![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://www.facebook.com/ahsnan.arifa\\n\\nলেখার কোন অংশই লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা । বানান ভুল পাওয়া যেতে পারে এর জন্য আগে থেকেই ক্ষমা চাই । ভুল বানান গুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেগুলাকে ঠিক করে দেওয়া হবে। (ব্লগ লিংক ফেসবুক শেয়ার করা যাবে)
বিয়ের অনুষ্ঠানের প্রথম ও প্রধান শর্ত হল গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান। এখনকার সময় অনুসারে এই অনুষ্ঠান মানে হল, ছাদে বড় করে প্যান্ডেল টানিয়ে সারা রাত জেগে সব থেকে উচ্চ শব্দে ব্যান্ড সংগীত আর হিন্দি গান লাগিয়ে কাওকাও করা। আর তামাম দুনিয়ার মানুষের কান ব্যথা করা।
তবে এমন এক সময় ছিল যখন বাংলার সংস্কৃতি কে গুরুত্ব দেওয়া হতো আর গাওয়া হতো বাংলার সব বহুল প্রচলিত গায়ে হলুদের আর বিয়ের গান। তবে এই গানের কথা হয় তো আমরা ভুলে গেছি। আর যাদের মনের কোন এক কোণে একটু হলে ও ঠাঁয় করেছিল সেই সব গান গুলো সেটা হয়তো কালের গ্রাসে আমাদের মন প্রায় ভুলতে বসেছে। আর আজ তাই সেই সব গায়ে হলুদ আর বিয়ের গানের কথা নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে বসলাম।
আজকের পোস্ট গায়ে হলুদের গান নিয়ে।
বিয়ে শব্দটা শুনলে সবার প্রথমে মনে পড়ে গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানের কথা। শহরের অনুষ্ঠানের সাথে যদি ও গ্রামের অনুষ্ঠান মেলানো যাবে না। তবে এখন প্রায় সব সমান হয়ে গেছে।
এক সময় গ্রামের মহিলারা এই দিন বিভিন্ন ধরণের গায়ে হলুদের গান গেয়ে আনন্দ প্রকাশ করতেন তাদের মত করে। গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানের সময় সকলে মিলে গোলাকার হয়ে বসে গানের জলসা তৈরি করতো এবং যারা গান গায়তেন তারা চারপাশ ঘুরে ঘুরে গান পরিবেশন করতেন। অনেকে আবার ছদ্দ বেশে ও গান পরিবেশন করতেন। আর নিজেরা সাজতেন বিভিন্ন চরিত্রের রুপে। এই গানের জন্য গানের কন্ঠ ভাল ভাল হওয়া প্রয়োজন হত না। অনেক সময় এই গানের তালে তালে সুতার গোলক ধাঁধা ও করা হত। অনেকে মিলে একটা গান গায়তেন আর বিভিন্ন ভাবে সুতার প্যাঁচ দিয়ে বিয়ের কন্যাকে আটকাতেন। এই সুতার গোলক ধাঁধা গানের কথা আমার নানীর মুখ থেকে শোনা।
লোকসাহিত্যের মধ্যে সব থেকে প্রচলিত আর জনপ্রিয় গায়ে হলুদের গান হলো এটি-
‘কালা বাইগুনের (বেগুনের) ধলা ফুল
রুমালে গাঁথিয়া তুল্
কইনা লো তোর দয়াল বাবাজির মায়া তুল্ ।
বরির (বরইয়ের) গাছে কুমড়ার ফুল
রুমালে গাঁথিয়া তুল্
কইনা লো তোর দয়া চাচাজির মায়া তুল্ ।’
আরেকটি গান ও আছে যেটা কম জনপ্রিয় না। সেটা হল-
“কন্যা ডাক দেও তোর জননী না মাইরে
