নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ। এছাড়া পরিচয় দেবার মত এখনও কিছু অর্জন করিনি।

আফরীন সুমু

মুক্ত আকাশে একটা রঙিন ঘুড়ি...।

আফরীন সুমু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইডেন, পুলিশ এবং সৌজন্যতা বোধ

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

ইডেনের ভেতরে পুরুষ প্রবেশ নিষেধ (অনুমতি প্রাপ্ত কিংবা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া )। মডেমে সমস্যা। কিউবি থেকে টেকনিশিয়ান পাঠিয়েছে। ওদের মহিলা টেকনিশিয়ান নাই কাজেই উনি পুরুষ। যেহেতু কোন এঙ্গেলেই উনাকে দেখতে আমার বাপের বয়সী মনে হয় না সেহেতু গেস্ট রুমে উনাকে বসানো যাবেনা।

গেটের অপজিটে বাস স্ট্যান্ড। বসার জায়গাও আছে। গেলাম ওখানে। পাঁচ দশ মিনিটের কাজ। সে ল্যাপটপে মডেম কানেক্ট করবে দেখবে কোথায় সমস্যা হচ্ছে তারপর সেই অনুযায়ী সলিউশন করে দেবে। আমার না বসলেও চলবে। গিয়ে দেখি সিট সব ফিলাপ। এক পুলিশ আঙ্কেল বসে আছেন। তার পাশে বিশাল একটা ব্যাগ। সেটাকে তিনি শুইয়ে রেখেছেন। একটু খালি জায়গাও আছে। আমি ভদ্রভাবে বললাম, ''আঙ্কেল কাইন্ডলি একটু সরে বসবেন?'' উনি আমার দিকে এমন ভাবে তাকালেন যেন এর চেয়ে বিরক্তিকর কথা জীবনে শোনেন নি। এবং বললেন, ''না লোক আছে।'' দাঁড়িয়ে কাজ করা সম্ভব না। তাই আমি আবার বললাম, ''ব্যাগটা যদি একটু সোজা করে রাখেন তাহলেই একজন বসা যাবে। জরুরী একটু কাজ ছিল। লোক আসলে নাহয় উঠে যাবো।'' উনি আমাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে অন্যদিকে তাকিয়ে রইলেন। ঝামেলার ভয়ে আমি আর ঘাঁটালাম না। আমি অতি নিরীহ ছাত্রী। কে জানে আবার কোন দিক দিয়ে ফাসিয়ে দেয়। এরপর কে একজন উঠলো এবং সেখানে বসে টেকনিশিয়ান কাজ শুরু করল। কিছুক্ষন পর পুলিশ আঙ্কেলের ফোন আসলো, উনি চলে গেলেন।

আমাদের হলের ডাইনিঙের বাবুর্চিরা দেখাতে চেষ্টা করে তারা কতটা খারাপ ভাবে রান্না করতে পারে। সে কারনে তারা বেগুনের পোকা ফেলে রান্না করাতো দূরের কথা মাঝে মাঝে সামান্য আলু ভর্তায়ও লবন দেয় না। এই নিয়ে মেয়েরা চ্যাঁচামেচি করলে তারা বিমলানন্দ উপভোগ করে। যেন এটাই তাদের ক্রেডিট। ওই পুলিশ আঙ্কেলকেও আমার সেরকম মনে হল। যেন সামান্যতম সৌজন্যবোধ দেখিয়ে জনগনের কাছে তাদের ক্রেডিট লস করতে রাজি নন।

পুলিশ পেটানোর ইতিহাস ইডেনের আছে। এই ইতিহাসের পটভূমি একদিনে তৈরি হয় নি। ইডেনের মেয়েরা পুলিশকে ডাকে ঠসা (বয়রা), টিকটিকি। অনেক ভেবে আমি এর পেছনের যে যুক্তিটা দাড় করিয়েছি সেটা হল, প্রয়োজনের সময় পুলিশ কানে শোনে না। শুনলেও উলটা পাল্টা শোনে। বিপদে পড়লে টিকটিকির লেজ ফেলে পালিয়ে যাওয়ার গুণের কথা সবাই জানে। তাই এই ব্যাখ্যাটা না দিলাম।

ইডেন বাদ দিলাম। ইডেনের মেয়েরা ভালো না। কিন্তু দেশের আনাচে কানাচে প্রত্যেকটা মানুষ পুলিশের গুণের কথা জানে। পুলিশ শেয়ালকে মুরগি বানিয়ে দিতে পারে, মৃত মানুষের স্বীকারোক্তি নিতে পারে। রহিমুদ্দির মামলা ছলিমুদ্দির ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়ার কথা নতুন করে আর কি বলব।

পুলিশসহ সব সেক্টরেই কিছু কাজ নাকি বাধ্য হয়ে করতে হয়। কেন বাধ্য, কারা বাধ্য করছে এই সব জানতে চেয়ে জাতিকে বিব্রত করতে চাচ্ছি না। তবে আমার প্রশ্ন, এই বাধ্যতার লিমিট কতটুকু? সাধারন সৌজন্যতাবোধও কি এই লিমিটের বাইরে নয়?

