নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/fresh.wayfarer \nলেখার কোন অংশ লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না। বানান ভুল পাওয়া যেতে পারে এর জন্য আগে থেকেই ক্ষমা চাই । ভুল বানান গুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেটা ঠিক করে দেওয়া হবে। (ব্লগের লিংক ফেসবুক শেয়ার করা

কষ্ট গুলো কে আগঁলে নিয়ে বেড়ে উঠছি নতুন করে

অর্বাচীন পথিক

https://www.facebook.com/ahsnan.arifa\\n\\nলেখার কোন অংশই লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা । বানান ভুল পাওয়া যেতে পারে এর জন্য আগে থেকেই ক্ষমা চাই । ভুল বানান গুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেগুলাকে ঠিক করে দেওয়া হবে। (ব্লগ লিংক ফেসবুক শেয়ার করা যাবে)

অর্বাচীন পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আড়ালের অনুভূতি (পর্ব- ৯)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮





ব্যাপারী সাহেব ওরফে মায়া ভাইয়ের প্রায় প্রতিটা দুপুরই খুব অলস ভাবে কাটে। হয় টিভি দেখে না হয় ঘুমিয়ে। তবে দুই একটা দুপুর বেশ মজার কাটে। যেমন আজকের দুপুর টা কাটছে তার খুব ভাল। হঠাৎ দুপুরের একটু পর কাদের সাহেব রিং করে বলল ব্যাপারী সাহেব ব্যস্ত না থাকে চলে আসেন জমিয়ে আড্ডা দেওয়া যাবে। আর সাথে ছোট বাচ্চাদের মত বলে উঠলো বাসা কিন্তু খালি......... আপনার ভাবী বা্সায় নেই।



ব্যাস হয়ে গেল আড্ডার আয়োজন। মায়া ভাই তার বউ কে বললেন - বউ আড্ডা দিতে যাচ্ছি তটিনীদের বাসায়।



মায়া ভাই এর বউ শুনে শুধু হাসলো। তার পর বলল - আড্ডা দিতে যাচ্ছে খালি হাতে ? এ আবার কেমন কথা ?

- তাও তো ঠিক !!

- কি করা যাই বলো তো ?

- ফ্রিজে সেমাই রান্না করা আছে সেটায় দিয়ে দেই। দুইজনে মিলে খেয়ো।

- আচ্ছা সেটাই ভাল। দাও......



মায়া ভাই খুব ব্যস্ত হয়ে বেরিয়ে গেলেন তটিনীদের বাসায়, তটিনীর বাবার সাথে আড্ডা মারতে। মায়া ভাইয়ের বউ পলা খুব চিন্তায় থাকেন তাকে নিয়ে। ব্রাইন স্টেক টা করার পর তিনি কিছু দিন কারো সাথে কথা বলতেন না। আস্তে আস্তে সেটা ঠিক হয়। সেই সময় তটিনীর বাবা খুব সময় দিয়েছিল আরসাদের বাবাকে। কত মাস ঘণ্টা কে ঘণ্টা শুধু শুধু বকবক করেছেন বলার না। আরসাদ যত সময় অফিসে থেকেছে তত-খন বলা চলে তিনি সময় দিতেন আরসাদের বাবাকে।



মায়া ভাই আর কাদের সাহেব এক সাথে বসে গলফ খেলা দেখছেন। তাদের দুইজনের এই খেলাটা খুব পছন্দ। ব্যাপার টা অনেকটা গরীবের ঘোড়া রোগ টাইপের। দুজনেই সারা জীবনে খেলে এসেছেন ফুটবল আর এখন ভাল লাগে গলফ। অথচ গলফ ক্লাবে মেম্বার হবার মত কোন ক্ষমতা বা টাকা কোনটায় নেই তাদের দুজনের। বেশ প্রফুল্ল সময় কাটাছিল দুইজনের।



একটু পরে লহরী এসে হাজির হল তাদের দুইজনের মাঝে। লহরী এসেই বলল

- বাপি, পাঁচ মিনিট আমাকে টাইম দেবে। একটু কথা ছিল।

- আমরা তো খেলা দেখছি।

লহরী এবার বাইনার সুরে আর নেকো গলায় বলে উঠলো

-প্লিজ বাপি......... পাঁচ মিনিটই তো চাইছি।

- আচ্ছা বল শুনি

- বাপি, আমার সব বন্ধুরা মিলে মুভি দেখতে যাচ্ছি। আমি ও যাব তাদের সাথে আর তাই টাকা লাগবে।

- কত লাগবে শুনি ???