মাও দিয়া যাওক সোনা মুখে হলদিরে
হলুদা, ডাক দেও তোর জনমদাতা বাপেরে
বাবা দিয়ে যাউক তোর সোনা মুখে হলদিরে।”
বাংলাদেশের সিলেট, ময়মনসিংহ এবং রাজশাহী অঞ্চলের বিয়েতে বর-কনেকে গোসল করানোর সময় একপ্রকার বিশেষ নাচের প্রচলন দেখা যায় যেটা বিভিন্ন সুত্রে পাওয়া যায়। বর-কনেকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী নারীরা এ নাচের আয়োজন করে থাকেন। তারা ধান, দূর্বা, পান, কড়ি ইত্যাদি দিয়ে বিয়ের নাচে অংশগ্রহণ করেন। এ ধরণের নাচে বিশেষ ধরণের গানও প্রচলিত রয়েছে। যেমন-
একটু ঠিকর করে লাচরে ভাবের মার্যানী,
একটু গিদার করে লাচরে ভাবের মাল্যানী।
তোকে আম বাগানের আম খাওয়াবো এখুনী
তোকে জাম বাগানের জাম খাওয়াবো এখুনী।
পল্লী-গাঁয়ের বিয়ের উৎসবের গানের কথা বা চরণ এক সময় এমন ছিল-
"উলু উলু মাদারের ফুল-।
বর আসছে কত দূর।।
বর এসেছে বাগনা পাড়া
বড়ো বউ গো রান্না চড়া।
ছোটো বউগো জলকে যা।।"
ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলের গায়ে হলুদের সময় গোসলের ও আলাদা গান গাইতে দেখা যেত। আর এই গান গাওয়া হতো কন্যার গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান শেষ হবার পর গোসল করানোর সময়।
‘পাতা পানিত নাইম্যা লীলা পাতা মাঞ্জন করে,
গলা পানিত নাইম্যা লীলা গলা মাঞ্জন করে।’
কিশোরগঞ্জের প্রচলিত বানুর গোসলের গানেও আছে একই বর্ণনা-
‘আডু (হাঁটু) পানিত নাইম্যা বানু আডু মাঞ্জন করে
কমর (কোমর) পানিত নাইম্যা বানু কমর মাঞ্জন করে।’
আজ থেকে দশ-পনের বছর আগেও গ্রামের বিয়েতে বিশেষ করে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার জন্য ‘গীত গাওনি’ মহিলাদের ডাক পড়ত। আর সেই সব ‘গীত গাওনি’ আলাদা একটা দল ও ছিল। যাদের খুব সমাদর করে অনুষ্ঠানে আনা হত। অনুষ্ঠানের পূর্ণ রুপ দেবার জন্য।
তবে এখন ও কিছুটা এটা দেখা যায় এই প্রচলন। সাম্প্রতিক সময়ে আমি এক বিয়ের অনুষ্ঠানের গিয়ে এটা দেখলাম। এখন ও কিছু মানুষ আছে যারা এই সংস্কৃতি কে ধারণ করে রেখেছে। তারা এখন গলা ছেড়ে সেই সব গীত ধরে, যা আমরা অনেকে আগে কখন ও শুনিনি।
আমার পরবর্তী পোস্ট হবে লোক সাহিত্যের বিয়ের গান নিয়ে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: হু সেই পুরানো কথা কার মনে আছে বলেন
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে রেজাউ করিম ভাই।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
হামিদ আহসান বলেছেন: অাগের অনুষ্ঠানগুলোতে যে প্রাণ ছিল এখন সেটা নেই৷ কাও কাও ত হয়ই অার অাত্মপ্রচারও এবং অহঙ্কারটা বেশি দেখা যায় ....।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: আর বলেন না হামিদ ভাই কাও কাও শুনে শুনে কান ঝালা পালা হয়ে যায়। আর অহঙ্কার তো আছে।