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

সৈয়দ সাইকোপ্যাথ তাহসিন বলেছেন: পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মনে হয় দেশের সবচেয়ে বড় দুর্নীতির খাত

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

আফরীন সুমু বলেছেন: 'আমাদের দেশের নাম বাংলাদেশ' এই বাক্যটি যেমন সবাই জানে তেমন পুলিশ যে সবচেয়ে বড় দুর্নীতির খাত এটাও সবাই জানে।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: পৃথিবীতে সবচাইতে অকর্মন্য অপদার্থ অদক্ষ ঘুষখোর অশিক্ষিত ...... হল গিয়ে এই বাংলাদেশের ...

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

আফরীন সুমু বলেছেন: ভাই আপনার বুদ্ধি ভালো। ভুলেও শূন্যস্থান পূরণ করবেন না। কোন ধারায় কয়টা মামলা খাবেন ঠিক নাই।

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

আলম৪৩৪ বলেছেন: পুলিশের সাথে একটু গলা উচু করে কথা বলার কারনে সামান্য ১০ মিনিটের কাজের জন্য মালিবাগ ষ্পেশাল শাখায় চট্টগ্রাম থেকে ৪ বার যেতে হয়েছে, সময় লেগেছে প্রায় ১ মাস

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আফরীন সুমু বলেছেন: আপনার এই ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটছে। পুলিশ কাছে যাবেন আর ঝামেলা ছাড়া ফেরত আসবেন এতো হবার নয়।

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: লজ্জা সরম যাদের আছে তারা কি আর বাংলাদেশে পুলিশ হয়??

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

আখেনাটেন বলেছেন: সৈয়দ আবুল মকসুদ প্রথম আলোতে একটা কলামে লিখেছিলেন বাংলাদেশের মানুষ জাতিত্বাত্ত্বিকভাবেই বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার(!) মানুষের সংমিশ্রণ। এই শ্রেণি ও পেশার মানুষগুলোর পরিচয় পেলে অনেকে শিউরে উঠতে পারেন। কারণ ওরাই যে আমাদের পূর্বপুরুষ। তো এদের জিনগুলো তো আমরা বহন করে চলেছি। সুযোগের কিংবা পরিবেশের অভাবে হয়ত আমরা ঐ রুপগুলো প্রকাশ করতে পারি না। কিন্তু পুলিশ শ্রেণি এই কদর্য রুপটি জিয়ে রেখেছে। যুগ যুগ জিয়ো বাংলা পুলিশ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

আফরীন সুমু বলেছেন: সহমত। ইতিবাচকভাবে চিন্তা করলে দেখা যায় পুলিশ না থাকলে ইতিহাসে হয়রানিজনিত একটা চ্যাপ্টার কম পড়ে যাবে।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

কল্লোল পথিক বলেছেন: পুলিশ! পুলিশ! পুলিশ!

কোথায় যেন নামটা শুনেছিলাম।
এরা আবার মানুষ হয়!
জানতাম নাতো।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আফরীন সুমু বলেছেন: হা হা হা। ভালো বলেছেন। তবে তর্কের খাতিরে অনেক কিছুই মেনে নিতে হয়।

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

সারোয়ার ইবনে গিয়াস বলেছেন: বসতে না দেয়াতেই এতো লম্বা, বেচারা! পুলিশ ঠিকঠিকি হলে সাধারণ পাবলিক হলো- ঠিকঠিকির বাপ। কারণ, আপনার আমার মতো মানুষই তাদের সুযোগ দেয়। অ-নে-ক ভালো পুলিশও আছে! আর ক্ষমতা পেলে কে কি না করে তা অন্তত বুঝা উচিত। সেটাই সত্য; আর কিছুনা। পুলিশেরটা দেখা যায় আর অন্যেরটা কম।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪

আফরীন সুমু বলেছেন: বসতে না দেয়ার ব্যাপারটা এখানে অত্যন্ত মামুলি। লেখার মত অনেক কিছু আছে। ক্ষমতার অপব্যবহারটাই মুখ্য। যেহেতু পুলিশ সাধারন মানুষের নিরাপত্তার প্রতিনিধি। তাই তাদের বিষয়টা সাধারন মানুষের তুলনায় আগে আসে। সাধারন পাবলিকের ব্যাপার দেখার দায়িত্বও তাদের। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

