| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রিয় ব্লগার জুল ভার্ন তাঁর প্রবাসী ফেসবুক বন্ধু মঞ্জুরুল আহসান এর পোস্ট শেয়ার করেছেন,
শিরোনাম, "বাংলাদেশী কিছু উচ্চশিক্ষিত প্রবাসী লোকদেরকে আমি যেই কারণে করুণা করি....."
লেখাটা শুরু হয়েছে এভাবে,
ইউরোপ/আমেরিকাতে আসার পর এরা আর বাকিদের মানুষ মনে করে না। এমন একটা ভাব ধরবে যে বাংলাদেশ একটা nasty দেশ।
সম্পূর্ণ লেখায় যা বোঝানো হয়েছে তার সাথে সবিনয়ে দ্বিমত পোষন করছি।
খুচরা কয়েকটা খবিসের কারনে (দেশী কিংবা প্রবাসী) উচ্চশিক্ষিত দের নিয়ে এভাবে জাজমেন্টাল মন্তব্য করে ফেললেন তিনি? (মঞ্জুর আহসানের কাছে প্রশ্ন)
তিনি কিছু উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসী বাংলাদেশী (বা বাঙ্গালী) দেখেছেন যারা টপ স্কুল, টপ এ্যাওয়ার্ড ছাড়া আর কিছু বলেন না। USA-তে এসেছেন তাই তারা MIT, Harvard আর নোবেল ছাড়া কোনো অ্যাওয়ার্ডরে অ্যাওয়ার্ড মনে করে না। আমাদের বাংলাদেশের মানুষ কেন নোবেল পায় না ইত্যাদি নিয়ে কটু কথা বলে।
সবচেয়ে মজার পয়েন্ট, গুটিবাজির বসঃ USA/Europe-এ ওই দেশের ফান্ডিং-এ পড়াশুনা করবে। উইকলি এক একটা বাসায় খাওয়া দাওয়া হবে। আর পুরাটা সময় ম্যাক্সিমাম টাইম একজন আরেকজনের বদনাম করবে। দেশের মানুষদেরকে নিয়ে মক করবে। - এই লাইনটি যিনি লিখেছেন উনি শিক্ষিত? সিরিয়াসলী?
- আরেকটা কমেডি পাইলাম। (এইখানে আমার Shoe-শিক্ষিত ভাই ইট্টুখানি মুখ খারাপ করসে, তারপরে আবার ইংলিশ লেখসে, "আই ডোন্ট গিভ এ ড্যাম শিট" - বাহ!) (*ইংলিশে ল্যাখছে, তারমানে ঠিকই ল্যাখসে - পিনাকী ভট্টচার্য্য
)
ভাইজান কি সুন্দর বুঝে ফেললেন যে উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসী বাংলাদেশীরা এইগুলা কইরা কোয়ালিটি টাইম পাস করে। কি দারুণ অবজার্ভেশন, মাশা আল্লাহ্।
পাঁচ নম্বর পয়েন্ট আরো ভয়াবহ। "আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগে।" - ওরে আমার আল্লাহ্ রে!