অনেক ধন্যবাদ হামিদ ভাই
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২০
অগ্নি সারথি বলেছেন: এখন উচ্চস্বরে হিন্দি গান বাজিয়ে পড়শির ঘুম হারাম করা হয়।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: শুধু ঘুম হারাম হয় না অগ্নি সারথি সাথে কলিজা খুলে পড়ার উপক্রম হয়
ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
স্মৃতিচারণ ভালো লাগলো। আমরা নিজেরাই আমাদের সংস্কৃতিকে ভুলিয়ে দিচ্ছি কারণ শিক্ষিত হয়ে যাচ্ছি যে ! খুব দুঃখজনক। আপনাকে ধন্যবাদ লিখাটির জন্য। ভালো থাকবেন।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: সত্যি তাই আমরা শিক্ষিত হচ্ছি আর সংস্কৃতিকে ভুলে যাচ্ছি।
অনেক ধন্যবাদ ভাই অন্ধবিন্দু। ভাল থাকবেন।
৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনুগ্রহ করে ফেসবুক লিংকটি পোস্ট থেকে সরিয়ে নিন। বর্তমানে আমরা পোস্টে ফেসবুক বা এই জাতীয় কোন সাইটের লিংক সংযুক্ত করাকে অনুমোদন করছি না।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইল।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: আমি খুবই দুঃখিত। ব্যাপার টা আমার জানা ছিল না। আমি মুছে দিচ্ছি লিংক।
অনেক ধন্যবাদ আমাকে ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য।
ভাল থাকবেন কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাইয়া।
৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: অবশ্য আমাদের গ্রাম-অঞ্চলে এখনও বিয়ে মানেই চলে বিয়ের গান। যদিও কিছুটা পশ্চিমা সাংস্কৃতির আঁচ আছে তার পরেও বিয়ের গান ছাড়া বিয়ে হওয়া ইমপসিবল।
অনেক ছোট থাকতে আমার সেজ (৩ নং) মামার বিয়েতে একটা গান শুনেছিলাম। গানটা আমার কাছে খুবই ভাল লগে।
'নানী বুড়ি হেসে বলে, আমার নাচন দেখলে পরে, ও নাচন হেঁলিয়া দুঁলিয়া যায়রে.................!!"
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: সাহসী সন্তান ভাই আমি জানি এখন ও সব স্থানে বিয়ে মানে হল গানবাজনা আর সাথে ধুমধাম শব্দ। যা এখন আমার কাছে খুব বিরক্ত লাগে। আর সাথে তো আছে পশ্চিমা সাংস্কৃতির ধাঁচের নাচ আর আলাপ।
আপনার মামার বিয়েতে যে গান টা শুনেছিলেন সেটা আর কি মনে নেই ভাই আপনার। আর কোন অংশপেলে আমি এটা আমার পোস্টের সাথে সংযুক্ত করতাম অবশ্য যদি আপনি অনুমতি দেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগল আপু আপনার এই উদ্যোগ !!
আমার নানী শ্বাশুড়ি গীত গাইতেন !!!
পাবনা অঞ্চলের প্রচলিত গীত।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু আমার এই উদ্যোগ কে স্বাগত জানানোর জন্য।
আমার নানী শ্বাশুড়ি গীত গাইতেন !!!
পাবনা অঞ্চলের প্রচলিত গীত।
---- !!!!
