![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুকুমার রায় (১৮৮৭ - ১৯২৩) একজন বাঙালি শিশুসাহিত্যিক ও বাংলা সাহিত্যে "ননসেন্স্ রাইমের" প্রবর্তক। তিনি বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয়তম শিশুসাহিত্যিকদের একজন। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বৈচিত্র্য সৃষ্টিকর্তা সুকুমার রায়। তিনি বহুমাত্রিক লেখক। কিন্তু তাঁর ছড়ার ছটা সবচেয়ে উজ্জ্বল।
সুকুমার রায়ের মজার কিছু ছড়া একত্রিত করার এক সামান্য প্রচেষ্টা ।
১)আবোল তাবোল
তার যে ছিল ময়ূর- (না না,
ময়ূর কিসের ? ছাগল ছানা) ।
উঠানে তার থাক্ত পোঁতা-
-(বাড়িই নেই, তার উঠান কোথা) ?
শুনেছি তাত পিশতুতো ভাই-
-(ভাই নয়ত, মামা-গোঁসাই ) ।
বল্ত সে তার শিষ্যটিরে-
-(জন্ম-বোবা বলবে কিরে) ।
যা হোক, তারা তিনটি প্রানী-
-(পাঁচটি তারা, সবাই জানি !)
থও না বাপু খ্যাঁচাখেচি
-(আচ্ছা বল, চুপ করেছি) ।।
তারপরে যেই সন্ধ্যাবেলা,
যেম্নি না তার ওষুধ গেলা,
অম্নি তেড়ে জটায় ধরা-
-(কোথায় জটা ? টাক যে ভরা !)
হোক্ না টেকো তোর তাতে কি ?
গোমরামুখো মুখ্যু ঢেঁকি !
ধরব ঠেসে টুটির পরে
পিট্ব তোমার মুণ্ডু ধরে ।
এখন বাপু পালাও কোথা ?
গল্প বলা সহজ কথা ?
২)সৎপাত্র
শুনতে পেলুম পোস্তা গিয়ে-
তোমার নাকি মেয়ের বিয়ে ?
গঙ্গারামকে পাত্র পেলে ?
জান্তে চাও সে কেমন ছেলে ?
মন্দ নয় সে পাত্র ভাল-
রঙ যদিও বেজায় কালো ;
তার উপরে মুখের গঠন
অনেকটা ঠিক প্যাঁচার মতন ।
বিদ্যে বুদ্ধি ? বলছি মশাই-
ধন্যি ছেলের অধ্যবসায় !
উনিশটি বার ম্যাট্রিকে সে
ঘায়েল হয়ে থাম্ল শেষে ।
বিষয় আশয় ? গরীব বেজায়-
কষ্টে-সৃষ্টে দিন চলে যায় ।
মানুষ ত নয় ভাই গুলো তার-
একটা পাগল একটা গোঁয়ার ;
আরেকটি সে তৈরি ছেলে,
জাল ক'রে নোট্ গেছেন জেলে ।
কনিষ্ঠটি তব্লা বাজায়
যাত্রাদলে পাঁচ টাকা পায় ।
গঙ্গারাম ত কেবল ভোগে
পিলের জ্বর আর পাণ্ডু রোগে ।
কিন্তু তারা উচচ ঘর
কংসরাজের বংশধর !
শ্যাম লাহিড়ী বনগ্রামের
কি যেন হয় গঙ্গারামের ।-
যাহোক্, এবার পাত্র পেলে,
এমন কি আর মন্দ ছেলে ?
৩)কি মুস্কিল
সব লিখেছে এই কেতাবে দুনিয়ার সব খবর যত,
সরকারী সব আফিসখানার কোন্ সাহেবের কদর কত ।
কেমন ক'রে চাট্নি বানায়, কেমন করে পোলাও করে,
হরেক্ রকম মুষ্টিযোগের বিধান লিখ্ছে ফলাও ক'রে ।
সাবান কালি দাঁতের মাজন বানাবার সব কায়দাকেতা,
পূজা পার্বণ তিথির হিসাব শ্রাদ্ধবিধি লিখ্ছে হেথা ।
সব লিখেছে, কেবল দেখ পাচ্ছিনেকো লেখা কোথায়-
পাগ্লা ষাঁড়ে করলে তাড়া কেমন ক'রে ঠেকাব তায় !