ভাইয়ের কাছে আমার সবিনয়ে প্রশ্ন, আপনার দেখা সকল প্রবাসী উচ্চশিক্ষিতরাই এই আচরণ করেছে? সংখ্যাটা জানতে পারলে ভালো হত।
আমার দুর্ভাগ্য, এই টাইপের উচ্চ শিক্ষিত আমার জীবনে কখনো সামনা সামনি দেখিনি। একজনও না। তবে এই সামু ব্লগে দেখেছি, নিজেকে শিক্ষিত দাবী করে, আর কথায় কথায় মুখ খারাপ করে। এগুলা মুখে বললেতো হবেনা, যদি নিজের আইডি আর সার্টিফিকেটটা দেখাইয়া দিতো তাহলে হয়তো বিবেচনা করতাম হেতেনে শিক্ষিত কি না। ফটোশপ বলে হেয় করতাম না।
যাই হোক, আমার অভিজ্ঞতা একেবারে ভিন্ন। সত্যি বলছি, এক্কেবারে উল্টা। প্রবাসী উচ্চ শিক্ষিতদের কথা বলছিলাম।
আমি দেখেছি যে যত বেশী উচ্চ শিক্ষিত সে তত বেশী বিনয়ী, হাম্বল, কোমল, এবং কথা কম বলে। স্পেসিফিক কোন টপিক থাকলে সেটা নিয়ে ডিটেইল বলেন কিন্তু সেটা কখনোই বাচালতার পর্যায়ে যায় না। আমি দেখেছি যত বেশী উচ্চতর ডিগ্রী নিয়েছেন, যত বেশী পিএইচডি করেছেন নিজেকে তত বেশ তুচ্ছ ভেবেছেন। ভেবেছেন, এই বিশাল ব্রহ্মাণ্ডের কিছুই জানা হলনা, দেখা তো দুরে থাক। সবচেয়ে বড় কথা, তত বেশী ধর্মভীরু হয়েছেন। সব চেয়ে বড় কথা, অন্যকে সম্মান করেছেন। তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার তো প্রশ্নই আসে না।
একথা সত্যি আমার দীর্ঘ প্রবাস জীবন। আমিও ছাত্র হিসেবে এসে বেশীদুর পড়তে পারিনি, মাস্টার্স ডিগ্রী নিয়ে সন্তুষ্ট আছি আর এখন চাকরী করছি। প্রবাসে থাকতে গেলে একটা সমাজের অংশ হয়ে যেতে হয়। আমিও (বৃটেনে) ছোট্ট একটা বাংলাদেশী সমাজের অংশ। এরা সবাই আমার চেয়ে অনেক বেশী শিক্ষিত এবং এখানকার টপ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে লেকচার দিচ্ছে, পিএইচডি প্রোগ্রাম সুপারভাইস করছে। কেউ পুলিশের বড় কর্মকর্তা, কেউ সিভিল সার্ভিসের (বৃটিশ সিভল সার্ভিস বা BCS) - (আল্লাহ্র ওয়াস্তে কারো নাম ঠিকানা জিগাইয়েন না - এইগুলা অপ্রয়োজনীয়)। কেউ আবার অয়েল কোম্পানীর ডাইরেক্টর, কেউ অনেক বড় জায়েন্ট যেমন শেল, বৃটিশ পেট্র্রোলিয়াম, রোলস্ রয়েস বা টপ ক্লাস আইটি জায়েন্টের সিনিয়র পদে। বিশেষ করে প্রফেসর, আর ডাক্তার হিসেবে যারা আছে তাদের অবদান এই দেশে অসামান্য। এ্যারোনটিকাল আর মেরীন সাইডের কথা আর না-ই বললাম। বৃটেন আর অষ্ট্রেলিয়ায় মেরীন নেভিগেশন এবং ইঞ্জিনিয়ারিং, এই দুই দিকেরই চীফ এক্সামিনারেরা আছেন যাঁরা বাংলাদেশী এবং খাঁটি বাঙ্গালী।
আমার দুর্ভাগ্য - এই ছোট্ট জীবনে এত এত উচ্চ শিক্ষিত এবং প্রফেশনালদের সাথে উঠাবসা করলাম কিন্তু নাক উঁচা, অন্যকে ছোট করে কথা বলা এই টাইপ একজনও পাইলাম না।
আমি সামান্য এমবিএ, এইটা কোনো যোগ্যতাই না। তারপরও, এত এত উচ্চ শিক্ষিত মানুষগুলোর সাথে মিশলাম, কখনও কারো কথাবার্তায় অহংকার, অন্যকে ছোট করা, বাংলাদেশ নিয়ে নেগেটিভ কথা বলা এমন দেখি নাই। - একথা সত্যি বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নেগেটিভ বলে। কিন্তু দেশের নোংরা রাজনীতি নিয়ে সমালোচনা করা মানেতো অন্যকে ছোট করা নয়? অন্যদিকে সব সময় দেখেছি বাংলাদেশ নিয়ে সবার মধ্যে পজিটিভ ধারনা থাকে। সবাই দেশের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখে, দেশে যাওয়া-আসা করে। সবার দেশে পরিবারের অন্যান্য সদস্য, আত্মীয়-স্বজন আছে, নিয়মিত টাকা পাঠায়, জায়গা জমি কিনে, ফ্ল্যাট কিনে, ব্যাবসায় টাকা খাটায়। দেশ থেকে পরিবার, আত্মীয় বা বন্ধু কেউ আসতে চাইলে স্পন্সর করে, গাইড করে, ইত্যাদি।
উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসীরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারনে নানান ধরণের ক্ষতি দেখেও সব সময় আশা করে এটা সাময়িক, এক সময় শুভ দিন আসবেই। বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন, আমি এখন পর্যন্ত একজন প্রবাসীকে দেখিনি যারা আমাদের দেশের জনসংখ্যার অধিক্যকে নেগেটিভ হিসেবে দেখে। একেকটা মানুষ, একেটা জীবন। আল্লাহ্র সৃষ্ট। প্রতিটি জীবন হচ্ছে বরকত, এর থেকে ভালোটাই আশা করে সবাই।
বড় বড় শহরগুলোর অব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক সমস্যা, মশা, মাছি, ডেঙ্গু, কোরোনা, চিকুনগুনিয়া এইগুলা কয় দিন? - অবশ্যই এক সময় না এক সময় এগুলো কন্ট্রোল হবে, দেশের মানুষেরাই সেটা সম্ভব করবে।
২০২৪ এর অগাষ্ট মাসেও আমরা সবাই হা-হুতাশ করতে করতে শেষ, শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমন ভাবে সাজিয়েছে যাতে করে আমাদের দেশের শিক্ষার মান, মেরুদন্ড সব ভেঙ্গে যায়। আমরা বিশ্বের বুকে আর যাতে সোজা হয়ে দাঁড়াতে না পরি। (কথাগুলো মিথ্যা না) - কিন্তু দেখেন, ১৭ বছর আগে যেই শিশুর বয়স ৬, - এখন তার বয়স ২৩। এই এরাই তো এই ভঙ্গুর শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বড় হয়েছে। তারা কি একেবারেই মূর্খ? না ভাই, ওরা মোটেও মূর্খ না। ওরা Self Educated, ওরা এই ভঙ্গুর শিক্ষা ব্যবস্থার ভেতরে থেকে নিজেরা নিজেদের মত অন্য কিছুও শিখেছে। They've learned how to think out of the box. - তারপর লাথি দিয়ে শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বের করে দিয়ে এখন ওদের বেশীরভাগই বাড়ি ফিরে ভিডিও গেইম খেলছে।
- প্রবাসীরা এই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলে। নেগেটিভিটি একপাশে ফেলে পজিটিভ নিয়ে বেশী কথা বলে। আজাইররা অন্যকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে ছোটলোকেরা, প্রবাসী উচ্চ শিক্ষিতেরা না। তাদের ওই টাইম নাই। বেশীরভাগ উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসীরা নিজেদের চেয়ে আমাদের বাংলাদেশের মানুষকে বেশী সম্মান করে কারন বাংলাদেশের এই বিশাল জনগোষ্ঠি শত সীমাবদ্ধতার মাঝেও আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
লেখতে, পড়তে বা অংক কষতে পারলেই কেউ শিক্ষিত হয়ে যায় না। সার্টিফিকেট থাকা মানেই শিক্ষিত? জ্বী না। - গুটি কয়েক অসভ্যের আচার-আচরণকে উদাহরণ হিসেবে দেখিয়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা বিশাল এই প্রবাসী বাংলাদেশী সমাজকে জাজ করা মানে বিবেচনার অভাব।
আরেকটা কথা,
আইডেন্টিটি ক্রাইসিস? - এক্সকিউজ মি?