আপনার কি জানা আছে সেই সব গান গুলো ? তাহলে আর ও কিছু নতুন গানের সন্ধান পেতাম আমি।
৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
আবু শাকিল বলেছেন: আমার ছোট বেলায় দেখা -গ্রামে পাড়ার কারও বিয়ে ঠিক হলে ,আশে-পাশের ৪/৫ জন মহিলা গোল হয়ে বসে চিচিয়ে গান বলত।সে গানের মাথা-মুন্ডু কিছুই বোঝতাম না।
আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বিয়ের গান গুলো বোঝতে পারলাম।সম্ভবত এগুলো ই তারা চিল্লাচিল্লা করে গাইত।
ধন্যবাদ আপু।
গ্রামেই বড় হয়েছি ।তবে আজকাল এগুলো চোখে পড়ে না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: আপনার মত আমি ও গ্রামে বড় হয়েছি তবে আমার সৌভাগ্য হয়নি কখনও সেই সব গান শোনার। কিছুদিন আগে এক বিয়েতে যাবার পরে আমার এটা জানার বোধ হয়েছে
অনেক ধন্যবাদ শাকিল ভাই আপনাকে।
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৯
কিরমানী লিটন বলেছেন: অন্ধবিন্দু বলেছেন:
স্মৃতিচারণ ভালো লাগলো। আমরা নিজেরাই আমাদের সংস্কৃতিকে ভুলিয়ে দিচ্ছি কারণ শিক্ষিত হয়ে যাচ্ছি যে ! খুব দুঃখজনক। আপনাকে ধন্যবাদ লিখাটির জন্য। ভালো থাকবেন।
সতত শুভাশিস
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই আপনাকে সাথে থাকার জন্য।
১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনার কি জানা আছে সেই সব গান গুলো ? তাহলে আর ও কিছু নতুন গানের সন্ধান পেতাম আমি। -------
না আপু, আমার ঠিক মনে নেই। তবে চেষ্টা করলে হয়তো জোগাড় করতে পারব।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: খুব বেশি কষ্ট হলে চেষ্টা করার দরকার নেই আপু।
অনেক ধন্যবাদ আপু
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
গানগুলো সংগ্রহ আছে কি আপনার কাছে? আমার সংগ্রহের রাখার ইচ্ছে আছে।
পোষ্টে +
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চাই অনেক দেরিতে উত্তর দেবার জন্য। ল্যাপটপ নষ্ট হবার কারনে এত দিন ব্লগে আসতে পারিনি। আর ব্লগে মোবাইল দিয়ে উত্তর বা পোস্ট দিতে গিয়ে আমি খুব বিপদের পড়ি।
না আমিনুর ভাই আমার সংগ্রহ গান গুলো এই ভাবে নাই। তবে গানের কথা ক্লি গুলো আছে। আপনার ও কোন এই ধরণের গান জানা থাকলে আমাকে জানাতে পারেন।
ধন্যবাদ আপনাকে
১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫০
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
চমৎকার লাগল স্মৃতির স্মরণ ৷ নিজেদের অস্তিত্বের জন্য অনেক কিছু বিষয় সংরক্ষণ ও বহমান রাখা উচিত যা স্বাতন্ত্যের সাথে স্বকীয়তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে ৷ প্রয়াস চলুক ৷ ধন্যবাদ ৷
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চাই অনেক দেরিতে উত্তর দেবার জন্য। ল্যাপটপ নষ্ট হবার কারনে এত দিন ব্লগে আসতে পারিনি। আর ব্লগে মোবাইল দিয়ে উত্তর বা পোস্ট দিতে গিয়ে আমি খুব বিপদের পড়ি।
আপনার মত আমার ও এই বিশ্বাস আর এই জন্য পোস্ট টা দেওয়া। আপনারা সহযোগী হলে সংগ্রহ আর ও সমৃদ্ধ হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে জাহাঙ্গীর.আলম।
১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২০
প্রামানিক বলেছেন: আজকের পোষ্ট পড়ে অনেক পুরানো দিনের কথা মনে পড়ে গেল। আগে এরকম বিয়ে বাড়িতে গীত শুনেছি। এখন এসব নাই। সেই সব স্মৃতি মনে পড়ে গেল। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৮
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: এখন আর এইসব চলে না প্রামানিক ভাই। তাই নতুন করে মনে করা আরকি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
আজ থেকে দশ-পনের বছর আগেও গ্রামের বিয়েতে বিশেষ করে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার জন্য ‘গীত গাওনি’ মহিলাদের ডাক পড়ত।
এদের দলে আমাদের দাদীরা নতুন ভাবিসাব'রা (চাচাত ভাইয়ের বউরা) তাকিত।