৪)আহ্লাদী
হাসছি মোরা হাসছি দেখ, হাসছি মোরা আহ্লাদী,
তিনজনেতে জট্লা ক'রে ফোক্লা হাসির পাল্লা দি ।
হাসতে হাসতে আসছে দাদা, হাসছি আমি, হাসছে ভাই,
হাসছি কেন কেউ জানে না, পাচ্ছে হাসি হাসছি তাই ।
ভাবছি মনে, হাসছি কেন ? থাকব হাসি ত্যাগ ক'রে,
ভাবতে গিয়ে ফিকফিকিয়ে ফেল্ছি হাসি ফ্যাক্ ক'রে ।
পাচ্ছে হাসি চাপতে গিয়ে, পাচ্ছে হাসি চোখ বুজে,
পাচ্ছে হাসি চিম্টি কেটে নাকের ভিতর নোখ্ গুঁজে ।
হাসছি দেখে চাঁদের কলা জোলার মাকু জেলের দাঁড়
নৌকা ফানুস পিঁপড়ে মানুষ রেলের গাড়ী তেলের ভাঁড় ।
পড়তে গিয়ে ফেলছি হেসে 'ক খ গ' আর শ্লেট দেখে-
উঠ্ছে হাসি ভস্ভসিয়ে সোডার মতন পেট থেকে ।
৫)বিষম চিন্তা
মাথায় কত প্রশ্ন আসে, দিচ্ছে না কেউ জবাব তার-
সবাই বলে, "মিথ্যে বাজে বকিস্নে আর খবরদার !"
অমন ধারা ধমক দিলে কেমন করে শিখব সব ?
বলবে সবাই, "মুখ্যু ছেলে", বলবে আমায় "গো গর্ধভ !"
কেউ কি জানে দিনের বেলায় কোথায় পালায় ঘুমের ঘোর ?
বর্ষা হলেই ব্যাঙের গলায় কোত্থেকে হয় এমন জোর ?
গাধার কেন শিং থাকেনা, হাতির কেন পালক নেই ?
গরম তেলে ফোড়ন দিলে লাফায় কেন তাধেই ধেই ?
সোডার বোতল খুললে কেন ফঁসফঁসিয়ে রাগ করে ?
কেমন করে রাখবে টিকি মাথায় যাদের টাক পড়ে ?
ভূত যদি না থাকবে তবে কোত্থেকে হয় ভূতের ভয় ?
মাথায় যাদের গোল বেধেছে তাদের কেন "পাগোল" কয় ?
কতই ভাবি এসব কথা, জবাব দেবার মানুষ কই ?
বয়স হলে কেতাব খুলে জানতে পাব সমস্তই ।
৬)গল্প বলা
"এক যে রাজা"- "থাম না দাদা,
রাজা নয় সে, রাজ পেয়াদা ।"
"তার যে মাতুল"- "মাতুল কি সে ?
সবাই জানে সে তার পিসে ।"
"তার ছিল এক ছাগল ছানা"-
"ছাগলের কি গজায় ডানা ?"
"একদিন তার ছাতের 'পরে"-
"ছাত কোথায় হে টিনের ঘরে ?"
"বাগানের এক উড়ে মালী"-
"মালি নয় ত ? মেহের আলি-"
"মনের সাধে গাইছে বেহাগ"-
"বেহাগ তো নয় বসন্ত রাগ ।"
"থোও না বাপু ঘ্যাঁচা ঘেঁচি"-
"আচ্ছা বল চুপ্ করেছি ।"
"এমন সময় বিছনা ছেড়ে
হঠাৎ মামা আস্ল তেড়ে,
ধরল সে তার ঝুঁটির গোড়া-"
"কোথায় ঝুঁটি ? টাক যে ভরা ।"
"হোক না টেকো, তোর তাতে কি ?
লক্ষীছাড়া মুখ্যু ঢেঁকি ।
ধরব ঠেসে টুঁটির 'পরে,
পিট্ব তোমার মুণ্ডু ধরে-
কথার উপর কেবল কথা,
এখন বাপু পালাও কোথা ?"
৭)ঠিকানা
আরে আরে জগমোহন- এস, এস, এস-
বলতে পার কোথায় থাকে আদ্যানাথের মেসো ?