- প্রতিটি প্রবাসী বাংলাদেশী বিদেশের মাটিতে বুক চিতিয়ে বলে, "আমি বাংলাদেশী" - এখানে বাচ্চাদের বাংলা শেখানো হয়, কোরআন শেখানো হয়, নামাজ শেখানো হয়। বিদেশের দূর্গাপুজো দেখেছেন? হাজার, লাখ ডলার/পাউন্ড খরচ বাংলাদেশ (বা ইন্ডিয়া) থেকে প্রতিমা এনে বিশাল বিশার পূজার আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বাংলায় লেখতে পড়তে শেখে। বাংলা সাহিত্য পড়ে। বাংলায় কথা বলে (সবাই দেশের মত শুদ্ধ করে পারে সেটা বলবো না) কবিতা আবৃতি করে, রবীন্দ্র সঙ্গীত, নজরুল গীতি, হামদ্ নাত, কির্তন সবই শেখে। যার যার নিজ-ধর্ম সম্পর্কে শেখে এবং জানে।
বাংলাদেশের পতাকা, যেটা দেখে ওরাও জানে এবং মনে প্রানে বিশ্বাস করে ওদের পাসপোর্ট যেই দেশেরই হোক না কেন সবাই আমরা বাংলাদেশী, আমাদের শেকড়ের নাম বাংলাদেশ।
শিক্ষিত সমাজে ক্রাইসিসের সুযোগ নেই। ক্রাইসিস হয় অশিক্ষিতের। ক্রাইসিস হয় মূর্খের যারা শক্ত হয় মাটির উপর দাঁড়াতে পারেনা।
একজন শিক্ষিত তার কৃষক পিতাকে নিয়ে গর্ব করে। এই জন্যই শিক্ষা, এটাই উচ্চ শিক্ষা।
প্রিয় জ্ঞানী ভাই ফান্ডিং নিয়ে মন্তব্য করেছেন। ভাই গো, ফান্ডিং নিয়ে ৫% (পাঁচ পারসেন্ট) ও পড়তে পারে কিনা সন্দেহ আছে। ধরেন ২০% ফান্ডিং নিয়া পড়ে, বাকি ৮০% ফান্ডিং পায় কোত্থেকে? যাই হোক, তর্কের খাতিরে বুঝলাম ফান্ডিং নিয়া পড়ে, কিন্তু ফান্ডিং পায় কেমনে? রেজাল্ট ভালো বলেই তো ফান্ডিং পায়। আপনার মত আমারও ভালো রেজাল্ট করাদের উপর গ্রাজ আছে। আমার নিজেরও ৪০ এর বেশী মার্ক পাইতে লাল সুতা বাইর হইয়া যাইতো।
সুতরাং আপনি মেধাবীদের আন্ডারমাইন্ড করবেন আর মুখ খারাপ করবেন, এটাই স্বাভাবিক।
বুঝলাম আপনার পরিচিত কোনো এক ফান্ডিং পাওয়া কেউ অন্যকে ছোট করলো, তাই বলে সব ফান্ডিং পাওয়া এমন? বুকে হাত দিয়া বলেন তো জীবনে কয়টা স্কলার দেখসেন যারা ১০০% স্কলারশীপ নিয়ে ইউরোপ/আমেরিকার টপ ইউনিভার্সিটিতে পড়সে? তাদের সবাই আপনাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করসে? আমাদের বাংলাদেশকে ছোট করে কথা বলসে? - এটা আমাকি বিশ্বাস করতে হবে?
মূল সমস্যা হল, আমরা যেরকম আমাদের আশপাশটাও সেরকম। আপনি যেই রকম, সেই রকম মানুষই সব সময় আপনার আশেপাশে দেখবেন।
আবারও বলছি, যারা যত বেশী শিক্ষিত, উচ্চ শিক্ষিতম তারা তত বেশী বিনয়ী। ভদ্র এবং নম্র। তারা নিজেকে এবং অন্যকে সম্মান করে।
যারা আধ-খ্যাঁচড়া সার্টিফিকেটধারী, তারা অসভ্য এবং অন্যকে ছোট করে। - ওদের থেকে দুরে থাকুন।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:০১
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: নাউজুবিল্লাহ্।
কইতে পারলেন দাদা?