আব্দুল্যাহ বলেছেন: এলিয়েন মানুষের কথা শুনে না।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: প্রকৃত দোষীকে আড়াল করতে
ধর্ষীতার সহধর ভাইকে ইলেকট্রিক
শক দিয়ে তার বোনকে ধর্ষনের স্বীকারোক্তি
আদায় করতে চেষ্টা্র ত্রুটি করেনি পুলিশ!!
ভাবা যায় কত বড় জন বন্ধু এই পুলিশ !!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪

আফরীন সুমু বলেছেন: এই ঘটনাগুলো চোখে পরলেও অস্বস্তি লাগে, ভয় লাগে। ভাবি এত অভিনব আইডিয়া পুলিশের মাথায় আসলো কি করে?

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ‘ইলেকট্রিক শক দিয়ে বোনকে ধর্ষণের স্বীকারোক্তি আদায়’

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শ্লেষাত্মক কথাগুলোতে বাস্তব কিছু সত্য তুলে ধরেছেন।

সকলেই যেন খারাপ হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছি!

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

হতাস৮৮ বলেছেন: ঠিক যেন সে রকমই। আমরা সবাই খারাপ হওয়ার প্রতিযোগিতায় নাম লিখিয়েছি। কে কত খারাপ হতে পারে...

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩

সারাফাত রাজ বলেছেন: আমার মনে হয় বাংলাদেশ থেকে পুলিশ উঠিয়ে দিলে শতকরা ৬০ ভাগ অপরাধ কমে যাবে।

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: প্রাইভেট কিছু সেক্টর ছাড়া বাকি সব সেক্টরেই এই অবস্থা।

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বাহঃ পুলিশের গোষ্টি উদ্ধার করতে সক্ষম হয়ে গেছেন!! পুলিশ উঠিয়ে দিলে অপরাধ কমে যাবে!! না??

খালি উঠিয়েই দেখেন না? কদিন হাওয়া ফুসফুসে ঠিকঠাক যাবে। যতই খারাপ হোক পুলিশের ভাল কিছুও আছে। তা না হলে দেশে আর বেঁচে থাকা লাগতো না। অসভ্যরা আর ডাকাতরা দখল করে নিত অনায়েসেই।

ও ভাল কথা, পুলিশ কিন্তু ধোঁয়া তুলসি পাতা না। ওদের একজন কনস্টেবল নিয়োগ পেতেও কয়েক লাখ টাকা লাগে। আর অফিসার লেভেলে তো অনেক বেশি টাকা। সেই টাকাটা তারা উসুল করে সুদে আসলে।
এছাড়া কিছু টাকাওয়ালা পাবলিক আছে যারা টাকা নিজে থেকেই পুলিশের হাতে গুঁজে দেয় এ কারণেই এরা উল্টাপাল্টা করে। এটাও তো ঠিক নাকি?

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

নাজমুল হাসান রেদোয়ান বলেছেন: প তে পাজি ল তে .... আর শ তে শয়তান এই তিনের সমন্বয়ে বাংলার পুলিশ।কে যেন বলেছিল?

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

রোলেন বলেছেন: বাংলাদেশের পুলিশ খুব ভালো। শুনলাম সৌদির পুলিশরা নাকি নামাজ না পড়লে ধরে দোলাই দেয়।
আমি এক টেবিলে চা/বিড়ি খাই (শর্ত প্রযোজ্য)। এছাড়া যে কাজ আপনার করতে কয়েক লক্ষ টাকা লাগতো সে কাজ কয়েক হাজার টাকার বিনিময়ে সেরে ফেলা কোনো বেপারই নয়। যারা তাদের থেকে সুবিধা নিতে পারে না তাদের কপালটাই খারাপ আর কি।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

আফরীন সুমু বলেছেন: খারাপ বলেন নি। অবশ্য এটাই নিয়ম। একদল সুবিধা পাবে আরেক দল বাঁশ পাবে।

১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

সুমন কর বলেছেন: লেখায় যুক্তি আছে। বাস্তবতা, মাঝে মাঝে মনে নেয়া খুব কঠিন।

১৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৬

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রকৃত দোষীকে আড়াল করতে
ধর্ষীতার সহধর ভাইকে ইলেকট্রিক
শক দিয়ে তার বোনকে ধর্ষনের
স্বীকারোক্তি
আদায় করতে চেষ্টা্র ত্রুটি করেনি
পুলিশ!!
ভাবা যায় কত বড় জন বন্ধু এই পুলিশ !!

