নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রয়োজনে যে বেয়াদপ হতে পারে, ভদ্রতা পাওয়ার অধিকার শুধু তাই।

অদ্বিত

পরাজয়ে ডরে না বীর।

অদ্বিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিক্ষা বা গবেষণার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এত পিছিয়ে কেন ?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৬

বাংলাদেশ অনেককিছুতেই পিছিয়ে আছে অন্যান্য দেশের তুলনায়। আজ শুধুমাত্র গবেষণা সেক্টরটা আলোচনা করব। প্রথমেই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে শুরু করি। আমি অনেক আশা নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ভেবেছিলাম যে যারা আমার বিষয়ে ভর্তি হয়েছে তারা সবাই আমার মতই প্যাশনেট। কিন্তু ক্লাস শুরু হবার পর আমার ধারণা ভেঙে খান খান হয়ে গেছে। যাকেই জিজ্ঞেস করি, "এ বিষয়ে কেন ভর্তি হয়েছ ?" সেই উত্তর দেয়, "ভাল বউ পাবার জন্য।" আমি ছাড়া আমার ক্লাসে একজনেরও sub নিয়ে প্যাশন নাই। সবার জীবনের লক্ষ্য BCS. যখন আমি আমার প্যাশন তাদের মধ্যে সঞ্চারিত করার চেষ্টা করেছি, তখনই আমাকে শুনতে হয়েছে, "তোর বাপের তো টাকা আছে। আমাদের তো টিউশনি করে সংসারে টাকা পাঠাতে হয়।" ... "আমি কিছুতেই বুঝিনা দরিদ্র হলে প্যাশন থাকা যাবে না" - এ কথা কোন বইয়ে লেখা আছে ? প্যাশন না থাকা যে একটা fault বা দোষ সেটা তারাও বুঝে। কিন্তু দোষটা ঢাকার জন্য দারিদ্রতাকে excuse হিসেবে ব্যবহার করে। গত বছর একটা ঋত্বিক রোশনের একটা সিনেমা বের হয়েছিল Super 30. বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ছবি। ঐ সিনেমায় দেখিয়েছে, ভারতের এক তরুণ গণিতপ্রেমী আনন্দকুমার তাঁর মত অন্য দরিদ্র ছেলেদের পড়ানো শুরু করে। যাদের অনেকেই টোকাই, কেউ রেলের কুলি, কেউ ড্রেন পরিস্কার করে। অথচ তাদের সপ্ন অন্য গ্রহে জীবনের অনুসন্ধান, নাসায় চাকরী, বায়োটেক নিয়ে কাজ করা। বাংলাদেশে যারা গ্রাম থেকে ঢাকায় পড়তে আসে তারা এত গরীব না। তাদের বাবা মায়ের সামর্থ্য আছে ঢাকায় ছেলে বা মেয়ের খরচ চালানোর। এজন্যই ঢাকায় পাঠিয়েছে। তবু দারিদ্রতার অজুহাত দেখিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা গবেষণা থেকে দূরে সরে যায় কেন ? কারণ, ছোটবেলায় আগ্রহ তৈরি না হলে 19 বছর বয়স হবার পর তারা নতুন করে প্যাশন তৈরি করতে আগ্রহী না। আমি যখন HSC পরীক্ষা দিই আমার প্ল্যান ছিল পরীক্ষা শেষ হবার পর আমি Physics বই আগুণ দিয়ে পোড়াব। কিন্তু HSC শেষ হবার পর Discovery Channel এ স্টিফেন হকিং এর ডকুমেন্টরী দেখে আমার ব্রেন wash হয়ে গেছে। তাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভার্শনে 6 বছর ( সেশন জট ) অনার্স পড়ার পর আমি 4 বছর study gap দিছি। এ চার বছরে English books কিনে আবার অনার্সের কোর্সগুলোই পড়েছি। আমাকে পদার্থবিজ্ঞানী হতেই হবে। যত সময় লাগে লাগুক। আমার মত ধৈর্য্য, প্যাশন অন্য কারোর মধ্যে পাইনি। দেখা যাচ্ছে যে, HSC এর পরে গিয়েও প্যাশন তৈরি হওয়া সম্ভব। ফার্স্ট ইয়ারে প্যাশন না থাকলেও last year পর্যন্ত আসতে আসতে প্যাশন তৈরি হয়ে যাওয়া উচিত। অনাগ্রহী ছাত্রকে আগ্রহী করে তোলা শিক্ষকের দায়িত্ব। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কুলাঙ্গার প্রোফেসরগুলো ক্লাস hour এর বাইরে কোন ছাত্রকে personally help করা ( টাকা না নিয়ে ) দায়িত্ব মনে করে না। তারা জাগাবে ছাত্রদের মধ্যে প্যাশন !!! তাহলেই কাম সারছে। তাদের নিজেদেরই কোন প্যাশন নাই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তথাকথিত শিক্ষকগণ নিজেরা যখন ছাত্র ছিল তখন তারাও এরকমই ছিল। প্যাশনহীন ও BCS দিয়ে বিয়ে করার সপ্ন। তারা নিজেরাই কোনদিন গবেষক হবার সপ্ন দেখে নাই। ছাত্রদের কি ঘোড়ার ডিম সপ্ন দেখাবে ? পাবলিক university এর যে student গুলোর BCS দেয়ার প্ল্যান থাকে, তারাই এসে জুটে National এ। আমরা NU এর student রা গবেষকগুলোকে টিচার হিসেবে পাই না।
BCS দিছে আবার research এ আগ্রহ আছে, এরকম combination পাওয়া যায় না। আমি একজনকে পেয়েছিলাম ঢাকা কলেজের Physics Department এর সাবেক হেড ননী গোপাল সরকার। ভারত থেকে Quantum Gravity উপর PhD করা। উনার কাছে প্রাইভেট পড়ার সময় মনে হত যেন স্বাক্ষাৎ আইনস্টাইন আমাকে বুঝাচ্ছে। উদ্ভাস কোচিং এর পরিচালক সোহাগও তাঁর ছাত্র ছিল। যে Pure Physics পারে, সে Electrical Engineering, Mechanical Engineering, Chemical Engineering সবই পারে। বুয়েটে পড়ার সময় সোহাগ প্রাইভেট পড়ত ননী স্যারের কাছে। চমক হাসান, টেন মিনিট স্কুলের আয়মান সাদিক এরা যাকে বড় ভাই মানে সেই সোহাগ & আমি একই গুরুর শিষ্য। আমি অনার্স 4th year এ গিয়ে উনার সন্ধান পেয়েছিলাম। উনি বর্তমানে তল্পিতল্পা গুটিয়ে ভারতে। BCS ক্যাডার হয়েও গবেষণায় interested .... আশ্চর্য ব্যতিক্রম। যেন গোবরে পদ্মফুল।
আমার অনেক সহপাঠীকে বলতে শুনেছি, "আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা, quantum mechanics জীবনে কোন কাজে লাগবে ? এগুলো তো BCS পরীক্ষায় আসে না।" তাই ক্লাসের পড়া বাদ দিয়ে 3rd year থেকেই BCS এর preparation নেয়া শুরু করে। কিন্তু অনার্সে পাশ না করলে তো BCS দিতে পারবে না। তাহলে সিলেবাসের পড়া না পড়ে অনার্স উতরানোর উপায় ? একটাই উপায় নকল।