আদ্যানাথের নাম শোননি ? খগেনকে তো চেনো ?
শ্যাম বাগ্চি খগেনেরই মামাশ্বশুর জেনো ।
শ্যামের জামাই কেষ্টমোহন, তার যে বাড়ীওলা-
(কি যেন নাম ভুলে গেছি), তারই মামার শালা ;
তারই পিশের খুড়তুতো ভাই আদ্যানাথের মেশো-
লক্ষ্মী দাদা, ঠিকানা তার একটু জেনে এসো ।
ঠিকানা চাও ? বলছি শোন ; আমড়াতলার মোড়ে
তিন-মুখো তিন রাস্তা গেছে তারি একটা ধ'রে,
চলবে সিধে নাকবরাবর ডানদিকে চোখ রেখে ;
চল্তে চল্তে দেখবে শেষে রাস্তা গেছে বেঁকে ।
দেখ্বে সেথায় ডাইনে বাঁয়ে পথ গিয়েছে কত ,
তারি ভিতর ঘুরবে খানিক গোলকধাঁধার মত ।
তারপরেতে হঠাৎ বেঁকে ডাইনে মোচড় মেরে,
ফিরবে আবার বাঁয়ের দিকে তিনটে গলি ছেড়ে ।
তবেই আবার পড়বে এসে আমড়াতলার মোড়ে-
তারপরে যাও ঝেথায় খুশী- জ্বালিও নাকো মোরে
৮)নিঃস্বার্থ
গোপালটা কি হিংসুটে মা ! খাবার দিলেম ভাগ করে,
বললে নাকো মুখেও কিছু, ফেল্লে ছুঁড়ে রাগ করে ।
জ্যাঠাইমা যে মেঠাই দিলেন, "দুই ভায়েতে খাও" ব'লে-
দশটি ছিল, একটি তাহার চাখতে নিলেম ফাও বলে ।
আর যে ন'টি, ভাগ করে তায়, তিন্টে দিলেম গোপ্লাকে-
তবুও কেবল হ্যাংলা ছেলে আমার ভাগেই চোখ রাখে ।
বুঝিয়ে বলি, "কাঁদিস কেন ? তুই যে নেহাত কনিষ্ঠ-
বয়স বুঝে সাম্লে খাবি, তা নইলে হয় অনিষ্ট ।
তিনটি বছর তফাৎ মোদের, জ্যায়দা হিসাব গুন্তি তাই,
মোদ্দা আমার ছয়খানি হয়, তিন বছরে তিন্টি পাই ।"
তাও মানে না, কেবল কাঁদে- স্বার্থপরের শয়তানী-
শেষটা আমায় মেঠাইগুলো খেতেই হল সবখানি ।
৯)ভাল ছেলের নালিশ
মাগো!
প্রসন্নটা দুষ্টু এমন! খাচ্ছিল সে পরোটা
গুড় মাখিয়ে আরাম ক'রে বসে -
আমায় দেখে একটা দিল ,নয়কো তাও বড়টা,
দুইখানা সেই আপনি খেল ক'ষে!
তাইতে আমি কান ধরে তার একটুখানি পেঁচিয়ে
কিল মেরেছি 'হ্যাংলা ছেলে' বলে-
অম্নি কিনা মিথ্যা করে ষাঁড়ের মত চেচিয়ে
গেল সে তার মায়ের কাছে চলে!
মাগো!
এম্নিধারা শয়তানি তার, খেলতে গেলাম দুপুরে,
বল্ল, 'এখন খেলতে আমার মানা'-
ঘন্টাখানেক পরেই দেখি দিব্যি ছাতের উপরে
ওড়াচ্ছে তার সবুজ ঘুড়ি খানা।
তাইতে আমি দৌড়ে গিয়ে ঢিল মেরে আর খুঁচিয়ে
ঘুড়ির পেটে দিলাম করে ফুটো-
আবার দেখ বুক ফুলিয়ে সটান মাথা উঁচিয়ে
আনছে কিনে নতুন ঘুড়ি দুটো!
