![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ একজন যে অসাধারণ সাধারণ হতে চায় ।প্রাচীন ইতিহাস , আন্তর্জাতিক রাজনীতি , সাম্প্রতিক বৈশ্বিক পরিস্থিতি , বিশ্ব সাহিত্য আগ্রহের বিষয় । ভাল লাগে চারপাশের প্রকৃতি দেখতে এবং চারপাশের মানুষ পর্যবেক্ষণ করতে
নামের পাশে বিভিন্ন ভুয়া ডিগ্রি এবং ডাক্তার লিখে বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক সেজে রোগী দেখছিলেন উজ্জ্বল কান্তি দেব ও তাঁর স্ত্রী চিত্রা সরকার। আজ রোববার র্যাব-৭ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত এই ভুয়া চিকিৎসক দম্পতির প্রত্যেককে দুই বছর করে কারাদণ্ড এবং সাড়ে তিন লাখ টাকা করে জরিমানা করেছেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ এম আনোয়ার পাশা আদালত পরিচালনা করেন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল অধ্যাদেশ অনুযায়ী এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রিধারী ছাড়া অন্য কেউ নামের পাশে ডাক্তার লিখতে পারেন না।
উজ্জ্বল দেব দাবি করেন, সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগ থেকে তিনি মাধ্যমিক পাস করেছেন। আর উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন মানবিক বিভাগ থেকে। তবে তিনি কোনো সনদ দেখাতে পারেননি। স্বীকৃত কোনো ফিজিওথেরাপি ডিগ্রিও তাঁর নেই। এর আগে ২০১১ সালেও একই অপরাধের জন্য তাঁকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল। এর পর তিনি আবার একই অপরাধ করে যাচ্ছিলেন। এ কারণে তাঁকে জরিমানা করা হয় বলে ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশা জানান।
সরেজমিনে দেখা যায়, চট্টগ্রাম নগরের গোলপাহাড় মোড়ে হাটহাজারী ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার নামে চেম্বার করে উজ্জ্বল কান্তি দেব ও চিত্রা সরকার নিয়মিত রোগী দেখেন। তাঁদের নামের পাশে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন ডিগ্রি লিখে সাইনবোর্ড দিয়েছেন। নামের পাশে ডা. লিখে বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি বলে প্যাড, কার্ড ও সাইনবোর্ড টানিয়েছেন। রোগীদের ফিজিওথেরাপির পাশাপাশি ব্যবস্থাপত্রও দিতেন।
‘প্রথম সাক্ষাতে ৫০০ টাকা এবং ১৫ দিনের মধ্যে পরবর্তী সাক্ষাত ২০০ টাকা’—উজ্জ্বল দেবের টেবিলের সামনে লেখা রয়েছে। গোলপাহাড়ের চেম্বার ছাড়াও নগরের নিজাম সড়কে অ্যাপোলো ফিজিওথেরাপি ক্লিনিক অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার নামে অপর একটি চেম্বারেও বসেন চিত্রা সরকার।
আনোয়ার পাশা বলেন, ‘তাঁরা দুজনই ভুয়া চিকিৎসক। তাঁদের কোনো ফিজিওথেরাপি ডিগ্রি নেই। সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পাস করে উজ্জ্বল নানা ভুয়া ডিগ্রি লাগিয়ে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক বনে যান। চিত্রা সরকারও একই কায়দায় চিকিৎসক হন। তাই তাঁদের প্রত্যেককে দুই বছরের কারাদণ্ড এবং সাড়ে তিন লাখ টাকা করে জরিমানা ও অনাদায়ে আরও তিন মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
।উজ্জ্বল দেব অপরাধ স্বীকার করে বলেন, ‘আমার কোনো ডিগ্রি নেই। আগেও জরিমানা করা হয়েছিল। ডাক্তার লিখতে নিষেধ করা হয়েছিল।
Click This Link
এমন ভুয়া চিকিৎসক এ দেশ ভরা । দেখে শুনে ভালমত খোঁজ নিয়ে তিনি কোন হাসপাতাল এ বসেন জেনে তারপর ডাক্তার দেখাবেন । টাকা তো নষ্ট হবেই এমনকি জীবন নিয়ে টানাটানি ও হইতে পারে । সাবধান !!!
২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: রুম৭৪ বলেছেন: এইসব জোচ্চরদের যাবজ্জিবন কারাদন্ড দেওয়া উচিৎ।
৩| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: আগের টা আগে পড়েন
এইখানে
Click This Link
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
আহসান ০০১ বলেছেন: এইগুলা কি ভাই । এইডা কি দোকান??? খবর যে কেউ দিতে পারে আপনেও প্রথম আলো থেকে দিসেন আমিও দিসি, আমি তো আর খবর বানায় আনবনা কোথাও থেকে নিব । এইডা আপনি কি বলেন যে আগেরটা আগে পরেন । যারা আপ্নারটা দেখসে পড়সে, টানাটানির তো কিছু নাই
তারপর ও যদি বলেন আপনি আগে দিসেন আপনারটাই পড়া লাগবে তাইলে বলব আপনি শুধু প্রথম আলো থেকে তুলে দিসেন কপি পেস্ট আমি ২ লাইন নিজের মতামত ও দিসি , আপনার সাথে আমারটা পুরাপুরি মিলেনা এইজন্য । ধন্যবাদ
৪| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: এতো কষ্ট করে কেন মেডিকেলে পড়ছি?
মাঝে মাঝে বেকুব বন যাই।
মে বেকুব বান গেয়া
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
আহসান ০০১ বলেছেন: আব্বাকে দেখসি মেডিক্যাল এঁর পড়ায় কি কষ্ট পাস করতে , কিন্তু এরা বেশি আয় রোজগার করে ভুয়া হয়ার পর ও মানুষ এদের খপ্পরে পরে আম ছালা মানে টাকা আর জান ২টাই হারায়
৫| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২১
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: এই গুলারে একটাই শাস্তি ফাঁসি ছাড়া অন্য কোন কিছু বিকল্প নেই।যারা মানুষের জীবনকে বিপন্ন করতে কোন সংকোচ করে না তাদের বেঁচে থাকার কোনই অধিকার নেই
এই সব কুলাঙ্গাদের জন্যই দেশের ভাল ডাক্তাররা আজ প্রায় অবহেলিত।তবে কিছু কিছু ডাক্তারের কসাই প্রবৃত্তি ও অমানুষিক লাগে।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
আহসান ০০১ বলেছেন: ডাক্তার ও মানুষ , সব ডাক্তার ভাল হবে এটা আশা করা যায়না। আর মানুষ কসাই বলে সবাইকে কিন্তু গলা কাটা টাকা বেশি নেয় গুটিকয়েক কিছু
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
তামা বলেছেন: কবে যে এই সব শেষ হবে । ?????
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪০
রুম৭৪ বলেছেন: এইসব জোচ্চরদের যাবজ্জিবন কারাদন্ড দেওয়া উচিৎ।