নকল, প্রশ্নপত্র ফাঁস এগুলো বন্ধ করতে হলে student দের মাথা থেকে BCS এর ভূত তাড়াতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের মাথা থেকে BCS এর ভূত দূর করতে হলে সবার আগে সরকারী চাকরীকে লোভনীয় বানানো বন্ধ করতে হবে। সরকার একদিকে সরকারী কর্মকর্তাদের পেনশন, কোয়ার্টার, অফিসের গাড়ি প্রভৃতি সুযোগ সুবিধা দিয়ে Govt. Job কে লোভনীয় বানাচ্ছে অন্যদিকে আশা করছে student রা নকল করবে না, ফাঁস হওয়া প্রশ্নের পিছনে ছুটবে না। এটা তো ঠিক নয়। সরকারী চাকুরীজীবিদের মর্যাদাও কমিয়ে দিতে হবে। তখন ছাত্রদের Govt. Job এর প্রতি আগ্রহ কমবে। ক্লাসের পড়ার দিকে মনোযোগ দিবে।
বিশ্ববিদ্যালয় শুধু জ্ঞান অর্জনের জায়গা নয়, নতুন জ্ঞান তৈরি করারও জায়গা। গবেষণা ছাড়া নতুন জ্ঞান তৈরি ( আবিস্কার ) করা অসম্ভব। আর গবেষণা করে নতুন জ্ঞান তৈরি করতে হলে আগে পুরাতন জ্ঞানে পারদর্শীতা অর্জন করতে হবে। সরকারী চাকরীর লোভ মানুষকে পুরাতন জ্ঞানে পারদর্শী হতে দিচ্ছে না। বইয়ের পৃষ্ঠা ছিড়ে জুতায় ঢুকিয়ে পোলাপান, মাইয়াপান নকল করে। পুরাতন জ্ঞান কিভাবে অর্জন করবে ?