২|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩
বিজন রয় বলেছেন: ধন্যবাদ, আমাকে ভুল না বোঝার জন্য। আমি আসলে একটু উল্টো পথে গিয়ে দেখলাম আপনি সত্যি সত্যি অহংকারী ও নাকউঁচা স্বাভাবের কিনা।
উত্তর পেয়েছি। আমার আগের করা মন্তব্যের কথাগুলে ফিরিয়ে নিলাম।
আপনি ওরকম কেহ না। ঠান্ডা মাথার। এজন্য আপনাকে ভালো লাগে। আপনাকে ফলো করি। আপনার পোস্টে আসি।
আপনি যে রেগেমেগে আমাকে কিছু বলেন নাই সেটাই আপনাকে প্রমাণ করেছে, আর আমার মান বেঁচেছে।
সবসময়ের শুভকামনা রইল।
৩|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩২
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আমি সত্যি রাগ করিনি।
মাথা চুলকাইতে চুলকাইতে শ্যাষ, "কি ব্যাপার। আমি এমন কি করলাম দাদা আমারে এই কথা কইলো?" এখন আমি অফিসে, পাশে রুপসী কলিগ। কানতে পাত্তেছিলাম না। আবার লোভও হইতেসিলো, কানলে যদি ওর বুকে মাথাটা টাইনা নেয়? . . . .
এত্তোসব ভাবতে ভাবতে আপনার রিপ্লাই। স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ হইয়া গেলো গো দাদা।
তবে দাদা, রাগ করলেও উল্টাপাল্টা কিছু বলতামনা। প্রমিজ।
৪|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭
বিজন রয় বলেছেন: ২ নম্বরে আমার মন্তব্যটা গেল কই? সম্ভবত ভুলে করে ডিলিট করেছেন।
আচ্ছা আবার ফিরিয়ে আনুন।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: জ্বী দাদা, একটা কারেকশান করতে গিয়ে ক্রস এ চাপ পড়েছে।
কিভাবে ফিরিয়ে আনবো?
৫|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৪
বিজন রয় বলেছেন: ব্লগের প্রথম পাতায় থাকবেন। উপরে ডানপাশে আপনার প্রপিকের ডান পাশের বাটনে ক্লিক করলে কমেন্টস মাডারেশন অপশন পাবেন, ওটা থেকে করতে পারবেন।
ধন্যবাদ।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা দাদা ![]()
শিখলাম। অনেক উপকার হল।
৬|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: যে ফেসবুক বন্ধু মঞ্জুরুল আহসান সাহেবের লেখাটি আমি কপি পেস্ট করেছি, সেই লেখাটি মূলত প্রবাসী উচ্চশিক্ষিত বাংলাদেশিদের নিয়ে প্রচলিত কিছু নেতিবাচক ধারণার প্রতিবাদ হিসেবে লেখা হয়েছে।
অন্যদিকে, ব্লগার আলফাতুন হায়দার চৌধুরী যুক্তি দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন, বিদেশে অবস্থানরত অধিকাংশ শিক্ষিত বাংলাদেশি আসলে বিনয়ী, সংযত, পরিশ্রমী এবং দেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল- বরং গুটিকয়েকের আচরণের ভিত্তিতে পুরো সম্প্রদায়কে বিচার করা অন্যায়।
নিরপেক্ষভাবে বিচার করলে, উভয় দৃষ্টিভঙ্গির কিছু বাস্তবতা আছেঃ
★ একদিকে, এটা সত্য যে কিছু প্রবাসী উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি আছেন, যারা নিজেদের অর্জনকে কেন্দ্র করে আত্মতুষ্টি বা শ্রেষ্ঠত্ববোধে ভোগেন, দেশ ও দেশের মানুষকে অবমূল্যায়ন করেন। এই আচরণ অনেকের চোখে বিরক্তিকর, এবং সেটি থেকেই মঞ্জুরুল আহসানের মতো লেখকরা প্রতিক্রিয়া দেন।