এই উনাদের থেকে আমরা সাধারনরা যেখানে সাহায্য আশা করব বিপরীতে উনাদের থেকে নিজেকে রক্ষা করে করে দূরে থাকতে হয়!!!ভয়াবহ ব্যাপার

২০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: লেখাটা নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু বললেও - আমি কিন্তু শুরুর সাথে শেষের মিল পাইনি।

এইখানে পুলিশের দোষ বলতে - উনি আপনার লোককে বসতে জায়গা দেয়নি। আপনিও তর্ক না করে ঐভাবেই ছিলেন।
এইখানে সৌজন্যবোধের প্রশ্নটা কেন আসলো আমি তাই বুঝলাম না। পুলিশ এইখানে কেন সৌজন্যতা দেখাবে।

বাকিরা মনেহয় পুলিশের নাম দেখেই পুলিশকে গালিগালাজ ও আপনার সাথে একাত্নতা প্রকাশ করছে। কিন্তু আমি কোন যৌক্তিকতা খুঁজে পাইনি। এক গেম ভাইয়ের কথা ছাড়া।
পুলিশ কিন্তু ধোঁয়া তুলসি পাতা না। ওদের একজন কনস্টেবল নিয়োগ পেতেও কয়েক লাখ টাকা লাগে। আর অফিসার লেভেলে তো অনেক বেশি টাকা। সেই টাকাটা তারা উসুল করে সুদে আসলে।
এছাড়া কিছু টাকাওয়ালা পাবলিক আছে যারা টাকা নিজে থেকেই পুলিশের হাতে গুঁজে দেয় এ কারণেই এরা উল্টাপাল্টা করে।


এই কথাটার সাথে একটা কথা যোগ করি আমি, পুলিশের এই গালি খাওয়া পুলিশ হওয়ার কারণ কিন্তু এটাই। প্রশাসনের সমস্যা। পুলিশও তাদের স্বীকার। শুধু তাদের অবস্থানের কারণে তারা যেভাবেই হোক - নিজেদেরকে বাঁচাচ্ছে।

আর, আপনি বেশ বোকাও - পুলিশের কাছে কি টিভির সিনেমা-নাটক ছাড়া সৌজন্যতাবোধ আশা করা যায়?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

আফরীন সুমু বলেছেন: একটু ভালো করে পড়লে হয়ত মিল পাবেন। আসলে আমি বোকাই। নইলে পুলিশকে মানুষের কাতারে ফেলে সৌজন্যতাবোধ আশা করতাম না। প্রশাসনিক জটিলতার কথা শেষ দুই লাইনে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কষ্ট করে পড়েছেন এবং মন্তব্য করেছেন এই জন্য ধন্যবাদ।

২১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: পুলিশ যখন মানুষ হবে তখন সৌজন্যতাবোধের কথা ভেবে দেখা যাবে ;)

২২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

সানজিদা হোসেন বলেছেন: ইডেনের মেয়েরা ভালো না। এই জিনিস শুনতে শুনতে কান পচে গেছিল । এখন যখন দেখি আমরা বন্ধুরা সবাই ভাল জায়গায় কর্মরত তখন খুব ভাল লাগে। এত পচা খাবার, প্রতিকুল পরিবেশ পার হয়েও এখন অনেকেই মাথা উঁচু করে চলছে সমাজে। শুভকামনা

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

আফরীন সুমু বলেছেন: ভালো খারাপ সব জায়গায়ই আছে। ইডেনে ৩৫ হাজার মেয়ে। তার মধ্যে ২ পারসেন্ট মেয়ে খারাপ হলেও ৭০০ মেয়ে । ৩৫ হাজারের মধ্যেও এই ৭০০ মেয়ের বদনামই অনেক বেশি শোনায়। আর পুরুষের চাইতে নারীর বদনাম একটু বেশি রঙচঙে হয়। বুদ্ধিমানের কাজ হচ্ছে কে কি বলল সেটা কানে না নিয়ে নিজেকে কতটা উন্নত করা যায় সেই চেষ্টা করা। ধন্যবাদ আপু।

২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ কথা বলেছেন। ধন্যবাদ

২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাফা, এই তুচ্ছ কারণে মাইন্ড খাইছেন? ১২ সালের দিকে অামার বাপকে বিনা কারণে বিনা ওয়ারেন্টে পুলিশ ধরে নিয়ে যায় । কয়েকদিন হাজতে রেখে পয়সা খেয়ে তারপর ছেড়ে দেয় । অামি কিন্তু মাইন্ড করিনি ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫

আফরীন সুমু বলেছেন: মাইন্ড করিনি। এই তুচ্ছ ব্যাপারটার প্রেক্ষিতে হলেও কিছু লেখা হল। এগুলো আসলে ধরার মত কোন ঘটনাই না। ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.