১০)ভয় পেয়ো না
ভয় পেয়ো না, ভয় পেয়ো না, তোমায় আমি মারব না
সত্যি বলছি কুস্তি ক'রে তোমার সঙ্গে পারব না।
মনটা আমার বড্ড নরম, হাড়ে আমার রাগটি নেই,
তোমায় আমি চিবিয়ে খাব এমন আমার সাধ্যি নেই!
মাথায় আমার শিং দেখে ভাই ভয় পেয়েছ কতই না---
জানো না মোর মাথার ব্যারাম, কাউকে আমি গুঁতোই না?
এস এস গর্তে এস, বাস ক'রে যাও চারটি দিন,
আদর ক'রে শিকেয় তুলে রাখব তোমায় রাত্রিদিন।
হাতে আমার মুগুর আছে তাই কি হেথায় থাকবে না?
মুগুর আমার হাল্কা এমন মারলে তোমার লাগবে না।
অভয় দিচ্ছি শুনছ না যে? ধরব নাকি ঠ্যাং দুটা?
বসলে তোমার মুণ্ডু চেপে বুঝবে তখন কাণ্ডটা!
আমি আছি, গিন্নী আছেন, আছেন আমার নয় ছেলে
সবাই মিলে কামড়ে দেব মিথ্যে অমন ভয় পেলে।
১১)অবাক কাণ্ড
শুন্ছ দাদা! ওই যে হোথায় বদ্যি বুড়ো থাকে,
সে নাকি রোজ খাবার সময় হাত দিয়ে ভাত মাখে?
শুন্ছি নাকি খিদেও পায় সারাদিন না খেলে?
চক্ষু নাকি আপনি বোজে ঘুমটি তেমন পেলে?
চল্তে গেলে ঠ্যাং নাকি তার ভূঁয়ের পরে ঠেকে?
কান দিয়ে সব শোনে নাকি? চোখ দিয়ে সব দেখে?
শোয় নাকি সে মুণ্ডুটাকে শিয়র পানে দিয়ে?
হয় কি না হয় সত্যি মিথ্যা চল্ না দেখি গিয়ে!
১২)শব্দ কল্প দ্রুম্
ঠাস্ ঠাস্ দ্রুম্ দ্রাম্, শুনে লাগে খট্কা-
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পট্কা !
শাই শাই পন্পন্, ভয়ে কান বন্ধ-
ওই বুঝি ছুটে যায় সে-ফুলের গন্ধ ?
হুড়মুড় ধুপ্ধাপ্- ওকি শুনি ভাই রে?
দেখ্ছ না হিম পড়ে- যেওনাকো বাইরে ।
চুপ্ চুপ্ ঐ শোন্ ! ঝুপ্ঝাপ্ ঝ-পাস্ !
চাঁদ বুঝি ডুবে গেল ?- গব্ গব্ গবা-স্ !
খ্যাশ্ খ্যাশ্ ঘ্যাচ্ ঘ্যাচ্, রাত কাটে ঐরে !
দুড়্ দুড়্ চুরমার- ঘুম ভাঙে কই রে !
ঘর্ঘর ভন্ভন্ ঘোরে কত চিন্তা !
কত মন নাচে শোন্ - ধেই ধেই ধিন্তা !
ঠুংঠাং ঢংঢং, কত ব্যথা বাজে রে-
ফট্ফট্ বুক ফাটে তাই মাঝে মাঝে রে !