- এক হাজার । এই এক হাজার অঙ্ক টা শুনে আঁতকে উঠলেন ব্যাপারী সাহেব ওরফে মায়া ভাই। এবার তিনি বলে উঠলেন

- কি মুভি দেখবে আম্মাজান !!, যে এত টাকা লাগবে ?? মায়া ভাইয়ের এই কথা শুনে কাদের সাহেব ও সুরে সুর মেলালেন

- বোঝেন তবে ভাই, কি বিপদে আমি আছি। এক মুভি দেখার জন্য এক হাজার টাকা লাগবে আর আমাদের সময় আমরা কি করতাম ? এবার মায়া ভাই প্রায় চিৎকার করে বলে উঠলেন

- কি করতাম !!! জীবনে কোন দিন বাবাকে বলে সিনেমা দেখতে পেরেছি নাকি । আরে বাবা তো জানেই না যে কোন দিন সিনেমা দেখেছি ঐ বয়সে।

কাদের সাহেব হাসতে হাসতে বলে উঠলেন- না......না আমাদের বাড়ি এতটা রক্ষণশীল ছিল না। তবে বলে যেতাম না, কিন্তু এসে বলতাম যে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম। তখন তো আর করার কিছু থাকে না। যা দেখার তা তো দেখেই ফেলেছি।তখন আর কি করবে।

লহরী এতখন দুইজনের কথা হা করে শুনছিল। এবার সে খুবই আগ্রহ নিয়ে জানতে চাইলো

- তাহলে তোমরা কিভাবে মুভি দেখতে ??? বললও না বাপি ...... , বলেন না মায়া আংকেল…

- সে সব কথা বললে কি আর আমাদের মান থাকবে আম্মাজান,আপনাদের কাছে। মায়া ভাইয়ের এই কথা শুনে কাদের সাহেব ও হাসতে লাগলেন।



আচ্ছা আম্মাজান বলি তাহলে শুনো-



তখন আমি স্কুলের শেষ দিকে ম্যাটিকুলেশন পরীক্ষার আগের কথা। ম্যাটিকুলেশন পরীক্ষার আগে আগে মনে হত, যে কত বড় হয়ে গেছি। তো সব বন্ধুরা মিলে ঠিক করলো তাঁরা সিনেমা দেখতে যাবো। সবার মোটামুটি মত দিল। শুধু আমি ছিলাম দোটানায়...... কি করবো ! যাব কি-যাব না। যাই হোক সব কিছু ঠিক-ঠাক হল। বাঁধ সাধলো টাকা ! যার যার টাকা সেই সেই দিবে। কিন্তু আমি টাকা পাবো কোথায়। তার পর খুব সাহস করে মা কে বললাম। মা শুনে বাবার ভয় দেখালো , যে বাবা জানলে বাড়ি থেকে বের করে দেবে। মা কে আমি ও ভয় দিলাম সিনেমা না দেখতে দিলে আমি ও চুরি করে টাকা জোগায় করবো আর বন্ধুদের সাথে সিনেমা দেখতে যাব। শেষ মেশ মা বললেন- দেখি কি করা যাই।



সিনেমায় যাবার আগের দিন মা আমার হাতে টাকা দিলেন আর বললেন শহরে গিয়ে তার মামার সাথে দেখা করে যেন আসি। আর আমার হাতে ধরিয়ে দিলেন ঘিয়ের ডিব্বা,ওনাকে দেবার জন্য। এইদিকে বাবাকে মা বললেন...... তিনি স্বপ্নে তার বড় মামা কে দেখেছেন, তিনি মাকে দেখতে চাইছেন আর মায়ের হাতের তৈরি ঘি খাবার কতদিন খাননি সেটার অপশোষ করেছেন। তাই তিনি আমাকে শহরে পাঠিয়েছেন। আর একা পাঠাতে ভরসা পেলেন না তাই ওর দুই একটা বন্ধুকে ও সাথে যেতে বলেছেন। ব্যাস......হয়ে গেল জীবনের প্রথম সিনেমা দেখাত আয়োজন।



কাদের সাহেব আর লহরী এক সাথে হেসে উঠলেন গল্প টা শেষ সাথে সাথে। লহরী বলে উঠলো- মায়া অংকেল, আপনার মা তো দেখছি সে রকম বুদ্ধিমতী আর ভাল মানুষ ছিলেন। খুব কম মানুষের মাঝে কিন্তু এক সাথে দুইটা কম্বিনেশন পাওয়া যায়।