বাংলাদেশে আইন করে দেয়া উচিত - পাবলিক, প্রাইভেট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নির্বিশেষে সব প্রোফেসরকে প্রতি বছর কমপক্ষে একটা গবেষণা জার্নালে publish করতে হবে। বাধ্যতামূলক। নাহলে চাকরী থেকে বরখাস্ত। সরকারী চাকরী হলেও রক্ষা নাই। যত যন্ত্রপাতি লাগে, যত ফান্ডিং লাগে সরকার দিবে। সরাসরি গবেষককে দিবে না। একটা science institution প্রতিষ্ঠা করে সেটাতে সরকার অর্থ দিবে। আর ঐ দুর্নীতিহীন, নির্লোভ institution এ থাকবে সকল বিষয়ের উপর হর্তাকর্তারা। তাদের কাজ হল সরকার প্রদত্ত অর্থ বিভিন্ন subject এর গবেষকদের মাঝে বন্টন করে দেয়া। ফিজিক্সের হর্তাকর্তারা physics researcher দের আর্জি বিবেচনা করে তাদের অর্থ দিবে, রসায়নের বস পাবলিকরা chemistry researcher দের চাহিদা অনুযায়ী তাদের অর্থ দিবে। এরকম আর কি।
এখন অনেক সময় একটা গবেষণা করতেই 3-4 বছর লেগে যায়। তাহলে প্রতিবছর গবেষণা publish করবে কিভাবে ? সেক্ষেত্রে research proposal লিখে explain করবে বেশী সময় লাগার কারণ। সবাই তো আর বড় বড় research করে না যে PhD এর মত 4-5 বছর লাগবে। জাতীয়র প্রোফেসরেরা কিছুই করে না। তাদের প্রথমে ছোট ছোট গবেষণা করেই গবেষণা করা শিখতে হবে। তাই প্রতি বছর publish করার আইন।
চাকরী হারানোর ভয়ে রামছাগলরা তাদের ঘুণে ধরা, মরিচা পড়া ব্রেনকে শাণ দিতে, ধার দিতে বাধ্য হবে। অকেজো মগজকে কাজে লাগাতে বাধ্য হবে। একবার গবেষণার স্বাদ পেয়ে গেলে তারা তাদের ছাত্র-ছাত্রীদেরও উৎসাহ দিবে গবেষক হবার জন্য। শিক্ষকরা BCS ক্যাডার বলেই student রা শিক্ষকদের মত BCS ক্যাডার হতে চায়। শিক্ষকরা যখন উপদেশ দিবে, "আমার মত BCS ক্যাডার না হয়ে গবেষক হও।" ..... তখন ছাত্রদের চিন্তা চেতনায় ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। সাত আট বছরের মধ্যে বাংলাদেশ গবেষণায় ভারত, চীন, জাপানের সাথে পাল্লা দিতে পারবে। তখন বাংলাদেশের ছাত্র USA, UK পড়তে যাবে না বরং USA, UK থেকে ছাত্ররা বাংলাদেশে পড়তে আসবে। ওদের থেকে আমরা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেব, ওরাও আমাদের থেকে নেয়। এভাবে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করব। বাংলাদেশে বিদেশী ছাত্র আসে but ইউরোপ, আমেরিকা থেকে আসে না। ওদের যেদিন আনতে পারব সেদিন আমরা বুকে থাবা দিয়ে বলতে পারব বাংলাদেশ শিক্ষা ও গবেষণায় উন্নত দেশ।
সরকার শিক্ষা ও গবেষণা খাতে টাকাই খরচ করতে চায় না। এছাড়াও গবেষণায় আগ্রহী করার জন্য আমরা মিডিয়ার সাহায্য নিতে পারি। টিভিতে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে - BCS ক্যাডার ছেলে সুন্দরী বউ পায়নি, BCS ক্যাডার মেয়ে ভাল জামাই পায়নি। সব ভাল পাত্র পাত্রী পেয়ে গেছে গবেষকরা। হিঃ হিঃ .... । মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষের brain reprogram করা খুব সহজ। মিডিয়ার এ ক্ষমতাকে আমরা ভাল কাজে use করতে পারি।
আমার এ প্রবন্ধটা কোন পত্রিকায় ছাপাতে পারলে কাজ হত।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



পড়ালেখার মান নীচু ও মানুষকে প্ল্যান করে শিক্ষা থেকে বন্ছিত করার ফল।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৬

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: প্যাশন না থাকার কারণ হিসেবে সামাজিক আর অর্থনৈতিক কোন সমস্যা বের করতে পেরেছেন?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৪