★ অন্যদিকে, লেখাটির ব্লগার আলফাতুন হায়দার চৌধুরী যথার্থভাবে মনে করিয়ে দিয়েছেন যে, ব্যতিক্রমী কিছু আচরণের জন্য গোটা শ্রেণিটিকে “অহংকারী” বা “আইডেন্টিটি ক্রাইসিস”-এ ভোগা বলে অভিহিত করা অন্যায্য। বাস্তবিক প্রবাসী সমাজে অসংখ্য উচ্চশিক্ষিত বাংলাদেশি আছেন যারা সমাজে অবদান রাখছেন, দেশকে ভালোবাসেন এবং নিজের শেকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকেন।
★ মূল শিক্ষণীয় দিক হলো, মানুষের মানসিকতা বা আচরণ শিক্ষা, পেশা বা অবস্থান নয়- ব্যক্তিগত মূল্যবোধ ও চরিত্রের উপর নির্ভর করে। উচ্চশিক্ষা কাউকে জ্ঞান দেয়, কিন্তু সেই জ্ঞানের ব্যবহার শেখায় না; সেটি আসে ব্যক্তিগত পরিশীলন থেকে- যার প্রমাণ এই ব্লগেই কয়েকজন ব্লগারদের মন্তব্য, আচরণ।
সুতরাং, উভয় লেখকের অবস্থানই আংশিকভাবে সত্য- একজন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে সাধারণীকরণ করেছেন, আর অন্যজন সেই সাধারণীকরণকে তথ্য ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে প্রশ্ন করেছেন। নিরপেক্ষভাবে দেখলে, আলোচনাটি আসলে একে অপরকে খণ্ডন নয়, বরং “শিক্ষা কাকে বলে”- সেই প্রশ্নের দার্শনিক অনুসন্ধান হিসেবেও ধরা যায়।
বাস্তবতার নিরিখে- আমার অভিজ্ঞতা এবং মনোভাব মিশ্র। তবে ফেসবুক বন্ধু আহসানের পক্ষে ২০% এবং ব্লগার আলফাতুন সাহেবের পক্ষে ৮০%!
ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার আলফাতুন হায়দার চৌধুরী ❤️
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৪৩
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনার বিশ্লেষণধর্মী কমেন্টের জন্য। এখানে উল্লেখ্য, ২০% আর ৮০% বিষয়টিকে আপনার ব্যক্তিগত বিবেচনা হিসেবে নিলাম। ![]()
৭|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: আফলাতুন হায়দার চৌধুরী ভাই, স্যরি, আপনার নাম লিখতে আমার টাইপো হয়েছে। ব্লগে মন্তব্যের ভুল সংশোধন করার সুযোগ নাই। অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে অনুরোধ করছি।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: না না, কোনো সমস্যা নেই। আমারও অনেক বানান ভুল হয়।
ধন্যবাদ।
৮|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা পোস্ট যা হবার হলো সবচেয়ে মজা হলো প্রথম কমেন্টে!!!! ভাইয়ু!!! তুমি নিশ্চয় আৎকে উঠেছো আর সেই আৎকে ওঠা ছবিটা কিন্তু দেখতে পাচ্ছি!!! ![]()
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৪৭
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অবাক হওয়া আর আৎকে ওঠা যদি এক জিনিস হয় তাহলে ঠিক বলেছো ভাইয়া।
৯|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৩২
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: গালিবাজ যে লোকের কথা আপনি ইঙ্গিত করেছেন তার নাম গোলু পোদ্দার। পদবি দুই সিলেবলের, দুই সিলেবলের মাঝে একটু পজ দিতে হবে (যেমন ta-ble)।
উনার বাক্য গঠন, বানান, ভাষা ,এগুলো বিবেচনায় রেখে নিশ্চিত ভাবে বলা যায় উনি মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হন নি।
ব্লগে বৃহত্তর নোয়াখালী- চাটগাঁর অসংখ্য ব্লগার আছেন, এনারা বাসায় কি ভাষায় কথা বলেন জানিনা; কিন্তু ব্লগে শুদ্ধ বাংলা লেখতে এনাদের কোন সমস্যা নেই। কিন্তু গলু পোদ্দার ১২ বছরের অধিক কাল বাংলা ব্লগে লেখার পরেও শুদ্ধ বাংলা লিখতে পারে না। সম্ভাবনা অনেক বেশি সে বিহার পাটনা থেকে আগত।