ব্যাপারী সাহেব ওরফে মায়া ভাই লহরীর কথা শুনে কিছু বললেন না শুধু হালকা একটা হাসি দিলেন। লহরীর এবার দুই মুরুব্বীর আড্ডার আসর থেকে উঠে পড়লো আর ওঠার সময় কাদের সাহেব কে ঊদ্দেশ্য করে বলল- শোন বাপি, আমার টাকা তুমি রেডি রেখো। আগে থেকে তোমাকে বললাম কিন্তু পরে আবার ঝালেমা করো না ।



কাদের সাহেব মেয়ের কথা শুনে ব্যাপারী সাহেব কে বললেন

- দেখেছেন ভাই কি অবস্থা !! আজকাল ছেলে মেয়েরা বাপ-মাকে হুমকি দিয়ে যায়।

- আরে ছাড়েন তো লহরী আম্মাজান তো তাও আপনাকে আগে বলছে আর আমার ছোট ছেলেটা আমার মানিব্যাগ থেকে টাকা নিয়ে সিনেমা দেখে আছে, আর তারপর বলে আমি এত টাকা নিয়েছি। তাও ভাল বলে এই কথা, আমার যুগে তো আমি আমার আব্বা কে বলতামই না।



কাদের ভাই তাহলে বলি শুনেন এক বারের ঘটনা-



একবার গ্রামে যাএা পালার দল এসেছে। তো সবাই যাচ্ছে যাএা পালা দেখতে, আমি মা কে বললাম আমি ও যাবো। মা তো শুনে বলল আমি কিছু জানি না তুই যা পারিস কর। এই দিকে আমার কারনে আমার বন্ধুরা যেতে পারছে না। আর বাবা যখন ই শুনেছে যে গ্রামে যাএা পালার দল এসেছে, সেটা শুনে তিনি মা কে বলে দিয়েছে যে, আমি যেন কোন ভাবেই এই মুখো না হয়। তাহলে পরিণতি খারাপ হবে। আমার এক বন্ধু আমাকে যুক্তি দিলো পালিয়ে যাএা পালা দেখার জন্য কিন্তু পালাবো কি ভাবে। আমার তো সেই অভিজ্ঞতা নেই। যে আমাকে বুদ্ধি দিলো পালিয়ে যাএা পালা দেখার সে আবার এই ব্যাপারে খুব আস্তাদ ছিল। যাই হোক সেই পালা চলাকালিন সময়ে আমাদের বাড়ির চাল টা ঠিক করা হল। তখন ও আমাদের ঘর ছিল টালির। টালির চালা ঠিক করার জন্য যে সব মুজদারেদের নেওয়া হয়েছিল তার মধ্যে আমাদের বয়সী একজন ছিল। তাকে একদিন ধরলো আমার সেই বন্ধু। আর তাকে ভয় দিল তাঁর কথা মত কাজ না করলে কপালে দুঃখ আছে। আমার বন্ধু সেই ছেলে কে দিয়ে করালো কি - "ঠিক আমার ঘরের চালের উপরের তিনটা টালি এমন ভাবে বসালো যে, আমি যেন ভিতর থেকে খুলতে পারি।" আমার সেই বন্ধু সব প্লান ঠিক করলো কিভাবে আমি ঘরের বাইরে বের হতে পারবো। টালি তিনটা ঠিক আমার বিছানার উপর ছিল। আমি করতাম কি- বিছানার উপর চেয়ার দিয়ে টালি তিনটা খুলতাম। এর পর চালে উঠে আমাদের বাড়ির পিছেন একটা কাঁঠাল গাছ ছিল সেই গাছ দিয়ে নিচে নামতাম। যদি ও আমার বন্ধুরা খুব ভাল ছিল আমাকে ঘর থেকে বের করার সময় ও তাঁরা থাকতো আর আমাকে ঘরে ঠুকিয়ে দিয়ে তবেই তাঁরা নিজেদের বাড়ি যেত।

আর যত দিন পর্যন্ত টালির চাল ছিল তত দিন কোন সমস্যা হয়নি। ইচ্ছা মত পালিয়ে অনেক কিছু করার সুযোগ পেয়েছি।



কাদের সাহেব ব্যাপারী সাহেবের এই গল্প শুনে হাসতে হাসতে লুটোপুটি খেতে লাগলেন। আর তিনি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে ব্যাপারী সাহেবের মত একজন মানুষ এই রকম কাজ করতে পারেন !!





