলেছেন: ্টুকরো টুকরো অসাধারণ গল্প!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অন্নেক ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য ! ব্লগে আসা প্রায় ভুলেই গিয়েছি । তাই উত্তর দিতে দেরী হল ।ভাল থাকুন অনেক ।
৩৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৪৬
রাফা বলেছেন: I'm just speechless sister.
Salute which people's are sacrfice there life for our independent beautiful bangladesh.
Sorry for english write , how is life?☆★☆★☆★
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কেমন আছেন ভাইয়া ? ভালো লাগলো অনেক দিন পর কমেন্ট দেখে।
এইত কেটে যাচ্ছে ভালো খারাপ সব মিলিয়ে .....আলহামদুলিল্লাহ
৩৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: অনেক দিন পর একটা ভাল লেখা পড়লাম ।
ধন্যবাদ
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অপু দ্যা গ্রেট । ভাল থাকবেন সবসময় ।
৩৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
রাফা বলেছেন: ক্যামনে কি সিস্টার !! কোথায় ডুব দিয়ে ছিলেন?
নাকি ঘটনা অন্য কিছু ?
৩৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৬
রাফা বলেছেন: হ্যালো সিস্টার আপনাকে লগ-ইন দেখতেছি অনেকদিন পর।আপনার খবর কি ?কিছু একটা পোষ্ট করেন অন্তত একটু কমেন্ট করার উছিলায় কথা হোক।
ধন্যবাদ,অ.আমি।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কেমন আছেন রাফা ভাইয়া ? অনেক দিন পর পুরানো কাউকে দেখার মত আনন্দ হচ্ছে । আসলে বন্দি ছিলাম অনেক দিন । পাসওয়ার্ড হারিয়ে ফেলছিলাম। ব্লগে আসি কিন্তু লগ ইন কম করা হয় !নিজের ব্লগে তো আসাই হয় না । অন্য দের ব্লগ পড়ি সময় পেলে ...এই তো !
ব্যস্ততার জন্য কিছুটা আলসেমির জন্য কিছু ই লেখা হয়না । নিজের ব্যাক্তিগত ডায়েরি ব্লগ কিছুই না । অভ্যাস হারিয়ে গেছে
আপনি লিখছেন দেখে ভাল লাগছে । ব্লগ আমার অনেক প্রিয় , ইচ্ছে আছে ব্লগ পরার একটু সময় দেয়ার । ভাল থাকুন ভাইয়া ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
তুমিও তাহলে একটা ইতিহাসের স্বাক্ষী।
পোষ্টে +++