হৈ হৈ মার মার , "বাপ্ বাপ্" চিৎকার-
মালকোঁচা মারে বুঝি? সরে পড়্ এইবার ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৩
আদ্রিজা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো । সুকুমার অনেক বেশি প্রিয় ।অসংখ্য বার পড়া প্রত্যেকটা কবিতা ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২
আদ্রিজা বলেছেন: সুকুমার রায়ের লেখা পড়লেই মন ভালো হয়ে যায়।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
প্রিয় কবি। সুকুমার রায় বাংলার শিশু সাহিত্যের ধারক ও বাহক। শিশুদের নিয়ে এত গল্প কবিদের লিখেননি। আমাদের শিশুকাল, এখনকার শিশু এবং ভবিষ্যতেও হয়ত শিশুদের সাহিত্য বলতে সুকুমারের লিখাই ছিলো, হয়ত থাকবেও।
ধন্যবাদ। পোষ্টে +++
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
আদ্রিজা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। প্রিয়তে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
আদ্রিজা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
হাহাহ, খুব মজা পাইসি পড়ে।
চমৎকার ||
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
আদ্রিজা বলেছেন: মজা পেয়েছেন জেনে খুশি হলাম ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০
ড. জেকিল বলেছেন: সুকুমারের কবিতা ভালো না লেগে পারে! অনেক ধন্যবাদ এই সুন্দর পোস্টটির জন্য।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আদ্রিজা বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য।
ধন্যবাদ আপনাকেও।
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: নগদ প্রিয়তে
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
আদ্রিজা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ছড়ার জগতে সুকুমার রায়ের দ্বিতীয়টি আর কে আছেন তা ভাববার বিষয়। আমার অনেক প্রিয় ছড়াকার। তার অন্যান্য শিশুতোষ লেখাগুলোও অনন্যসাধারণ।
ভালো জিনিস শেয়ার করেছেন।
আমার ২২-২৩ বছর বয়সী সুকুমার সমগ্র বইটি ছিঁড়ে ফালা ফালা হয়ে গেছে
শুভেচছা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
আদ্রিজা বলেছেন: সুকুমার রায় আমার অসম্ভব প্রিয়।
সুকুমার রায়ের লেখা পড়লেই মন ভালো হয়ে যায়।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১
আরজু পনি বলেছেন:
আমাদের মেয়ে 'সৎ পাত্র'টা বেশ মজা করে বলে ।
সুন্দর সঙগ্রহ ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
আদ্রিজা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন একটা পোষ্ট! প্রিয়তে নিলাম!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯
আদ্রিজা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: প্রিয়তে......
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
আদ্রিজা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: আবোল তাবোল খালি শুনেই এসেছি। পড়িনি।
হাসতে হাসতে শেষ!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আদ্রিজা বলেছেন: ভাই, আপনারে এত আবোল তাবোল কে শুনাইছে???
অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪
নীল ভোমরা বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৬
আদ্রিজা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪১
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: মন ভালো করার এক অব্যর্থ শব্দগুচ্ছের সৃষ্টিকর্তার নাম সুকুমার রায়! !
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
আদ্রিজা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: সুকুমার রায়ের ছড়া আসলেই অনেক মজার, আজকাল আর এমন মজার ছড়া পাওয়া যায় না
ননসেন্স্ রাইমস শিরোনাম টা ভালো লাগেনি, শব্দটা নেগেটিভ মিনিং এর জন্য বেশী ব্যবহার করা হয়, যদিও আপনি সেই অর্থে এটা ব্যবহার করেননি সেটা বোঝাই যাচ্ছে কারণ আমাদের মতো আপনারও অনেক প্রিয় একজন কবি তিনি ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
আদ্রিজা বলেছেন: "ননসেন্স্ রাইমস" বাংলায় অর্থহীন ছড়া। একধরনের ছড়া, যা সাধারণর কৌতুক করার জন্য লেখা হয়। বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম ননসেন্স ছড়ার প্রবর্তন করেন সুকুমার রায়। পরবর্তিতে তাঁর ছেলে সত্যজিৎ রায়ও এধরনের কয়েকটি ছড়া লিখেছেন যা পরবর্তিতে তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
এটা ছড়ার একটা প্রকারভেদ মাত্র। পজিটিভ অর্থেই ব্যবহার করা হয়েছে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০২
নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: মজা পেলাম।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০২
আদ্রিজা বলেছেন: মজা পেয়েছেন জেনে খুশি হলাম ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৩
পংবাড়ী বলেছেন: সময় বদলে গেছে।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৭
আদ্রিজা বলেছেন: সময় হয়ত বদলে গেছে,, ভাল লাগা টা একই আছে।।
১৮| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৫
দ্বিখণ্ডিত মগজ বলেছেন: অস্থির সব কবিতা। তার হযবরল গল্পটি আমার খুব প্রিয়
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৫
আদ্রিজা বলেছেন: পুরাই অস্থির!!
১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: অস্থির একটা মানুষ। সত্যি কি মানুষ ছিলেন না মহাপুরুষ?
২০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: চমৎকার সংগ্রহ :-)
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:২৩
আদ্রিজা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
বিজন রয় বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
আদ্রিজা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
আরিফ ডি সি বলেছেন: দারুণ লাগল।