N.B: [আড়ালের অনুভূতি (পর্ব-১০)- পরের পোস্টে]

N.B: [ যদি কোন বানান ভুল করে থাকি তবে আশা করি বানান টা ধরিয়ে দেবেন। আমি সেটা আমি ঠিক করে নিবো ]

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২২

কাবিল বলেছেন: ভাল লাগছে,
পর্ব-১০ পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম

তবে একটু সময় নিয়ে পোস্ট করলে যথার্থ মন্তব্যের সাথে মূল্যায়ন হতো বলে আমার ধারনা।

আজকেই পর্ব-৮ ও পর্ব-৯ পোস্ট করেছেন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মন্তব্যয়ের জন্য।

"তবে একটু সময় নিয়ে পোস্ট করলে যথার্থ মন্তব্যের সাথে মূল্যায়ন হতো বলে আমার ধারনা।

আজকেই পর্ব-৮ ও পর্ব-৯ পোস্ট করেছেন"

--- আমি ও জানি সেটা, আর আজকে দুইটা পোস্ট করার পিছনে যথেষ্ট কারন ও আছে। দীর্ঘ প্রায় ১০ দিনে আমি এই গল্পের কোন পোস্ট করিনি আর তাই আজ দুইটা এক সাথে করা। আর পরবর্তী পর্ব পাবেন সময়ে আর নিদিষ্ট বিরতির পর :)

ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঘুড়িতে পড়েছে তাই আলাদা মন্তব্য নয়,
তবে চমৎকার বলতেই হয়।
শুভেচ্ছা আর শুভ কামনা।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নুর ভাই

সাথে থাকার জন্য

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫১

প্রামানিক বলেছেন: এ পর্বও ভাল লাগল। ধন্যবাদ বোন অর্বচীন পথিক।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১০

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রামাণিক ভাই।

শুভেচ্ছা রইল

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম এলাম , খানা পিনার কোন আয়োজন নাই ? =p~
অবশ্য শায়মার বাড়ি থেকে ভর পেট খেয়ে আসেছি ।
এখনই কমেন্টে যাবো না , আগে আগের পর্ব গুলি পড়ি । B-)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৮

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: "প্রথম এলাম , খানা পিনার কোন আয়োজন নাই ?
অবশ্য শায়মার বাড়ি থেকে ভর পেট খেয়ে আসেছি "

হু আমি ও দেখা আসলাম আপুর ওখানে সেই রকম খানা পিনা চলছে। আমার জন্য কিছু বরাদ্দ ছিল না তাই। বরাদ্দ করতে বলেছি আপু কে ।


আর আমি তো জানি না আমার ভাইরা এত খাদক তাহলে তো বড় গল্প (উপন্যাস) বাদ দিয়া খানা পিনার আয়োজন করতাম :-B :-B :-B

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

আলম 1 বলেছেন: আমার এক বন্ধু "সুইট" এর সিনেমা দেখার ঘটনা মনে পড়ল। বাসা থেকে তার উপর এমন নজরদারি শুরু হল যে একটানা ৩ ঘন্টা তার বাড়ীর বাহিরে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়ল। সে তখন ২ দিনে একটা সিনেমা দেখত। একদিন শুরু থেকে বিরতি - অন্যদিন বিরতি থেকে শেষ অংশ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: হা হাআ আআ

মজার ব্যাপার তো


খুব ভাল লাগলো আপনাকে পেয়ে

ধন্যবাদ

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

শ্রেষ্ঠা বলেছেন: আপু পরের পর্ব কই??????

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২১

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রেষ্ঠা

আগামী কাল দিবো আপু পরের পর্ব :)

ধন্যবাদ

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১২

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: এই পর্বটি লিখতে আপনাকে যথেষ্ঠ কল্পনা শক্তির প্রয়োগ করতে হয়েছে,
বোঝা যাচ্ছে গল্পের গাঁথুনী দেখে।

শুভ কামনা থাকলো
সাথেই আছি :)

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২৩

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: "এই পর্বটি লিখতে আপনাকে যথেষ্ঠ কল্পনা শক্তির প্রয়োগ করতে হয়েছে,
বোঝা যাচ্ছে গল্পের গাঁথুনী দেখে"
-- চুরি বিদ্যার কাহিনী বলে এটা বলছেন সৈকত ??


অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ও একটু কষ্ট করে পড়ার জন্য।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পর্বটা ভালো লাগল। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ও একটু কষ্ট করে পড়ার জন্য।

পরবর্তী পর্ব কিন্তু পোস্ট করা হয়েছে

একটু সময় করে পড়ে নেবেন

ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.