বাংলাদেশ- ভারতের পতিতালয় গুলোতে যারা কাজ করছেন তারা প্রায় সকলেই forced prostitution এর শিকার। অনেক লেখাতেই পড়েছি, এদেরকে কেউ ধর্মের কথা জিজ্ঞাসা করলে এরা নিজে হিন্দু ধর্মাবলম্বী হলে নিজেকে মুসলমান হিসেবে পরিচয় দেয়, আর মুসলমান ধর্মাবলম্বী হলে নিজেকে হিন্দু হিসেবে পরিচয় দেয়। নিজের ধর্মকে ভালোবাসে, মনে করে যে পেশায় আছে তাতে নিজের ধর্মের কথা স্বীকার করলে ধর্মের অসম্মান হয়, এই জন্য এই কাজটা করে।
আমাদের গলু পোদ্দার গার্বেজ সংগ্রহের কাজ করে। তার দৃষ্টিতে এটা ছোট কাজ, নিজের জাত ভাইদের অসম্মান করতে চায় না বলে নিজেকে বাংলাদেশি হিসেবে পরিচয় দিতে চায়।
শিক্ষার অভাব বলেই কোন কাজই যে ছোট না এই বিষয়টা বোঝেনা।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৫৩
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: গালাগালি খুব একটা সমস্যা করেনা আমাকে। উল্টা-পাল্টা বললে অনেকে এদেরকে ভদ্রতা করে কিছু বলে না। আমি ভদ্রলোক না, সেজন্য সমস্যা হয় না। বেয়াদপ্ রে থাবড়াইতে আরামই লাগে। সুতরাং, নো সমস্যা।
১০|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৩৭
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: কোরিয়া জাপান মধ্যপ্রাচ্যীয় ইউরোপ আমেরিকায় যে প্রবাসীরা আছেন ঈদ নববর্ষ পূজা পিকনিকে সহ বিভিন্ন উৎসবে তাদের বিভিন্ন ভিডিও ফেসবুক ইউটিউবে মাঝে মাঝেই দেখি । দেখে বোঝা যায় দেশকে তারা ভীষণ মিস করছেন, ভালোবাসেন, তাদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন দেশীয় সংস্কৃতিকে ভুলে না যায় সে বিষয়ে তারা সচেতন। (পরের প্রজন্মের কি হবে বলা মুশকিল) । কিছু সংখ্যক লোক আছে যারা দেশে থেকেও নিজেদেরকে বিদেশি ভাবে। প্রবাসেও এই ধরনের লোক থাকা স্বাভাবিক। এরা সংখ্যালঘু, সোশ্যাল মিডিয়ায় এদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করিনি। যারা প্রবাসে আছেন তারাই ভালো বলতে পারবেন।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৫৪
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: যথার্থ বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
১১|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:২০
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: প্রবাস আর প্রবাসী জীবন অনেক কষ্টের । এখানে বেশির ভাগ মানুষ জীবন আরম্ভ করে একেবারে নিচু থেকে । যা এখানে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার । সাদা মানুষ এটাকে নিচু চোখে দেখে না। কারন তারাও তা করে এবং ষোলো বছর পর থেকেই তা করা আরম্ভ করে। কারন জীবন কি ,মানুষ কত রকমের হতে পারে , কি ভাবে ডিফিক্যালট মানুষ কে ফেস করতে হয় তা শেখা হয়।
বেশির ভাগ মানুষের দেশের মানুষের জন্য একটা ভালোবাসা থাকে । তাই কষ্ট করা অর্থ দিয়ে তা থেকে বাঁচিয়ে দেশে পাঠায় ।
এ ধরনের মানুষ পরবাসে অনেক আছে ।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৫৯
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: @এইচ এন নার্গিস - ধরে নিচ্ছি আপনি একজন নারী। এবার বলেন তো, আপনি কি বুঝাইলেন?
![]()
আপনার পয়েন্ট টা কি?
