নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন স্বপ্নচারী

আহসান ০০১

সাধারণ একজন যে অসাধারণ সাধারণ হতে চায় ।প্রাচীন ইতিহাস , আন্তর্জাতিক রাজনীতি , সাম্প্রতিক বৈশ্বিক পরিস্থিতি , বিশ্ব সাহিত্য আগ্রহের বিষয় । ভাল লাগে চারপাশের প্রকৃতি দেখতে এবং চারপাশের মানুষ পর্যবেক্ষণ করতে

আহসান ০০১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাঁতে নখ কাটা মানসিক সমস্যা !!!! আগে আমিও কাটতাম :-*

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩

একটা ভাল আর্টিকেল পড়লাম দাঁত দিয়ে নখ কাতার বাজে অভ্যাস নিয়ে, আগে আমিও কাটতাম তাইএকটু বেশই আগ্রহী হয়ে পড়ি । সবার সাথে শেয়ার করতে এখানে দিলাম কারন বেপারটা গুরুতর !!

দাঁতে নখ কাটা শিশুদের একটি বাজে অভ্যাস। তা অস্বাস্থ্যকরও। এ থেকে রোগ-জীবাণুর আক্রমণ হতে পারে। বড়দের অনেকেই কম যায় না। এ অভ্যাসকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় ‘অনাইকোফ্যাজিয়া’। উদ্বেগজনিত সমস্যা (সাধারণ অ্যাংজাইটি, ওসিডি) থাকলেই অনেকে দাঁতে নখ কেটে উৎকণ্ঠা দূর করার চেষ্টা করে। এ অভ্যাস কমিয়ে আনতে কিছু পরামর্শ—

 শুরুতেই সমস্যাটি নজরে এনে তা কমিয়ে আনার বিষয়ে সক্রিয় হতে হবে মা-বাবাকে।

 কোন সময়, কোন পরিস্থিতিতে সে নখ কাটে, তা চিহ্নিত করতে হবে।

 বয়স যদি পাঁচের ওপরে হয়ে থাকে, তবে তাকে এ অভ্যাস দূর করার জন্য ভালোভাবে বোঝাতে হবে। বকাবকি করা, আঘাত করা চলবে না।

 নখগুলোকে সব সময় সুন্দর করে কেটে রাখতে হবে। ভাঙা নখ বয়ে বেড়ানো চলবে না।

 কিছু অবিষাক্ত তেতো স্বাদের তরল আছে, যা নখে লাগিয়ে রাখা যায়। চিরতার রস বা নিমের রসও লাগানো যায়।

 প্লাস্টিকের নকল নখ লাগিয়ে রাখা যায়। পাতলা সুতির বা রাবারের হ্যান্ড গ্লাভসও ব্যবহার করা যায়।

 মন অন্যদিকে সরিয়ে রাখতে হবে। কবজিতে সাধারণ রাবার ব্যান্ড লাগিয়ে রাখা হয়—যখনই নখ কাটার প্রবণতা শুরু হবে, তখন শিশুটি নিজেই রাবার ব্যান্ড ধরে টেনে টেনে হাতে আলতো আঘাত করবে।

 শিশুটি কোনো মানসিক চাপে আছে কি না খেয়াল করুন এবং তা দূর করার চেষ্টা করুন।

 গুরুতর ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে উদ্বেগবিরোধী ওষুধ সেবন ও সাইকোথেরাপি গ্রহণ করতে হয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.