অদ্বিত বলেছেন: প্যাশন না থাকার কারণ ছোটবেলায় এমন কাউকে পায়নি যে তার মধ্যে প্যাশন তৈরি করবে। গ্রামে শিক্ষিত বাবা মায়ের অভাব আছে। এমনকি শিক্ষিত হলেই যে বাবা মা সন্তানের মধ্যে জ্ঞানের প্রতি আগ্রহ তৈরি করবে, এমন কোন কথা নাই। গ্রামের স্কুল শিক্ষকরাও যদি প্যাশন তৈরি না করে। তাহলে আর কিভাবে সম্ভব ছোটবেলায় প্যাশন তৈরি হওয়া ? স্কুলের পাঠ্যবইগুলো আরো enjoyable করতে হবে। পরীক্ষা একটা অনেক বড় কারণ প্যাশন ধ্বংসের জন্য। SSC এর আগে কোন public পরীক্ষা নেয়াই যাবে না। ক্লাস 5 পর্যন্ত সবাইকে সহজ পাশ দিতে হবে। যাতে ছাত্র ভাল রেজাল্টের ঘোড়াদৌড়ে গা ভাসিয়ে না দেয়।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৯

রাকু হাসান বলেছেন:

ভালো বিষয়ে লিখার জন্য ধন্যবাদ। আপনার লেখায় আামাদের কঙ্কালসার শিক্ষাব্যবস্থায় ফুটে উঠেছে। প্যাশন না থাকার কারণ অনেক । কেউ তো পথ দেখিয়ে দিতে হবে ? যে বা যারা দেখাতে চায় তারা সমাজে দাম পায় না । সেটা অনেকাংশেই শিক্ষার্থী ,অভিভাবকরা ইতিবাচক ভাবে নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী লাভের আশা করে না । ধান্দা ভালো চাকরি ..বিসিএস সর্ব্বোচ । এখন মেধার মাপকাঠিই বিসিএস কেডার হওয়া । যোগ্যরা শিক্ষকতায় আসতেই চায় না । দক্ষিণ এশয়িাতে সর্বনিম্ন বেতন পান বাংলাদেশের শিক্ষকরা । সেখানে যোগ্যরা কিভাবে আসবে । এখন শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন কয়জন দেখে? সংখ্যাটা আগের চেয়ে কম হবে । প্যাশন এর আগে টাকার টেনশনটা খুব প্রকট আমাদের এখানে। শিক্ষকদের কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে পারলে ভাল আউটপুট আসবে।
..একটু সংযত হলে ভাল হত । শত হলেও শিক্ষক ...দিনশেষে তারাই এখন ভরসার প্রতিক । আপনি চাইেলেও এটা হুট পরিবর্তন করতে পারবেন না । গবেষণার বিষয়ে প্রস্তাবটি ভালো লাগেছে।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষা প্রদান ও শিক্ষা বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা কত বছরের, আপনার পড়ালেখা কোন বিষয়ে, কত লেভেল অবধি?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৪

অদ্বিত বলেছেন: কেন, আমার পড়াশুনার লেভেল জেনে আপনি কি করবেন ? আমার কথাগুলো কি অপিপক্ক বলে মনে হচ্ছে ? শিক্ষকদের সমালোচনা করার জন্য নিজে ঐ position এ থাকার কোন প্রয়োজন নাই। এমনিতে আমি অনার্সের student ব্যাচে পড়িয়েছি ফ্রীতে। আমি তো শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করেই দিছি। তবু জিজ্ঞেস করছেন কেন ?
By the way, Mature মানুষের মাথা দিয়ে কোন mature idea বের হয়, যেগুলো কোন কাজের না। অপরিপক্ক idea সমাজকে চেঞ্জ করতে পারে। দুনিয়াকে বদলাতে পারে। তরুণদের মাথা দিয়ে বৈপ্লবিক idea গুলো বের হয়। কিন্তু mature brain এর পক্ষে সবসময় সেগুলো হজম করা সম্ভব হয় না।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: দুই হাজার সালের পর থেকেই আমাদের দেশে লেখাপড়ার মান কমতে শুরু করেছে। এখনও তা অব্যহত আছে।
বর্তমানে একজন মাস্টার্স পাশ করা ছেলে ইংরেজিতে দরখাস্ত লিখতে পারে না।

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "By the way, Mature মানুষের মাথা দিয়ে কোন mature idea বের হয়, যেগুলো কোন কাজের না। অপরিপক্ক idea সমাজকে চেঞ্জ করতে পারে। দুনিয়াকে বদলাতে পারে। তরুণদের মাথা দিয়ে বৈপ্লবিক idea গুলো বের হয়। কিন্তু mature brain এর পক্ষে সবসময় সেগুলো হজম করা সম্ভব হয় না। "

-এটা পুরোপুরি সঠিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.