আপনি আমার পোস্ট টা পড়েছেন?
সত্যি?
![]()
১২|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: প্রবাস জীবন কষ্টের, অপমানের।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: এই উদ্ভত তত্ব আপনার নিজের?
১৩|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:১৪
ক্লোন রাফা বলেছেন: প্রবাসী শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত অথবা উচ্চশিক্ষিত কারো কি এতটা সময় মেলে ⁉️ বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক গর্বের সাথেই নিজেদের ভৌগোলিক পরিচয় বহন করে।
সব রকমের মানুষ সব ক্লাসেই থাকে/ যার যেমন মানসিকতা সে ঠিক তেমন মানুষের সান্নিধ্য লাভ করে।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫১
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ রাফা!
১৪|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
থ্যাংকস হায়দার।
পোষ্টে সহমত।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:২৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: পাশে রুপসী কলিগ। কানতে পাত্তেছিলাম না। আবার লোভও হইতেসিলো, কানলে যদি ওর বুকে মাথাটা টাইনা নেয়? . . . .
হায়দারের রম্য লেখাগুলো মিস করি।
আর লিখবে নাহ আগের মতো?
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৭
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ মিরোরডডল।
খুব ইচ্ছে করে লিখতে। একটা টপিকও রেডি করেছি। কিন্তু সময় করে লিখতে পারিনা।
আবার অস্বস্তিও লাগে।
এই কিছুদিন আগে একটা কমেন্টে বিজন দা (বিজন রায়) বলেছিলেন ব্লগে সচল হতে। হয়েওছিলাম, আশ্বিন মাসের ১ তারিখে অতি সাধারণ একটা পোস্ট দিলাম এই ভেবে যে ভাদ্রমাস তো শেষ, আশা করি কোন 'ইয়ে' কামড় দিতে আসবেনা। আর কামড়ালেও ১৪ ইঞ্জেকশনের শংকা কম থাকবে। কিসের কি, রীতিমত এ্যাটাক!
এখনও ঠিক আছি, পানি দেখলে আতংকিত হই না। মনে হয় বাঁইচা গেছি, বিষ লাগে নাই।
১৬|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:১৭
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: প্রবাসীদের সম্পর্কে একটা কমন ভুল ধারনা হচ্ছে যে, প্রবাসিরা উন্নত দেশে বসবাস করে নিজের দেশকে হেয় করে। বিষয়টা মোটেও তা নয়। প্রতিটি প্রবাসী যত উন্নত দেশেই বাস কোরুক না কেন, হ্রদয়ে কেবল নিজের ফেলে আসা দেশকেই ধারন করে। উন্নত দেশের সুযোগ সুবিধার সাথে যখন নিজ দেশের তুলনা করে , তখন হতাশাবোধ করে। এই হতাশা দেশের প্রতি নয় , দেশের বিশাক্ত রাজনীতির প্রতি।
পরনিন্দা , পরচর্চা , অন্যকে হেয় করার বিষয়গুলো আসলে যার যার ব্যক্তিগত পরিচয়ের প্রতিফলন। আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ জাতীয় প্রবাসীদের মাঝে আমি এই চর্চাটা বেশি দেখতে পেয়েছি।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৫
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। সহমত।
১৭|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
গন্ধহীন বেলী ফুল বলেছেন:
আমার দেখা ২৮-জন বিদেশীর মাঝে ২০-এর অধিকজন আইডিন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগে।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৪
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: এবার আসেন ঐকিক নিয়মে অংক কষে গড় বাইর করিঃ-
২৮ জনের মইদ্যে আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগে ২০ জন
১ " " " " " (২০÷২৮) =০.৭১৪২৮৫৭ জন
১০০ " " " " " (১০০ x ০.৭১৪২৮৫৭) = ৭১.৪২৮৫৭
উঃ- ৭১.৪৩ ফাস্সেন্ট ফ্রবাসী আইডিন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগে। - প্রোভেড (পোমানীতো)
১৮|
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: আপনি নিজেও অহংকারী ও নাকউঁচা স্বভাবের, আপনি তা নিজেই বোঝেন না।